প্রতিদ্বন্দ্বী চীনা অ্যাপ ‘ডিপসিক’-এর বিরুদ্ধে নিজেদের মডেল নকল করার অভিযোগ এনেছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। কোম্পানিটি দাবি করেছে, ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে নিজস্ব এআই মডেল তৈরির জন্য ওপেনএআই-এর তথ্য ব্যবহার করেছে ডিপসিক। ব্লুমবার্গ নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিপসিক-এর আত্মপ্রকাশ বিশ্বজুড়ে শেয়ার বাজারে আলোড়ন তুলেছে। কারণ চীনা এই অ্যাপটি তুলনামূলক কম অর্থ ও কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহার করেও প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাগুলোর মতো উচ্চমানের ফলাফল দিতে পারছে বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে ধারণা করা হতো, বড় এআই মডেলগুলো তৈরির জন্য বিপুল পরিমাণ কম্পিউটিং শক্তি এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন।
বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। দেখা গেছে, গত সোমবার চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এনভিডিয়ার শেয়ার মূল্যে একদিনে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পতন ঘটেছে। তবে মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়েছে।
এআই কোম্পানিগুলো এবং বিনিয়োগকারীরা ডিপসিক-এর এত দ্রুত উত্থানের কারণ খুঁজতে ব্যস্ত। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিপসিক নিজেদের ডেটা সংগ্রহ করেছে কিনা তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে ওপেনএআই এবং তাদের প্রধান বিনিয়োগকারী মাইক্রোসফট।
ওপেনএআই দেখতে পেয়েছে, কিছু ব্যক্তি তাদের এআই মডেল থেকে বিপুল পরিমাণ তথ্য রপ্তানি করেছে, যা ডিপসিকের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, ওপেনএআই ‘ডিস্টিলেশন’ পদ্ধতির কিছু প্রমাণ পেয়েছে। তারা এর জন্য ডিপসিককে সন্দেহ করছে। এই পদ্ধতিতে মূলত এক এআই মডেল অন্য এআই মডেলের কাছ থেকে বারবার প্রশ্ন করে এবং সেসব উত্তর বিশ্লেষণ করে নিজেকে প্রশিক্ষিত করে। এমন কাজকে ওপেনএআই-এর শর্তাবলির লঙ্ঘন বলে মনে করা হচ্ছে।
তবে ওপেনএআই নিজেও অন্যদের তথ্য ব্যবহার করার জন্য সমালোচিত হয়েছে। নিউইয়র্ক টাইমস-এর নেতৃত্বে কয়েকটি গণমাধ্যম ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। গণমাধ্যমগুলোর অভিযোগ, ওপেনএআই অনুমতি ছাড়াই তাদের ডেটা ব্যবহার করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, ওপেনএআই-এর অভিযোগ নতুন করে চীন-মার্কিন প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতায় উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এআই ও ক্রিপটো বিষয়ক উপদেষ্টা ডেভিড স্যাকস মঙ্গলবার জানিয়েছেন, ডিপসিক-এর বিরুদ্ধে ‘ডিস্টিলেশন’ পদ্ধতি ব্যবহার করার স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
প্রতিদ্বন্দ্বী চীনা অ্যাপ ‘ডিপসিক’-এর বিরুদ্ধে নিজেদের মডেল নকল করার অভিযোগ এনেছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। কোম্পানিটি দাবি করেছে, ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে নিজস্ব এআই মডেল তৈরির জন্য ওপেনএআই-এর তথ্য ব্যবহার করেছে ডিপসিক। ব্লুমবার্গ নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিপসিক-এর আত্মপ্রকাশ বিশ্বজুড়ে শেয়ার বাজারে আলোড়ন তুলেছে। কারণ চীনা এই অ্যাপটি তুলনামূলক কম অর্থ ও কম্পিউটিং শক্তি ব্যবহার করেও প্রতিদ্বন্দ্বী সংস্থাগুলোর মতো উচ্চমানের ফলাফল দিতে পারছে বলে মনে করা হচ্ছে। এর আগে ধারণা করা হতো, বড় এআই মডেলগুলো তৈরির জন্য বিপুল পরিমাণ কম্পিউটিং শক্তি এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন।
বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। দেখা গেছে, গত সোমবার চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এনভিডিয়ার শেয়ার মূল্যে একদিনে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পতন ঘটেছে। তবে মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়েছে।
এআই কোম্পানিগুলো এবং বিনিয়োগকারীরা ডিপসিক-এর এত দ্রুত উত্থানের কারণ খুঁজতে ব্যস্ত। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিপসিক নিজেদের ডেটা সংগ্রহ করেছে কিনা তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে ওপেনএআই এবং তাদের প্রধান বিনিয়োগকারী মাইক্রোসফট।
ওপেনএআই দেখতে পেয়েছে, কিছু ব্যক্তি তাদের এআই মডেল থেকে বিপুল পরিমাণ তথ্য রপ্তানি করেছে, যা ডিপসিকের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, ওপেনএআই ‘ডিস্টিলেশন’ পদ্ধতির কিছু প্রমাণ পেয়েছে। তারা এর জন্য ডিপসিককে সন্দেহ করছে। এই পদ্ধতিতে মূলত এক এআই মডেল অন্য এআই মডেলের কাছ থেকে বারবার প্রশ্ন করে এবং সেসব উত্তর বিশ্লেষণ করে নিজেকে প্রশিক্ষিত করে। এমন কাজকে ওপেনএআই-এর শর্তাবলির লঙ্ঘন বলে মনে করা হচ্ছে।
তবে ওপেনএআই নিজেও অন্যদের তথ্য ব্যবহার করার জন্য সমালোচিত হয়েছে। নিউইয়র্ক টাইমস-এর নেতৃত্বে কয়েকটি গণমাধ্যম ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। গণমাধ্যমগুলোর অভিযোগ, ওপেনএআই অনুমতি ছাড়াই তাদের ডেটা ব্যবহার করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, ওপেনএআই-এর অভিযোগ নতুন করে চীন-মার্কিন প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতায় উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এআই ও ক্রিপটো বিষয়ক উপদেষ্টা ডেভিড স্যাকস মঙ্গলবার জানিয়েছেন, ডিপসিক-এর বিরুদ্ধে ‘ডিস্টিলেশন’ পদ্ধতি ব্যবহার করার স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।
ইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৯ ঘণ্টা আগে