আবির আহসান রুদ্র
কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাব কিনতে ঠিক কতটুকু র্যাম দরকার, তা অনেকেই জানেন না। এ জন্য নতুন ডিভাইস কিনতে গেলে বিড়ম্বনার পাশাপাশি ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। তাই সঠিক নির্দেশনা ও তথ্য জানা থাকলে দোকানে গিয়ে দ্বিধায় পড়ার সুযোগ কমে আসবে।
বিভিন্ন র্যামের ধরন
ট্যাবে কতটুকু র্যাম দরকার
ট্যাব সাধারণত ভারী সফটওয়্যারের উপযোগী করে তৈরি করা হয় না। তাই ট্যাবে র্যামের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম লাগে।
মাল্টিট্যাব ব্রাউজার ও সফটওয়্যারের নতুনত্বের কারণে বর্তমানে ট্যাবগুলোতে ২ গিগাবাইট থেকে ১৬ গিগাবাইট পর্যন্ত র্যামের উপস্থিতি দেখা যায়। ফলে র্যামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে ব্যাটারির স্থায়িত্ব ও প্রসেসরের গতিতেও এসেছে পরিবর্তন।
বাজারের জনপ্রিয় ট্যাবগুলোতে ৮ থেকে ১৬ গিগাবাইট র্যাম থাকে। তবে বাজেটের মধ্যে কিনতে গেলে র্যামের পরিমাণ আরও কমে আসবে। কিছু মডেল আছে, যেগুলোতে ৪ গিগাবাইট র্যাম দিয়ে বেশ ভালোভাবে চালানো যায়। তবে বেশি র্যামের ট্যাবে গতি এবং কার্যক্ষমতা অন্যগুলোর তুলনায় বেশি।
ল্যাপটপে কতটুকু র্যাম দরকার
ক্রেতাদের কথা বিবেচনায় রেখে বেশির ভাগ ল্যাপটপে ৮ গিগাবাইটের র্যাম থাকে। আরও ভালো কনফিগারেশনের ল্যাপটপে ১৬ গিগাবাইট এবং সবচেয়ে শক্তিশালী গেমিং নোটবুকগুলোতে ৩২ গিগাবাইটের র্যাম থাকে। ভারী গেম ও সফটওয়্যারের জন্য বেশি র্যামের প্রয়োজন। মূলধারার ল্যাপটপেও এখন ১৬ গিগাবাইটের র্যাম দেখা যায়।
বড় আকারের ভিডিও, ছবির কাজ কিংবা জনপ্রিয় গেমগুলো খেলার ক্ষেত্রে পছন্দের ল্যাপটপের সিপিইউ ও জিপিইউর কর্মক্ষমতার দিকে জোর দিতে হবে। এতে ল্যাপটপ কিনতে ব্যয় করা অর্থের সদ্ব্যবহার হবে। ডেস্কটপের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, ল্যাপটপে র্যাম বাড়ানো খুবই কঠিন কাজ, কিছু কিছু মডেলে সেটা করা যায় না। তাই ল্যাপটপ কেনার সময় যতটুকু র্যাম প্রয়োজন, সে অনুযায়ী কিনে ফেলাই ভালো।
ক্রোমবুকের মতো ল্যাপটপগুলো ক্লাউডভিত্তিক এবং সেগুলোতে খুব কম স্টোরেজ থাকে। এ ধরনের ল্যাপটপে খুব বেশি র্যামের প্রয়োজন পড়ে না। ক্রোমবুকে ৮ গিগাবাইট র্যামই পর্যাপ্ত এবং এতে থাকছে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলো সরাসরি ডাউনলোড করার সুবিধা।
গেম খেলার জন্য কতটুকু র্যাম
গেমিং কম্পিউটারের জন্য ১৬ গিগাবাইট র্যাম দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। তবে ৩২ গিগাবাইটের র্যাম ভালো বিকল্প। বর্তমানে ‘ট্রিপল এ’ গেমগুলোতে সর্বনিম্ন ১৬ গিগাবাইটের র্যাম লাগে। কিছু ক্ষেত্রে ৩২ গিগাবাইট। অনেক গেম ৩২ গিগাবাইটের বেশির ভাগ অংশই দখলে নিতে চাইবে। আবার কিছু গেম আছে, যেগুলো ১৬ গিগাবাইটের প্রায় পুরোটাই দখল করবে। এতে অন্যান্য অ্যাপের জন্য খুবই অল্প পরিমাণে জায়গা থাকবে।
গেম খেলার পাশাপাশি যদি অনলাইন স্ট্রিমিং এবং একাধিক অ্যাপ, যেমন ওবিএস স্টুডিও কিংবা ওয়েব ব্রাউজার চালানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে ৩২ গিগাবাইটের র্যামে অন্যান্য অ্যাপের জন্য একটু জায়গা পাওয়া যাবে। শীর্ষস্থানীয় গেমাররা নন-বাইনারি কিটের ৪৮ গিগাবাইট র্যামেও ঝুঁকতে পারেন।
র্যামের গতি
বর্তমানে বেশির ভাগ ডেস্কটপ, ল্যাপটপ এবং ট্যাবে ডিডিআর-৪ র্যাম ব্যবহার করা হয়। তবে এমডি এবং ইনটেলের কম্পিউটারে ডিডিআর-৫ ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি ডিডিআর প্রজন্মের নির্দিষ্ট গতিসীমা আছে। ডিডিআর-৪ শুরু হয় ডিডিআর-৪-১৬০০ থেকে। শেষ হয় ডিডিআর-৪-৩২০০তে। অন্যদিকে ডিডিআর-৫-এর সীমা ডিডিআর-৫-৪০০০ থেকে ডিডিআর-৫-৮০০০। শেষের সংখ্যাগুলো র্যামের গতি নির্দেশ করে।
কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাব কিনতে ঠিক কতটুকু র্যাম দরকার, তা অনেকেই জানেন না। এ জন্য নতুন ডিভাইস কিনতে গেলে বিড়ম্বনার পাশাপাশি ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। তাই সঠিক নির্দেশনা ও তথ্য জানা থাকলে দোকানে গিয়ে দ্বিধায় পড়ার সুযোগ কমে আসবে।
বিভিন্ন র্যামের ধরন
ট্যাবে কতটুকু র্যাম দরকার
ট্যাব সাধারণত ভারী সফটওয়্যারের উপযোগী করে তৈরি করা হয় না। তাই ট্যাবে র্যামের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম লাগে।
মাল্টিট্যাব ব্রাউজার ও সফটওয়্যারের নতুনত্বের কারণে বর্তমানে ট্যাবগুলোতে ২ গিগাবাইট থেকে ১৬ গিগাবাইট পর্যন্ত র্যামের উপস্থিতি দেখা যায়। ফলে র্যামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে ব্যাটারির স্থায়িত্ব ও প্রসেসরের গতিতেও এসেছে পরিবর্তন।
বাজারের জনপ্রিয় ট্যাবগুলোতে ৮ থেকে ১৬ গিগাবাইট র্যাম থাকে। তবে বাজেটের মধ্যে কিনতে গেলে র্যামের পরিমাণ আরও কমে আসবে। কিছু মডেল আছে, যেগুলোতে ৪ গিগাবাইট র্যাম দিয়ে বেশ ভালোভাবে চালানো যায়। তবে বেশি র্যামের ট্যাবে গতি এবং কার্যক্ষমতা অন্যগুলোর তুলনায় বেশি।
ল্যাপটপে কতটুকু র্যাম দরকার
