প্রযুক্তি ডেস্ক
ম্যাক মিনি এম ১ সহ অ্যাপলের নতুন ডেস্কটপ আর ল্যাপটপগুলোতে ব্যবহৃত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নিউর্যাল ইঞ্জিন। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নিউর্যাল ইঞ্জিনের কারণেই অ্যাপলের ডিভাইসগুলোতে গতি এসেছে। যেমন ম্যাক মিনি এম ১ কে অনেকেই লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য দারুণ একটি ডেস্কটপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এই ডিভাইসের প্রসেসরে রয়েছে অসাধারণ এম ১ চিপ। এছাড়াও সঙ্গে রয়েছে ৮ কোর সিপিইউ এবং ১৬ কোর নিউর্যাল ইঞ্জিন।
এখানে নিউর্যাল ইঞ্জিনটি অ্যাপলের এই ডিভাইসটিকে করেছে অনন্য। অ্যাপল এই বিশেষ ধরনের চিপ সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনটি ডিজাইন করে তাঁদের নিজস্ব চিপ এম ১ কে মাথায় রেখে। আর অ্যাপলের ডিজাইন অনুযায়ী এই নিউর্যাল ইঞ্জিন তৈরি করে তাইওয়ানের বিখ্যাত চিপ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি (তাইওয়ান সেমিকন্ডাকটর ম্যানুফেকচারার কোম্পানি)।
নিউর্যাল ইঞ্জিনের কার্যক্রম অনেকটাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংশ্লিষ্ট। অ্যাপলের সিইও টিম কুককে এ ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক চিপ তৈরির পরিকল্পনায় সহযোগিতা করে ইসরায়েলি প্রযুক্তিবিদ জনি স্রোউজি। পুরো নিউর্যাল ইঞ্জিন নির্মাণের ক্ষেত্রে অবদান রাখেন তাতার বংশোদ্ভূত কানাডীয় গবেষক রুশ সালাখুতদিনোভ।
ম্যাক মিনি এম ১ এর নিউর্যাল ইঞ্জিনে রয়েছে ডেডিকেটেড নিউর্যাল নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার। এই হার্ডওয়্যার প্রতি সেকেন্ডে ৬০০ বিলিয়ন অপারেশন পরিচালনা করতে পারে। ফেস আইডি, অ্যানিমোজি এবং নানা ধরনের মেশিন লার্নিং কার্যক্রম বাস্তবায়নে এই ডেডিকেটেড নিউর্যাল নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার কাজ করে থাকে।
এভাবে ম্যাক মিনি এম ১ সহ অ্যাপলের নানারকম ডিভাইসে গতিশীলতা এনেছে নিউর্যাল ইঞ্জিন। আর নিউর্যাল ইঞ্জিনকে আপগ্রেড করতে প্রতিনিয়তই কাজ করছে অ্যাপলের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টিম।
ম্যাক মিনি এম ১ সহ অ্যাপলের নতুন ডেস্কটপ আর ল্যাপটপগুলোতে ব্যবহৃত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নিউর্যাল ইঞ্জিন। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নিউর্যাল ইঞ্জিনের কারণেই অ্যাপলের ডিভাইসগুলোতে গতি এসেছে। যেমন ম্যাক মিনি এম ১ কে অনেকেই লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য দারুণ একটি ডেস্কটপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এই ডিভাইসের প্রসেসরে রয়েছে অসাধারণ এম ১ চিপ। এছাড়াও সঙ্গে রয়েছে ৮ কোর সিপিইউ এবং ১৬ কোর নিউর্যাল ইঞ্জিন।
এখানে নিউর্যাল ইঞ্জিনটি অ্যাপলের এই ডিভাইসটিকে করেছে অনন্য। অ্যাপল এই বিশেষ ধরনের চিপ সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনটি ডিজাইন করে তাঁদের নিজস্ব চিপ এম ১ কে মাথায় রেখে। আর অ্যাপলের ডিজাইন অনুযায়ী এই নিউর্যাল ইঞ্জিন তৈরি করে তাইওয়ানের বিখ্যাত চিপ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি (তাইওয়ান সেমিকন্ডাকটর ম্যানুফেকচারার কোম্পানি)।
নিউর্যাল ইঞ্জিনের কার্যক্রম অনেকটাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংশ্লিষ্ট। অ্যাপলের সিইও টিম কুককে এ ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক চিপ তৈরির পরিকল্পনায় সহযোগিতা করে ইসরায়েলি প্রযুক্তিবিদ জনি স্রোউজি। পুরো নিউর্যাল ইঞ্জিন নির্মাণের ক্ষেত্রে অবদান রাখেন তাতার বংশোদ্ভূত কানাডীয় গবেষক রুশ সালাখুতদিনোভ।
ম্যাক মিনি এম ১ এর নিউর্যাল ইঞ্জিনে রয়েছে ডেডিকেটেড নিউর্যাল নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার। এই হার্ডওয়্যার প্রতি সেকেন্ডে ৬০০ বিলিয়ন অপারেশন পরিচালনা করতে পারে। ফেস আইডি, অ্যানিমোজি এবং নানা ধরনের মেশিন লার্নিং কার্যক্রম বাস্তবায়নে এই ডেডিকেটেড নিউর্যাল নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার কাজ করে থাকে।
এভাবে ম্যাক মিনি এম ১ সহ অ্যাপলের নানারকম ডিভাইসে গতিশীলতা এনেছে নিউর্যাল ইঞ্জিন। আর নিউর্যাল ইঞ্জিনকে আপগ্রেড করতে প্রতিনিয়তই কাজ করছে অ্যাপলের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টিম।
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি, মোবাইল স্ট্রিট ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রিকো ইমেজিং কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ১৪ অক্টোবর চীনের বেইজিংয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অংশীদারত্বের ঘোষণা দেওয়া হবে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশে প্রথমবারের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক জাতীয় প্রতিযোগিতা ‘ভিশনএক্সন: এআই-পাওয়ার্ড ন্যাশনাল ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২৫’ আয়োজন করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ (সিএসইডিইউ)।
১৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবার নতুন একটি ফিচার চালু করেছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল লিংক সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলে যুক্ত করতে পারবেন। ফলে মেটার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে (যেমন—হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক) কোনো ব্যবহারকারীকে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে।
১ দিন আগেতথ্যই শক্তি—এই প্রবাদ বর্তমান বিশ্বে ভয়ংকরভাবে সত্য হয়ে হাজির হয়েছে। এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী তথ্যমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মাত্র কয়েক ব্যক্তির হাতে, যাঁরা বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি ধনকুবেরদের তালিকায় রয়েছেন।
৪ দিন আগে