কায়িক পরিশ্রম থেকে মুক্তি দিয়ে মানুষকে আরও গঠনমূলক কাজের সুযোগ দেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। তাই সপ্তাহে মাত্র তিন দিন কাজ করলেই হবে। সম্প্রতি এক পডকাস্টে এমন মত দিয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। বিল গেটস এমন একটি ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন, যেখানে প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল করবে না বরং মানুষের সহায়ক হিসেবে কাজ করবে এবং এর ফলে মানুষকে সপ্তাহে মাত্র তিন দিন কাজ করলেই চলবে।
ট্রেভর নোয়ার ‘হোয়াটস নাও’—পডকাস্টে প্রযুক্তি ও মানুষের জীবনে কাজ নিয়ে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন বিল গেটস। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের কর্মসংস্থানকে হুমকির মুখে ফেলবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিল গেটস বলেন, ‘গঠনমূলক কাজগুলোতে মানুষের সময় বাঁচাবে এআই।’
বিল গেটস বলেন, ‘জীবনের উদ্দেশ্য কেবল চাকরি করা নয়। যদি আপনি এমন একটি সমাজ কল্পনা করেন, যেখানে আপনাকে সপ্তাহে শুধু তিন দিন কাজ করতে হবে, তাহলে সম্ভবত বিষয়টি ঠিক আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ করবে শুধু মেশিন। ফলে মানুষকে শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজনীয়তা কমবে।’
প্রজন্মের সঙ্গে সঙ্গে শ্রমের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনে আসবে। এ সম্পর্কে উদাহরণ দিয়ে মাইক্রোসফটের এই প্রতিষ্ঠাতা বলেন, তাঁর দাদা কেবল কৃষিকাজকেই আসল কাজ মনে করতেন। এই ধারণা তাঁর বাবার সময় থেকে পরিবর্তন হয়। এখন যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ২ শতাংশ নাগরিক কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত।
বিল গেটস বলেন, ‘প্রযুক্তির অগ্রগতি যদি স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে যায় এবং সরকার যদি ওই সব পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে নাগরিকদের সহায়তা করে, তাহলে তা মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সবার নিজের দক্ষতা বাড়ানো উচিত। সফটওয়্যার সবকিছুর উৎপাদনক্ষমতা বাড়ায়। কায়িক পরিশ্রম থেকে মুক্ত হলে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ভালোভাবে সাহায্য করা যাবে। তবে নিজের দক্ষতার সঙ্গে মিলে গেলেও কায়িক পরিশ্রমের চাহিদা সব সময় থাকবে।’
গত মার্চ মাসের ‘দ্য এজ অব এআই হ্যাজ বিগান’ শিরোনামের একটি ব্লগপোস্টে বিল গেটস বলেন, এআইভিত্তিক সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব। যুগান্তকারী আবিষ্কার হিসেবে তিনি চ্যাটজিপিটিকে ১৯৮০ সালের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, নিম্ন আয়ের দেশ ও প্রান্তিক জনসাধারণের কাছে এআইভিত্তিক টুলগুলো আরও সহজলভ্য হওয়া উচিত।
কায়িক পরিশ্রম থেকে মুক্তি দিয়ে মানুষকে আরও গঠনমূলক কাজের সুযোগ দেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। তাই সপ্তাহে মাত্র তিন দিন কাজ করলেই হবে। সম্প্রতি এক পডকাস্টে এমন মত দিয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। বিল গেটস এমন একটি ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন, যেখানে প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল করবে না বরং মানুষের সহায়ক হিসেবে কাজ করবে এবং এর ফলে মানুষকে সপ্তাহে মাত্র তিন দিন কাজ করলেই চলবে।
ট্রেভর নোয়ার ‘হোয়াটস নাও’—পডকাস্টে প্রযুক্তি ও মানুষের জীবনে কাজ নিয়ে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন বিল গেটস। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের কর্মসংস্থানকে হুমকির মুখে ফেলবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বিল গেটস বলেন, ‘গঠনমূলক কাজগুলোতে মানুষের সময় বাঁচাবে এআই।’
বিল গেটস বলেন, ‘জীবনের উদ্দেশ্য কেবল চাকরি করা নয়। যদি আপনি এমন একটি সমাজ কল্পনা করেন, যেখানে আপনাকে সপ্তাহে শুধু তিন দিন কাজ করতে হবে, তাহলে সম্ভবত বিষয়টি ঠিক আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ করবে শুধু মেশিন। ফলে মানুষকে শারীরিক পরিশ্রমের প্রয়োজনীয়তা কমবে।’
প্রজন্মের সঙ্গে সঙ্গে শ্রমের ক্ষেত্রেও পরিবর্তনে আসবে। এ সম্পর্কে উদাহরণ দিয়ে মাইক্রোসফটের এই প্রতিষ্ঠাতা বলেন, তাঁর দাদা কেবল কৃষিকাজকেই আসল কাজ মনে করতেন। এই ধারণা তাঁর বাবার সময় থেকে পরিবর্তন হয়। এখন যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ২ শতাংশ নাগরিক কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত।
বিল গেটস বলেন, ‘প্রযুক্তির অগ্রগতি যদি স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে যায় এবং সরকার যদি ওই সব পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে নাগরিকদের সহায়তা করে, তাহলে তা মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে সবার নিজের দক্ষতা বাড়ানো উচিত। সফটওয়্যার সবকিছুর উৎপাদনক্ষমতা বাড়ায়। কায়িক পরিশ্রম থেকে মুক্ত হলে বয়স্ক ব্যক্তিদেরও ভালোভাবে সাহায্য করা যাবে। তবে নিজের দক্ষতার সঙ্গে মিলে গেলেও কায়িক পরিশ্রমের চাহিদা সব সময় থাকবে।’
গত মার্চ মাসের ‘দ্য এজ অব এআই হ্যাজ বিগান’ শিরোনামের একটি ব্লগপোস্টে বিল গেটস বলেন, এআইভিত্তিক সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব। যুগান্তকারী আবিষ্কার হিসেবে তিনি চ্যাটজিপিটিকে ১৯৮০ সালের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের সঙ্গে তুলনা করেন। তিনি বলেন, নিম্ন আয়ের দেশ ও প্রান্তিক জনসাধারণের কাছে এআইভিত্তিক টুলগুলো আরও সহজলভ্য হওয়া উচিত।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গত পাঁচ মাসে ১ কোটি ১০ লাখ ব্যবহারকারী হারিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)। এর ফলে ইউরোপে প্ল্যাটফর্মটিতে মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন মাস্কের অধিগ্রহণের আগের সময়ের চেয়ে অনেক কম।
১ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে