প্রযুক্তি ডেস্ক
ব্যবহারকারীদের অনুমতি ছাড়াই তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য কেমব্রিজ অ্যানালিটিকাসহ তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া নিয়ে মামলা ৭২ কোটি ৫০ লাখ ডলারে নিষ্পত্তি করতে রাজি হয়েছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। যুক্তরাজ্যভিত্তিক রাজনৈতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ অ্যানালিটিকাকে অনুমতি ছাড়াই ৮ কোটি ৭০ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ করেছিল ফেসবুক।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবারে (২২ ডিসেম্বর) আদালতে জমা দেওয়া নথিপত্র থেকেই মেটার সমঝোতা প্রকাশ্যে আসে। ২০১৮ সালে এ খবর ফাঁস হওয়ার পর মামলার মুখে পড়ে ফেসবুক।
বাদীপক্ষের আইনজীবীরা প্রস্তাবিত ক্ষতিপূরণের ওই অঙ্ক যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য গোপনীয়তা আইনে এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ বলে উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে এটি মেটার এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণ। বাদীপক্ষের প্রধান আইনজীবী ডেরেক লোজার এবং লেসলি ওয়েভার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘এই জটিল ও অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক নিষ্পত্তি মামলার বাদীদের স্বস্তি দেবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান ফ্রান্সিসকো শহরের ফেডারেল আদালতের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এই নিষ্পত্তি। তবে নিজেদের কোনো ভুল স্বীকার করেনি মেটা। এক বিবৃতিতে মেটা বলে, কোম্পানির বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা ভেবেই এ নিষ্পত্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গত তিন বছরে আমরা ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা প্রসঙ্গে আমাদের কার্যপ্রণালী ঢেলে সাজিয়েছি এবং সামগ্রিক গোপনীয়তা প্রকল্প চালু করেছি।
বর্তমানে বিলুপ্ত কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা ২০১৬ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে কাজ করেছিল। ভোটারদের লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপনী প্রচার চালানোর লক্ষ্যে কয়েক কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করেছিল তারা। মূলত ফেসবুকের অনুমোদনপ্রাপ্ত এক গবেষকের কাছ থেকে এ তথ্য সংগ্রহ করেছিল কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা। ফেসবুকে নিজস্ব একটি অ্যাপ চালু করার অনুমোদন ছিল ওই গবেষকের। কয়েক কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল অ্যাপটির মাধ্যমে।
ওই কেলেঙ্কারির ঘটনায় মেটার ব্যবসায়িক কৌশল নিয়ে তদন্তে নামে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থাগুলো। কংগ্রেসের শুনানিতে সশরীরে উপস্থিত হন মেটার প্রধান মার্ক জাকারবার্গ। সেখানে আইনপ্রণেতাদের তোপের মুখে পড়েন তিনি।
এর আগে, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) সঙ্গে আপস করতে ৫০০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয় মেটা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির গোপনীয়তা চর্চার বিষয়টি তদন্ত করছিল এফটিসি। একই সঙ্গে ‘সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও (এসইসি) ১০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল মেটা। ব্যবহারকারীদের তথ্যের নিরাপত্তার ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে এই ক্ষতিপূরণ দেয় মেটা।
ব্যবহারকারীদের অনুমতি ছাড়াই তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য কেমব্রিজ অ্যানালিটিকাসহ তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া নিয়ে মামলা ৭২ কোটি ৫০ লাখ ডলারে নিষ্পত্তি করতে রাজি হয়েছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। যুক্তরাজ্যভিত্তিক রাজনৈতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ অ্যানালিটিকাকে অনুমতি ছাড়াই ৮ কোটি ৭০ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সরবরাহ করেছিল ফেসবুক।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবারে (২২ ডিসেম্বর) আদালতে জমা দেওয়া নথিপত্র থেকেই মেটার সমঝোতা প্রকাশ্যে আসে। ২০১৮ সালে এ খবর ফাঁস হওয়ার পর মামলার মুখে পড়ে ফেসবুক।
বাদীপক্ষের আইনজীবীরা প্রস্তাবিত ক্ষতিপূরণের ওই অঙ্ক যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য গোপনীয়তা আইনে এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ বলে উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে এটি মেটার এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণ। বাদীপক্ষের প্রধান আইনজীবী ডেরেক লোজার এবং লেসলি ওয়েভার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘এই জটিল ও অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক নিষ্পত্তি মামলার বাদীদের স্বস্তি দেবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের সান ফ্রান্সিসকো শহরের ফেডারেল আদালতের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এই নিষ্পত্তি। তবে নিজেদের কোনো ভুল স্বীকার করেনি মেটা। এক বিবৃতিতে মেটা বলে, কোম্পানির বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের কথা ভেবেই এ নিষ্পত্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গত তিন বছরে আমরা ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা প্রসঙ্গে আমাদের কার্যপ্রণালী ঢেলে সাজিয়েছি এবং সামগ্রিক গোপনীয়তা প্রকল্প চালু করেছি।
বর্তমানে বিলুপ্ত কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা ২০১৬ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে কাজ করেছিল। ভোটারদের লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপনী প্রচার চালানোর লক্ষ্যে কয়েক কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করেছিল তারা। মূলত ফেসবুকের অনুমোদনপ্রাপ্ত এক গবেষকের কাছ থেকে এ তথ্য সংগ্রহ করেছিল কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা। ফেসবুকে নিজস্ব একটি অ্যাপ চালু করার অনুমোদন ছিল ওই গবেষকের। কয়েক কোটি ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল অ্যাপটির মাধ্যমে।
ওই কেলেঙ্কারির ঘটনায় মেটার ব্যবসায়িক কৌশল নিয়ে তদন্তে নামে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থাগুলো। কংগ্রেসের শুনানিতে সশরীরে উপস্থিত হন মেটার প্রধান মার্ক জাকারবার্গ। সেখানে আইনপ্রণেতাদের তোপের মুখে পড়েন তিনি।
এর আগে, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) সঙ্গে আপস করতে ৫০০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয় মেটা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির গোপনীয়তা চর্চার বিষয়টি তদন্ত করছিল এফটিসি। একই সঙ্গে ‘সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও (এসইসি) ১০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল মেটা। ব্যবহারকারীদের তথ্যের নিরাপত্তার ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগ নিষ্পত্তি করতে এই ক্ষতিপূরণ দেয় মেটা।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
৩ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
৪ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৫ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৫ দিন আগে