কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহারে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোগে প্রথম আন্তর্জাতিক সনদের যাত্রা শুরু হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) লিথুনিয়ার রাজধানী ভিলনিয়াসে অনুষ্ঠিত ইউরোপের বিচারমন্ত্রীদের সম্মেলনে সনদটি স্বাক্ষরের জন্য উন্মোচন করা হয় বলে কাউন্সিল অব ইউরোপের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণভাবে এআই সিস্টেম ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত সনদটি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ দেশের পক্ষে ইইউ কমিশন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইসরায়েল, অ্যান্ডোরা, জর্জিয়া, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, দ্য রিপাবলিক অব মলদোভা ও সান মারিনো এই সনদে এরই মধ্যে স্বাক্ষর করেছে।
যুক্তরাজ্যের বিচারমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ রয়টার্সকে বলেছেন, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের মতো মৌলিক মূল্যবোধ অক্ষুণ্ন রেখে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের নিশ্চয়তা দিতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এই সনদ।
তবে সনদের খসড়া তৈরিতে অংশ নেওয়া অনেক পক্ষ চূড়ান্ত সনদ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে ‘দ্বিচারিতা’ রয়েছে বলে ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর নট-ফর-প্রফিট ল স্টিচিং (ইসিএনএল) –এর আইন বিশেষজ্ঞ ফ্রান্সেসকো ফানুচ্চি সমালোচনা করেছেন।
তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘এই সনদে নীতিমালা ও বাধ্যবাধকতাগুলো এত ব্যাপক এবং সীমাবদ্ধতা নিয়ে তৈরি যে, এসবের আইনগত নিশ্চয়তা ও কার্যকর প্রয়োগ হবে কিনা তা নিয়েই গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।’
জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এআই সিস্টেমে ছাড় এবং সরকারি কোম্পানির চেয়ে ব্যক্তিখাতের কোম্পানির উপর সীমিত নজরদারিকে ‘ত্রুটি’ হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘এসব দ্বিচারিতা হতাশাজনক!’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সনদটি গত মাসে কার্যকর হওয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের এআই আইন থেকে আলাদা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এআই আইন ইউরোপের অভ্যন্তরীণ বাজারে এআই সিস্টেমের উন্নয়ন, প্রয়োগ ও ব্যবহার সংক্রান্ত নিয়মাবলীতে সীমাবদ্ধ।
বেশ কয়েক বছরের প্রচেষ্টায় ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস, ডেমোক্রেসি, অ্যান্ড দ্য রুল অব ল’ শিরোনামে এই রূপরেখা সনদ প্রস্তাবিত হয়। কাউন্সিল অব ইউরোপের ৪৬টি দেশসহ ৫৭ দেশের মধ্যে আলোচনা শেষে মে মাসে এটি গৃহীত হয়। এই সনদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলার পাশাপাশি দায়িত্বশীল উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে।
কাউন্সিল অব ইউরোপ ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে স্বতন্ত্র সংস্থাটি মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখে। এর ৪৬ সদস্যের মধ্যে ২৭টি ইইউ সদস্য।
২০১৯ সালে একটি অস্থায়ী কমিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা রূপরেখা সনদের সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা শুরু করে। ২০২২ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কমিটি গঠন করা হয়, যা চুক্তির খসড়া প্রস্তুত এবং আলোচনা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহারে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোগে প্রথম আন্তর্জাতিক সনদের যাত্রা শুরু হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) লিথুনিয়ার রাজধানী ভিলনিয়াসে অনুষ্ঠিত ইউরোপের বিচারমন্ত্রীদের সম্মেলনে সনদটি স্বাক্ষরের জন্য উন্মোচন করা হয় বলে কাউন্সিল অব ইউরোপের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণভাবে এআই সিস্টেম ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত সনদটি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ দেশের পক্ষে ইইউ কমিশন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইসরায়েল, অ্যান্ডোরা, জর্জিয়া, আইসল্যান্ড, নরওয়ে, দ্য রিপাবলিক অব মলদোভা ও সান মারিনো এই সনদে এরই মধ্যে স্বাক্ষর করেছে।
যুক্তরাজ্যের বিচারমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ রয়টার্সকে বলেছেন, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের মতো মৌলিক মূল্যবোধ অক্ষুণ্ন রেখে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের নিশ্চয়তা দিতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এই সনদ।
তবে সনদের খসড়া তৈরিতে অংশ নেওয়া অনেক পক্ষ চূড়ান্ত সনদ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন। এর মধ্যে ‘দ্বিচারিতা’ রয়েছে বলে ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর নট-ফর-প্রফিট ল স্টিচিং (ইসিএনএল) –এর আইন বিশেষজ্ঞ ফ্রান্সেসকো ফানুচ্চি সমালোচনা করেছেন।
তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘এই সনদে নীতিমালা ও বাধ্যবাধকতাগুলো এত ব্যাপক এবং সীমাবদ্ধতা নিয়ে তৈরি যে, এসবের আইনগত নিশ্চয়তা ও কার্যকর প্রয়োগ হবে কিনা তা নিয়েই গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে।’
জাতীয় নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত এআই সিস্টেমে ছাড় এবং সরকারি কোম্পানির চেয়ে ব্যক্তিখাতের কোম্পানির উপর সীমিত নজরদারিকে ‘ত্রুটি’ হিসেবে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘এসব দ্বিচারিতা হতাশাজনক!’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সনদটি গত মাসে কার্যকর হওয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের এআই আইন থেকে আলাদা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের এআই আইন ইউরোপের অভ্যন্তরীণ বাজারে এআই সিস্টেমের উন্নয়ন, প্রয়োগ ও ব্যবহার সংক্রান্ত নিয়মাবলীতে সীমাবদ্ধ।
বেশ কয়েক বছরের প্রচেষ্টায় ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস, ডেমোক্রেসি, অ্যান্ড দ্য রুল অব ল’ শিরোনামে এই রূপরেখা সনদ প্রস্তাবিত হয়। কাউন্সিল অব ইউরোপের ৪৬টি দেশসহ ৫৭ দেশের মধ্যে আলোচনা শেষে মে মাসে এটি গৃহীত হয়। এই সনদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলার পাশাপাশি দায়িত্বশীল উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে।
কাউন্সিল অব ইউরোপ ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে স্বতন্ত্র সংস্থাটি মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখে। এর ৪৬ সদস্যের মধ্যে ২৭টি ইইউ সদস্য।
২০১৯ সালে একটি অস্থায়ী কমিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা রূপরেখা সনদের সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা শুরু করে। ২০২২ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কমিটি গঠন করা হয়, যা চুক্তির খসড়া প্রস্তুত এবং আলোচনা করে।
দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে