প্রযুক্তি ডেস্ক
এআইয়ের দ্রুত অগ্রগতি মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। গুগল ও ওপেনএআই দুই প্রতিষ্ঠানই এআই নিয়ে বিস্তর কাজ করলেও প্রতিষ্ঠান দুটিরই সিইও এখন এআইয়ের অনিয়ন্ত্রিত উন্নয়ন রোধ করতে সরকারকে অনুরোধ করছে।
ফরচুনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘সুপার ইন্টেলিজেন্স’ বা এআই-এর উন্নত উন্নয়নের ঝুঁকি কমাতে রাষ্ট্র পরিচালকদের উচিত একসঙ্গে কাজ করা।
ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান একটি ব্লগপোস্টে লিখেছেন, ‘আমাদের নাটকীয়ভাবে আরও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ থাকতে পারে; তবে সেখানে যাওয়ার জন্য আমাদের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে হবে।’
তবে এআইয়ের তত্ত্বাবধান আহ্বান করা ব্যক্তি তিনি একা নন। অ্যালফাবেট ও গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাইও সরকারকে এআই নিয়ন্ত্রণে আরও জড়িত হওয়ার প্রস্তাব করেন।
গত সোমবার ফিন্যান্সিয়াল টাইমস-এ পিচাই লেখেন, ‘এআই এমনভাবে নিয়ন্ত্রিত হওয়া দরকার যাতে উদ্ভাবন ও সম্ভাব্য ক্ষতির ভারসাম্য বজায় থাকে। আমি এখনো বিশ্বাস করি এআই খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।"
পিচাই পরামর্শ দেন, এআই-এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এমন নীতি তৈরি করার সময় সরকার, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ এবং জনসাধারণ সকলেই আলোচনার অংশ হবেন। তিনি আরও বলেন, দেশগুলোকে শক্তিশালী নিয়ম তৈরি করতে একসঙ্গে কাজ করা উচিত।
পিচাই দেশগুলোর সমন্বয়ের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপকে ভবিষ্যৎ এআই নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টায় একে অপরকে সহযোগিতারও আহ্বান জানান তিনি।
একই কথা বলেছেন অল্টম্যানও। নিজের ব্লগপোস্টে তিনি এআইয়ের নিরাপদ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোষ্ঠী ও দেশের মধ্যে উন্নত সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করেছে। সবার একসঙ্গে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী প্রধান সরকারগুলোর নেতৃত্বে একটি প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে, যা এআই সম্পর্কিত উদ্যোগগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করবে।
তার বিকল্প প্রস্তাবটি হলো, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) অনুরূপ একটি উচ্চ-স্তরের শাসন সংস্থা তৈরি করা। যা এআইয়ের উন্নয়ন তত্ত্বাবধান করবে। মূলত সুপার ইন্টেলিজেন্স প্রচেষ্টার তদারকির জন্য একটি আইএইএ-এর মতো আন্তর্জাতিক কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয়তার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এই কর্তৃপক্ষ এআই সিস্টেমগুলো পরিদর্শন, অডিট পরিচালনা, নিরাপত্তা মানগুলোর সঙ্গে সম্মতি পরীক্ষা এবং উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর জন্য স্থাপনা ও নিরাপত্তা স্তরের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের জন্য দায়ী থাকবে।’
সিইও দুজনই মানবজাতির ওপর এআইয়ের বৈপ্লবিক প্রভাবের কথা তুলে ধরেন। অল্টম্যান বলেন, মানুষের তৈরি আগের যেকোনো প্রযুক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতার অধিকারী হবে ‘সুপার ইন্টেলিজেন্স’। আর পিচাই বলেন, এআই বর্তমানে মানুষের তৈরি করা সবচেয়ে গভীর প্রযুক্তি।
এআইয়ের দ্রুত অগ্রগতি মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। গুগল ও ওপেনএআই দুই প্রতিষ্ঠানই এআই নিয়ে বিস্তর কাজ করলেও প্রতিষ্ঠান দুটিরই সিইও এখন এআইয়ের অনিয়ন্ত্রিত উন্নয়ন রোধ করতে সরকারকে অনুরোধ করছে।
ফরচুনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সোমবার চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘সুপার ইন্টেলিজেন্স’ বা এআই-এর উন্নত উন্নয়নের ঝুঁকি কমাতে রাষ্ট্র পরিচালকদের উচিত একসঙ্গে কাজ করা।
ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান একটি ব্লগপোস্টে লিখেছেন, ‘আমাদের নাটকীয়ভাবে আরও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ থাকতে পারে; তবে সেখানে যাওয়ার জন্য আমাদের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে হবে।’
তবে এআইয়ের তত্ত্বাবধান আহ্বান করা ব্যক্তি তিনি একা নন। অ্যালফাবেট ও গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাইও সরকারকে এআই নিয়ন্ত্রণে আরও জড়িত হওয়ার প্রস্তাব করেন।
গত সোমবার ফিন্যান্সিয়াল টাইমস-এ পিচাই লেখেন, ‘এআই এমনভাবে নিয়ন্ত্রিত হওয়া দরকার যাতে উদ্ভাবন ও সম্ভাব্য ক্ষতির ভারসাম্য বজায় থাকে। আমি এখনো বিশ্বাস করি এআই খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।"
পিচাই পরামর্শ দেন, এআই-এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এমন নীতি তৈরি করার সময় সরকার, বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ এবং জনসাধারণ সকলেই আলোচনার অংশ হবেন। তিনি আরও বলেন, দেশগুলোকে শক্তিশালী নিয়ম তৈরি করতে একসঙ্গে কাজ করা উচিত।
পিচাই দেশগুলোর সমন্বয়ের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপকে ভবিষ্যৎ এআই নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টায় একে অপরকে সহযোগিতারও আহ্বান জানান তিনি।
একই কথা বলেছেন অল্টম্যানও। নিজের ব্লগপোস্টে তিনি এআইয়ের নিরাপদ উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিভিন্ন গোষ্ঠী ও দেশের মধ্যে উন্নত সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা প্রকাশ করেছে। সবার একসঙ্গে কাজ করার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী প্রধান সরকারগুলোর নেতৃত্বে একটি প্রকল্প প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে, যা এআই সম্পর্কিত উদ্যোগগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করবে।
তার বিকল্প প্রস্তাবটি হলো, জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) অনুরূপ একটি উচ্চ-স্তরের শাসন সংস্থা তৈরি করা। যা এআইয়ের উন্নয়ন তত্ত্বাবধান করবে। মূলত সুপার ইন্টেলিজেন্স প্রচেষ্টার তদারকির জন্য একটি আইএইএ-এর মতো আন্তর্জাতিক কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয়তার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এই কর্তৃপক্ষ এআই সিস্টেমগুলো পরিদর্শন, অডিট পরিচালনা, নিরাপত্তা মানগুলোর সঙ্গে সম্মতি পরীক্ষা এবং উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর জন্য স্থাপনা ও নিরাপত্তা স্তরের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের জন্য দায়ী থাকবে।’
সিইও দুজনই মানবজাতির ওপর এআইয়ের বৈপ্লবিক প্রভাবের কথা তুলে ধরেন। অল্টম্যান বলেন, মানুষের তৈরি আগের যেকোনো প্রযুক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতার অধিকারী হবে ‘সুপার ইন্টেলিজেন্স’। আর পিচাই বলেন, এআই বর্তমানে মানুষের তৈরি করা সবচেয়ে গভীর প্রযুক্তি।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার ইচ্ছা এ যুগে সব বয়সী মানুষের মধ্যে চেপে বসেছে। কেউ কেউ সে পথে হাঁটছেন, কেউবা এর জন্য অর্থ বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু প্রথম ধাক্কা আসে, যখন দিনের পর দিন ভিডিও তৈরি করেও কাঙ্ক্ষিত ভিউ না আসে। ঝকঝকে ভিডিও তৈরি করার পরেও দর্শক দেখছে না, এই হতাশায় অনেকে কনটেন্ট নির্মাণ থেকে সরে যান। অথচ
৩১ মিনিট আগেএকসময় ইন্টারনেটে কিছু খোঁজা মানেই ছিল গুগল করা। আগে যেসব তথ্য খুঁজতে সময় গুনতে হতো বেশি, একই কাজে গুগল সময় বাঁচিয়ে দিল একাধিক বিকল্প দিয়ে। মানুষ যেন আলাদিনের চেরাগ হাতে পেল। ফলে দিন দিন জনপ্রিয় আর অপরিহার্য হয়ে উঠেছিল গুগল সার্চ ইঞ্জিন। তবে আজকের দিনে এর বিকল্প রয়েছে মানুষের কাছে। তবু গুগল সবার কাছে
৩৫ মিনিট আগেজলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবে উদ্বিগ্ন পুরো বিশ্ব। এই পরিবর্তনের আঙুল সব সময় ওঠে বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলোর দিকে। পরিবেশবিষয়ক আন্তর্জাতিক সব সম্মেলনে নেতৃত্বও দেয় তারা। এতে ফল খারাপের দিকেই যাচ্ছে। এ নিয়ে চিন্তিত বিজ্ঞানীরাও। তবে পূর্ব আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডা পরিবেশ বাঁচাতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে নিজেদের
৪১ মিনিট আগেকম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা শেষ। এবার চাকরির পেছনে ছোটার কথা। কিন্তু সে পথে না গিয়ে অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়েছেন মাসুক সরকার বাতিস্তা। বর্তমানে তিনি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সফল এক উদ্যোক্তা এবং জনপ্রিয় অনলাইন ইনফ্লুয়েন্সার। তাঁর মাসিক গড় আয় প্রায় চার লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগে