প্রযুক্তি ডেস্ক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই তিনি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মগুলোতে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাঁর দল রিপাবলিকান পার্টি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মালিক কোম্পানি মেটাকে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছে।
গত বুধবার (১৮ জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ ডিজিটালের সঙ্গে কথা বলার সময় মেটার সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি স্বীকার করেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছি। পুরো ব্যাপারটি কীভাবে কাজ করবে, তা আমরা পর্যালোচনা করে দেখছি।’
ট্রাম্পের ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ফেরার বিষয়টি পর্যালোচনা করতে একটি আলাদা টিম তৈরি করেছে মেটা। টিমে পাবলিক পলিসি এবং কমিউনিকেশন টিমের পাশাপাশি কনটেন্ট পলিসি দলের কর্মীও রয়েছেন।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার সময় উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার কারণে ওই মাসেই ট্রাম্পকে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ করে ফেসবুক। সংস্থাটির ওভারসাইট বোর্ড সেই নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখলেও ‘চিরতরে নিষিদ্ধের’ শাস্তির সমালোচনা করেছিল। তাঁরা বলেছিলেন, ‘এমন শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে, যা সাধারণ জনগণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয়।’
যৌক্তিক শাস্তি নির্ধারণ করতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে ছয় মাস সময় দিয়েছিল ওভারসাইট বোর্ড। তবে এক মাসের মধ্যেই ফেসবুক তাদের সিদ্ধান্ত জানায়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ট্রাম্পকে দুই বছরের জন্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। যা ওই বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। চলতি মাসের ৭ তারিখ নিষেধাজ্ঞার দুই বছর পূর্ণ হয়েছে।
গত বছরের নভেম্বরে টুইটারে ট্রাম্পের স্থগিত অ্যাকাউন্ট আবার চালু করেন ইলন মাস্ক। তবে টুইটারে আর ফিরবেন না বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘ইলন মাস্ক আমাকে টুইটারে ফেরাতে পোল (মতামত জরিপ) করেছে, এর জন্য আমি অভিভূত। তবে আমি টুইটারে ফিরছি না।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষিদ্ধ হওয়ার পর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ নামে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চালু করেছেন সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি সেখানেই থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তবে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত বদলেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই তিনি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মগুলোতে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারণার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাঁর দল রিপাবলিকান পার্টি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মালিক কোম্পানি মেটাকে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্টগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছে।
গত বুধবার (১৮ জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ ডিজিটালের সঙ্গে কথা বলার সময় মেটার সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি স্বীকার করেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছি। পুরো ব্যাপারটি কীভাবে কাজ করবে, তা আমরা পর্যালোচনা করে দেখছি।’
ট্রাম্পের ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে ফেরার বিষয়টি পর্যালোচনা করতে একটি আলাদা টিম তৈরি করেছে মেটা। টিমে পাবলিক পলিসি এবং কমিউনিকেশন টিমের পাশাপাশি কনটেন্ট পলিসি দলের কর্মীও রয়েছেন।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার সময় উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার কারণে ওই মাসেই ট্রাম্পকে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ করে ফেসবুক। সংস্থাটির ওভারসাইট বোর্ড সেই নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখলেও ‘চিরতরে নিষিদ্ধের’ শাস্তির সমালোচনা করেছিল। তাঁরা বলেছিলেন, ‘এমন শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে, যা সাধারণ জনগণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয়।’
যৌক্তিক শাস্তি নির্ধারণ করতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে ছয় মাস সময় দিয়েছিল ওভারসাইট বোর্ড। তবে এক মাসের মধ্যেই ফেসবুক তাদের সিদ্ধান্ত জানায়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ট্রাম্পকে দুই বছরের জন্য ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। যা ওই বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। চলতি মাসের ৭ তারিখ নিষেধাজ্ঞার দুই বছর পূর্ণ হয়েছে।
গত বছরের নভেম্বরে টুইটারে ট্রাম্পের স্থগিত অ্যাকাউন্ট আবার চালু করেন ইলন মাস্ক। তবে টুইটারে আর ফিরবেন না বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘ইলন মাস্ক আমাকে টুইটারে ফেরাতে পোল (মতামত জরিপ) করেছে, এর জন্য আমি অভিভূত। তবে আমি টুইটারে ফিরছি না।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষিদ্ধ হওয়ার পর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ নামে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চালু করেছেন সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি সেখানেই থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তবে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত বদলেছেন।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
৩ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
৪ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৫ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৫ দিন আগে