ঢাকা: মঙ্গলের মাটিতে ঘুরেফিরে বেড়াচ্ছে নাসার পারসিভারেন্স রোভার। লাল গ্রহটির প্রতি মুহূর্তের খবর পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে এই রোভার। নাসার পরবর্তী অভিযান চাঁদে। ঐতিহাসিক সেই অভিযান নিয়েও পৃথিবীতে তুমুল উত্তেজনা এখন। এরই মধ্যে আরও দুটি মহাকাশ অভিযানের ঘোষণা দিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই দুই অভিযান পরিচালিত হবে শুক্র গ্রহে।
শুক্র গ্রহে ১৯৯০ সালেও নাসার একটি অভিযান পরিচালিত হয়েছিল। তবে ৩০ বছরের ব্যবধানে নাসার প্রযুক্তি এখন আরও উন্নত, আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সামনের অভিযানগুলোতে অনেক ইতিবাচক ফল আশা করছে মহাকাশ সংস্থাটি।
নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২০২৮ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে শুক্র গ্রহে অভিযান দুটি পরিচালিত হবে। এর মধ্যে প্রথম অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে দাভিঞ্চি প্লাস। এই অভিযানে শুক্র গ্রহের আবহাওয়া, পরিবেশ, মাটি ও বাতাসে কার্বন–ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব মাপা হবে। বাতাসে কী গ্যাস আছে, মাটিতে কত খনিজ আছে, তার পরিমাপ করা হবে। আর ভেরিতাস নামে দ্বিতীয় অভিযানে শুক্র গ্রহের অজানা রহস্যগুলোকে উন্মোচন করা হবে।
নাসা বলছে, পৃথিবীতে দ্রুত ফুরিয়ে আসছে খনিজ সম্পদের ভান্ডার। ফুরিয়ে আসছে জ্বালানি। প্রচলিত জ্বালানি থেকে পৃথিবীর পরিবেশকে বাঁচানো এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। সোনা, হিরা, প্লাটিনামের মতো অতি মূল্যবান ধাতুর ভান্ডারেও টান পড়েছে। মহাকাশের অন্যান্য গ্রহে এসব অনুসন্ধান করাই এখন নাসার লক্ষ্য।
এ সম্পর্কিত বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রতিটি অভিযান পরিচালনার জন্য ৫০ কোটি ডলার ব্যয় করা হবে। নাসার প্রশাসক বিল নেলসন বলেন, ‘৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শুক্রে কোনো অভিযান চালানো হয়নি। নাসা মনে করছে, এখন আমাদের সামনে সুযোগ রয়েছে এই গ্রহের ব্যাপারে যথাযথ অনুসন্ধান করার।’
সৌরমণ্ডলে সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ বুধ। তারপরই শুক্র গ্রহের অবস্থান। তৃতীয় অবস্থানে আছে পৃথিবী। পৃথিবীর পর মঙ্গল ও অন্যান্য গ্রহ। শুক্র গ্রহের গঠনও পৃথিবীর মতোই; তবে আকারে ছোট। গ্রহটির ব্যাস প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটার। সৌরমণ্ডলের থাকা গ্রহগুলোর মধ্যে শুক্র গ্রহেই সবচেয়ে বেশি উত্তাপ। এই গ্রহের ভূ–পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে। এই পরিমাণ তাপে অনায়াসে সিসা গলে যায়। প্রচণ্ড উত্তাপ ছাড়াও বায়ুমণ্ডলে ঘন মেঘ থাকার কারণে শুক্রের অপর নাম ‘মেঘে ঢাকা নরক’। এই গ্রহে ১৯৯০ সালে পাঠানো নভোযানটির নাম ছিল ম্যাগেলান।
ঢাকা: মঙ্গলের মাটিতে ঘুরেফিরে বেড়াচ্ছে নাসার পারসিভারেন্স রোভার। লাল গ্রহটির প্রতি মুহূর্তের খবর পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে এই রোভার। নাসার পরবর্তী অভিযান চাঁদে। ঐতিহাসিক সেই অভিযান নিয়েও পৃথিবীতে তুমুল উত্তেজনা এখন। এরই মধ্যে আরও দুটি মহাকাশ অভিযানের ঘোষণা দিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই দুই অভিযান পরিচালিত হবে শুক্র গ্রহে।
শুক্র গ্রহে ১৯৯০ সালেও নাসার একটি অভিযান পরিচালিত হয়েছিল। তবে ৩০ বছরের ব্যবধানে নাসার প্রযুক্তি এখন আরও উন্নত, আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই সামনের অভিযানগুলোতে অনেক ইতিবাচক ফল আশা করছে মহাকাশ সংস্থাটি।
নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২০২৮ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে শুক্র গ্রহে অভিযান দুটি পরিচালিত হবে। এর মধ্যে প্রথম অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে দাভিঞ্চি প্লাস। এই অভিযানে শুক্র গ্রহের আবহাওয়া, পরিবেশ, মাটি ও বাতাসে কার্বন–ডাই–অক্সাইডের ঘনত্ব মাপা হবে। বাতাসে কী গ্যাস আছে, মাটিতে কত খনিজ আছে, তার পরিমাপ করা হবে। আর ভেরিতাস নামে দ্বিতীয় অভিযানে শুক্র গ্রহের অজানা রহস্যগুলোকে উন্মোচন করা হবে।
নাসা বলছে, পৃথিবীতে দ্রুত ফুরিয়ে আসছে খনিজ সম্পদের ভান্ডার। ফুরিয়ে আসছে জ্বালানি। প্রচলিত জ্বালানি থেকে পৃথিবীর পরিবেশকে বাঁচানো এখন জরুরি হয়ে পড়েছে। সোনা, হিরা, প্লাটিনামের মতো অতি মূল্যবান ধাতুর ভান্ডারেও টান পড়েছে। মহাকাশের অন্যান্য গ্রহে এসব অনুসন্ধান করাই এখন নাসার লক্ষ্য।
এ সম্পর্কিত বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রতিটি অভিযান পরিচালনার জন্য ৫০ কোটি ডলার ব্যয় করা হবে। নাসার প্রশাসক বিল নেলসন বলেন, ‘৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে শুক্রে কোনো অভিযান চালানো হয়নি। নাসা মনে করছে, এখন আমাদের সামনে সুযোগ রয়েছে এই গ্রহের ব্যাপারে যথাযথ অনুসন্ধান করার।’
সৌরমণ্ডলে সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ বুধ। তারপরই শুক্র গ্রহের অবস্থান। তৃতীয় অবস্থানে আছে পৃথিবী। পৃথিবীর পর মঙ্গল ও অন্যান্য গ্রহ। শুক্র গ্রহের গঠনও পৃথিবীর মতোই; তবে আকারে ছোট। গ্রহটির ব্যাস প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটার। সৌরমণ্ডলের থাকা গ্রহগুলোর মধ্যে শুক্র গ্রহেই সবচেয়ে বেশি উত্তাপ। এই গ্রহের ভূ–পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে। এই পরিমাণ তাপে অনায়াসে সিসা গলে যায়। প্রচণ্ড উত্তাপ ছাড়াও বায়ুমণ্ডলে ঘন মেঘ থাকার কারণে শুক্রের অপর নাম ‘মেঘে ঢাকা নরক’। এই গ্রহে ১৯৯০ সালে পাঠানো নভোযানটির নাম ছিল ম্যাগেলান।
বিশ্বজুড়ে প্রচলিত সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে জেনারেটিভ এআই টুল, যেমন—চ্যাটজিপিটি, গুগলের জেমিনি ও অ্যানথ্রপিকের ক্লদ। গ্রাহকরা এখন তথ্য খোঁজা থেকে শুরু করে কেনাকাটার সিদ্ধান্ত নেওয়া পর্যন্ত এইসব কনভারসেশনাল এআইয়ের ওপরই ভরসা করছেন। তাই চ্যাটবটের সঙ্গে যুক্ত লিংকের মাধ্যমেই ওয়েবসাইট
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম ধনকুবের জেফ বেজোস ও তাঁর বাগদত্তা লরেন সানচেজ ভেনিসের সান জর্জিও দ্বীপে বিয়ে করতে যাচ্ছেন। বিয়ের নির্দিষ্ট তারিখ গোপন রাখা হলেও তিন দিনের এই বিলাসবহুল অনুষ্ঠান (২৩ থেকে ২৫ জুন) ঘিরে ইতালির এই ঐতিহাসিক শহরে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য।
৬ ঘণ্টা আগেঅবশেষে যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় নামছে ইলন মাস্কের টেসলা কোম্পানির চালকবিহীন, স্বচালিত (সেলফ ড্রাইভিং) গাড়ি ‘রোবোট্যাক্সি’। গতকাল রোববার (২২ জুন) টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন শহরে সীমিত পরিসরে শুরু হয়েছে পরীক্ষামূলক এই সেবা।
১০ ঘণ্টা আগেছবি ও ভিডিও পোস্ট করার পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে মেসেজ আদান-প্রদানের জন্যও বেশ ব্যবহৃত হয়। অনেক সময় দ্রুত চ্যাটিংয়ের সময় টেক্সটে বানান ভুলের মতো অন্য কোনো ভুলও হদে পারে। তবে ইনস্টাগ্রাম এডিট করারও সুযোগ রেখেছে। ফলে কোনো ভুল মেসেজ পাঠানো হলেও তা খুব সহজেই সংশোধন করে নেওয়া যায়।
১১ ঘণ্টা আগে