
নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে। আর এয়ারফোনের ক্যামেরাগুলো অ্যাপলের বিভিন্ন এআই ফিচারকে সমর্থন দেবে।
সম্প্রতি এক নিউজলেটারে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, অ্যাপল ভবিষ্যতে তাদের ওয়াচকে ‘এআই ডিভাইস ও ক্যামেরা’ হিসেবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে। কোম্পানিটি নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল তৈরি করছে, যার মধ্যে বিল্ট-ইন ক্যামেরা থাকবে।
এই ক্যামেরা ডিভাইসটিকে ‘বাইরের পৃথিবী দেখতে’ সাহায্য করবে এবং আইফোন ১৬ সিরিজের মতো অ্যাপলের ‘ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স’ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে। এর ফলে ঘড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে পারবে ব্যবহারকারীরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারী কোনো ট্রেন স্টেশনের সামনে দিয়ে হাঁটলে ক্যামেরাটি তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের সময়সূচি দেখে তা জানিয়ে দেবে। এর মানে হলো, আপনার চলাফেরার ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করে ঘড়িটি প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে, যা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে।
অ্যাপল ওয়াচ ও অ্যাপল ওয়াচ আলট্রা উভয় মডেলেই ক্যামেরা থাকবে, তবে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে। এ ছাড়া এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, বেসিক ওয়াচে অ্যাপল আন্ডার-ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, নাকি ডিসপ্লেতেই একটি আলাদা ক্যামেরা কাটআউট থাকবে।
আর আলট্রাতে এটি ঘড়ির ওপরের দিকে বা সাইড বাটনের পাশে স্থাপন করা হবে।
তবে গুরম্যান জানিয়েছে, অ্যাপলের পরিকল্পনায় ‘ফেসটাইম’ বা অন্য কোনো সাধারণ ক্যামেরা ব্যবহারকারী ফিচার অন্তর্ভুক্ত নেই।
চলতি মাসের শুরুতেই তাদের এয়ারপডে ক্যামেরা যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল, যা এআই ফিচারগুলোকে সমর্থন করবে এবং ব্যবহারকারীর আশপাশের পরিবেশ থেকে ডেটা সংগ্রহ করবে। তবে এটি এয়ারপড ম্যাক্সের মতো বড় মডেলে দেখা যাবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। ক্যামেরা সংযোজনের মাধ্যমে অ্যাপল আরও উন্নত এআই ফিচারগুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবে।
তবে, এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে এখনো বেশ কিছু বছর সময় লাগবে। গুরম্যান জানিয়েছেন, ২০২৭ সালের আগে অ্যাপল ওয়াচে এই ক্যামেরা আসবে না এবং একই সময়ের মধ্যে ক্যামেরাযুক্ত এয়ারপডসও আসবে না।
গত বছরে এয়ারপডে হিয়ারিং এইড ফিচার যোগ করে অ্যাপল। এটি একটি যুগান্তকারী ফিচার। এখন, এয়ারপড শুধু সাধারণ কোনো অডিও ডিভাইস নয়, বরং স্বাস্থ্য ট্র্যাকিং এবং এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। ২০২৩ সালে এয়ারপড বিক্রি করে ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে অ্যাপল। ইতিমধ্যে পণ্যটিতে নতুন স্বাস্থ্যসম্পর্কিত ফিচার যোগ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। ব্যবহারকারীর তাপমাত্রা মাপা, হৃৎস্পন্দন পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহের মতো নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে নতুন এয়ারপডে।
এভাবে আইফোনের বাইরেও বিভিন্ন পরিধানযোগ্য ডিভাইস উন্নত করে অ্যাপল তার ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাইছে।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে। আর এয়ারফোনের ক্যামেরাগুলো অ্যাপলের বিভিন্ন এআই ফিচারকে সমর্থন দেবে।
সম্প্রতি এক নিউজলেটারে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, অ্যাপল ভবিষ্যতে তাদের ওয়াচকে ‘এআই ডিভাইস ও ক্যামেরা’ হিসেবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে। কোম্পানিটি নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল তৈরি করছে, যার মধ্যে বিল্ট-ইন ক্যামেরা থাকবে।
এই ক্যামেরা ডিভাইসটিকে ‘বাইরের পৃথিবী দেখতে’ সাহায্য করবে এবং আইফোন ১৬ সিরিজের মতো অ্যাপলের ‘ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স’ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে। এর ফলে ঘড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে পারবে ব্যবহারকারীরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারী কোনো ট্রেন স্টেশনের সামনে দিয়ে হাঁটলে ক্যামেরাটি তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের সময়সূচি দেখে তা জানিয়ে দেবে। এর মানে হলো, আপনার চলাফেরার ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করে ঘড়িটি প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে, যা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে।
অ্যাপল ওয়াচ ও অ্যাপল ওয়াচ আলট্রা উভয় মডেলেই ক্যামেরা থাকবে, তবে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে। এ ছাড়া এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, বেসিক ওয়াচে অ্যাপল আন্ডার-ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, নাকি ডিসপ্লেতেই একটি আলাদা ক্যামেরা কাটআউট থাকবে।
আর আলট্রাতে এটি ঘড়ির ওপরের দিকে বা সাইড বাটনের পাশে স্থাপন করা হবে।
তবে গুরম্যান জানিয়েছে, অ্যাপলের পরিকল্পনায় ‘ফেসটাইম’ বা অন্য কোনো সাধারণ ক্যামেরা ব্যবহারকারী ফিচার অন্তর্ভুক্ত নেই।
চলতি মাসের শুরুতেই তাদের এয়ারপডে ক্যামেরা যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল, যা এআই ফিচারগুলোকে সমর্থন করবে এবং ব্যবহারকারীর আশপাশের পরিবেশ থেকে ডেটা সংগ্রহ করবে। তবে এটি এয়ারপড ম্যাক্সের মতো বড় মডেলে দেখা যাবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। ক্যামেরা সংযোজনের মাধ্যমে অ্যাপল আরও উন্নত এআই ফিচারগুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবে।
তবে, এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে এখনো বেশ কিছু বছর সময় লাগবে। গুরম্যান জানিয়েছেন, ২০২৭ সালের আগে অ্যাপল ওয়াচে এই ক্যামেরা আসবে না এবং একই সময়ের মধ্যে ক্যামেরাযুক্ত এয়ারপডসও আসবে না।
গত বছরে এয়ারপডে হিয়ারিং এইড ফিচার যোগ করে অ্যাপল। এটি একটি যুগান্তকারী ফিচার। এখন, এয়ারপড শুধু সাধারণ কোনো অডিও ডিভাইস নয়, বরং স্বাস্থ্য ট্র্যাকিং এবং এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। ২০২৩ সালে এয়ারপড বিক্রি করে ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে অ্যাপল। ইতিমধ্যে পণ্যটিতে নতুন স্বাস্থ্যসম্পর্কিত ফিচার যোগ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। ব্যবহারকারীর তাপমাত্রা মাপা, হৃৎস্পন্দন পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহের মতো নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে নতুন এয়ারপডে।
এভাবে আইফোনের বাইরেও বিভিন্ন পরিধানযোগ্য ডিভাইস উন্নত করে অ্যাপল তার ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাইছে।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে। আর এয়ারফোনের ক্যামেরাগুলো অ্যাপলের বিভিন্ন এআই ফিচারকে সমর্থন দেবে।
সম্প্রতি এক নিউজলেটারে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, অ্যাপল ভবিষ্যতে তাদের ওয়াচকে ‘এআই ডিভাইস ও ক্যামেরা’ হিসেবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে। কোম্পানিটি নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল তৈরি করছে, যার মধ্যে বিল্ট-ইন ক্যামেরা থাকবে।
