অনলাইন ডেস্ক
দ্রুতগতিতে বিকাশমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একদিন পুরো মানবসভ্যতার অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলতে পারে। এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এক কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সুবাশ কাক মনে করেন, ২৩০০ সাল নাগাদ পৃথিবীর জনসংখ্যা নেমে যেতে পারে মাত্র ১০ কোটিতে। বর্তমানে যা ৮০০ কোটির কাছাকাছি। তাঁর দাবি, মানুষের চাকরি একের পর এক হারিয়ে যাবে এআইয়ের হাতে। ভবিষ্যতে সমাজে কাজের অভাবে মানুষ সন্তান নেওয়া থেকে বিরত থাকবে, ফলে জন্মহার হু হু করে কমে যাবে, যার ফলে জনসংখ্যা কমার এই চিত্র দেখা যাবে। আর তারই ফলাফল হিসেবে বিশ্বের জনসংখ্যা কমে গিয়ে বর্তমান যুক্তরাজ্যের মতো একটি দেশের সমান হবে, যা প্রায় ৭ কোটি।
‘দ্য এইজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ বইয়ের লেখক সুবাশ কাক বলেন, ‘কম্পিউটার বা রোবট কখনোই সচেতন হবে না, তবে তারা আমাদের সব কাজ করে ফেলবে। অফিসের সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের সব কাজই এআই দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা সমাজের জন্য অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক হতে যাচ্ছে। অনেক জনসংখ্যা বিশ্লেষক বলছেন, এর প্রভাবে পৃথিবীর জনসংখ্যা মারাত্মকভাবে কমে যাবে এবং হয়তো ২৩০০ বা ২৩৮০ সালের মধ্যে তা ১০ কোটির কাছাকাছি নেমে আসবে।’
এখনকার ৮০০ কোটির তুলনায় এই সংখ্যা নগণ্য। এমনকি নিউইয়র্ক, লন্ডনের মতো মহানগরীগুলোও পরিণত হবে জনমানবহীন ‘ঘোস্ট সিটি’তে।
বিশ্বজুড়ে জন্মহার কমে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে অধ্যাপক কাক বলেন, ‘মানুষ সন্তান নিচ্ছে না। ইউরোপ, চীন, জাপানসহ দক্ষিণ কোরিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত হারে জনসংখ্যা কমছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেকেই মনে করছেন ভবিষ্যতে তাদের সন্তানদের চাকরি থাকবে না। এই অনুভূতি থেকেই সন্তান পালনের খরচকে অত্যন্ত উচ্চ মনে হচ্ছে।’
তিনি এও বলেন, ‘মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে কি না, তা কেউ জানে না।
বিশ্বের ধনকুবের ইলন মাস্কও এই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁর মতে, এআই ও জন্মহারের পতন মানবজাতির জন্য মহাবিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। অধ্যাপক কাকও এমন সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেননি।
তাঁর মতে, ‘মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। কেউ জানে না সামনে কী আসছে। নতুন কোনো রোগ, ভাইরাস বা কৃত্রিম দানবের সৃষ্ট কোনো মহামারি পৃথিবীকে উজাড় করে দিতে পারে।’
এ কারণেই ইলন মাস্ক চান, মানুষ যেন মহাকাশে উপনিবেশ গড়ে তোলে, যাতে পৃথিবীতে কিছু হলে অন্য কোথাও থেকে মানবজাতিকে পুনরায় গড়ে তোলা সম্ভব হয়।
অধ্যাপক কাক বলেন, ‘সবকিছু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির মতো শোনালেও একটি বিষয় এখন একেবারে নিশ্চিত—জনসংখ্যা কমে যাওয়া আমাদের চোখের সামনেই ঘটছে।’
দ্রুতগতিতে বিকাশমান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একদিন পুরো মানবসভ্যতার অস্তিত্বকেই প্রশ্নের মুখে ফেলতে পারে। এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এক কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সুবাশ কাক মনে করেন, ২৩০০ সাল নাগাদ পৃথিবীর জনসংখ্যা নেমে যেতে পারে মাত্র ১০ কোটিতে। বর্তমানে যা ৮০০ কোটির কাছাকাছি। তাঁর দাবি, মানুষের চাকরি একের পর এক হারিয়ে যাবে এআইয়ের হাতে। ভবিষ্যতে সমাজে কাজের অভাবে মানুষ সন্তান নেওয়া থেকে বিরত থাকবে, ফলে জন্মহার হু হু করে কমে যাবে, যার ফলে জনসংখ্যা কমার এই চিত্র দেখা যাবে। আর তারই ফলাফল হিসেবে বিশ্বের জনসংখ্যা কমে গিয়ে বর্তমান যুক্তরাজ্যের মতো একটি দেশের সমান হবে, যা প্রায় ৭ কোটি।
‘দ্য এইজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ বইয়ের লেখক সুবাশ কাক বলেন, ‘কম্পিউটার বা রোবট কখনোই সচেতন হবে না, তবে তারা আমাদের সব কাজ করে ফেলবে। অফিসের সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন জীবনের সব কাজই এআই দিয়ে প্রতিস্থাপিত হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা সমাজের জন্য অত্যন্ত ধ্বংসাত্মক হতে যাচ্ছে। অনেক জনসংখ্যা বিশ্লেষক বলছেন, এর প্রভাবে পৃথিবীর জনসংখ্যা মারাত্মকভাবে কমে যাবে এবং হয়তো ২৩০০ বা ২৩৮০ সালের মধ্যে তা ১০ কোটির কাছাকাছি নেমে আসবে।’
এখনকার ৮০০ কোটির তুলনায় এই সংখ্যা নগণ্য। এমনকি নিউইয়র্ক, লন্ডনের মতো মহানগরীগুলোও পরিণত হবে জনমানবহীন ‘ঘোস্ট সিটি’তে।
বিশ্বজুড়ে জন্মহার কমে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে অধ্যাপক কাক বলেন, ‘মানুষ সন্তান নিচ্ছে না। ইউরোপ, চীন, জাপানসহ দক্ষিণ কোরিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত হারে জনসংখ্যা কমছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেকেই মনে করছেন ভবিষ্যতে তাদের সন্তানদের চাকরি থাকবে না। এই অনুভূতি থেকেই সন্তান পালনের খরচকে অত্যন্ত উচ্চ মনে হচ্ছে।’
তিনি এও বলেন, ‘মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে কি না, তা কেউ জানে না।
বিশ্বের ধনকুবের ইলন মাস্কও এই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁর মতে, এআই ও জন্মহারের পতন মানবজাতির জন্য মহাবিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। অধ্যাপক কাকও এমন সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেননি।
তাঁর মতে, ‘মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। কেউ জানে না সামনে কী আসছে। নতুন কোনো রোগ, ভাইরাস বা কৃত্রিম দানবের সৃষ্ট কোনো মহামারি পৃথিবীকে উজাড় করে দিতে পারে।’
এ কারণেই ইলন মাস্ক চান, মানুষ যেন মহাকাশে উপনিবেশ গড়ে তোলে, যাতে পৃথিবীতে কিছু হলে অন্য কোথাও থেকে মানবজাতিকে পুনরায় গড়ে তোলা সম্ভব হয়।
অধ্যাপক কাক বলেন, ‘সবকিছু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির মতো শোনালেও একটি বিষয় এখন একেবারে নিশ্চিত—জনসংখ্যা কমে যাওয়া আমাদের চোখের সামনেই ঘটছে।’
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে