কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহার বিভিন্ন খাতে ক্রমাগত বাড়ছে। বৈশ্বিক অর্থনীতির যেসব খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বেড়েছে, সেসব খাতে উৎপাদনশীলতা ও মজুরি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পেশাদার পরিসেবা নেটওয়ার্ক পিডব্লিউসির জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান বলছে, এআই ও চাকরি নিয়ে পিডব্লিউসির জরিপে দেখা যায়, ১৫ বছরের নিম্ন প্রবৃদ্ধির খাদ থেকে বিশ্ব অর্থনীতিকে বের করে আনতে সাহায্য করছে এআই। যেসব অর্থনীতির খাতে এআইয়ের ব্যবহার কম, তার তুলনায় যেখানে এআইয়ের ব্যবহার বেশি হয়েছে, সেসব অর্থনীতির খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির গতি প্রায় পাঁচ গুণ দ্রুত ছিল।
পিডব্লিউসি বলে, জরিপে ১৫টি দেশের তথ্য পর্যবেক্ষণ করা হয়। অন্যান্য চাকরির তুলনায় এআই দক্ষতা প্রয়োজন হয় এমন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রায় ৩ দশমিক ৬ গুণ বেড়েছে।
এআই প্রযুক্তিতে দক্ষ কর্মীদের গড়ে ১৪ শতাংশ বেশি মজুরি দিতে ইচ্ছুক যুক্তরাজ্যের নিয়োগকর্তারা। বিশেষ করে আইনি ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতগুলোর ক্ষেত্রে। আর্থিক পরিষেবা, তথ্যপ্রযুক্তি ও পেশাদার সেবাগুলোর মতো এআইয়ের সংস্পর্শে থাকা খাতগুলোতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির বৈশ্বিক গড় যুক্তরাজ্যে সামান্য বেশি ছিল।
২০২২ সালের শেষের দিকে চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর থেকে স্মার্ট মেশিনের নতুন যুগে কর্মসংস্থানের ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে অনেক বিতর্ক হয়েছে। তবে পিডব্লিউসি বলছে, এআই চাকরির বাজারে এক দশকের বেশি সময় ধরে প্রভাব ফেলছে। এআই দক্ষতা সম্পর্কিত চাকরির জন্য বিজ্ঞপ্তি ২০১২ সালের তুলনায় সাত গুণ বেশি হয়েছে, যেখানে অন্যান্য চাকরির বিজ্ঞাপন মাত্র দুই গুণ বেড়েছে।
পিডব্লিউসি বলছে, ২০২৪ সালের বৈশ্বিক চাকরির পরিসংখ্যানে দেখা গেছে কোম্পানিগুলো বর্তমানে কর্মীদের অভাব দূর করতে এআই ব্যবহার করছে। এটি অনেক দেশের জন্য সুসংবাদ হতে পারে, যেখানে কম বয়সের জনসংখ্যা ও অনেক খাতের চাহিদা অনুযায়ী কর্মী কম রয়েছে। অর্থনীতির বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত শ্রম সরবরাহ নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে এআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনারেটিভ এআইয়ের বিকাশের ফলে চাকরি হারানোর যুগের সূচনা হয়নি তা এআইভিত্তিক পেশাগুলোর চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। । লেফট সেন্টার ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক পলিসি রিসার্চের আরেক জরিপে দেখা গেছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে যুক্তরাজ্যে ৮০ লাখ পদের চাকরি ‘বিপর্যয়’ হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের পিডব্লিউসির প্রধান অর্থনীতিবিদ ব্যারেট কুপেলিয়ান বলেন, ‘নতুন শিল্প তৈরি করতে, চাকরির বাজারকে রূপান্তরিত করতে ও সম্ভাব্যভাবে উৎপাদনশীলতা হারকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এআই। অর্থনৈতিক প্রভাবের পরিপ্রেক্ষিতে এআইয়ের ক্ষমতার কেবল প্রাথমিক প্রমাণ দেখা গেছে। অর্থনীতির কয়েকটি খাতে এআই কেন্দ্রীভূত। তবে এই প্রযুক্তি অর্থনীতির অন্যান্য খাতে ছড়িয়ে পড়লে ভবিষ্যৎ রূপান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহার বিভিন্ন খাতে ক্রমাগত বাড়ছে। বৈশ্বিক অর্থনীতির যেসব খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বেড়েছে, সেসব খাতে উৎপাদনশীলতা ও মজুরি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পেশাদার পরিসেবা নেটওয়ার্ক পিডব্লিউসির জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান বলছে, এআই ও চাকরি নিয়ে পিডব্লিউসির জরিপে দেখা যায়, ১৫ বছরের নিম্ন প্রবৃদ্ধির খাদ থেকে বিশ্ব অর্থনীতিকে বের করে আনতে সাহায্য করছে এআই। যেসব অর্থনীতির খাতে এআইয়ের ব্যবহার কম, তার তুলনায় যেখানে এআইয়ের ব্যবহার বেশি হয়েছে, সেসব অর্থনীতির খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির গতি প্রায় পাঁচ গুণ দ্রুত ছিল।
পিডব্লিউসি বলে, জরিপে ১৫টি দেশের তথ্য পর্যবেক্ষণ করা হয়। অন্যান্য চাকরির তুলনায় এআই দক্ষতা প্রয়োজন হয় এমন চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রায় ৩ দশমিক ৬ গুণ বেড়েছে।
এআই প্রযুক্তিতে দক্ষ কর্মীদের গড়ে ১৪ শতাংশ বেশি মজুরি দিতে ইচ্ছুক যুক্তরাজ্যের নিয়োগকর্তারা। বিশেষ করে আইনি ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতগুলোর ক্ষেত্রে। আর্থিক পরিষেবা, তথ্যপ্রযুক্তি ও পেশাদার সেবাগুলোর মতো এআইয়ের সংস্পর্শে থাকা খাতগুলোতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির বৈশ্বিক গড় যুক্তরাজ্যে সামান্য বেশি ছিল।
২০২২ সালের শেষের দিকে চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর থেকে স্মার্ট মেশিনের নতুন যুগে কর্মসংস্থানের ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে অনেক বিতর্ক হয়েছে। তবে পিডব্লিউসি বলছে, এআই চাকরির বাজারে এক দশকের বেশি সময় ধরে প্রভাব ফেলছে। এআই দক্ষতা সম্পর্কিত চাকরির জন্য বিজ্ঞপ্তি ২০১২ সালের তুলনায় সাত গুণ বেশি হয়েছে, যেখানে অন্যান্য চাকরির বিজ্ঞাপন মাত্র দুই গুণ বেড়েছে।
পিডব্লিউসি বলছে, ২০২৪ সালের বৈশ্বিক চাকরির পরিসংখ্যানে দেখা গেছে কোম্পানিগুলো বর্তমানে কর্মীদের অভাব দূর করতে এআই ব্যবহার করছে। এটি অনেক দেশের জন্য সুসংবাদ হতে পারে, যেখানে কম বয়সের জনসংখ্যা ও অনেক খাতের চাহিদা অনুযায়ী কর্মী কম রয়েছে। অর্থনীতির বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত শ্রম সরবরাহ নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে এআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনারেটিভ এআইয়ের বিকাশের ফলে চাকরি হারানোর যুগের সূচনা হয়নি তা এআইভিত্তিক পেশাগুলোর চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। । লেফট সেন্টার ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক পলিসি রিসার্চের আরেক জরিপে দেখা গেছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে যুক্তরাজ্যে ৮০ লাখ পদের চাকরি ‘বিপর্যয়’ হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের পিডব্লিউসির প্রধান অর্থনীতিবিদ ব্যারেট কুপেলিয়ান বলেন, ‘নতুন শিল্প তৈরি করতে, চাকরির বাজারকে রূপান্তরিত করতে ও সম্ভাব্যভাবে উৎপাদনশীলতা হারকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এআই। অর্থনৈতিক প্রভাবের পরিপ্রেক্ষিতে এআইয়ের ক্ষমতার কেবল প্রাথমিক প্রমাণ দেখা গেছে। অর্থনীতির কয়েকটি খাতে এআই কেন্দ্রীভূত। তবে এই প্রযুক্তি অর্থনীতির অন্যান্য খাতে ছড়িয়ে পড়লে ভবিষ্যৎ রূপান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে।’
দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে