সৈকত দে
ডেভেলপাররা অনেক সময় প্রোগ্রাম বায়াসড এআই সিস্টেম বানাতে পারে অসাবধানতাবশত। এআই অ্যালগরিদমকে ভুলভাল ঐতিহাসিক তথ্য দেওয়া যেতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ তথ্যে চালিত এআই যন্ত্র মানুষের স্পর্শ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। যেমন ২০১৯ সালে হিসাব করা হয়েছিল স্বয়ংচালিত গাড়ির বাজার ৫৪ মিলিয়ন ডলারের। এসব গাড়ির নিরাপত্তার জন্য এআই গাইডলাইন দরকার।
মানববিধ্বংসী অস্ত্রের কথা ভাবা যায় এ ক্ষেত্রে। চাকরিচ্যুতির ভয় তো এআই আবির্ভাবের পরেই মানুষের মনে বাসা বেঁধেছে। এই প্রযুক্তির অপব্যবহার হবে মানুষের ওপর নজর রাখার মাধ্যমে। মানবিক বিচার-বুদ্ধিকে প্রভাবিত করা যেতে পারে এটি দিয়ে। ডিপ ফেক প্রযুক্তি মানুষকে চূড়ান্তভাবে বিভ্রান্ত করে।
অধিকাংশ শিল্প সংস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। সম্প্রতি এই প্রযুক্তির নৈতিক দিকগুলো কেন্দ্র করে প্রশ্ন উঠেছে। সচেতন মহলে প্রশ্নের শেষ নেই। ফলে শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং প্রযুক্তি নির্মাণ সংস্থা একযোগে অধিক ও সুন্দরতর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্মাণের জন্য কাজ করছে।
পরিস্থিতি বুঝে নেওয়ার জন্য সিএনএন কিছুদিন আগে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা এক এইআই কনফারেন্সে যুক্ত হয়। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা কেমন পদ্ধতি অনুসরণ করছেন, সেসব হাতে-কলমে উপলব্ধির জন্য এই কনফারেন্স। আলোচনার কেন্দ্রে ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এমন বিকাশ ঘটানো, যা নৈতিক শর্ত মেনে চলবে এবং স্বচ্ছতার প্রতিনিধিত্ব করবে।
নৈতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পক্ষে ‘ফেয়ারনেস’ হচ্ছে কেন্দ্রীয় বিষয়। এটি নিশ্চিত করার জন্য বিশেষজ্ঞরা পক্ষপাত নির্মূল এবং এআই অ্যালগরিদমে বৈষম্য রোধ করার জন্য কাজ করছেন। এই প্রযুক্তিকে ভিন্ন ভিন্ন ডেটা সেটে প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং নিয়মিত প্রযুক্তির ফলাফল নির্দেশ করার মধ্য দিয়ে বিশেষজ্ঞরা অনৈতিক পক্ষপাত কমাতে চাইছেন।
নৈতিক এআই নির্মাণে অতিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে ট্রান্সপারেন্সি তথা স্বচ্ছতার। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পদ্ধতি বিশ্লেষণের ক্ষমতাসম্পন্ন এআই সিস্টেম নির্মাণে নিরন্তর কাজ করে চলেছে। বিশ্লেষণ করায় সক্ষম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল হিসেবে নিখুঁত ফল প্রদর্শন করতে পারে। তাতে ‘ব্ল্যাকবক্স’ এফেক্ট কমে যায়। ফলে এআই অ্যালগরিদম কেমন করে ফলাফলে পৌঁছানো গেল, এ বিষয়ে কোনো পর্যবেক্ষণ না রেখেই তা প্রস্তুতে তৎপরতা দেখায়।
এর চেয়েও বড় কথা, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের নৈতিকতার দিকে ধাবিত করা সহজ করে তোলে। নিজেদের তথ্য ভাগাভাগি করে নেওয়ার মাধ্যমে এআই নির্মাণের দিকে ক্রম উন্নতি শেষ পর্যন্ত আমাদের আবাসস্থলকে আরেকটু নিরাপদ করে তুলতে পারে।
ডেভেলপাররা অনেক সময় প্রোগ্রাম বায়াসড এআই সিস্টেম বানাতে পারে অসাবধানতাবশত। এআই অ্যালগরিদমকে ভুলভাল ঐতিহাসিক তথ্য দেওয়া যেতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ তথ্যে চালিত এআই যন্ত্র মানুষের স্পর্শ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। যেমন ২০১৯ সালে হিসাব করা হয়েছিল স্বয়ংচালিত গাড়ির বাজার ৫৪ মিলিয়ন ডলারের। এসব গাড়ির নিরাপত্তার জন্য এআই গাইডলাইন দরকার।
মানববিধ্বংসী অস্ত্রের কথা ভাবা যায় এ ক্ষেত্রে। চাকরিচ্যুতির ভয় তো এআই আবির্ভাবের পরেই মানুষের মনে বাসা বেঁধেছে। এই প্রযুক্তির অপব্যবহার হবে মানুষের ওপর নজর রাখার মাধ্যমে। মানবিক বিচার-বুদ্ধিকে প্রভাবিত করা যেতে পারে এটি দিয়ে। ডিপ ফেক প্রযুক্তি মানুষকে চূড়ান্তভাবে বিভ্রান্ত করে।
অধিকাংশ শিল্প সংস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। সম্প্রতি এই প্রযুক্তির নৈতিক দিকগুলো কেন্দ্র করে প্রশ্ন উঠেছে। সচেতন মহলে প্রশ্নের শেষ নেই। ফলে শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং প্রযুক্তি নির্মাণ সংস্থা একযোগে অধিক ও সুন্দরতর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্মাণের জন্য কাজ করছে।
পরিস্থিতি বুঝে নেওয়ার জন্য সিএনএন কিছুদিন আগে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা এক এইআই কনফারেন্সে যুক্ত হয়। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টরা কেমন পদ্ধতি অনুসরণ করছেন, সেসব হাতে-কলমে উপলব্ধির জন্য এই কনফারেন্স। আলোচনার কেন্দ্রে ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এমন বিকাশ ঘটানো, যা নৈতিক শর্ত মেনে চলবে এবং স্বচ্ছতার প্রতিনিধিত্ব করবে।
নৈতিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পক্ষে ‘ফেয়ারনেস’ হচ্ছে কেন্দ্রীয় বিষয়। এটি নিশ্চিত করার জন্য বিশেষজ্ঞরা পক্ষপাত নির্মূল এবং এআই অ্যালগরিদমে বৈষম্য রোধ করার জন্য কাজ করছেন। এই প্রযুক্তিকে ভিন্ন ভিন্ন ডেটা সেটে প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং নিয়মিত প্রযুক্তির ফলাফল নির্দেশ করার মধ্য দিয়ে বিশেষজ্ঞরা অনৈতিক পক্ষপাত কমাতে চাইছেন।
নৈতিক এআই নির্মাণে অতিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে ট্রান্সপারেন্সি তথা স্বচ্ছতার। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পদ্ধতি বিশ্লেষণের ক্ষমতাসম্পন্ন এআই সিস্টেম নির্মাণে নিরন্তর কাজ করে চলেছে। বিশ্লেষণ করায় সক্ষম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল হিসেবে নিখুঁত ফল প্রদর্শন করতে পারে। তাতে ‘ব্ল্যাকবক্স’ এফেক্ট কমে যায়। ফলে এআই অ্যালগরিদম কেমন করে ফলাফলে পৌঁছানো গেল, এ বিষয়ে কোনো পর্যবেক্ষণ না রেখেই তা প্রস্তুতে তৎপরতা দেখায়।
এর চেয়েও বড় কথা, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের নৈতিকতার দিকে ধাবিত করা সহজ করে তোলে। নিজেদের তথ্য ভাগাভাগি করে নেওয়ার মাধ্যমে এআই নির্মাণের দিকে ক্রম উন্নতি শেষ পর্যন্ত আমাদের আবাসস্থলকে আরেকটু নিরাপদ করে তুলতে পারে।
দেশের একদল তরুণ শিক্ষার্থী যাচ্ছেন চীন সফরে। তাঁদের চোখ-মুখে উচ্ছ্বাস, কৌতূহল আর অজানা এক অভিজ্ঞতার প্রতীক্ষা। কারণ, এই সফরে তাঁদের ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার সুযোগ মিলবে।
৯ মিনিট আগেঘরের ইন্টারনেট হঠাৎ ধীরে চলতে শুরু করেছে। ভিডিও দেখতে গিয়ে বারবার থেমে যায়। অনেকে মনে করেন, সমস্যা রাউটার কিংবা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারে। কিন্তু সত্যি বলতে, সমস্যার পেছনে থাকতে পারে আপনার ঘরের সাধারণ জিনিসপত্র।
১ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ছিল, যখন শুধু বড় সেলিব্রিটি কিংবা মিডিয়া ব্যক্তিত্বই ব্র্যান্ড প্রমোশনের মাধ্যমে আয় করতেন। তবে আজকের ডিজিটাল যুগে এই চিত্র বদলে গেছে। এখন সাধারণ তরুণ-তরুণীও স্মার্টফোন হাতে নিয়ে টিকটকের মাধ্যমে নিজের পরিচিতি তৈরি করতে পারেন। এমনকি বড় ব্র্যান্ডগুলোর কাছ থেকে সরাসরি অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের প্রথম ‘ফ্লাইং কার’ বা উড়ন্ত গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়ার একটি দাঁড়ানো গাড়ির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে