মোবাইল ফোন ও মোবাইল ইন্টারনেট জীবনে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশের অধিকাংশ ব্যবহারকারী। তবে ৯৬ শতাংশ মোবাইল ব্যবহারকারী ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
নরওয়ে ভিত্তিক বহুজাতিক টেলিকম কোম্পানি টেলিনরের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
এশিয়ার ৮টি দেশের ৮ হাজার ২২৭ মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ওপর জরিপ চালিয়েছে টেলিনর। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকেই সর্বোচ্চ সংখ্যক (১ হাজার ১৫৫) মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী এ সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।
২০২২ সালের জুলাইয়ে এ সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়। লিঙ্গ ও বয়স ভেদে সমান সংখ্যক উত্তরদাতা এতে ছিলেন। ১৮ বছর থেকে বয়োবৃদ্ধ ব্যবহারকারী এ সমীক্ষায় অংশ নেন। অংশগ্রহণকারী চার প্রজন্মের মধ্যে ছিলেন—জেনারেল জেড (জন্ম ১৯৯৭–২০১২) ; মিলেনিয়াল (জন্ম ১৯৮১–১৯৯৬) ; জেনারেশন এক্স (জন্ম ১৯৬৫–১৯৮০) এবং বেবি বুমার (জন্ম ১৯৪৬–১৯৬৪)। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। তাঁদের কাছে এই সমীক্ষার সঙ্গে টেলিনরের সম্পৃক্ততার কথাও প্রকাশ করা হয়নি।
এ সমীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল—মোবাইল ফোনের প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করা এবং কীভাবে মোবাইল এশীয়দের জীবন, কর্মক্ষেত্র ও বিনোদন বদলে দিচ্ছে।
‘টেলিনর এশিয়া ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ শীর্ষক সমীক্ষা প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আটটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশি ব্যবহারকারীই পরিবর্তিত প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বিগ্ন। প্রায় ৯৭ শতাংশ ব্যবহারকারী মনে করেন, আগামী বছরগুলোতে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করার মতো যথেষ্ট ডিজিটাল দক্ষতা তাঁদের নেই।
প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে আয়ের ব্যাপারে বেশ আশাবাদী। প্রায় ৫৭ শতাংশ ব্যবহারকারীই এ বিষয়ে বেশ ইতিবাচক ধারণা রাখেন।
সমীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রায় ৯১ শতাংশ বাংলাদেশি মোবাইল ব্যবহারকারী বলেন, মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে তাঁদের জীবনমান উন্নত হয়েছে। ৭৩ শতাংশই আগামী ১২ থেকে ২৪ মাসের মধ্যে তাঁদের স্মার্টফোন ব্যবহার বাড়ানোর চিন্তা করছেন।
পুরুষদের তুলনায় নারীদের জীবন মানের উন্নতি বেশি হয়েছে বলে সমীক্ষায় উঠে আসে। প্রায় ৫৯ শতাংশ নারী মনে করেন, মোবাইল ফোন তাঁদের জীবনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। এ ক্ষেত্রে পুরুষের অনুপাত ৫০ শতাংশ। ৫১ শতাংশ নারী মনে করেন, মোবাইল ফোনের স্বাস্থ্যসেবা, আর্থিক সেবা ও শিক্ষার মতো বিষয়ের অ্যাপগুলো ব্যবহার করে তাঁদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তবে মাত্র ৩৭ শতাংশ পুরুষ এ অ্যাপগুলোর ইতিবাচক প্রভাবের কথা বলেছেন।
সমীক্ষায় অংশ নেওয়া অধিকাংশ ব্যবহারকারী নিজেদের পরিবেশ সচেতন বলে দাবি করেছেন। ৭৪ শতাংশ বাংলাদেশি অংশগ্রহণকারী ভবিষ্যতে পরিবেশবান্ধব জীবনযাপনের জন্য ডিজিটাল পদ্ধতিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দিয়েছেন। তাঁরা মনে করেন, মোবাইল ফোন কাগজের ব্যবহার কমাতে এবং আরও বেশি কার্যকর যোগাযোগ স্থাপনে সাহায্য করবে।
প্রায় ৪৮ শতাংশ বাংলাদেশি ব্যবহারকারী বলেন, তাঁরা সৃষ্টিশীল কাজে প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। প্রায় ৭৩ শতাংশ বাংলাদেশি মনে করেন, মোবাইল প্রযুক্তির উপযুক্ত ব্যবহার করতে না পারার কারণে তাঁদের কোম্পানির আয় বৃদ্ধির সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
ব্যবহারকারীদের অনুসারে, বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে মোবাইল প্রযুক্তির পূর্ণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ (৬১ শতাংশ), দক্ষতা ও জ্ঞানের অভাব (৬০ শতাংশ) এবং প্রযুক্তির প্রতি আস্থার অভাব (৪৯ শতাংশ) বাধা হিসেবে কাজ করছে।
টেলিনর এশিয়ার বহিঃসম্পর্ক বিভাগের প্রধান মনীষা ডোগরা বলেন, ‘আমাদের সমীক্ষাটিতে মোবাইল সংযোগ ব্যবহার করে মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, আয়ের সুযোগ এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলোর আরও উন্নত ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ভাবন ও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহিত করে এমন প্রাগ্রসর নীতি বাংলাদেশে মোবাইলের ব্যবহার আরও বাড়ানোর জন্য এবং প্রতিযোগিতামূলক ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল অর্থনীতি নির্মাণের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশের সক্ষমতা অর্জনে আমাদের একে অপরের শক্তি ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সৃজনশীলতা অব্যাহত রাখতে হবে, যেন সবাই উপকৃত হয়।’
মোবাইল ফোন ও মোবাইল ইন্টারনেট জীবনে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে বলে মনে করেন বাংলাদেশের অধিকাংশ ব্যবহারকারী। তবে ৯৬ শতাংশ মোবাইল ব্যবহারকারী ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
নরওয়ে ভিত্তিক বহুজাতিক টেলিকম কোম্পানি টেলিনরের সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
এশিয়ার ৮টি দেশের ৮ হাজার ২২৭ মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ওপর জরিপ চালিয়েছে টেলিনর। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকেই সর্বোচ্চ সংখ্যক (১ হাজার ১৫৫) মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী এ সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন।
২০২২ সালের জুলাইয়ে এ সমীক্ষা পরিচালনা করা হয়। লিঙ্গ ও বয়স ভেদে সমান সংখ্যক উত্তরদাতা এতে ছিলেন। ১৮ বছর থেকে বয়োবৃদ্ধ ব্যবহারকারী এ সমীক্ষায় অংশ নেন। অংশগ্রহণকারী চার প্রজন্মের মধ্যে ছিলেন—জেনারেল জেড (জন্ম ১৯৯৭–২০১২) ; মিলেনিয়াল (জন্ম ১৯৮১–১৯৯৬) ; জেনারেশন এক্স (জন্ম ১৯৬৫–১৯৮০) এবং বেবি বুমার (জন্ম ১৯৪৬–১৯৬৪)। পরিচয় গোপন রাখার শর্তে সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। তাঁদের কাছে এই সমীক্ষার সঙ্গে টেলিনরের সম্পৃক্ততার কথাও প্রকাশ করা হয়নি।
এ সমীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল—মোবাইল ফোনের প্রতি মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করা এবং কীভাবে মোবাইল এশীয়দের জীবন, কর্মক্ষেত্র ও বিনোদন বদলে দিচ্ছে।
‘টেলিনর এশিয়া ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ শীর্ষক সমীক্ষা প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, আটটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশি ব্যবহারকারীই পরিবর্তিত প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বিগ্ন। প্রায় ৯৭ শতাংশ ব্যবহারকারী মনে করেন, আগামী বছরগুলোতে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করার মতো যথেষ্ট ডিজিটাল দক্ষতা তাঁদের নেই।
প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে আয়ের ব্যাপারে বেশ আশাবাদী। প্রায় ৫৭ শতাংশ ব্যবহারকারীই এ বিষয়ে বেশ ইতিবাচক ধারণা রাখেন।
সমীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রায় ৯১ শতাংশ বাংলাদেশি মোবাইল ব্যবহারকারী বলেন, মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে তাঁদের জীবনমান উন্নত হয়েছে। ৭৩ শতাংশই আগামী ১২ থেকে ২৪ মাসের মধ্যে তাঁদের স্মার্টফোন ব্যবহার বাড়ানোর চিন্তা করছেন।
পুরুষদের তুলনায় নারীদের জীবন মানের উন্নতি বেশি হয়েছে বলে সমীক্ষায় উঠে আসে। প্রায় ৫৯ শতাংশ নারী মনে করেন, মোবাইল ফোন তাঁদের জীবনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। এ ক্ষেত্রে পুরুষের অনুপাত ৫০ শতাংশ। ৫১ শতাংশ নারী মনে করেন, মোবাইল ফোনের স্বাস্থ্যসেবা, আর্থিক সেবা ও শিক্ষার মতো বিষয়ের অ্যাপগুলো ব্যবহার করে তাঁদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। তবে মাত্র ৩৭ শতাংশ পুরুষ এ অ্যাপগুলোর ইতিবাচক প্রভাবের কথা বলেছেন।
সমীক্ষায় অংশ নেওয়া অধিকাংশ ব্যবহারকারী নিজেদের পরিবেশ সচেতন বলে দাবি করেছেন। ৭৪ শতাংশ বাংলাদেশি অংশগ্রহণকারী ভবিষ্যতে পরিবেশবান্ধব জীবনযাপনের জন্য ডিজিটাল পদ্ধতিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দিয়েছেন। তাঁরা মনে করেন, মোবাইল ফোন কাগজের ব্যবহার কমাতে এবং আরও বেশি কার্যকর যোগাযোগ স্থাপনে সাহায্য করবে।
প্রায় ৪৮ শতাংশ বাংলাদেশি ব্যবহারকারী বলেন, তাঁরা সৃষ্টিশীল কাজে প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন। প্রায় ৭৩ শতাংশ বাংলাদেশি মনে করেন, মোবাইল প্রযুক্তির উপযুক্ত ব্যবহার করতে না পারার কারণে তাঁদের কোম্পানির আয় বৃদ্ধির সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
ব্যবহারকারীদের অনুসারে, বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে মোবাইল প্রযুক্তির পূর্ণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ (৬১ শতাংশ), দক্ষতা ও জ্ঞানের অভাব (৬০ শতাংশ) এবং প্রযুক্তির প্রতি আস্থার অভাব (৪৯ শতাংশ) বাধা হিসেবে কাজ করছে।
টেলিনর এশিয়ার বহিঃসম্পর্ক বিভাগের প্রধান মনীষা ডোগরা বলেন, ‘আমাদের সমীক্ষাটিতে মোবাইল সংযোগ ব্যবহার করে মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, আয়ের সুযোগ এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলোর আরও উন্নত ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উদ্ভাবন ও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে উৎসাহিত করে এমন প্রাগ্রসর নীতি বাংলাদেশে মোবাইলের ব্যবহার আরও বাড়ানোর জন্য এবং প্রতিযোগিতামূলক ও সমৃদ্ধ ডিজিটাল অর্থনীতি নির্মাণের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশের সক্ষমতা অর্জনে আমাদের একে অপরের শক্তি ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে সৃজনশীলতা অব্যাহত রাখতে হবে, যেন সবাই উপকৃত হয়।’
দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে