
মধ্যপ্রাচ্যের বালিয়াড়ি কখনো হুংকার তুলে ইতিহাস বদলায় না; বরং নীরবে, ধুলা উড়িয়ে, দিগন্তে রেখা টেনে নতুন শক্তির সমীকরণ গড়ে তোলে। শক্তির ঘূর্ণাবর্তে উপসাগরের রাজনীতি এখন এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—যেখানে পুরোনো বন্ধু, পুরোনো জোট, আর পুরোনো হিসাবের ওপর নতুন ছায়া ফেলছে চীন-আমিরাত সামরিক ঘনিষ্ঠতা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে আমেরিকায় মুসলিম ব্রাদারহুডের কিছু চ্যাপটার বা শাখাকে নিষিদ্ধ করবেন এবং সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের অনুরোধে সুদানের গৃহযুদ্ধও শেষ করবেন। এক অদ্ভুত বাক্যে তিনি বলেন, ‘পৃথিবীতে সুদান নামে একটা জায়গা আছে।’ সুদান, সন্ত্রাসবাদ আর আমেরিকার

সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) এখন আর সাধারণ পাকিস্তানিদের ভিসা দিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দেশটির অতিরিক্ত স্বরাষ্ট্রসচিব সালমান চৌধুরী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, সৌদি আরব ও ইউএই পাকিস্তানি পাসপোর্টের ওপর পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করলেও সেদিকেই অগ্রসর হচ্ছে।

তেল, সোনা ও বিস্তীর্ণ কৃষিজমিসহ বিপুল সম্পদের অধিকারী সুদান। কিন্তু যুদ্ধ ও নিয়ন্ত্রণের পালাবদল এসব সম্পদকে দেশের মানুষের কাছে কার্যত অপ্রাপ্য করে তুলেছে।