কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে জলঘোলা চলছেই। প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা এখনো সমানে চাপ দিয়ে চলেছেন দলের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য। কিন্তু রাহুল কিছুতেই রাজি নন। এমনকি, গান্ধী পরিবারের কেউ কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন এটাও তিনি চান না বলে প্রচার করা হচ্ছে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল থেকে।
এই অবস্থায় প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট রাহুলের হয়ে প্রচার শুরু করেছেন। তাঁর মতে, ‘দলকে একমাত্র রাহুলের নেতৃত্বই বাঁচাতে পারে বলে মনে করে কংগ্রেস কর্মীরা।’ তবে গান্ধী পরিবারের কেউ রাজি না হলে অশোক নিজেও কংগ্রেস সভাপতি হতে পারেন বলেও জল্পনা শুরু হয়েছে।
গত ২১ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচন প্রক্রিয়া। দলের নির্বাচনের ভারপ্রাপ্ত কমিটির চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি জানিয়েছেন, ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করার বিষয়ে তাঁরা বদ্ধপরিকর। বেশির ভাগ কংগ্রেস কর্মীই রাহুল গান্ধীকেই সভাপতি হিসেবে চাইলেও তিনি তা মানতে রাজি নন। রাহুল গান্ধী ব্যস্ত আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি পালনে। মিস্ত্রির মতে, ‘কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত এই দীর্ঘ কর্মসূচি তাঁর কাছে তপস্যার মতো।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বিজেপির পরিবারতন্ত্রের কটাক্ষ হজম করতেই গান্ধী পরিবার দলের নেতৃত্ব থেকে কাগজে-কলমে অব্যাহতি নিচ্ছে। তবে দলের রাশ নিজেদের হাতেই রাখতে চান তাঁরা বলে দাবি অনেকের। তাই গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ কাউকেই দলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচন করা হতে পারে।
তবে এ নিয়েও দলে ক্ষোভ রয়েছে। এরই মধ্যে বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী গুলাম নবী আজাদের পর আনন্দ শর্মাও দলীয় দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। তবে সোনিয়া গান্ধীর নির্দেশে কংগ্রেস নেতা মুকুল ওয়াসনিক আনন্দের ক্ষোভ কমাতে সক্ষম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। হিমাচলের সামনেই ভোট। সেখানে আনন্দ প্রচার করবেন বলেও জানিয়েছেন।
এদিকে, কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ওঠা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পরিবারতন্ত্রের অভিযোগের জবাব দিয়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর পাল্টা দাবি, ‘৩২ বছর ধরে গান্ধী পরিবারের কেউ প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী বা কেন্দ্রের কোনো মন্ত্রী পদ নেননি। তাই গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ নাকি আদৌ ঠিক নয়।’
ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে জলঘোলা চলছেই। প্রবীণ কংগ্রেস নেতারা এখনো সমানে চাপ দিয়ে চলেছেন দলের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য। কিন্তু রাহুল কিছুতেই রাজি নন। এমনকি, গান্ধী পরিবারের কেউ কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন এটাও তিনি চান না বলে প্রচার করা হচ্ছে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল থেকে।
এই অবস্থায় প্রবীণ কংগ্রেস নেতা ও রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট রাহুলের হয়ে প্রচার শুরু করেছেন। তাঁর মতে, ‘দলকে একমাত্র রাহুলের নেতৃত্বই বাঁচাতে পারে বলে মনে করে কংগ্রেস কর্মীরা।’ তবে গান্ধী পরিবারের কেউ রাজি না হলে অশোক নিজেও কংগ্রেস সভাপতি হতে পারেন বলেও জল্পনা শুরু হয়েছে।
গত ২১ আগস্ট থেকে শুরু হয়েছে কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচন প্রক্রিয়া। দলের নির্বাচনের ভারপ্রাপ্ত কমিটির চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি জানিয়েছেন, ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করার বিষয়ে তাঁরা বদ্ধপরিকর। বেশির ভাগ কংগ্রেস কর্মীই রাহুল গান্ধীকেই সভাপতি হিসেবে চাইলেও তিনি তা মানতে রাজি নন। রাহুল গান্ধী ব্যস্ত আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি পালনে। মিস্ত্রির মতে, ‘কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত এই দীর্ঘ কর্মসূচি তাঁর কাছে তপস্যার মতো।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বিজেপির পরিবারতন্ত্রের কটাক্ষ হজম করতেই গান্ধী পরিবার দলের নেতৃত্ব থেকে কাগজে-কলমে অব্যাহতি নিচ্ছে। তবে দলের রাশ নিজেদের হাতেই রাখতে চান তাঁরা বলে দাবি অনেকের। তাই গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ কাউকেই দলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচন করা হতে পারে।
তবে এ নিয়েও দলে ক্ষোভ রয়েছে। এরই মধ্যে বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী গুলাম নবী আজাদের পর আনন্দ শর্মাও দলীয় দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। তবে সোনিয়া গান্ধীর নির্দেশে কংগ্রেস নেতা মুকুল ওয়াসনিক আনন্দের ক্ষোভ কমাতে সক্ষম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। হিমাচলের সামনেই ভোট। সেখানে আনন্দ প্রচার করবেন বলেও জানিয়েছেন।
এদিকে, কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ওঠা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পরিবারতন্ত্রের অভিযোগের জবাব দিয়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর পাল্টা দাবি, ‘৩২ বছর ধরে গান্ধী পরিবারের কেউ প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী বা কেন্দ্রের কোনো মন্ত্রী পদ নেননি। তাই গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে পরিবারতন্ত্রের অভিযোগ নাকি আদৌ ঠিক নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে