প্রায় সব হেডফোনে ইংরেজি ‘এল’ এবং ‘আর’ বর্ণের দুটি চিহ্ন থাকে। হেডফোনের কোন অংশটি বাম এবং কোন অংশটি ডান কানে পরতে হবে, তা চিহ্ন দুটি দিয়ে বোঝা যায়। মিউজিক বা যেকোনো ধরনের অডিও ভালোভাবে শোনার জন্য হেডফোন সঠিকভাবে পরা জরুরি। অডিও শোনার অভিজ্ঞতায় হেডফোনের এই ডান ও বামের অংশ প্রভাব ফেলে।
শব্দ তুলনামূলক ধীরগতিতে চলে, সেকেন্ডে ৩৩০ মিটার। শব্দের প্রতিধ্বনি দিয়েই বোঝা যায়, এটি ধীরগতিতে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছায়। যেমন কোনো দূরের সুউচ্চ ভবন বা পাহাড়ের দিকে ফিরে চিৎকার করলে, সেই শব্দের প্রতিধ্বনি এসে পৌঁছাতে কিছুটা সময় লাগে। আবার কোনো গভীর কুয়ার মুখে চিৎকার করলেও একই ঘটনা ঘটে।
মানুষের কান ১০ মাইক্রোসেকেন্ডের মতো সময়ের পার্থক্য শনাক্ত করতে পারে। সে তুলনায় শব্দ ধীরগতিতে চলার কারণে মানুষের মস্তিষ্ক বাম কান ও ডান কানে আসা শব্দের মধ্যবর্তী সময়ের পার্থক্য শনাক্ত করতে পারে। একে ইন্টার-অরাল টাইম ডিফারেন্স বা দুই কানের অন্তর্বর্তী সময়ের পার্থক্য বলে।
কেউ যদি আপনার বাম দিক থেকে কথা বলে, তাহলে আপনি ঠিকই বুঝতে পারবেন, শব্দগুলো বাম দিক থেকে আসছে। কারণ, বাম কানে আগে শব্দটি এসে পৌঁছাবে আর ডান দিকে একটু দেরিতে পৌঁছাবে। আর এই সূক্ষ্ম পার্থক্য মানুষের মস্তিষ্ক ধরতে পারে।
বর্তমান যুগের মিউজিক বা অন্য কোনো অডিও প্রোডাকশনে স্টেরিও অডিও ব্যবহার করা হয়। স্টেরিও অডিও রেকর্ডের জন্য একাধিক মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়; বিশেষ করে গানের ক্ষেত্রে এটি করা হয়।
এর ফলে স্টেরিও হেডফোন এমন ভ্রম তৈরি করে যে, মনে হবে আলাদা বাদ্যযন্ত্রের শব্দ ও কণ্ঠ প্রতিটি কানে আলাদাভাবে প্রবেশ করছে। তাই স্টেরিও অডিও শোনার জন্য হেডফোন সঠিকভাবে পরতে হবে, তা না হলে শব্দগুলো বিপরীতভাবে শোনা যাবে। অর্থাৎ অডিও বা মিউজিক কম্পোজার যে অভিজ্ঞতা দিতে চান, তার বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হবে না। সামনের শব্দ মনে হবে পেছন দিক থেকে আসছে এবং পেছন থেকে আসা শব্দ মনে হবে সামনের দিক থেকে আসছে।
তবে মনো অডিওর ক্ষেত্রে ডান ও বাম কানে কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা সম্ভব হয় না। তাই হেডফোন ভুল কানে পরলেও সমস্যা নেই। কারণ, মনো অডিও একটি উৎস থেকে আসে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
প্রায় সব হেডফোনে ইংরেজি ‘এল’ এবং ‘আর’ বর্ণের দুটি চিহ্ন থাকে। হেডফোনের কোন অংশটি বাম এবং কোন অংশটি ডান কানে পরতে হবে, তা চিহ্ন দুটি দিয়ে বোঝা যায়। মিউজিক বা যেকোনো ধরনের অডিও ভালোভাবে শোনার জন্য হেডফোন সঠিকভাবে পরা জরুরি। অডিও শোনার অভিজ্ঞতায় হেডফোনের এই ডান ও বামের অংশ প্রভাব ফেলে।
শব্দ তুলনামূলক ধীরগতিতে চলে, সেকেন্ডে ৩৩০ মিটার। শব্দের প্রতিধ্বনি দিয়েই বোঝা যায়, এটি ধীরগতিতে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছায়। যেমন কোনো দূরের সুউচ্চ ভবন বা পাহাড়ের দিকে ফিরে চিৎকার করলে, সেই শব্দের প্রতিধ্বনি এসে পৌঁছাতে কিছুটা সময় লাগে। আবার কোনো গভীর কুয়ার মুখে চিৎকার করলেও একই ঘটনা ঘটে।
মানুষের কান ১০ মাইক্রোসেকেন্ডের মতো সময়ের পার্থক্য শনাক্ত করতে পারে। সে তুলনায় শব্দ ধীরগতিতে চলার কারণে মানুষের মস্তিষ্ক বাম কান ও ডান কানে আসা শব্দের মধ্যবর্তী সময়ের পার্থক্য শনাক্ত করতে পারে। একে ইন্টার-অরাল টাইম ডিফারেন্স বা দুই কানের অন্তর্বর্তী সময়ের পার্থক্য বলে।
কেউ যদি আপনার বাম দিক থেকে কথা বলে, তাহলে আপনি ঠিকই বুঝতে পারবেন, শব্দগুলো বাম দিক থেকে আসছে। কারণ, বাম কানে আগে শব্দটি এসে পৌঁছাবে আর ডান দিকে একটু দেরিতে পৌঁছাবে। আর এই সূক্ষ্ম পার্থক্য মানুষের মস্তিষ্ক ধরতে পারে।
বর্তমান যুগের মিউজিক বা অন্য কোনো অডিও প্রোডাকশনে স্টেরিও অডিও ব্যবহার করা হয়। স্টেরিও অডিও রেকর্ডের জন্য একাধিক মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়; বিশেষ করে গানের ক্ষেত্রে এটি করা হয়।
এর ফলে স্টেরিও হেডফোন এমন ভ্রম তৈরি করে যে, মনে হবে আলাদা বাদ্যযন্ত্রের শব্দ ও কণ্ঠ প্রতিটি কানে আলাদাভাবে প্রবেশ করছে। তাই স্টেরিও অডিও শোনার জন্য হেডফোন সঠিকভাবে পরতে হবে, তা না হলে শব্দগুলো বিপরীতভাবে শোনা যাবে। অর্থাৎ অডিও বা মিউজিক কম্পোজার যে অভিজ্ঞতা দিতে চান, তার বাস্তবায়ন সঠিকভাবে হবে না। সামনের শব্দ মনে হবে পেছন দিক থেকে আসছে এবং পেছন থেকে আসা শব্দ মনে হবে সামনের দিক থেকে আসছে।
তবে মনো অডিওর ক্ষেত্রে ডান ও বাম কানে কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা সম্ভব হয় না। তাই হেডফোন ভুল কানে পরলেও সমস্যা নেই। কারণ, মনো অডিও একটি উৎস থেকে আসে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
গুগল ক্রোম ইনস্টল করার সময় উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের ‘এখনই নিরাপদে ব্রাউজ করুন’ লিখে সতর্ক করছে মাইক্রোসফট। কোম্পানিটির দাবি, ‘মাইক্রোসফট-এজ’ও ক্রোমের মতো একই প্রযুক্তিতে চলে, তবে এর সঙ্গে আছে মাইক্রোসফটের বিশ্বাসযোগ্যতা।
২ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের এয়ারপডসে যুক্ত হতে যাচ্ছে এক নতুন যুগান্তকারী ফিচার ‘লাইভ ট্রান্সলেশন’। এই ফিচারটি চালু থাকলে ফোনকলের পাশাপাশি সামনে থাকা ব্যক্তির কথাও অনুবাদ করে দেবে এয়ারপডসটি।
১১ ঘণ্টা আগেসাধারণ ছবিকে এবার সরাসরি থ্রিডি মডেলে রূপ দেওয়া যাবে। এমনই এক চমকপ্রদ প্রযুক্তি এনেছে মাইক্রোসফট। ‘কোপাইলট থ্রিডি’ নামের এই নতুন এআই টুলটি তৈরি করেছে কোপাইলট ল্যাবস। এর মাধ্যমে দ্বিমাত্রিক ইমেজ, পিএনজি বা জেপিজি ফরম্যাটের ১০ মেগাবাইটের নিচের যেকোনো ছবি দিয়ে তৈরি করা যাবে থ্রিডি মডেল।
১২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
১৫ ঘণ্টা আগে