থ্রিডি ডিসপ্লে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান র্যাক্সিয়াম কিনেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল। র্যাক্সিয়াম গত পাঁচ বছর ধরে সিঙ্গেল প্যানেল মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। র্যাক্সিয়াম প্রযুক্তি দুনিয়ায় থ্রিডি গ্লাস ছাড়াই থ্রিডি অনুভূতি দিতে পারে—এমন ডিসপ্লে তৈরির কারণে আলোচিত।
গুগলের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম নিওউইন জানায়, র্যাক্সিয়াম যেসব প্রযুক্তি তৈরি করেছে সেগুলো পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হবে। যেমন—ক্ষুদ্রাকৃতি, সাশ্রয়ী এবং শক্তিশালী হাই রেজুলেশন সম্পন্ন ডিসপ্লে নির্মাণ করেছে র্যাক্সিয়াম। মূলত এআর ও ভিআর অ্যাপ্লিকেশনের জন্য মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি কিনল গুগল। তবে প্রতিষ্ঠানটি কিনতে কী পরিমাণ খরচ হয়েছে তা জানা যায়নি।
ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টভিত্তিক প্রতিষ্ঠান র্যাক্সিয়াম এখন থেকে গুগলের ডিভাইস ও পরিষেবা দলে যোগ দিয়ে তাদের কাজ চালিয়ে যাবে এবং ভবিষ্যতের গুগল হার্ডওয়্যার পণ্যগুলোকে সমন্বিত করতে কাজ করবে। গুগলের প্রকাশিত ঘোষণাটি খুব সংক্ষিপ্ত ছিল এবং র্যাক্সিয়াম টিম এখন কী কাজ করবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা।
র্যাক্সিয়ামের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বাজারে থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো থ্রিডি ডিসপ্লে তৈরিতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তার চেয়ে তাদের প্রযুক্তি ৩০০ গুণ ছোট, ১০০০ গুণ উজ্জ্বল। শুধু তাই নয়, এই প্রযুক্তিতে ব্যাটারি ক্ষয় হয় ৫০ শতাংশ কম। তারা মাইক্রোএলইডি তৈরি করে। মাইক্রোএলইডি হলো এমন এক প্রযুক্তি, যা তুলনামূলক অনেক ছোট ও শক্তিশালী ডিসপ্লে চিপ দিয়ে তৈরি। এটি অনেকটা ওএলইডির মতো। ব্যাকলাইটের পরিবর্তে মাইক্রোএলইডিতে প্রতিটি পিক্সেল থেকে নিজস্ব আলো নির্গত হয়। আর এই আলোক উৎসগুলো যত কাছাকাছি হয়, ততই এটি ত্রিমাত্রিক অনুভূতি তৈরি করে। ফলে একটি দ্বিমাত্রিক বা টু ডাইমেনশনাল অবজেক্টও ত্রিমাত্রিক অনুভূতি তৈরি করতে পারে। আজকের থ্রিডি দুনিয়া মূলত এই প্রযুক্তির ক্রম বিকাশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে।
থ্রিডি ডিসপ্লে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান র্যাক্সিয়াম কিনেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল। র্যাক্সিয়াম গত পাঁচ বছর ধরে সিঙ্গেল প্যানেল মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। র্যাক্সিয়াম প্রযুক্তি দুনিয়ায় থ্রিডি গ্লাস ছাড়াই থ্রিডি অনুভূতি দিতে পারে—এমন ডিসপ্লে তৈরির কারণে আলোচিত।
গুগলের বরাত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম নিওউইন জানায়, র্যাক্সিয়াম যেসব প্রযুক্তি তৈরি করেছে সেগুলো পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হবে। যেমন—ক্ষুদ্রাকৃতি, সাশ্রয়ী এবং শক্তিশালী হাই রেজুলেশন সম্পন্ন ডিসপ্লে নির্মাণ করেছে র্যাক্সিয়াম। মূলত এআর ও ভিআর অ্যাপ্লিকেশনের জন্য মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি কিনল গুগল। তবে প্রতিষ্ঠানটি কিনতে কী পরিমাণ খরচ হয়েছে তা জানা যায়নি।
ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রেমন্টভিত্তিক প্রতিষ্ঠান র্যাক্সিয়াম এখন থেকে গুগলের ডিভাইস ও পরিষেবা দলে যোগ দিয়ে তাদের কাজ চালিয়ে যাবে এবং ভবিষ্যতের গুগল হার্ডওয়্যার পণ্যগুলোকে সমন্বিত করতে কাজ করবে। গুগলের প্রকাশিত ঘোষণাটি খুব সংক্ষিপ্ত ছিল এবং র্যাক্সিয়াম টিম এখন কী কাজ করবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা।
র্যাক্সিয়ামের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বাজারে থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো থ্রিডি ডিসপ্লে তৈরিতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তার চেয়ে তাদের প্রযুক্তি ৩০০ গুণ ছোট, ১০০০ গুণ উজ্জ্বল। শুধু তাই নয়, এই প্রযুক্তিতে ব্যাটারি ক্ষয় হয় ৫০ শতাংশ কম। তারা মাইক্রোএলইডি তৈরি করে। মাইক্রোএলইডি হলো এমন এক প্রযুক্তি, যা তুলনামূলক অনেক ছোট ও শক্তিশালী ডিসপ্লে চিপ দিয়ে তৈরি। এটি অনেকটা ওএলইডির মতো। ব্যাকলাইটের পরিবর্তে মাইক্রোএলইডিতে প্রতিটি পিক্সেল থেকে নিজস্ব আলো নির্গত হয়। আর এই আলোক উৎসগুলো যত কাছাকাছি হয়, ততই এটি ত্রিমাত্রিক অনুভূতি তৈরি করে। ফলে একটি দ্বিমাত্রিক বা টু ডাইমেনশনাল অবজেক্টও ত্রিমাত্রিক অনুভূতি তৈরি করতে পারে। আজকের থ্রিডি দুনিয়া মূলত এই প্রযুক্তির ক্রম বিকাশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে।
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
৩২ মিনিট আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
৩৬ মিনিট আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
২ ঘণ্টা আগেচাকরির আবেদন মানেই সিভি তৈরি করা। কিন্তু এখন আর সেটি কঠিন বা সময়সাপেক্ষ নয়। এআই টুল ব্যবহার করে খুব সহজে তৈরি করা যায় যেকোনো পেশার উপযোগী সিভি। নিয়োগদাতার কাছে নিজেকে উপস্থাপনের প্রথম ধাপ সিভি। এটি যত পরিষ্কার, সংক্ষিপ্ত ও আকর্ষণীয় হবে, চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বাড়বে।
৩ ঘণ্টা আগে