ক্রেতাদের কথা বিবেচনায় রেখে বেশির ভাগ ল্যাপটপে ৮ গিগাবাইটের র্যাম থাকে। আরও ভালো কনফিগারেশনের ল্যাপটপে ১৬ গিগাবাইট এবং সবচেয়ে শক্তিশালী গেমিং নোটবুকগুলোতে ৩২ গিগাবাইটের র্যাম থাকে। ভারী গেম ও সফটওয়্যারের জন্য বেশি র্যামের প্রয়োজন। মূলধারার ল্যাপটপেও এখন ১৬ গিগাবাইটের র্যাম দেখা যায়।
বড় আকারের ভিডিও, ছবির কাজ কিংবা জনপ্রিয় গেমগুলো খেলার ক্ষেত্রে পছন্দের ল্যাপটপের সিপিইউ ও জিপিইউর কর্মক্ষমতার দিকে জোর দিতে হবে। এতে ল্যাপটপ কিনতে ব্যয় করা অর্থের সদ্ব্যবহার হবে। ডেস্কটপের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, ল্যাপটপে র্যাম বাড়ানো খুবই কঠিন কাজ, কিছু কিছু মডেলে সেটা করা যায় না। তাই ল্যাপটপ কেনার সময় যতটুকু র্যাম প্রয়োজন, সে অনুযায়ী কিনে ফেলাই ভালো।
ক্রোমবুকের মতো ল্যাপটপগুলো ক্লাউডভিত্তিক এবং সেগুলোতে খুব কম স্টোরেজ থাকে। এ ধরনের ল্যাপটপে খুব বেশি র্যামের প্রয়োজন পড়ে না। ক্রোমবুকে ৮ গিগাবাইট র্যামই পর্যাপ্ত এবং এতে থাকছে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলো সরাসরি ডাউনলোড করার সুবিধা।
গেম খেলার জন্য কতটুকু র্যাম
গেমিং কম্পিউটারের জন্য ১৬ গিগাবাইট র্যাম দিয়ে শুরু করা যেতে পারে। তবে ৩২ গিগাবাইটের র্যাম ভালো বিকল্প। বর্তমানে ‘ট্রিপল এ’ গেমগুলোতে সর্বনিম্ন ১৬ গিগাবাইটের র্যাম লাগে। কিছু ক্ষেত্রে ৩২ গিগাবাইট। অনেক গেম ৩২ গিগাবাইটের বেশির ভাগ অংশই দখলে নিতে চাইবে। আবার কিছু গেম আছে, যেগুলো ১৬ গিগাবাইটের প্রায় পুরোটাই দখল করবে। এতে অন্যান্য অ্যাপের জন্য খুবই অল্প পরিমাণে জায়গা থাকবে।
গেম খেলার পাশাপাশি যদি অনলাইন স্ট্রিমিং এবং একাধিক অ্যাপ, যেমন ওবিএস স্টুডিও কিংবা ওয়েব ব্রাউজার চালানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে ৩২ গিগাবাইটের র্যামে অন্যান্য অ্যাপের জন্য একটু জায়গা পাওয়া যাবে। শীর্ষস্থানীয় গেমাররা নন-বাইনারি কিটের ৪৮ গিগাবাইট র্যামেও ঝুঁকতে পারেন।
র্যামের গতি
বর্তমানে বেশির ভাগ ডেস্কটপ, ল্যাপটপ এবং ট্যাবে ডিডিআর-৪ র্যাম ব্যবহার করা হয়। তবে এমডি এবং ইনটেলের কম্পিউটারে ডিডিআর-৫ ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি ডিডিআর প্রজন্মের নির্দিষ্ট গতিসীমা আছে। ডিডিআর-৪ শুরু হয় ডিডিআর-৪-১৬০০ থেকে। শেষ হয় ডিডিআর-৪-৩২০০তে। অন্যদিকে ডিডিআর-৫-এর সীমা ডিডিআর-৫-৪০০০ থেকে ডিডিআর-৫-৮০০০। শেষের সংখ্যাগুলো র্যামের গতি নির্দেশ করে।
ইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৯ ঘণ্টা আগে