এই ক্যামেরা ডিভাইসটিকে ‘বাইরের পৃথিবী দেখতে’ সাহায্য করবে এবং আইফোন ১৬ সিরিজের মতো অ্যাপলের ‘ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স’ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে। এর ফলে ঘড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে পারবে ব্যবহারকারীরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারী কোনো ট্রেন স্টেশনের সামনে দিয়ে হাঁটলে ক্যামেরাটি তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের সময়সূচি দেখে তা জানিয়ে দেবে। এর মানে হলো, আপনার চলাফেরার ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করে ঘড়িটি প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে, যা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে।
অ্যাপল ওয়াচ ও অ্যাপল ওয়াচ আলট্রা উভয় মডেলেই ক্যামেরা থাকবে, তবে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে। এ ছাড়া এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, বেসিক ওয়াচে অ্যাপল আন্ডার-ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, নাকি ডিসপ্লেতেই একটি আলাদা ক্যামেরা কাটআউট থাকবে।
আর আলট্রাতে এটি ঘড়ির ওপরের দিকে বা সাইড বাটনের পাশে স্থাপন করা হবে।
তবে গুরম্যান জানিয়েছে, অ্যাপলের পরিকল্পনায় ‘ফেসটাইম’ বা অন্য কোনো সাধারণ ক্যামেরা ব্যবহারকারী ফিচার অন্তর্ভুক্ত নেই।
চলতি মাসের শুরুতেই তাদের এয়ারপডে ক্যামেরা যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল, যা এআই ফিচারগুলোকে সমর্থন করবে এবং ব্যবহারকারীর আশপাশের পরিবেশ থেকে ডেটা সংগ্রহ করবে। তবে এটি এয়ারপড ম্যাক্সের মতো বড় মডেলে দেখা যাবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। ক্যামেরা সংযোজনের মাধ্যমে অ্যাপল আরও উন্নত এআই ফিচারগুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবে।
তবে, এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে এখনো বেশ কিছু বছর সময় লাগবে। গুরম্যান জানিয়েছেন, ২০২৭ সালের আগে অ্যাপল ওয়াচে এই ক্যামেরা আসবে না এবং একই সময়ের মধ্যে ক্যামেরাযুক্ত এয়ারপডসও আসবে না।
গত বছরে এয়ারপডে হিয়ারিং এইড ফিচার যোগ করে অ্যাপল। এটি একটি যুগান্তকারী ফিচার। এখন, এয়ারপড শুধু সাধারণ কোনো অডিও ডিভাইস নয়, বরং স্বাস্থ্য ট্র্যাকিং এবং এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। ২০২৩ সালে এয়ারপড বিক্রি করে ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে অ্যাপল। ইতিমধ্যে পণ্যটিতে নতুন স্বাস্থ্যসম্পর্কিত ফিচার যোগ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। ব্যবহারকারীর তাপমাত্রা মাপা, হৃৎস্পন্দন পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহের মতো নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে নতুন এয়ারপডে।
এভাবে আইফোনের বাইরেও বিভিন্ন পরিধানযোগ্য ডিভাইস উন্নত করে অ্যাপল তার ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাইছে।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে। আর এয়ারফোনের ক্যামেরাগুলো অ্যাপলের বিভিন্ন এআই ফিচারকে সমর্থন দেবে।
সম্প্রতি এক নিউজলেটারে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, অ্যাপল ভবিষ্যতে তাদের ওয়াচকে ‘এআই ডিভাইস ও ক্যামেরা’ হিসেবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে। কোম্পানিটি নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল তৈরি করছে, যার মধ্যে বিল্ট-ইন ক্যামেরা থাকবে।
এই ক্যামেরা ডিভাইসটিকে ‘বাইরের পৃথিবী দেখতে’ সাহায্য করবে এবং আইফোন ১৬ সিরিজের মতো অ্যাপলের ‘ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স’ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে। এর ফলে ঘড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে পারবে ব্যবহারকারীরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারকারী কোনো ট্রেন স্টেশনের সামনে দিয়ে হাঁটলে ক্যামেরাটি তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের সময়সূচি দেখে তা জানিয়ে দেবে। এর মানে হলো, আপনার চলাফেরার ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করে ঘড়িটি প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে, যা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে।
অ্যাপল ওয়াচ ও অ্যাপল ওয়াচ আলট্রা উভয় মডেলেই ক্যামেরা থাকবে, তবে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে। এ ছাড়া এটি এখনো স্পষ্ট নয় যে, বেসিক ওয়াচে অ্যাপল আন্ডার-ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, নাকি ডিসপ্লেতেই একটি আলাদা ক্যামেরা কাটআউট থাকবে।
আর আলট্রাতে এটি ঘড়ির ওপরের দিকে বা সাইড বাটনের পাশে স্থাপন করা হবে।
তবে গুরম্যান জানিয়েছে, অ্যাপলের পরিকল্পনায় ‘ফেসটাইম’ বা অন্য কোনো সাধারণ ক্যামেরা ব্যবহারকারী ফিচার অন্তর্ভুক্ত নেই।
চলতি মাসের শুরুতেই তাদের এয়ারপডে ক্যামেরা যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল, যা এআই ফিচারগুলোকে সমর্থন করবে এবং ব্যবহারকারীর আশপাশের পরিবেশ থেকে ডেটা সংগ্রহ করবে। তবে এটি এয়ারপড ম্যাক্সের মতো বড় মডেলে দেখা যাবে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়। ক্যামেরা সংযোজনের মাধ্যমে অ্যাপল আরও উন্নত এআই ফিচারগুলো শক্তিশালী করার চেষ্টা করবে।
তবে, এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে এখনো বেশ কিছু বছর সময় লাগবে। গুরম্যান জানিয়েছেন, ২০২৭ সালের আগে অ্যাপল ওয়াচে এই ক্যামেরা আসবে না এবং একই সময়ের মধ্যে ক্যামেরাযুক্ত এয়ারপডসও আসবে না।
গত বছরে এয়ারপডে হিয়ারিং এইড ফিচার যোগ করে অ্যাপল। এটি একটি যুগান্তকারী ফিচার। এখন, এয়ারপড শুধু সাধারণ কোনো অডিও ডিভাইস নয়, বরং স্বাস্থ্য ট্র্যাকিং এবং এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। ২০২৩ সালে এয়ারপড বিক্রি করে ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে অ্যাপল। ইতিমধ্যে পণ্যটিতে নতুন স্বাস্থ্যসম্পর্কিত ফিচার যোগ করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। ব্যবহারকারীর তাপমাত্রা মাপা, হৃৎস্পন্দন পর্যবেক্ষণ ও অন্যান্য বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহের মতো নতুন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে নতুন এয়ারপডে।
এভাবে আইফোনের বাইরেও বিভিন্ন পরিধানযোগ্য ডিভাইস উন্নত করে অ্যাপল তার ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাইছে।

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৫ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে।
২৫ মার্চ ২০২৫
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৫ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে।
২৫ মার্চ ২০২৫
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ইন্টেলের ‘টপ সিক্রেট’ তথ্যও রয়েছে। এই কর্মীর বিরুদ্ধে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেছে কোম্পানিটি।
প্রকৌশলী জিনফেং লু ২০১৪ সালে ইন্টেলে যোগ দেন। গত ৭ জুলাই তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ইন্টেলের অভিযোগ, চাকরিচ্যুতির আগে লু কোম্পানির সার্ভার থেকে প্রায় ১৮ হাজার ফাইল ডাউনলোড করেছেন। এসব ফাইলের মধ্যে ‘ইন্টেল টপ সিক্রেট’ লেখা গোপন তথ্যও ছিল। এরপর তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান। কোম্পানি এখন সেসব নথি ফেরত পেতে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় আকারে কর্মী ছাঁটাই করছে ইন্টেল। গত দুই বছরে প্রায় ৩৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছাঁটাই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই লুর চাকরি গিয়েছিল। পরে তাঁর অনিয়মের প্রমাণ হাতে আসে।
গত বছরের জুলাইয়ের শেষ দিক এবং আগস্টের শুরুতে কোম্পানির আর্থিক সংকট প্রকাশ্যে আসে। সেই সময় থেকেই ইন্টেল খরচ কমাতে কর্মীসংখ্যা কমিয়ে আনার পথে হাঁটছে।
মামলার নথিতে বলা হয়, চাকরি ছাড়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে জিনফেং লু কোম্পানির দেওয়া ল্যাপটপ থেকে একটি এক্সটারনাল ড্রাইভে ফাইল কপি করার চেষ্টা করেন। তবে ইন্টেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে সে সময় তিনি সফল হননি।
তিন দিন পর অর্থাৎ চাকরির শেষ দিনের আগেই আবার চেষ্টা করেন তিনি। এবার তিনি সফলভাবে ডেটা স্থানান্তর করেন একটি নেটওয়ার্ক অ্যাটাচড স্টোরেজ (এনএএস) ডিভাইসে। চাকরি ছেড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যতগুলো সম্ভব তথ্য ডাউনলোড করতে থাকেন।
ডেটা ট্রান্সফারের বিষয়টি সামনে এলে ইন্টেল তদন্ত শুরু করে। এরপর টানা তিন মাস ধরে কোম্পানিটি জিনফেং লুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালায়। ফোন-ইমেইল, এমনকি ডাকযোগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়।
তবে লু কোনো সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত ইন্টেল চুরি হওয়া তথ্য ও নথি পুনরুদ্ধারে আদালতে মামলা করে।
অবশ্য এ ধরনের ঘটনা ইন্টেলের জন্য নতুন নয়। এর আগেও কোম্পানিটি সাবেক এক কর্মীর বিরুদ্ধে তথ্যচুরির মামলা করেছিল। ওই প্রকৌশলীকে সম্প্রতি দুই বছরের প্রবেশন এবং ৩৪ হাজার ডলার জরিমানার দণ্ড দিয়েছে আদালত।
অভিযোগ ছিল, তিনি ইন্টেলের তথ্য গোপনে কপি করে নিয়েছিলেন। পরে সেই তথ্য কাজে লাগিয়ে মাইক্রোসফটে চাকরি পান। আদালতের শুনানিতে জানা যায়, ইন্টেলের সঙ্গে আলোচনায় সুবিধা নিতে মাইক্রোসফট ওই তথ্য ব্যবহার করেছিল।
বর্তমানে নিরুদ্দেশ জিনফেং লু এখনো কোনো অভিযোগের জবাব দেননি। তবে ইন্টেল তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। পাশাপাশি, কোম্পানির সব চুরি হওয়া তথ্য ফেরত দেওয়ারও নির্দেশ চাওয়া হয়েছে আদালতের কাছে।

গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ইন্টেলের ‘টপ সিক্রেট’ তথ্যও রয়েছে। এই কর্মীর বিরুদ্ধে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেছে কোম্পানিটি।
প্রকৌশলী জিনফেং লু ২০১৪ সালে ইন্টেলে যোগ দেন। গত ৭ জুলাই তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ইন্টেলের অভিযোগ, চাকরিচ্যুতির আগে লু কোম্পানির সার্ভার থেকে প্রায় ১৮ হাজার ফাইল ডাউনলোড করেছেন। এসব ফাইলের মধ্যে ‘ইন্টেল টপ সিক্রেট’ লেখা গোপন তথ্যও ছিল। এরপর তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান। কোম্পানি এখন সেসব নথি ফেরত পেতে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় আকারে কর্মী ছাঁটাই করছে ইন্টেল। গত দুই বছরে প্রায় ৩৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছাঁটাই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই লুর চাকরি গিয়েছিল। পরে তাঁর অনিয়মের প্রমাণ হাতে আসে।
গত বছরের জুলাইয়ের শেষ দিক এবং আগস্টের শুরুতে কোম্পানির আর্থিক সংকট প্রকাশ্যে আসে। সেই সময় থেকেই ইন্টেল খরচ কমাতে কর্মীসংখ্যা কমিয়ে আনার পথে হাঁটছে।
মামলার নথিতে বলা হয়, চাকরি ছাড়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে জিনফেং লু কোম্পানির দেওয়া ল্যাপটপ থেকে একটি এক্সটারনাল ড্রাইভে ফাইল কপি করার চেষ্টা করেন। তবে ইন্টেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে সে সময় তিনি সফল হননি।
তিন দিন পর অর্থাৎ চাকরির শেষ দিনের আগেই আবার চেষ্টা করেন তিনি। এবার তিনি সফলভাবে ডেটা স্থানান্তর করেন একটি নেটওয়ার্ক অ্যাটাচড স্টোরেজ (এনএএস) ডিভাইসে। চাকরি ছেড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যতগুলো সম্ভব তথ্য ডাউনলোড করতে থাকেন।
ডেটা ট্রান্সফারের বিষয়টি সামনে এলে ইন্টেল তদন্ত শুরু করে। এরপর টানা তিন মাস ধরে কোম্পানিটি জিনফেং লুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালায়। ফোন-ইমেইল, এমনকি ডাকযোগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়।
তবে লু কোনো সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত ইন্টেল চুরি হওয়া তথ্য ও নথি পুনরুদ্ধারে আদালতে মামলা করে।
অবশ্য এ ধরনের ঘটনা ইন্টেলের জন্য নতুন নয়। এর আগেও কোম্পানিটি সাবেক এক কর্মীর বিরুদ্ধে তথ্যচুরির মামলা করেছিল। ওই প্রকৌশলীকে সম্প্রতি দুই বছরের প্রবেশন এবং ৩৪ হাজার ডলার জরিমানার দণ্ড দিয়েছে আদালত।
অভিযোগ ছিল, তিনি ইন্টেলের তথ্য গোপনে কপি করে নিয়েছিলেন। পরে সেই তথ্য কাজে লাগিয়ে মাইক্রোসফটে চাকরি পান। আদালতের শুনানিতে জানা যায়, ইন্টেলের সঙ্গে আলোচনায় সুবিধা নিতে মাইক্রোসফট ওই তথ্য ব্যবহার করেছিল।
বর্তমানে নিরুদ্দেশ জিনফেং লু এখনো কোনো অভিযোগের জবাব দেননি। তবে ইন্টেল তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। পাশাপাশি, কোম্পানির সব চুরি হওয়া তথ্য ফেরত দেওয়ারও নির্দেশ চাওয়া হয়েছে আদালতের কাছে।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে।
২৫ মার্চ ২০২৫
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, দৈনিক কর্মঘণ্টা শুরু করার আগে কম্পিউটার চালু করা এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার লোড হতে যে সময় ব্যয় হতো, তার জন্য কোনো বেতন দেয়নি।
ল ৩৬০ ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, সাবেক কর্মী তাভা মার্টিন এই সম্মিলিত বা গণমামলাটি করেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, কর্মীদের কাজ শুরুর আগে এনক্রিপ্টেড ড্রাইভ আনলক করা, মাল্টিফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে লগ ইন করা, ভিপিএনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা এবং জরুরি অ্যাপ্লিকেশনগুলো চালু করার জন্য বাধ্যতামূলক অপেক্ষা করতে হতো। এই কাজগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগত, কিন্তু কর্মীরা কোম্পানির টাইমকিপিং সিস্টেমে লগ ইন করার আগে এই সময়টুকু সম্পূর্ণ অবৈতনিক থেকে যেত।
মামলাকারী পক্ষ জানিয়েছে, অনেক সময় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এই প্রক্রিয়ায় অনেক বেশি সময় লাগত। এমনকি, দুপুরের খাবারের বিরতিতে সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিত, যার ফলে কর্মীদের বিরতির পরে আবার লগ ইনের জন্য অতিরিক্ত ৩ থেকে ৫ মিনিট অবৈতনিক সময় দিতে হতো। কাজ শেষে কর্মীদের লগ আউট এবং ওয়ার্কস্টেশন বন্ধ করার জন্যও আরও ২ থেকে ৩ মিনিট লাগত, এটার জন্যও কোনো বেতন দেওয়া হতো না।
মামলাটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ফেয়ার লেবার স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্টের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব লেবারের ২০০৮ সালের নির্দেশনা অনুযায়ী, যদি কোনো কাজ কর্মীর মূল কাজের জন্য ‘অবিচ্ছেদ্য’ এবং ‘প্রথম কাজের অংশ’ হয়, তবে সেটির জন্য পারিশ্রমিক দিতে হবে। বাদীপক্ষের যুক্তি, ব্যাংক অব আমেরিকার অ্যানালিস্ট এবং সাপোর্ট স্টাফদের জন্য তাদের ডিজিটাল ওয়ার্ক স্পেস চালু করাটা মূল কাজের পূর্বশর্ত ছিল এবং এর জন্য অবশ্যই বেতন দিতে হবে।
তাভা মার্টিনের আইনি দল কয়েক শ সাবেক সহকর্মী, যারা বিওএফএর দূরবর্তী অ্যাকসেস টুল ব্যবহার করতে বাধ্য ছিলেন, তাঁদের জন্য বকেয়া বেতন ও ক্ষতিপূরণ দাবি করছেন। এই মামলাটি বর্তমানে ক্লাস অ্যাকশন ও কালেকটিভ অ্যাকশন, উভয় হিসাবেই এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এতে তাঁরা বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বঞ্চিত কর্মীদেরও প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন।
তবে, এর আগে একই ধরনের মামলার রায় বিভিন্ন আদালতে ভিন্ন হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রে কম্পিউটার বুট-আপ সময়কে ক্ষতিপূরণযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয়নি, আবার কিছু ক্ষেত্রে কর্মীদের পক্ষে রায় দেওয়া হয়েছে, যদি লগ ইন প্রক্রিয়া সরাসরি মূল কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
গত ২৩ অক্টোবর ফেডারেল কোর্টে ‘মার্টিন বনাম ব্যাংক অব আমেরিকা’ নামে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। এটি বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যাংক অব আমেরিকা এই অভিযোগের বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি।

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংক অব আমেরিকা এক বিশাল আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই সংস্থা তাদের ঘণ্টাভিত্তিক শত শত কর্মীকে বঞ্চিত করেছে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, দৈনিক কর্মঘণ্টা শুরু করার আগে কম্পিউটার চালু করা এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার লোড হতে যে সময় ব্যয় হতো, তার জন্য কোনো বেতন দেয়নি।
ল ৩৬০ ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, সাবেক কর্মী তাভা মার্টিন এই সম্মিলিত বা গণমামলাটি করেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, কর্মীদের কাজ শুরুর আগে এনক্রিপ্টেড ড্রাইভ আনলক করা, মাল্টিফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মাধ্যমে লগ ইন করা, ভিপিএনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা এবং জরুরি অ্যাপ্লিকেশনগুলো চালু করার জন্য বাধ্যতামূলক অপেক্ষা করতে হতো। এই কাজগুলোতে প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগত, কিন্তু কর্মীরা কোম্পানির টাইমকিপিং সিস্টেমে লগ ইন করার আগে এই সময়টুকু সম্পূর্ণ অবৈতনিক থেকে যেত।
মামলাকারী পক্ষ জানিয়েছে, অনেক সময় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এই প্রক্রিয়ায় অনেক বেশি সময় লাগত। এমনকি, দুপুরের খাবারের বিরতিতে সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিত, যার ফলে কর্মীদের বিরতির পরে আবার লগ ইনের জন্য অতিরিক্ত ৩ থেকে ৫ মিনিট অবৈতনিক সময় দিতে হতো। কাজ শেষে কর্মীদের লগ আউট এবং ওয়ার্কস্টেশন বন্ধ করার জন্যও আরও ২ থেকে ৩ মিনিট লাগত, এটার জন্যও কোনো বেতন দেওয়া হতো না।
মামলাটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ফেয়ার লেবার স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্টের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব লেবারের ২০০৮ সালের নির্দেশনা অনুযায়ী, যদি কোনো কাজ কর্মীর মূল কাজের জন্য ‘অবিচ্ছেদ্য’ এবং ‘প্রথম কাজের অংশ’ হয়, তবে সেটির জন্য পারিশ্রমিক দিতে হবে। বাদীপক্ষের যুক্তি, ব্যাংক অব আমেরিকার অ্যানালিস্ট এবং সাপোর্ট স্টাফদের জন্য তাদের ডিজিটাল ওয়ার্ক স্পেস চালু করাটা মূল কাজের পূর্বশর্ত ছিল এবং এর জন্য অবশ্যই বেতন দিতে হবে।
তাভা মার্টিনের আইনি দল কয়েক শ সাবেক সহকর্মী, যারা বিওএফএর দূরবর্তী অ্যাকসেস টুল ব্যবহার করতে বাধ্য ছিলেন, তাঁদের জন্য বকেয়া বেতন ও ক্ষতিপূরণ দাবি করছেন। এই মামলাটি বর্তমানে ক্লাস অ্যাকশন ও কালেকটিভ অ্যাকশন, উভয় হিসাবেই এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এতে তাঁরা বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বঞ্চিত কর্মীদেরও প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন।
তবে, এর আগে একই ধরনের মামলার রায় বিভিন্ন আদালতে ভিন্ন হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রে কম্পিউটার বুট-আপ সময়কে ক্ষতিপূরণযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয়নি, আবার কিছু ক্ষেত্রে কর্মীদের পক্ষে রায় দেওয়া হয়েছে, যদি লগ ইন প্রক্রিয়া সরাসরি মূল কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
গত ২৩ অক্টোবর ফেডারেল কোর্টে ‘মার্টিন বনাম ব্যাংক অব আমেরিকা’ নামে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। এটি বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। এখন পর্যন্ত ব্যাংক অব আমেরিকা এই অভিযোগের বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি।

নিজেদের এয়ারফোনে ও স্মার্টওয়াচে ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল। তবে এগুলো ভিডিও বা ছবি তোলার জন্য যুক্ত করা হবে না। বরং স্মার্টওয়াচের ক্যামেরাটি ভিজুয়াল ইনটেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজগুলো সহজ করতে সাহায্য করবে।
২৫ মার্চ ২০২৫
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৫ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০ ঘণ্টা আগে