আহসান হাবীব
বিশ্বব্যাপী আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে চীনা এআই অ্যাপ ডিপসিক। চ্যাটজিপিটির পর এটি সবচেয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে এর সাফল্য নিয়ে কিছু উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। মূলত চীনকে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ হিসেবে দেখার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু সরকারি বিভাগ এর উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দিহান। ডিপসিক এখনো পুরোপুরি চালু না হলেও যুক্তরাষ্ট্র এটিকে তাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করছে।
এ ধরনের সন্দেহের ফলে অতীতে হুয়াওয়ে এবং ক্যাসপারস্কির মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এমনকি টিকটককেও একই ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে নিষিদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। ডিপসিকও বর্তমানে এমনই এক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে।
ডিপসিক অ্যাপটি দ্রুতই অ্যাপল অ্যাপস্টোরের শীর্ষে উঠে আসে। এর কাজ করার দক্ষতা, গতি এবং যুক্তি দেওয়া ক্ষমতার জন্য এটি প্রশংসিত হচ্ছে। এটি এমন একটি অ্যাপ, যা কম শক্তিশালী চিপ ব্যবহারের পরেও ভালো ফল দিতে সক্ষম।
এআই প্রযুক্তির উন্নতিতে নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে এখন যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। ধারণা করা হচ্ছে, চীনা সরকার এটি ব্যবহার করে এর ব্যবহারকারীদের তথ্য সংগ্রহ করবে।
ডিপসিকের গোপনীয়তা নীতি অনুযায়ী অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের টেক্সট, ভয়েস মেসেজ, চ্যাট হিস্ট্রি এবং ফিডব্যাক সংগ্রহ করতে পারে।
এ তথ্যগুলো চীনে সংরক্ষণ করা হয়। এর মানে হলো, ব্যবহারকারী যদি এখানে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি এবং অফিসের গোপন তথ্য শেয়ার করেন, তাহলে সেটি চীন সরকারের কাছে চলে যেতে পারে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর গোপন তথ্যও চীনের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন দেশটির অনেকে।
এ ধরনের নিরাপত্তা সমস্যা সাম্প্রতিক সময়ে অনেক দেশই তাদের নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে। যেমন ইউরোপ তাদের নাগরিকদের তথ্য মার্কিন সার্ভারে রাখতে চায় না। ঠিক তেমনি যুক্তরাষ্ট্রও চীনের অ্যাপগুলোতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে।
তবে কোনো দেশের সরকারের জন্য এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সহজ হবে না; বিশেষ করে যখন ব্যবসা এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে চীনের প্রভাব দিন দিন বাড়ছে।
এটি ভবিষ্যতে টিকটক নিষিদ্ধের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে। সেই সঙ্গে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশে গুরুতর আলোচনার বিষয় হতে পারে। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সরকারি চাকরিজীবীদের মোবাইল ফোন থেকে ডিপসিক নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর কিছুদিন পরই খবর
আসে, দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার অ্যাপ ও প্লে স্টোর থেকে ডিপসিক মুছে দিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলো যেহেতু এরই মধ্যে ডিপসিক বিষয়ে সতর্কতামূলক অবস্থান নিয়েছে, সে কারণে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রও এই পথেই হাঁটবে।
সূত্র: টেক নিউজ ওয়ার্ল্ড
বিশ্বব্যাপী আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে চীনা এআই অ্যাপ ডিপসিক। চ্যাটজিপিটির পর এটি সবচেয়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে এর সাফল্য নিয়ে কিছু উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। মূলত চীনকে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ হিসেবে দেখার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু সরকারি বিভাগ এর উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দিহান। ডিপসিক এখনো পুরোপুরি চালু না হলেও যুক্তরাষ্ট্র এটিকে তাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করছে।
এ ধরনের সন্দেহের ফলে অতীতে হুয়াওয়ে এবং ক্যাসপারস্কির মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এমনকি টিকটককেও একই ধরনের নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে নিষিদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। ডিপসিকও বর্তমানে এমনই এক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে।
ডিপসিক অ্যাপটি দ্রুতই অ্যাপল অ্যাপস্টোরের শীর্ষে উঠে আসে। এর কাজ করার দক্ষতা, গতি এবং যুক্তি দেওয়া ক্ষমতার জন্য এটি প্রশংসিত হচ্ছে। এটি এমন একটি অ্যাপ, যা কম শক্তিশালী চিপ ব্যবহারের পরেও ভালো ফল দিতে সক্ষম।
এআই প্রযুক্তির উন্নতিতে নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে এখন যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। ধারণা করা হচ্ছে, চীনা সরকার এটি ব্যবহার করে এর ব্যবহারকারীদের তথ্য সংগ্রহ করবে।
ডিপসিকের গোপনীয়তা নীতি অনুযায়ী অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের টেক্সট, ভয়েস মেসেজ, চ্যাট হিস্ট্রি এবং ফিডব্যাক সংগ্রহ করতে পারে।
এ তথ্যগুলো চীনে সংরক্ষণ করা হয়। এর মানে হলো, ব্যবহারকারী যদি এখানে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি এবং অফিসের গোপন তথ্য শেয়ার করেন, তাহলে সেটি চীন সরকারের কাছে চলে যেতে পারে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর গোপন তথ্যও চীনের হাতে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন দেশটির অনেকে।
এ ধরনের নিরাপত্তা সমস্যা সাম্প্রতিক সময়ে অনেক দেশই তাদের নীতিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে। যেমন ইউরোপ তাদের নাগরিকদের তথ্য মার্কিন সার্ভারে রাখতে চায় না। ঠিক তেমনি যুক্তরাষ্ট্রও চীনের অ্যাপগুলোতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে।
তবে কোনো দেশের সরকারের জন্য এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সহজ হবে না; বিশেষ করে যখন ব্যবসা এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে চীনের প্রভাব দিন দিন বাড়ছে।
এটি ভবিষ্যতে টিকটক নিষিদ্ধের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে। সেই সঙ্গে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক দেশে গুরুতর আলোচনার বিষয় হতে পারে। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সরকারি চাকরিজীবীদের মোবাইল ফোন থেকে ডিপসিক নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর কিছুদিন পরই খবর
আসে, দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার অ্যাপ ও প্লে স্টোর থেকে ডিপসিক মুছে দিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলো যেহেতু এরই মধ্যে ডিপসিক বিষয়ে সতর্কতামূলক অবস্থান নিয়েছে, সে কারণে বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্রও এই পথেই হাঁটবে।
সূত্র: টেক নিউজ ওয়ার্ল্ড
দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে