অনলাইনে বিভ্রান্তমূলক বা ভুয়া তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্মগুলোর বিশ্বব্যাপী আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। এই পদক্ষেপ প্রযুক্তি জায়েন্টদের নিয়ন্ত্রণে আনার বিশ্বব্যাপী উদ্যোগের একটি অংশ। তবে স্বাধীন মত প্রকাশের পক্ষের ব্যক্তিরা এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার বলেছে, প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলোকে একটি আচরণবিধি নির্ধারণ করতে হবে, যা বিপজ্জনক মিথ্যা তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধের কীভাবে ব্যবস্থা নেবে তা পরিচালনা করবে। আর এই আচরণবিধি অনুমোদন দেবে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। কোনো প্ল্যাটফর্ম এটি করতে ব্যর্থ হলে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ নিজস্ব মান নির্ধারণ করবে। আর এসব নিয়মপালন না করলে কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার সংসদে উপস্থাপিত হবে বিলটি। আইনটি এমন মিথ্যা কনটেন্টকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হবে যা নির্বাচন স্বচ্ছতা বা জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, কোনো গোষ্ঠীকে অপবাদ দেয় বা কোনো ব্যক্তিকে আঘাত করে, অথবা গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো বা জরুরি সেবাগুলোকে বিঘ্নিত করার ঝুঁকি সৃষ্টি করে।
অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্যাপক নিয়ন্ত্রক পদক্ষেপের অংশ এই বিল। রাজনৈতিক নেতারা অভিযোগ করেছেন যে, বিদেশি ডোমেইনের প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলো দেশের সার্বভৌমত্বকে উপেক্ষা করছে।
বিলটি নিয়ে এমন একটি সময়ে এসেছে যখন আগামী এক বছরের মধ্যে একটি ফেডারেল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
অপরদিকে ফেসবুকের মালিক মেটা বলেছে, সংবাদ কন্টেন্টের প্রকাশের জন্য কোম্পানিটিকে রয়্যালটি বা অর্থ প্রদানে বাধ্য করা হলে তারা পেশাদার সংবাদ কনটেন্ট ব্লক করতে পারে। অন্যদিকে ২০২২ সালে ইলন মাক্স টুইটার কিনে নেয় এবং এ প্ল্যাটফর্মটি থেকে বেশির ভাগ কনটেন্ট মডারেশন বা কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের নিয়ম তুলে ফেলে।
এক বিবৃতিতে যোগাযোগ মন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড বলেন, বিভ্রান্তমূলক তথ্য এবং মিথ্যাচার অস্ট্রেলিয়ানদের নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের গণতন্ত্র, সমাজ এবং অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করে। কিছু না করে এই সমস্যাকে বাড়তে দেওয়া যাবে না।
২০২৩ সালে বিলের একটি প্রাথমিক সংস্করণ ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছিল। কারণ এতে মিথ্যা তথ্য এবং মিথ্যাচার (ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা ছড়ানো) কি তা নির্ধারণের জন্য খুব বেশি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগ এবং মিডিয়া কর্তৃপক্ষকে।
রোল্যান্ড বলেছেন, নতুন বিলটি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, একক কনটেন্ট বা ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট সরানোর ক্ষমতা রাখবে না মিডিয়া নিয়ন্ত্রকেরা। নতুন সংস্করণে পেশাদার সংবাদ, শিল্প ও ধর্মীয় কনটেন্টকে রক্ষা করা হবে। তবে সরকার-অনুমোদিত কনটেন্টের ক্ষেত্রে এই আইন কার্যকর হবে না।
অর্থাৎ, সরকার যেসব কনটেন্ট অনুমোদন দিয়েছে সেগুলো নতুন বিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না এবং সেগুলো সরানোর জন্য কোনো বিধিনিষেধ থাকবে না।
মন্ত্রী আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়ানদের প্রায় চার-পঞ্চমাংশ মিথ্যা তথ্যের বিস্তার মোকাবিলার পক্ষে।
তবে মেটা ও এক্স এই বিষয় নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। মেটার মতে, প্রায় ৯০ শতাংশ অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক ফেসবুক ব্যবহার করে।
অনলাইনে বিভ্রান্তমূলক বা ভুয়া তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্মগুলোর বিশ্বব্যাপী আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। এই পদক্ষেপ প্রযুক্তি জায়েন্টদের নিয়ন্ত্রণে আনার বিশ্বব্যাপী উদ্যোগের একটি অংশ। তবে স্বাধীন মত প্রকাশের পক্ষের ব্যক্তিরা এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
অস্ট্রেলিয়ার সরকার বলেছে, প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলোকে একটি আচরণবিধি নির্ধারণ করতে হবে, যা বিপজ্জনক মিথ্যা তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধের কীভাবে ব্যবস্থা নেবে তা পরিচালনা করবে। আর এই আচরণবিধি অনুমোদন দেবে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। কোনো প্ল্যাটফর্ম এটি করতে ব্যর্থ হলে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ নিজস্ব মান নির্ধারণ করবে। আর এসব নিয়মপালন না করলে কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার সংসদে উপস্থাপিত হবে বিলটি। আইনটি এমন মিথ্যা কনটেন্টকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হবে যা নির্বাচন স্বচ্ছতা বা জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, কোনো গোষ্ঠীকে অপবাদ দেয় বা কোনো ব্যক্তিকে আঘাত করে, অথবা গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো বা জরুরি সেবাগুলোকে বিঘ্নিত করার ঝুঁকি সৃষ্টি করে।
অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্যাপক নিয়ন্ত্রক পদক্ষেপের অংশ এই বিল। রাজনৈতিক নেতারা অভিযোগ করেছেন যে, বিদেশি ডোমেইনের প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মগুলো দেশের সার্বভৌমত্বকে উপেক্ষা করছে।
বিলটি নিয়ে এমন একটি সময়ে এসেছে যখন আগামী এক বছরের মধ্যে একটি ফেডারেল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
অপরদিকে ফেসবুকের মালিক মেটা বলেছে, সংবাদ কন্টেন্টের প্রকাশের জন্য কোম্পানিটিকে রয়্যালটি বা অর্থ প্রদানে বাধ্য করা হলে তারা পেশাদার সংবাদ কনটেন্ট ব্লক করতে পারে। অন্যদিকে ২০২২ সালে ইলন মাক্স টুইটার কিনে নেয় এবং এ প্ল্যাটফর্মটি থেকে বেশির ভাগ কনটেন্ট মডারেশন বা কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের নিয়ম তুলে ফেলে।
এক বিবৃতিতে যোগাযোগ মন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড বলেন, বিভ্রান্তমূলক তথ্য এবং মিথ্যাচার অস্ট্রেলিয়ানদের নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের গণতন্ত্র, সমাজ এবং অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করে। কিছু না করে এই সমস্যাকে বাড়তে দেওয়া যাবে না।
২০২৩ সালে বিলের একটি প্রাথমিক সংস্করণ ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছিল। কারণ এতে মিথ্যা তথ্য এবং মিথ্যাচার (ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা ছড়ানো) কি তা নির্ধারণের জন্য খুব বেশি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগ এবং মিডিয়া কর্তৃপক্ষকে।
রোল্যান্ড বলেছেন, নতুন বিলটি স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, একক কনটেন্ট বা ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট সরানোর ক্ষমতা রাখবে না মিডিয়া নিয়ন্ত্রকেরা। নতুন সংস্করণে পেশাদার সংবাদ, শিল্প ও ধর্মীয় কনটেন্টকে রক্ষা করা হবে। তবে সরকার-অনুমোদিত কনটেন্টের ক্ষেত্রে এই আইন কার্যকর হবে না।
অর্থাৎ, সরকার যেসব কনটেন্ট অনুমোদন দিয়েছে সেগুলো নতুন বিলে অন্তর্ভুক্ত হবে না এবং সেগুলো সরানোর জন্য কোনো বিধিনিষেধ থাকবে না।
মন্ত্রী আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়ানদের প্রায় চার-পঞ্চমাংশ মিথ্যা তথ্যের বিস্তার মোকাবিলার পক্ষে।
তবে মেটা ও এক্স এই বিষয় নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। মেটার মতে, প্রায় ৯০ শতাংশ অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক ফেসবুক ব্যবহার করে।
দর্শকদের ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে এবং কনটেন্টকে আরও সহজে বোঝার ও ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার জন্য ইউটিউবের ভিডিওতে চ্যাপ্টার যুক্ত করেন অনেকেই।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগের অভিজ্ঞতা আরও ব্যক্তিগত ও অর্থবহ করে তুলতে নতুন এক ফিচার আনছে ইনস্টাগ্রাম। মেটার মালিকানাধীন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি ‘পিকস’ নামের একটি ফিচার চালুর মাধ্যমে একই বিষয়ে আগ্রহী এমন বন্ধু খুঁজে দেবে।
১৮ ঘণ্টা আগেঅনেকের কাছে অপছন্দের একটি ঘরের কাজ—কাপড় ধোয়া ও ভাঁজ করা। তবে এবার সেই যন্ত্রণার অবসান ঘটাতে পারে একটি হিম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগেই ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি ফিগার তাদের তৈরি মানবসদৃশ রোবটের একটি ভিডিও প্রকাশ করে, যেখানে দেখা যায় রোবটটি দক্ষতার সঙ্গে ঝুড়ি...
২০ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ এক্সএআই থেকে থেকে সরে দাঁড়ালেন প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইগর বাবুশকিন। গতকাল বুধবার নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে এই ঘোষণা দেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে