প্রযুক্তি ডেস্ক
চারদিক সরগরম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সৃজনশৈলীতে। এটি ব্যবহার করে নানান তথ্যের সন্ধান থেকে শুরু করে লিখিয়ে নেওয়া যাচ্ছে গল্প-কবিতার মতো বিষয়ও। শুধু কী তাই, আঁকিয়ে নেওয়া যাচ্ছে ছবিও। এসব আঁকা ছবি নিয়ে প্রায়ই ধন্দে পড়তে হয়। গুগল বার্ডকে তাই প্রশ্ন রাখি, মানুষের আঁকা ও এআইয়ের আঁকা ছবি চিনব কী করে? গুগল বার্ড এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি এটিও জানায় যে ‘মনে রাখবে, এই পদ্ধতিগুলো সব সময় সঠিক নয়।’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি কিছু ছবি এতই উন্নত যে সেগুলোকে মানুষের তৈরি ছবি থেকে আলাদা করা কঠিন হয়ে পড়ে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আঁকা ছবি চেনার উপায় সম্পর্কে গুগল বার্ড কিছু টিপস দিয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা করে ধরা যাবে কে এঁকেছে ছবি—মেশিন নাকি মানুষ।
ছবির আলো ও ছায়া পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি করা ছবিগুলোতে প্রায়ই অস্বাভাবিক আলো ও ছায়া দেখা যায়। যেমন ছবিতে একই বস্তুতে বিভিন্ন আলোর উৎস থাকতে পারে অথবা ছায়াগুলো অস্বাভাবিকভাবে তীব্র বা নিস্তেজ হতে পারে। কাল্পনিক দৃশ্যে অতিরঞ্জিত বিষয়বস্তু একটু খেয়াল করলেই বোঝা যাবে।
ছবির বিবরণ পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি করা ছবিগুলোতে প্রায়ই কম বিবরণ থাকে। ছবির বিষয়বস্তুর রেখাগুলো অস্বাভাবিক রকমের মসৃণ হতে পারে অথবা ছবিতে থাকা ছোট ছোট অনেক কাজ আছে, যেগুলো অস্পষ্ট থাকতে পারে।
ছবির সামগ্রী পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিগুলোতে প্রায়ই অস্বাভাবিক বা অবাস্তব কাজের ছাপ থাকে বা ছবিতে এমন কিছু থাকতে পারে, যেসব আঁকা প্রায় অসম্ভব অথবা ছবির বিষয়বস্তু এমনভাবে সাজানো থাকতে পারে, যা আমাদের দেখা জাগতিক বিষয়বস্তুর মতো নয়।
ছবির উৎস পরীক্ষা করা
কোনো ছবি দেখে যদি মনে প্রশ্ন তৈরি হয় ছবিটি কার আঁকা কিংবা সন্দেহ হয় ছবিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আঁকা, তখন এর উৎস পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। গুগল ইমেজেস বা টিন আই ডটকমের মতো বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে পরীক্ষা করে নেওয়া যেতে পারে, ছবিটি মানুষের নাকি মেশিনের আঁকা।
তথ্যসূত্র: গুগল বার্ড
চারদিক সরগরম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সৃজনশৈলীতে। এটি ব্যবহার করে নানান তথ্যের সন্ধান থেকে শুরু করে লিখিয়ে নেওয়া যাচ্ছে গল্প-কবিতার মতো বিষয়ও। শুধু কী তাই, আঁকিয়ে নেওয়া যাচ্ছে ছবিও। এসব আঁকা ছবি নিয়ে প্রায়ই ধন্দে পড়তে হয়। গুগল বার্ডকে তাই প্রশ্ন রাখি, মানুষের আঁকা ও এআইয়ের আঁকা ছবি চিনব কী করে? গুগল বার্ড এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি এটিও জানায় যে ‘মনে রাখবে, এই পদ্ধতিগুলো সব সময় সঠিক নয়।’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি কিছু ছবি এতই উন্নত যে সেগুলোকে মানুষের তৈরি ছবি থেকে আলাদা করা কঠিন হয়ে পড়ে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আঁকা ছবি চেনার উপায় সম্পর্কে গুগল বার্ড কিছু টিপস দিয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা করে ধরা যাবে কে এঁকেছে ছবি—মেশিন নাকি মানুষ।
