সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাতৃপ্রতিষ্ঠান মেটার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের আইনি পদক্ষেপ নেবে না। মালয়েশিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী ফাহমি ফাদজিল গতকাল শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছেন। ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু মোকাবিলায় এর আগে মেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা বিবেচনা করেছিল মালয়েশিয়ার সরকার।
গত জুন মাসে মালয়েশিয়ার কমিউনিকেশনস অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া কমিশন (এমসিএমসি) জানিয়েছিল—তারা জাতি, রয়্যালটি, ধর্ম, মানহানি, ছদ্মবেশ, অনলাইন জুয়া এবং স্ক্যাম বিজ্ঞাপন-সম্পর্কিত ‘অবাঞ্ছিত’ সামগ্রীর বিরুদ্ধে কাজ করতে ব্যর্থ হওয়ায় মেটার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে। তবে গতকালের ঘোষণার মধ্য দিয়ে আগের অবস্থান থেকে সরে আসল মালয়েশিয়া সরকার।
মেটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ না নেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফাহমি ফাদজিল বলেন, ‘মেটা তার প্ল্যাটফর্মে (ফেসবুকে) এ ধরনের পোস্ট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়ন্ত্রক এবং পুলিশসহ মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’
যোগাযোগমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না যে এই সময়ে এমসিএমসির কোনো আইনি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। আমি মনে করি, এই স্তরের সহযোগিতা খুবই ইতিবাচক।’ তবে সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলো ক্ষতিকারক কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে জরিমানার মতো ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
ফেসবুক মালয়েশিয়ার সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। ধারণা করা হয়, ৩ কোটি ৩০ লাখ মানুষের দেশটির ৬০ শতাংশ জনসংখ্যারই কোনো না কোনোভাবে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
এ ছাড়া, মন্ত্রী জানিয়েছেন—তাঁরা সরকারের তরফ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের যে দাবি উঠেছে, তার পক্ষে নয় সরকার। এমনকি বিরোধী পক্ষের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সাইট কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট ব্লক করার পক্ষপাতী নয় সরকার বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাতৃপ্রতিষ্ঠান মেটার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের আইনি পদক্ষেপ নেবে না। মালয়েশিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী ফাহমি ফাদজিল গতকাল শুক্রবার এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছেন। ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু মোকাবিলায় এর আগে মেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা বিবেচনা করেছিল মালয়েশিয়ার সরকার।
গত জুন মাসে মালয়েশিয়ার কমিউনিকেশনস অ্যান্ড মাল্টিমিডিয়া কমিশন (এমসিএমসি) জানিয়েছিল—তারা জাতি, রয়্যালটি, ধর্ম, মানহানি, ছদ্মবেশ, অনলাইন জুয়া এবং স্ক্যাম বিজ্ঞাপন-সম্পর্কিত ‘অবাঞ্ছিত’ সামগ্রীর বিরুদ্ধে কাজ করতে ব্যর্থ হওয়ায় মেটার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে। তবে গতকালের ঘোষণার মধ্য দিয়ে আগের অবস্থান থেকে সরে আসল মালয়েশিয়া সরকার।
মেটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ না নেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফাহমি ফাদজিল বলেন, ‘মেটা তার প্ল্যাটফর্মে (ফেসবুকে) এ ধরনের পোস্ট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়ন্ত্রক এবং পুলিশসহ মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’
যোগাযোগমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি মনে করি না যে এই সময়ে এমসিএমসির কোনো আইনি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। আমি মনে করি, এই স্তরের সহযোগিতা খুবই ইতিবাচক।’ তবে সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলো ক্ষতিকারক কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে জরিমানার মতো ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
ফেসবুক মালয়েশিয়ার সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। ধারণা করা হয়, ৩ কোটি ৩০ লাখ মানুষের দেশটির ৬০ শতাংশ জনসংখ্যারই কোনো না কোনোভাবে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে।
এ ছাড়া, মন্ত্রী জানিয়েছেন—তাঁরা সরকারের তরফ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের যে দাবি উঠেছে, তার পক্ষে নয় সরকার। এমনকি বিরোধী পক্ষের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সাইট কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অ্যাকাউন্ট ব্লক করার পক্ষপাতী নয় সরকার বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি।
১৪ ঘণ্টা আগেচীনের ইন্টারনেট জায়ান্ট বাইদু ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে রোবোট্যাক্সি পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ লিফট–এর মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে সংশ্লিষ্ট দেশের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে।
১৫ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক তাদের কমিউনিটি গাইডলাইনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। গত বৃহস্পতিবার এক ব্লগপোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টিকটকের গ্লোবাল ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি প্রধান সন্দীপ গ্রোভার। নতুন নিয়মগুলো আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৯ হাজার ২০০ বার বেশি হ্যাকিংয়ের প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। এই সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪৫ শতাংশ বেশি। এসব হামলার বেশির ভাগই উত্তর কোরিয়া থেকে পরিচালিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১৭ ঘণ্টা আগে