গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে গেমারদের জন্য নিজস্ব গেম স্টোর নিয়ে আসছে মাইক্রোসফট। আগামী জুলাইয়ে স্টোরটি উন্মোচন করবে এই টেক জায়ান্ট। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ টেকনোলজি সামিটে এ ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের এক্সবক্স বিভাগের প্রেসিডেন্ট সারাহ বন্ড বলেন, প্রাথমিকভাবে এক্সবক্সের মাইক্রোসফট ও ক্যান্ডি ক্রাশের মতো গেম মাইক্রোসফটের গেম স্টোরে পাওয়া যাবে। পরে গেম স্টোরটিতে অন্য প্রতিষ্ঠানের গেমও পাওয়া যাবে।
বন্ড আরও বলেন, ওয়েবসাইট থেকে এই স্টোরে প্রবেশ করা যাবে। ফলে সব দেশ থেকে ও সব ধরনের ডিভাইসে গেমগুলো খেলা যাবে। গেম স্টোরটির পরিধি ধীরে ধীরে বাড়ানো হবে।
অ্যাপ স্টোর ও প্লে স্টোরে গেম বিক্রির ক্ষেত্রে অন্য কোম্পানির কাছ থেকে আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ফি নেয় অ্যাপল ও গুগল। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে নিজেদের গেম স্টোরে কমিশনের পরিমাণ কম রাখতে পারে মাইক্রোসফট।
এর আগেও এক্সবক্স মোবাইল গেমিং স্টোর উন্মোচন নিয়ে আলোচনা করেছিল মাইক্রোসফট। গত ডিসেম্বরে মাইক্রোসফটের গেমিংয়ের প্রধান নির্বাহী ফিল স্টেনসর বলেন, কোম্পানিটি এক্সবক্স মোবাইল স্টোর চালু করার বিষয়ে অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা করছে ও শিগগিরই এটি উন্মোচন করবে।
২০২২ সালে প্রথমবারের মতো নিজস্ব মোবাইল স্টোর চালু ইঙ্গিত দিয়েছিল কোম্পানিটি। মোবাইল গেমিংয়ে নিজের অবস্থান তৈরির জন্য সেসময় অ্যাক্টিভিশন ব্লিজার্ড কোম্পানিকে কিনতে চেয়েছিল মাইক্রোসফট। আবার ২০২২ সালের অক্টোবরের মাইক্রোসফটের এক নথি থেকে জানা যায়, নতুন ‘এক্সবক্স গেমিং প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার পরিকল্পনা করছিল মাইক্রোসফট। যেখানে অ্যাক্টিভিশন ও কিং ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্টের তৈরি গেমগুলো থাকবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যাক্ট (ডিএমএ) এর ফলে অ্যাপল ও গুগলকে নিজের মোবাইল অ্যাপ স্টোরে বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসতে বাধ্য হয়। এখন ইইউয়ের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রেও মাইক্রোসফট ডেভেলপারদের বেশ কিছু সুবিধা দিয়ে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার পরিকল্পনা করছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে গেমারদের জন্য নিজস্ব গেম স্টোর নিয়ে আসছে মাইক্রোসফট। আগামী জুলাইয়ে স্টোরটি উন্মোচন করবে এই টেক জায়ান্ট। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ টেকনোলজি সামিটে এ ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের এক্সবক্স বিভাগের প্রেসিডেন্ট সারাহ বন্ড বলেন, প্রাথমিকভাবে এক্সবক্সের মাইক্রোসফট ও ক্যান্ডি ক্রাশের মতো গেম মাইক্রোসফটের গেম স্টোরে পাওয়া যাবে। পরে গেম স্টোরটিতে অন্য প্রতিষ্ঠানের গেমও পাওয়া যাবে।
বন্ড আরও বলেন, ওয়েবসাইট থেকে এই স্টোরে প্রবেশ করা যাবে। ফলে সব দেশ থেকে ও সব ধরনের ডিভাইসে গেমগুলো খেলা যাবে। গেম স্টোরটির পরিধি ধীরে ধীরে বাড়ানো হবে।
অ্যাপ স্টোর ও প্লে স্টোরে গেম বিক্রির ক্ষেত্রে অন্য কোম্পানির কাছ থেকে আয়ের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ফি নেয় অ্যাপল ও গুগল। প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে নিজেদের গেম স্টোরে কমিশনের পরিমাণ কম রাখতে পারে মাইক্রোসফট।
এর আগেও এক্সবক্স মোবাইল গেমিং স্টোর উন্মোচন নিয়ে আলোচনা করেছিল মাইক্রোসফট। গত ডিসেম্বরে মাইক্রোসফটের গেমিংয়ের প্রধান নির্বাহী ফিল স্টেনসর বলেন, কোম্পানিটি এক্সবক্স মোবাইল স্টোর চালু করার বিষয়ে অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা করছে ও শিগগিরই এটি উন্মোচন করবে।
২০২২ সালে প্রথমবারের মতো নিজস্ব মোবাইল স্টোর চালু ইঙ্গিত দিয়েছিল কোম্পানিটি। মোবাইল গেমিংয়ে নিজের অবস্থান তৈরির জন্য সেসময় অ্যাক্টিভিশন ব্লিজার্ড কোম্পানিকে কিনতে চেয়েছিল মাইক্রোসফট। আবার ২০২২ সালের অক্টোবরের মাইক্রোসফটের এক নথি থেকে জানা যায়, নতুন ‘এক্সবক্স গেমিং প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার পরিকল্পনা করছিল মাইক্রোসফট। যেখানে অ্যাক্টিভিশন ও কিং ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্টের তৈরি গেমগুলো থাকবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যাক্ট (ডিএমএ) এর ফলে অ্যাপল ও গুগলকে নিজের মোবাইল অ্যাপ স্টোরে বেশ কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসতে বাধ্য হয়। এখন ইইউয়ের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রেও মাইক্রোসফট ডেভেলপারদের বেশ কিছু সুবিধা দিয়ে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার পরিকল্পনা করছে।
তথ্যসূত্র: টেকক্রাঞ্চ
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
২০ ঘণ্টা আগে