ছবির আলো ও ছায়া পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি করা ছবিগুলোতে প্রায়ই অস্বাভাবিক আলো ও ছায়া দেখা যায়। যেমন ছবিতে একই বস্তুতে বিভিন্ন আলোর উৎস থাকতে পারে অথবা ছায়াগুলো অস্বাভাবিকভাবে তীব্র বা নিস্তেজ হতে পারে। কাল্পনিক দৃশ্যে অতিরঞ্জিত বিষয়বস্তু একটু খেয়াল করলেই বোঝা যাবে।
ছবির বিবরণ পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি করা ছবিগুলোতে প্রায়ই কম বিবরণ থাকে। ছবির বিষয়বস্তুর রেখাগুলো অস্বাভাবিক রকমের মসৃণ হতে পারে অথবা ছবিতে থাকা ছোট ছোট অনেক কাজ আছে, যেগুলো অস্পষ্ট থাকতে পারে।
ছবির সামগ্রী পরীক্ষা করা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিগুলোতে প্রায়ই অস্বাভাবিক বা অবাস্তব কাজের ছাপ থাকে বা ছবিতে এমন কিছু থাকতে পারে, যেসব আঁকা প্রায় অসম্ভব অথবা ছবির বিষয়বস্তু এমনভাবে সাজানো থাকতে পারে, যা আমাদের দেখা জাগতিক বিষয়বস্তুর মতো নয়।
ছবির উৎস পরীক্ষা করা
কোনো ছবি দেখে যদি মনে প্রশ্ন তৈরি হয় ছবিটি কার আঁকা কিংবা সন্দেহ হয় ছবিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আঁকা, তখন এর উৎস পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। গুগল ইমেজেস বা টিন আই ডটকমের মতো বেশ কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে পরীক্ষা করে নেওয়া যেতে পারে, ছবিটি মানুষের নাকি মেশিনের আঁকা।
তথ্যসূত্র: গুগল বার্ড
সরকারি সেবার একক পোর্টাল মাইগভ-এ গত ১০ মাসে বিদেশগামী অথবা বিদেশে অবস্থানকারী শিক্ষার্থী, পেশাজীবীসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নানা ধরনের ১০ লাখ ই-অ্যাপোস্টিল সত্যায়ন হয়েছে। গতকাল বুধবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের (আইসিটি) প্রকল্প অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেআগামী মাস থেকে রাশিয়ার সব মোবাইল ফোন ও ট্যাবলেটে ‘ম্যাক্স’ নামের একটি রাষ্ট্র-সমর্থিত মেসেজিং অ্যাপ বাধ্যতামূলকভাবে প্রি-ইনস্টল করা থাকবে। ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর লক্ষ্যে আজ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেয় দেশটির সরকার।
১৫ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) স্টার্টআপ এক্সএআই আবারও বিতর্কের মুখে পড়েছে। কারণ, ব্যবহারকারীদের অজান্তে কোম্পানিটির তৈরি গ্রোক চ্যাটবটের লাখ লাখ চ্যাট গুগলে ফাঁস হয়ে গেছে। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে ‘ফোর্বস’ জানায়, গ্রোক ব্যবহারকারীরা যখন ‘শেয়ার’ বোতামে ক্লিক করেন, তখন তাঁদের চ্যাটগুলো
১৬ ঘণ্টা আগেএশিয়ার ধনী পরিবার ও ফ্যামিলি অফিসগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। ডিজিটাল সম্পদের প্রতি আশাবাদ, মূলধারায় গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাজারে অনুকূল নিয়ন্ত্রক নীতিমালার কারণে এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগে