সম্প্রতি চীনের বাজারে উন্মোচন হয়েছে শাওমির নতুন ফোল্ডিং ফোন ‘মিক্স ফোল্ড ৪ ’। বিগত বছরের বাজারে আসা ‘মিক্স ফোল্ড ৩’–এর উত্তরসূরি হলো এই ফোন। নতুন মডেলটিতে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে লাইকা-ব্র্যান্ডেড কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ ও শক্তিশালী ব্যাটারি রয়েছে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের আয়তক্ষেত্রকার নকশায় সামান্য পরিবর্তন করেছে কোম্পানি। এটি তার পূর্বসূরি মডেলের চেয়ে বড় ও নিচের প্রান্তটি কার্ভড (বাঁকানো)। পাওয়ার বাটনটিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে। এই ধরনের ফোন ভাঁজ করার জন্য ও দুটি অংশকে যুক্ত করার জন্য এতে হিঞ্জ যুক্ত করা হয়। হিঞ্জটি খুবই শক্তিশালী ও এর মাধ্যমে ৫ লাখ বার ফোনটি ভাঁজ করা যাবে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি।
ভাঁজ করা অবস্থায় ফোনটির পুরুত্ব ৯.৮৭ মিলিমিটার (এমএম) ও ভাঁজ খোলা অবস্থায় ফোনটির পুরুত্ব ৪ দশমিক ৫৯ মিলিমিটার (এমএম) হবে। স্যাটেলাইট ভিত্তিক যোগাযোগের সুবিধাও রয়েছে শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ এ। স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ এবং অনার ম্যাজিক ভি৩–এর মতো ফোল্ডিং ফোনের সঙ্গে ফোনটি প্রতিযোগিতা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ দাম ও রং
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনটি গ্লোবাল মার্কেটে কবে আসবে, তা এখনো ঘোষণা করে নি কোম্পানিটি। র্যাম ও ইন্টারনাল স্টোরেজের ভিত্তিতে ফোল্ডিং ফোনটি তিনটি সংস্করণে পাওয়া যাবে।
চীনের বাজারে ফোনটির বিভিন্ন সংস্করণের কত দাম রাখা হয়েছে, তা তুলে ধরা হলো—
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১২ জিবি র্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ সংস্করণের দাম ৮,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,০৩, ৬৪০ টাকা।
মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১৬ জিবি র্যাম + ৫১২ জিবি স্টোরেজ সংস্করণের দাম ৯,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,১৫, ১৪০ টাকা।
আর মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১৬ জিবি র্যাম + ১ টিবি (টেরাবাইট) স্টোরেজ সংস্করণের দাম ১০,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,২৬, ৬৪০ টাকা।
ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং জেনশেন ব্লু ড্রাগন ফাইবার (নীল) রঙে এই ফোল্ডেবল ফোন পাওয়া যাবে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪–এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: লাইকা-ব্র্যান্ডের কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা রয়েছে। এই সেটআপে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেন্সর, ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স, ২ এক্স জুম সহ একটি ৫০ মেগাপিক্সেলের পোর্ট্রেট টেলিফটো ইউনিট এবং ৫ এক্স জুমসহ একটি ১০ মেগাপিক্সেলের পেরিস্কোপ লেন্স রয়েছে।
ভেতরে ও বাইরের স্ক্রিনের ক্যামেরা: ২০ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি
ওয়াইফাই: ৭
ওজন: ২২৬ গ্রাম
পুরুত্ব: ৯ দশমিক ৪৭ এমএম
সিম: ডুয়েল (ন্যানো)
বাইরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৫৬ ইঞ্চি (১,০৮০ x ২,৫২০ পিক্সেলস) অ্যামলেড ডিসপ্লে ও ৩ হাজার নিটস ব্রাইটনেস।
বাইরের ডিসপ্লের টাচ স্যামপ্লিং রেট: ২৪০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লে: ৭ দশমিক ৯৮ প্রাইমার ২কে (২,২২৪ x ২,৪৮৮ পিক্সেলস) অ্যামলেড ডিসপ্লে ও ৩ হাজার নিটস ব্রাইটনেস।
রিফ্রেশ রেট: উভয় ডিসপ্লে রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্টজ।
টাচ স্যাম্পলিং রেট:
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ভিত্তিক হাইপারওএস
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ চিপসেট
র্যাম: ১২ জিবি ও ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি (টেরাবাইট)
ব্লুটুথ: ৫.৪
আইপি রেটিং: আইপিএক্স ৮
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৫,১০০ এমএএইচ
চার্জিং: ওয়্যারড (তারসহ) ৬৭ ওয়াট ও ওয়্যালরেস (তারবিহীন) ৫০ ওয়াট
রং: সাদা, কালো ও নীল
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০ ও গিজমোচীনা
সম্প্রতি চীনের বাজারে উন্মোচন হয়েছে শাওমির নতুন ফোল্ডিং ফোন ‘মিক্স ফোল্ড ৪ ’। বিগত বছরের বাজারে আসা ‘মিক্স ফোল্ড ৩’–এর উত্তরসূরি হলো এই ফোন। নতুন মডেলটিতে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে লাইকা-ব্র্যান্ডেড কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ ও শক্তিশালী ব্যাটারি রয়েছে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের আয়তক্ষেত্রকার নকশায় সামান্য পরিবর্তন করেছে কোম্পানি। এটি তার পূর্বসূরি মডেলের চেয়ে বড় ও নিচের প্রান্তটি কার্ভড (বাঁকানো)। পাওয়ার বাটনটিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার রয়েছে। এই ধরনের ফোন ভাঁজ করার জন্য ও দুটি অংশকে যুক্ত করার জন্য এতে হিঞ্জ যুক্ত করা হয়। হিঞ্জটি খুবই শক্তিশালী ও এর মাধ্যমে ৫ লাখ বার ফোনটি ভাঁজ করা যাবে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি।
ভাঁজ করা অবস্থায় ফোনটির পুরুত্ব ৯.৮৭ মিলিমিটার (এমএম) ও ভাঁজ খোলা অবস্থায় ফোনটির পুরুত্ব ৪ দশমিক ৫৯ মিলিমিটার (এমএম) হবে। স্যাটেলাইট ভিত্তিক যোগাযোগের সুবিধাও রয়েছে শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ এ। স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ এবং অনার ম্যাজিক ভি৩–এর মতো ফোল্ডিং ফোনের সঙ্গে ফোনটি প্রতিযোগিতা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ দাম ও রং
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনটি গ্লোবাল মার্কেটে কবে আসবে, তা এখনো ঘোষণা করে নি কোম্পানিটি। র্যাম ও ইন্টারনাল স্টোরেজের ভিত্তিতে ফোল্ডিং ফোনটি তিনটি সংস্করণে পাওয়া যাবে।
চীনের বাজারে ফোনটির বিভিন্ন সংস্করণের কত দাম রাখা হয়েছে, তা তুলে ধরা হলো—
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১২ জিবি র্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ সংস্করণের দাম ৮,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,০৩, ৬৪০ টাকা।
মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১৬ জিবি র্যাম + ৫১২ জিবি স্টোরেজ সংস্করণের দাম ৯,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,১৫, ১৪০ টাকা।
আর মিক্স ফোল্ড ৪ ফোনের ১৬ জিবি র্যাম + ১ টিবি (টেরাবাইট) স্টোরেজ সংস্করণের দাম ১০,৯৯৯ ইউয়ান বা প্রায় ১,২৬, ৬৪০ টাকা।
ব্ল্যাক, হোয়াইট এবং জেনশেন ব্লু ড্রাগন ফাইবার (নীল) রঙে এই ফোল্ডেবল ফোন পাওয়া যাবে।
শাওমি মিক্স ফোল্ড ৪–এর স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: লাইকা-ব্র্যান্ডের কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা রয়েছে। এই সেটআপে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেন্সর, ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স, ২ এক্স জুম সহ একটি ৫০ মেগাপিক্সেলের পোর্ট্রেট টেলিফটো ইউনিট এবং ৫ এক্স জুমসহ একটি ১০ মেগাপিক্সেলের পেরিস্কোপ লেন্স রয়েছে।
ভেতরে ও বাইরের স্ক্রিনের ক্যামেরা: ২০ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি
ওয়াইফাই: ৭
ওজন: ২২৬ গ্রাম
পুরুত্ব: ৯ দশমিক ৪৭ এমএম
সিম: ডুয়েল (ন্যানো)
বাইরের ডিসপ্লে: ৬ দশমিক ৫৬ ইঞ্চি (১,০৮০ x ২,৫২০ পিক্সেলস) অ্যামলেড ডিসপ্লে ও ৩ হাজার নিটস ব্রাইটনেস।
বাইরের ডিসপ্লের টাচ স্যামপ্লিং রেট: ২৪০ হার্টজ
ভেতরের ডিসপ্লে: ৭ দশমিক ৯৮ প্রাইমার ২কে (২,২২৪ x ২,৪৮৮ পিক্সেলস) অ্যামলেড ডিসপ্লে ও ৩ হাজার নিটস ব্রাইটনেস।
রিফ্রেশ রেট: উভয় ডিসপ্লে রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্টজ।
টাচ স্যাম্পলিং রেট:
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ভিত্তিক হাইপারওএস
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ চিপসেট
র্যাম: ১২ জিবি ও ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টিবি (টেরাবাইট)
ব্লুটুথ: ৫.৪
আইপি রেটিং: আইপিএক্স ৮
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইউএসবি: টাইপ সি
ব্যাটারি: ৫,১০০ এমএএইচ
চার্জিং: ওয়্যারড (তারসহ) ৬৭ ওয়াট ও ওয়্যালরেস (তারবিহীন) ৫০ ওয়াট
রং: সাদা, কালো ও নীল
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০ ও গিজমোচীনা
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
২০ ঘণ্টা আগে