কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যম থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’-এর আওতায় প্রতিবেদনগুলো প্রকাশ করেছে। কাজের গতি বাড়াতে ও খরচ বাঁচাতে এই পদ্ধতি বেছে নিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
কয়েক মাস ধরে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শুধু আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করছিল কোয়ার্টজ। তবে গত সপ্তাহ থেকে ছোট ছোট প্রতিবেদনও প্রকাশ করতে শুরু করেছে তারা। গত সোমবার পর্যন্ত এআই দিয়ে ১৮টি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ছিল—‘জেজু বিমান দুর্ঘটনার তদন্তের প্রাথমিক তথ্য শেয়ার করল দক্ষিণ কোরিয়া’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদন, যা সিএনএন, এমএসএন এবং দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদনের সংক্ষিপ্ত সারাংশ ছিল।
কোয়ার্টজের এআই প্রতিবেদনগুলো সাধারণত প্রায় ৪০০ শব্দের হয় এবং এতে কোনো পূর্ণ উদ্ধৃতি থাকে না। সাংবাদিকেরা যেভাবে সূত্র উল্লেখ করে তথ্য দেন, সেগুলো এআই দিয়ে তৈরি প্রতিবেদনে সেভাবে থাকে না। শিরোনামের শুরুর দিকে সূত্রগুলো উল্লেখ করা হয়।
কোয়ার্টজের মূল কোম্পানি জি/ও মিডিয়ার মুখপাত্র জানায়, এটি একটি ‘পুরোপুরি পরীক্ষামূলক’ এআই বার্তাকক্ষ। তবে, এটি স্পষ্ট করা হয়নি যে, তারা কোন এআই মডেল বা টুল ব্যবহার করছে।
এআই বার্তাকক্ষের জন্য কোয়ার্টজ কীভাবে বিষয় নির্বাচন তাও পরিষ্কার নয়। তবে একে ‘দীর্ঘ এবং গভীর প্রতিবেদন’ তৈরিতে সাহায্য করার একটি ব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। গুণগত মান নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিবেদনগুলো যেমন: টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদনের সারাংশে অস্বচ্ছ এবং অসম্পূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
আবার প্রাইভেট ইক্যুইটি প্রতিষ্ঠান গ্রেট হিল পার্টনার্সের মালিকানাধীন জি/ও মিডিয়া। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে এআই দিয়ে তৈরি ভুলে ভরা কনটেন্ট প্রকাশের জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। কোনো সম্পাদক বা লেখকের অংশগ্রহণ ছাড়াই কনটেন্টগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। এই পদ্ধতির তীব্র বিরোধিতা করেন জি/ও-এর মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকেরা (যেমন গিজমডো)। তবে এর পক্ষ নেন তখনকার সম্পাদকীয় পরিচালক মেরিল ব্রাউন।
এআই উৎপন্ন কনটেন্ট প্রকাশের মাধ্যমে কোয়ার্টজের প্রতিষ্ঠান কম খরচে সংবাদ প্রবেশ করতে পারছে। কারণ কোনো বেতন বা সুবিধা দাবি করে না এআই। এর ফলে কোম্পানির লাভ বাড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়।
জি/ও এর মুখপাত্র বলেছেন, এআই প্রতিবেদনগুলো পাঠক প্রতিক্রিয়া তাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো ছিল।
এ ছাড়া আর্থিক সংকটের গুজব অস্বীকার করেছেন জি/ও-এর মুখপাত্র। কোম্পানির ভালো তহবিল রয়েছে এবং কাজ পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ২০২৪ সালে কিছু সাইট বিক্রির কারণে এর আগে কিছু কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছিল, তবে বর্তমানে কোয়ার্টজ নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১ দিন আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
কোম্পানির সিইও স্যাম অল্টম্যান জানিয়েছেন, এই নতুন ব্রাউজারটি সম্পূর্ণরূপে চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহারকারীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করা হয়েছে। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি প্রচলিত ওয়েব ব্রাউজারগুলোর অ্যাড্রেস বার এতে নেই।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই-এ বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই এই ব্রাউজার আনল তারা।
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এই ফিচারের মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। এই এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য। এই ফিচার ব্রাউজিংয়ের প্রেক্ষাপট বুঝে ব্রাউজারকে আরও দ্রুত ও উপযোগী করে তুলবে।
ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে ওপেনএআই বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি (Etsy) ও শপিফাই (Shopify) এবং বুকিং পরিষেবা ইপিডিয়া (Expedia) ও বুকিং ডটকম (Booking. com)-এর সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে। সাম্প্রতিক ডেভডে ইভেন্টে অল্টম্যান ঘোষণা করেন, চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি।
অনেক বিশেষজ্ঞ এই নতুন ব্রাউজারটি নিয়ে উৎসাহিত, তবে এর কার্যকারিতা নিয়ে সন্দেহও প্রকাশ করেছেন অনেকে। মুর ইনসাইটস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির সিইও এবং প্রধান বিশ্লেষক প্যাট মুরহেড মনে করেন, অ্যাটলাস হয়তো মূল ধারার ব্যবহারকারী, করপোরেট বা নতুনদের জন্য গুগল ক্রোম বা মাইক্রোসফট এজ-এর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে না। কারণ, জনপ্রিয় ব্রাউজারগুলোও দ্রুত এই ধরনের সক্ষমতা নিয়ে আসবে। তিনি উল্লেখ করেন, মাইক্রোসফট এজ ইতিমধ্যে একই ধরনের অনেক ফিচার বিনা মূল্যে দিচ্ছে।
উল্লেখ্য, গুগলকে অনলাইন সার্চে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর ও পরামর্শের জন্য চ্যাটজিপিটির মতো লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) ব্যবহার করতে শুরু করেছেন। ডেটোস নামের এক গবেষণা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাস পর্যন্ত ডেস্কটপ ব্রাউজারে প্রায় ৬ শতাংশ অনুসন্ধান এলএলএমের মাধ্যমে করা হয়েছে, যা এক বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। গুগলও এআই-এ বিপুল বিনিয়োগ করছে। গত বছর থেকে তারা সার্চ রেজাল্টে এআই-জেনারেটেড উত্তরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
কোম্পানির সিইও স্যাম অল্টম্যান জানিয়েছেন, এই নতুন ব্রাউজারটি সম্পূর্ণরূপে চ্যাটজিপিটিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার অ্যাপলের ম্যাকওএস অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহারকারীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করা হয়েছে। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি প্রচলিত ওয়েব ব্রাউজারগুলোর অ্যাড্রেস বার এতে নেই।
ক্রমবর্ধমান ব্যবহারকারী এবং এআই-এ বিপুল বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে নতুন উপায়ে আয় বাড়াতে চাচ্ছে ওপেনএআই। সেই লক্ষ্যেই এই ব্রাউজার আনল তারা।
ওপেনএআই জানিয়েছে, অ্যাটলাসে একটি পেইড ‘এজেন্ট মোড’ থাকবে। এই ফিচারের মাধ্যমে চ্যাটবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্চ বা অনুসন্ধান প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে। এই এজেন্ট মোড শুধু পেইড চ্যাটজিপিটি সাবস্ক্রাইবারদের জন্য। এই ফিচার ব্রাউজিংয়ের প্রেক্ষাপট বুঝে ব্রাউজারকে আরও দ্রুত ও উপযোগী করে তুলবে।
ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে ওপেনএআই বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। তারা ইতিমধ্যে ই-কমার্স সাইট ইটসি (Etsy) ও শপিফাই (Shopify) এবং বুকিং পরিষেবা ইপিডিয়া (Expedia) ও বুকিং ডটকম (Booking. com)-এর সঙ্গে অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে। সাম্প্রতিক ডেভডে ইভেন্টে অল্টম্যান ঘোষণা করেন, চ্যাটজিপিটির সাপ্তাহিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৮০ কোটি।
অনেক বিশেষজ্ঞ এই নতুন ব্রাউজারটি নিয়ে উৎসাহিত, তবে এর কার্যকারিতা নিয়ে সন্দেহও প্রকাশ করেছেন অনেকে। মুর ইনসাইটস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির সিইও এবং প্রধান বিশ্লেষক প্যাট মুরহেড মনে করেন, অ্যাটলাস হয়তো মূল ধারার ব্যবহারকারী, করপোরেট বা নতুনদের জন্য গুগল ক্রোম বা মাইক্রোসফট এজ-এর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে না। কারণ, জনপ্রিয় ব্রাউজারগুলোও দ্রুত এই ধরনের সক্ষমতা নিয়ে আসবে। তিনি উল্লেখ করেন, মাইক্রোসফট এজ ইতিমধ্যে একই ধরনের অনেক ফিচার বিনা মূল্যে দিচ্ছে।
উল্লেখ্য, গুগলকে অনলাইন সার্চে বেআইনি একচেটিয়া আধিপত্যকারী ঘোষণার এক বছর পর ওপেনএআই এই ব্রাউজার নিয়ে এল।
বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের একটি ক্রমবর্ধমান অংশ বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর ও পরামর্শের জন্য চ্যাটজিপিটির মতো লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) ব্যবহার করতে শুরু করেছেন। ডেটোস নামের এক গবেষণা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাস পর্যন্ত ডেস্কটপ ব্রাউজারে প্রায় ৬ শতাংশ অনুসন্ধান এলএলএমের মাধ্যমে করা হয়েছে, যা এক বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। গুগলও এআই-এ বিপুল বিনিয়োগ করছে। গত বছর থেকে তারা সার্চ রেজাল্টে এআই-জেনারেটেড উত্তরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’ এর আওতায় প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৫দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১ দিন আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১ দিন আগেঅর্চি হক, ঢাকা
দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে এই ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে। ২৯ অক্টোবর এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছি। নভেম্বরের পর যেকোনো সময় এটা চালু হয়ে যাবে। এখানে একটা ডেটের আগে সব নাম্বার (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি-আইএমইআই) গ্রে থাকবে। এরপরের নম্বরগুলো ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট হবে।’
দ্রুত সময়ের মধ্যে এনইআইআর চালু এবং এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১০ কোটি টাকা এবং বিভিন্ন খরচ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি)। বিটিআরসি এতে রাজি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এনইআইআর চালুর বিষয়ে বিটিআরসির সর্বশেষ কমিশন সভায় এসব আলোচনা হয়। বিটিআরসির সেই সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ‘এমআইওবির কিছু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে কম দামে হ্যান্ডসেট উৎপাদন ও বিক্রয় এবং হ্যান্ডসেটের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য এনইআইআর সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং যথাসময়ে চালুর লক্ষ্যে আনুমানিক ১০ কোটি টাকা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভ্যাট/ট্যাক্সসহ স্বেচ্ছায় শর্তহীনভাবে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার ক্রয় এবং প্রযোজ্য খাতসমূহের ব্যয় নির্বাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে মর্মে জানিয়েছে।’
প্রতিটি মোবাইল ফোনের জন্য ১৫ সংখ্যার একটি আলাদা আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) নম্বর থাকে। এই সুনির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে মোবাইল নেটওয়ার্কে কোনো একটি সুনির্দিষ্ট মোবাইলের অবস্থান চিহ্নিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে আইএমইআই নকল করে অবৈধ ফোন ব্যবহারের প্রবণতা অনেক। ২০২৪ সালের জুনে রবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারা একটি আইএমইআই নম্বরের নিবন্ধন দিয়েই দেড় লাখের বেশি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছে। অর্থাৎ এসব ফোনই নকল। এনইআইআর চালু হলে ডুপ্লিকেট আইএমইআই অর্থাৎ নকল ফোনের বেচাকেনা বন্ধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটে দেদার অবৈধ মোবাইল বিক্রি হচ্ছে। এসব অবৈধ ফোন ব্যবহার করে অপরাধের প্রবণতা রয়েছে। এমআইওবির তথ্য অনুযায়ী, দেশে অবৈধ মোবাইল ফোনের বাজার ৩৫-৪০ শতাংশ। অবৈধ ও চোরাই হ্যান্ডসেটের কারণে দেশে ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে গড়ে ওঠা ১৭ মোবাইল হ্যান্ডসেট কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে বৈধভাবে আমদানিকারকেরাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। শুল্ক হারাচ্ছে সরকার।
অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধে ২০২১ সালের ১ জুলাই প্রথমবারের মতো এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। সে সময় অনেক মোবাইল ফোন সেট নিবন্ধনও করা হয়। কিন্তু এরপর তা আবার বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৪ সালে আবারও এনইআইআর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। ওই বছর ১৮ জানুয়ারি বিটিআরসি ঘোষণা দেয়, ‘অতি শিগগির অবৈধ মোবাইল নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।’ কিন্তু তখনো তা কার্যকর হয়নি।
এনইআইআর চালু হলে অনলাইনে আর্থিক প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধপ্রবণতার লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছে বিটিআরসি। সংস্থাটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. এমদাদ উল বারী বলেন, ‘একটা সিম ফেলে দেওয়া যায়, কারণ সেটা কম দামি। কিন্তু ফোন ফেলে দেওয়া যায় না। এনইআইআর চালু হলে যেটা হবে, একটা মোবাইলের মধ্যে যে সিমটা আছে, সেটাও যদি বদল করে, একটা রিরেজিস্ট্রেশনের (পুনঃ পরিবর্তন) দরকার হবে। অর্থাৎ আমাদের একটা অটোমেটিক প্রসেস অব রিরেজিস্ট্রেশনের (স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় পুনর্নিবন্ধন) মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে এই ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে। ২৯ অক্টোবর এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছি। নভেম্বরের পর যেকোনো সময় এটা চালু হয়ে যাবে। এখানে একটা ডেটের আগে সব নাম্বার (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি-আইএমইআই) গ্রে থাকবে। এরপরের নম্বরগুলো ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট হবে।’
দ্রুত সময়ের মধ্যে এনইআইআর চালু এবং এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১০ কোটি টাকা এবং বিভিন্ন খরচ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি)। বিটিআরসি এতে রাজি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এনইআইআর চালুর বিষয়ে বিটিআরসির সর্বশেষ কমিশন সভায় এসব আলোচনা হয়। বিটিআরসির সেই সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ‘এমআইওবির কিছু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে কম দামে হ্যান্ডসেট উৎপাদন ও বিক্রয় এবং হ্যান্ডসেটের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য এনইআইআর সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং যথাসময়ে চালুর লক্ষ্যে আনুমানিক ১০ কোটি টাকা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভ্যাট/ট্যাক্সসহ স্বেচ্ছায় শর্তহীনভাবে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার ক্রয় এবং প্রযোজ্য খাতসমূহের ব্যয় নির্বাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে মর্মে জানিয়েছে।’
প্রতিটি মোবাইল ফোনের জন্য ১৫ সংখ্যার একটি আলাদা আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) নম্বর থাকে। এই সুনির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে মোবাইল নেটওয়ার্কে কোনো একটি সুনির্দিষ্ট মোবাইলের অবস্থান চিহ্নিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে আইএমইআই নকল করে অবৈধ ফোন ব্যবহারের প্রবণতা অনেক। ২০২৪ সালের জুনে রবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারা একটি আইএমইআই নম্বরের নিবন্ধন দিয়েই দেড় লাখের বেশি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছে। অর্থাৎ এসব ফোনই নকল। এনইআইআর চালু হলে ডুপ্লিকেট আইএমইআই অর্থাৎ নকল ফোনের বেচাকেনা বন্ধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটে দেদার অবৈধ মোবাইল বিক্রি হচ্ছে। এসব অবৈধ ফোন ব্যবহার করে অপরাধের প্রবণতা রয়েছে। এমআইওবির তথ্য অনুযায়ী, দেশে অবৈধ মোবাইল ফোনের বাজার ৩৫-৪০ শতাংশ। অবৈধ ও চোরাই হ্যান্ডসেটের কারণে দেশে ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে গড়ে ওঠা ১৭ মোবাইল হ্যান্ডসেট কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে বৈধভাবে আমদানিকারকেরাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। শুল্ক হারাচ্ছে সরকার।
অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধে ২০২১ সালের ১ জুলাই প্রথমবারের মতো এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। সে সময় অনেক মোবাইল ফোন সেট নিবন্ধনও করা হয়। কিন্তু এরপর তা আবার বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৪ সালে আবারও এনইআইআর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। ওই বছর ১৮ জানুয়ারি বিটিআরসি ঘোষণা দেয়, ‘অতি শিগগির অবৈধ মোবাইল নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।’ কিন্তু তখনো তা কার্যকর হয়নি।
এনইআইআর চালু হলে অনলাইনে আর্থিক প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধপ্রবণতার লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছে বিটিআরসি। সংস্থাটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. এমদাদ উল বারী বলেন, ‘একটা সিম ফেলে দেওয়া যায়, কারণ সেটা কম দামি। কিন্তু ফোন ফেলে দেওয়া যায় না। এনইআইআর চালু হলে যেটা হবে, একটা মোবাইলের মধ্যে যে সিমটা আছে, সেটাও যদি বদল করে, একটা রিরেজিস্ট্রেশনের (পুনঃ পরিবর্তন) দরকার হবে। অর্থাৎ আমাদের একটা অটোমেটিক প্রসেস অব রিরেজিস্ট্রেশনের (স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় পুনর্নিবন্ধন) মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’ এর আওতায় প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৫চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১ দিন আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১ দিন আগেপল্লব শাহরিয়ার
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’ এর আওতায় প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৫চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১৩ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১ দিন আগেফিচার ডেস্ক
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির সাহায্যে চুপিসারে সংবাদ তৈরি করছে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংবাদমাধ্যম ‘কোয়ার্টজ’। টেকক্রাঞ্চের মতো অন্যান্য সংবাদমাধ্যমগুলো থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে এআই ব্যবহার করে সেগুলো থেকে সারাংশ তৈরি করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর সেগুলো ‘কোয়ার্টজ ইন্টেলিজেন্স নিউজরুম’ এর আওতায় প্র
২৯ জানুয়ারি ২০২৫চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এবার বাজারে এনেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ওয়েব ব্রাউজার। নাম দিয়েছে ‘চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস’। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার গুগল ক্রোমসহ অন্য প্রতিযোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে