কংগ্রেস

ভারতে বিজেপির বিরুদ্ধে দাঁড়াতেই পারছে না পুরোনো দল তৃণমূল কংগ্রেস। সাংগঠনিকভাবে বিজেপির হাতে কোণঠাসা হচ্ছে দলটি। এর সঙ্গে ভেতরের অসন্তোষ তো রয়েছেই। তবে এবার দলের আবেদন বাড়াতে দারুণ এক উদ্যোগ নিয়েছেন অন্যতম জনপ্রিয় নেতা

ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট কে হবেন তা নিয়ে বেশ জল ঘোলা হচ্ছে। এরই মধ্যে গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী বলে দিয়েছেন তিনি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হতে রাজি নন। তবে বারবার এই কথা বলার পরও রাহুল গান্ধীকেই

রাহুল গান্ধীর বালখিল্যপনাতেই ডুবছে কংগ্রেস—পদত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ এ কথা চিঠি লিখে জানিয়েছেন। আর সাধারণ কংগ্রেসিদেরও একটা বড় অংশ এমনটা বিশ্বাস করেন। তাঁরা মনে করেন, ভারতের জাতীয় কংগ্রেসে রাহুলের উত্থানের পর থেকেই গোটা দেশে নেতা-কর্মীদের মধ্যে দল ছাড়ার হিড়িক শুরু হয়েছে।

প্রবীণ কংগ্রেস নেতা এবং জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবী আজাদ শুক্রবার দলত্যাগ করলেন। পাঁচ পাতার দীর্ঘ চিঠিতে তিনি তাঁর সমস্ত ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন সাবেক কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে।

এনডিটিভিকে কী কেবলই ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে কিনছে আদানি গ্রুপ নাকি আরও একটি বিজেপিপন্থী টিভি চ্যানেলের আমদানি করতে যাচ্ছে। যেমনটা করা হয়েছিল ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত রিপাবলিক টিভির ক্ষেত্রে। রিপাবলিক টিভির দুই প্রতিষ্ঠাতার একজন রাজীব চন্দ্রশেখর অপরজন অর্ণব গোস্বামী। 

সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল জানিয়েছেন, এই বৈঠকেই ঠিক হবে সভাপতি নির্বাচনের দিন-তারিখ। দলের এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে ভার্চুয়ালি। তবে বৈঠকে সশরীরে হাজির থাকছেন না কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, সাবেক সভাপতি

ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে জলঘোলা চলছেই। প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা এখনো সমানে চাপ দিয়ে চলেছেন দলের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য। কিন্তু রাহুল কিছুতেই রাজি নন। এমনকি

যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হন না কেন তাঁকে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপির বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার কঠিন কাজটির মুখোমুখি হতে হবে। এর আগে টানা দুটি জাতীয় নির্বাচন হারায় কংগ্রেসের জন্য এই নির্বাচন পুনরুজ্জীবন তো বটেই সর্বভারতীয়

২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাজয়ের পর দলীয় প্রেসিডেন্টের পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। তাঁর পদত্যাগের পর কংগ্রেস নেতৃবৃন্দ সোনিয়া গান্ধীকেই দলের দায়িত্বে ফিরিয়ে আনে। তবে নির্বাচিত ও স্থায়ী প্রেসিডেন্টের দাবিতে দলের ভেতরে বহুদিন ধরেই

এবার খুনী–ধর্ষকদেরও প্রশংসা শোনা গেল বিজেপি বিধায়কের মুখে। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার সময় ৫ মাসের গর্ভবতী বিলকিস বানুকে ধর্ষণ ও তাঁর পরিবারের ৭ জনকে নৃশংসভাবে খুনের অপরাধে ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন

ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলে আবারও বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়েছে। উত্তর–পূর্বাঞ্চলের অত্যন্ত প্রভাবশালী ছাত্র সংগঠনগুলো সিএএ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামায় নতুন করে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাঙালিদের মধ্যে। ২০১৯ সালে আইনটি তৈরি হলেও তা

কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের প্রতি আবারও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দলটির প্রবীণ নেতা ও জম্মু–কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ। সর্বশেষ, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী তাঁকে কাশ্মীর কংগ্রেসে প্রচার ও রাজনৈতিক বিষয়ক কমিটির প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করলেও তিনি 

বিজেপির সঙ্গে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের জোট ভাঙার খবর অনেক পুরোনো। জোট ভেঙে বিরোধী আরজেডিরসহ ৭ দলের সঙ্গে মহাজোট গঠন করে নতুন সরকার গঠন করেছেন নিতীশ। মোট ৩১ জনকে নিয়ে গঠিত হয়েছে নিতীশ-তেজস্বীর

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে কার অবদান কী তা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে। গতকাল সোমবার দেশটির ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে বিনায়ক দামোদর সাভারকরের নামও উচ্চারণ করেন ব্রিটিশ বিরোধী 

দেশের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানেও প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসকে খোঁচা দিতে ভুললেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন তিনি পরিবারতন্ত্রকে গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক বলে অভিহিত করেছেন। সেই সঙ্গে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই আরও তীব্রতর করার কথাও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

বিহার মডেলেই ভারতজুড়ে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি বিরোধী ঐক্যের ডাক দিয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দল–আরজেডি নেতা ও বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব। দিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে গতকাল শুক্রবার সৌজন্য সাক্ষাতের পর তেজস্বী 

আবারও করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী। এই নিয়ে দুই মাসের মধ্যে দ্বিতীয় দফা কোভিডে আক্রান্ত হলেন তিনি। কংগ্রেস নেতা ও ভারতের সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম