সম্প্রতি অনুষ্ঠিত স্যামসাংয়ের আনপ্যাকড ইভেন্টে গ্যালাক্সি ফোল্ড ৬ ও জেড ফ্লিপ ৬ উন্মোচন করা হয়েছে। মডেল দুটির মধ্যে বেশ মিল থাকলেও এগুলোর নকশা, ডিসপ্লে ও ফিচারে কিছু পার্থক্য রয়েছে।
জেড ফোল্ড ৬ ফোনটির নকশা বইয়ের মতো। ভাঁজ করা অবস্থায় মডেলটির ডিসপ্লে সাধারণ ফোনের মতো হবে। আর ভাঁজ খুললে এটি প্রায় ট্যাবলেটের মতো হবে। ফলে খুব সহজে বড় স্ক্রিনে ভিডিও দেখা বা গেমিংয়ের মতো কাজ করা যাবে।
অপরদিকে ঝিনুকের খোলসের মতো ভাঁজের নকশায় (ক্ল্যাম সেল) জেড ফ্লিপ ৬ ফোনটি তৈরি করা হয়েছে। ফোনটির ভাঁজ খুললে সাধারণ স্মার্টফোনের আকার ধারণ করে। আর ভাঁজ করলে ছোট হয়ে যায়। ফলে খুব সহজে বুকপকেট বা ছোট ব্যাগে রাখা যাবে।
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর দাম:
আগের মডেলগুলোর তুলনায় নতুন মডেল দুটির দাম ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার ৭৫০ টাকা বেড়েছে। প্রারম্ভিক দাম ১ হাজার ৮৯৯ ডলার বা প্রায় ২ লাখ ২৩ হাজার ১৩৬ টাকা।
আর গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর প্রারম্ভিক দাম ১ হাজার ৯৯ ডলার বা ১ লাখ ২৯ হাজার ১৩৫ টাকা।
বর্তমানে ফোন দুটির প্রি-অর্ডার নেওয়া হচ্ছে।
জেড ফোল্ড ৬ মডেলটি ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ সংস্করণে পাওয়া যাবে। আর এগুলো প্রতিটির র্যামই ১২ জিবি। গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ মডেলটির ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ইন্টারন্যাল স্টোরেজ সংস্করণে পাওয়া যাবে। এটিরও র্যাম ১২ জিবি থাকবে।
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ মধ্যে কী কী মিল ও পার্থক্য রয়েছে, সেগুলো স্পেসিফিকেশনের তালিকার দিকে তাকালেই বোঝা যাবে। দুটি মডেলের স্পেসিফিকেশন তুলে ধরা হলো—
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (ওয়াইড), ১২ মেগাপিক্সেল (আলট্রা ওয়াইড) ও ১০ মেগাপিক্সেল (৩ এক্স টেলিফটো)
সামনের ক্যামেরা: ৪ মেগাপিক্সেল (ডিসপ্লে ভেতরের সেলফি ক্যামেরা) ও ১০ মেগাপিক্সেল (কভার ডিসপ্লে)
ওজন: ২৩৯ গ্রাম
বাইরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি অ্যামোলেড
ভেতরের ডিসপ্লে: ৭ দশমিক ৬ ইঞ্চি অ্যামোলেড
বাইরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: পরিবর্তনশীল ১ থেকে ১২০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: পরিবর্তনশীল ১ থেকে ১২০ হার্টজ
সাইজ: ভাঁজ খোলা অবস্থায় ৬.০৪ x৫.২১ x০.২২ ইঞ্চি ও ভাঁজ করা অবস্থায় ৬.০৪ x২.৬৮ x০.৪৮ ইঞ্চি
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩
আইপি রেটিং: আইপি ৪৮
র্যাম: ১২ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টেরাবাইট (টিবি)
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৪ হাজার ৪০০ এমএএইচ
চার্জিং: ২৫ ওয়াট
গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (ওয়াইড) ও ১২ মেগাপিক্সেল (আলট্রা ওয়াইড)
সামনের ক্যামেরা: ১০ মেগাপিক্সেল
ওজন: ১৮৭ গ্রাম
বাইরের ডিসপ্লে: ৩ দশমিক ৪ ইঞ্চি অ্যামোলেড
ভেতরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড
বাইরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: ৬০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
সাইজ: ভাঁজ খোলা অবস্থায় ৬.৫ x ২.৮৩ x ০.২৭ ইঞ্চি ও ভাঁজ করা অবস্থায় ৩.৩৫ x ২.৮৩ x ০.৫৯ ইঞ্চি
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩
আইপি রেটিং: আইপি ৪৮
মেমোরি: ১২ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৪ হাজার ৪০০ এমএএইচ
চার্জিং: ২৫ ওয়াট
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত স্যামসাংয়ের আনপ্যাকড ইভেন্টে গ্যালাক্সি ফোল্ড ৬ ও জেড ফ্লিপ ৬ উন্মোচন করা হয়েছে। মডেল দুটির মধ্যে বেশ মিল থাকলেও এগুলোর নকশা, ডিসপ্লে ও ফিচারে কিছু পার্থক্য রয়েছে।
জেড ফোল্ড ৬ ফোনটির নকশা বইয়ের মতো। ভাঁজ করা অবস্থায় মডেলটির ডিসপ্লে সাধারণ ফোনের মতো হবে। আর ভাঁজ খুললে এটি প্রায় ট্যাবলেটের মতো হবে। ফলে খুব সহজে বড় স্ক্রিনে ভিডিও দেখা বা গেমিংয়ের মতো কাজ করা যাবে।
অপরদিকে ঝিনুকের খোলসের মতো ভাঁজের নকশায় (ক্ল্যাম সেল) জেড ফ্লিপ ৬ ফোনটি তৈরি করা হয়েছে। ফোনটির ভাঁজ খুললে সাধারণ স্মার্টফোনের আকার ধারণ করে। আর ভাঁজ করলে ছোট হয়ে যায়। ফলে খুব সহজে বুকপকেট বা ছোট ব্যাগে রাখা যাবে।
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর দাম:
আগের মডেলগুলোর তুলনায় নতুন মডেল দুটির দাম ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার ৭৫০ টাকা বেড়েছে। প্রারম্ভিক দাম ১ হাজার ৮৯৯ ডলার বা প্রায় ২ লাখ ২৩ হাজার ১৩৬ টাকা।
আর গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর প্রারম্ভিক দাম ১ হাজার ৯৯ ডলার বা ১ লাখ ২৯ হাজার ১৩৫ টাকা।
বর্তমানে ফোন দুটির প্রি-অর্ডার নেওয়া হচ্ছে।
জেড ফোল্ড ৬ মডেলটি ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ সংস্করণে পাওয়া যাবে। আর এগুলো প্রতিটির র্যামই ১২ জিবি। গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ মডেলটির ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ইন্টারন্যাল স্টোরেজ সংস্করণে পাওয়া যাবে। এটিরও র্যাম ১২ জিবি থাকবে।
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ মধ্যে কী কী মিল ও পার্থক্য রয়েছে, সেগুলো স্পেসিফিকেশনের তালিকার দিকে তাকালেই বোঝা যাবে। দুটি মডেলের স্পেসিফিকেশন তুলে ধরা হলো—
গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (ওয়াইড), ১২ মেগাপিক্সেল (আলট্রা ওয়াইড) ও ১০ মেগাপিক্সেল (৩ এক্স টেলিফটো)
সামনের ক্যামেরা: ৪ মেগাপিক্সেল (ডিসপ্লে ভেতরের সেলফি ক্যামেরা) ও ১০ মেগাপিক্সেল (কভার ডিসপ্লে)
ওজন: ২৩৯ গ্রাম
বাইরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি অ্যামোলেড
ভেতরের ডিসপ্লে: ৭ দশমিক ৬ ইঞ্চি অ্যামোলেড
বাইরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: পরিবর্তনশীল ১ থেকে ১২০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: পরিবর্তনশীল ১ থেকে ১২০ হার্টজ
সাইজ: ভাঁজ খোলা অবস্থায় ৬.০৪ x৫.২১ x০.২২ ইঞ্চি ও ভাঁজ করা অবস্থায় ৬.০৪ x২.৬৮ x০.৪৮ ইঞ্চি
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩
আইপি রেটিং: আইপি ৪৮
র্যাম: ১২ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টেরাবাইট (টিবি)
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৪ হাজার ৪০০ এমএএইচ
চার্জিং: ২৫ ওয়াট
গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৬ এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (ওয়াইড) ও ১২ মেগাপিক্সেল (আলট্রা ওয়াইড)
সামনের ক্যামেরা: ১০ মেগাপিক্সেল
ওজন: ১৮৭ গ্রাম
বাইরের ডিসপ্লে: ৩ দশমিক ৪ ইঞ্চি অ্যামোলেড
ভেতরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড
বাইরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: ৬০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
সাইজ: ভাঁজ খোলা অবস্থায় ৬.৫ x ২.৮৩ x ০.২৭ ইঞ্চি ও ভাঁজ করা অবস্থায় ৩.৩৫ x ২.৮৩ x ০.৫৯ ইঞ্চি
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩
আইপি রেটিং: আইপি ৪৮
মেমোরি: ১২ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৪ হাজার ৪০০ এমএএইচ
চার্জিং: ২৫ ওয়াট
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে