গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ও টিকটকের মতো অ্যাপগুলোর পাসওয়ার্ড রিসেট লিঙ্ক এবং টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনসহ কোটি কোটি কোটি সিকিউরিটি কোড ফাঁস হয়েছে। এক নিরাপত্তা গবেষক সম্প্রতি এমন একটি অনিরাপদ ডেটাবেজ আবিষ্কার করেছেন, যেটি যে কেউ সহজেই খুঁজে পেতে পারেন। আর তাই, টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কোডের জন্য এসএমএস ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।
ডেটাবেজটি অনলাইনে অরক্ষিত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছিল। নিরাপত্তা গবেষক অনুরাগ সেনের আবিষ্কৃত অভ্যন্তরীণ ডেটাবেজটি ইন্টারনেটভিত্তিক হওয়া সত্ত্বেও পাসওয়ার্ড ছাড়াই অরক্ষিত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়। ডেটাবেজের আইপি অ্যাড্রেস জানেন এমন যে কেউ সাধারণ ওয়েব ব্রাউজারের চেয়ে পরিশীলিত কিছু ব্যবহার করেই এটিতে প্রবেশ করতে পারবেন।
উন্মুক্ত ডেটাবেজটির মালিকানা সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত না হওয়া গেলেও টেকক্রাঞ্চে সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরে ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনালকে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনাল একটি এশীয় প্রতিষ্ঠান, যা অন্যান্য পরিষেবাগুলোর মধ্যে এসএমএস সরবরাহ করে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করার পর তারা ডেটাবেজটি সিকিউর করে দেয়।
সংবেদনশীল তথ্যের ভান্ডার ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনাল ডেটাবেজটিতে দৈনিক প্রায় ৫০ লাখের বেশি এসএমএস সরবরাহ করা হয়। সংবেদনশীল তথ্যের মধ্যে রয়েছে—গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক এবং টিকটকের মতো অ্যাপগুলোর পাসওয়ার্ড রিসেট লিঙ্ক এবং টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশন কোড সহ অন্যান্য তথ্য।
গবেষক অনুরাগ সেন ফোর্বস ম্যাগাজিনকে বলেন, নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষার সময় এ ডেটাবেজটি খুঁজে পান। গত পাঁচ বছর ধরে ক্লাউডভিত্তিক ডেটাবেজের ওপর নজরদারি করার জন্য তাঁরা এই পরীক্ষা চালিয়ে আসছেন।
সেন বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাকশন সার্ভার ক্লাউডে স্থানান্তরিত করছে, অথচ মৌলিক অথেনটিকেশন এবং এনক্রিপশনই নিরাপদ করা হয়নি। উন্মুক্ত ডেটাবেজ থেকে বোঝা যায়, টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনের সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়া করার পদ্ধতিটি আরও শক্তিশালী এবং সুরক্ষিত হওয়া উচিত।
টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনের বিষয়ে গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটক ব্যবহারকারীদের খুব বেশি উদ্বেগের প্রয়োজন নেই। কারণ এ ধরনের কোড জলদিই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যায়।
গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ও টিকটকের মতো অ্যাপগুলোর পাসওয়ার্ড রিসেট লিঙ্ক এবং টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনসহ কোটি কোটি কোটি সিকিউরিটি কোড ফাঁস হয়েছে। এক নিরাপত্তা গবেষক সম্প্রতি এমন একটি অনিরাপদ ডেটাবেজ আবিষ্কার করেছেন, যেটি যে কেউ সহজেই খুঁজে পেতে পারেন। আর তাই, টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন কোডের জন্য এসএমএস ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।
ডেটাবেজটি অনলাইনে অরক্ষিত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়েছিল। নিরাপত্তা গবেষক অনুরাগ সেনের আবিষ্কৃত অভ্যন্তরীণ ডেটাবেজটি ইন্টারনেটভিত্তিক হওয়া সত্ত্বেও পাসওয়ার্ড ছাড়াই অরক্ষিত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়। ডেটাবেজের আইপি অ্যাড্রেস জানেন এমন যে কেউ সাধারণ ওয়েব ব্রাউজারের চেয়ে পরিশীলিত কিছু ব্যবহার করেই এটিতে প্রবেশ করতে পারবেন।
উন্মুক্ত ডেটাবেজটির মালিকানা সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত না হওয়া গেলেও টেকক্রাঞ্চে সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরে ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনালকে দায়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনাল একটি এশীয় প্রতিষ্ঠান, যা অন্যান্য পরিষেবাগুলোর মধ্যে এসএমএস সরবরাহ করে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যোগাযোগ করার পর তারা ডেটাবেজটি সিকিউর করে দেয়।
সংবেদনশীল তথ্যের ভান্ডার ওয়াইএক্স ইন্টারন্যাশনাল ডেটাবেজটিতে দৈনিক প্রায় ৫০ লাখের বেশি এসএমএস সরবরাহ করা হয়। সংবেদনশীল তথ্যের মধ্যে রয়েছে—গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক এবং টিকটকের মতো অ্যাপগুলোর পাসওয়ার্ড রিসেট লিঙ্ক এবং টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশন কোড সহ অন্যান্য তথ্য।
গবেষক অনুরাগ সেন ফোর্বস ম্যাগাজিনকে বলেন, নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষার সময় এ ডেটাবেজটি খুঁজে পান। গত পাঁচ বছর ধরে ক্লাউডভিত্তিক ডেটাবেজের ওপর নজরদারি করার জন্য তাঁরা এই পরীক্ষা চালিয়ে আসছেন।
সেন বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাকশন সার্ভার ক্লাউডে স্থানান্তরিত করছে, অথচ মৌলিক অথেনটিকেশন এবং এনক্রিপশনই নিরাপদ করা হয়নি। উন্মুক্ত ডেটাবেজ থেকে বোঝা যায়, টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনের সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়া করার পদ্ধতিটি আরও শক্তিশালী এবং সুরক্ষিত হওয়া উচিত।
টু–ফ্যাক্টর–অথেনটিকেশনের বিষয়ে গুগল, হোয়াটসঅ্যাপ ও টিকটক ব্যবহারকারীদের খুব বেশি উদ্বেগের প্রয়োজন নেই। কারণ এ ধরনের কোড জলদিই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যায়।
গত ১৫ এপ্রিল অনলাইন সার্চ বাজারে নিজেদের আধিপত্যের অপব্যবহার করে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে গুগলের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড বা ৬৬০ কোটি ডলারের মামলা করে যুক্তরাজ্য। অভিযোগে বলা হয়, প্রতিযোগিতাহীন পরিবেশ তৈরির মাধ্যমে গুগল তাদের বিজ্ঞাপনমূল্য ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিটি ব্যাংক, গুগল, মাস্টারকার্ড এবং ভিসার যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে চালু হয়েছে ‘গুগল পে’। আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ‘গুগল ওয়ালেট’ নামে পরিচিত। দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
৬ ঘণ্টা আগেসিনেমা বানানো মানে বিশাল সেট, অনেক কলাকুশলী আর কোটি টাকার বাজেট। সেই দৃশ্য এখনো আছে। কিন্তু এর সঙ্গে বিকল্প এক পথ তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদৌলতে। কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি এআই টুল দিয়ে বানানো যাচ্ছে শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, এমনকি ফিচার ফিল্মও।
১২ ঘণ্টা আগেআমাদের প্রতিদিনের অনেক কাজ এখন সহজ করে দিচ্ছে চ্যাটজিপিটি। কিছু একটা বুঝতে পারছেন না, চ্যাটজিপিটিকে জানালেই সে সেটির ব্যাখ্যাসহ আপনার সামনে উপস্থাপন করবে। শিক্ষার্থীদের প্রেজেন্টেশন পরিকল্পনা হোক অথবা অফিসের কোনো কাজ—সব জায়গায় রয়েছে চ্যাটজিপিটির প্রভাব।
১২ ঘণ্টা আগে