যারা ছোট আকারের ট্যাবলেট ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য অ্যাপলের আছে আইপ্যাডের মিনি সংস্করণ। গত মাসে আইপ্যাড এয়ার ও আইপ্যাড উন্মোচন করলেও আইপ্যাড মিনির নতুন সংস্করণ এখনো প্রকাশ্যে আসেনি।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে আইপ্যাড মিনি ৭ উন্মোচন হতে পারে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। তবে বাজারে আসার আগেই নতুন আইপ্যাড মিনির সম্ভাব্য নকশা ও ফিচার নিয়ে বেশ কিছু তথ্য বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
ডিসপ্লে ও নকশা
আইপ্যাড মিনি ৬–এর অনুরূপ হবে আইপ্যাড মিনি ৭ এর আকার। অর্থাৎ নতুন মডেলটির আকার ৮ দশমিক ৩ ইঞ্চির হতে পারে। এতে টাচ আইডি পাওয়ার বাটনও থাকতে পারে।
তবে ডিসপ্লেতে কিছুটা পরিবর্তন নিয়ে আসা হবে। আগের মডেলের ‘জেলি স্ক্রলিং’ সমস্যার সমাধানে এই পরিবর্তন করা হবে। আইপ্যাড মিনি ৬–এ উল্লম্বভাবে স্ক্রল করলে স্ক্রিনের কনটেন্টগুলো একটু ঝাঁকুনি দিচ্ছে বলে মনে হয়। মনে হয় ডিসপ্লের এক অংশ বেশি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। তাই এবার এই সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবে কোম্পানিটি।
তবে বিষয়টি নিয়ে এর আগে অ্যাপল বলেছিল, এলসিডি ডিসপ্লের আইপ্যাডের ক্ষেত্রে এটি একটি সাধারণ ঘটনা।
এ সিরিজ চিপ
এই বছরের নতুন আইপ্যাড প্রো ও আইপ্যাড এয়ারে এম সিরিজের চিপ ব্যবহার করা হয়েছে। তবে আইপ্যাড মিনিতে ম্যাকের চিপ ব্যবহার করা নাও হতে পারে। এই মডেলে এ১৭ প্রো বা এ১৭ সিরিজের অন্য কোনো সংস্করণ ব্যবহার করা হতে পারে।
আরেক তথ্যসূত্র বলা হয়, আইফোন ১৬ সিরিজে এ১৮ চিপ ব্যবহার করা হলে তা নতুন আইপ্যাডে মিনিতেও ব্যবহার করা হতে পারে।
আইওএস ১৮ ও আইপ্যাডওএস ১৮ অপারেটিং সিস্টেমে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর জোর দেওয়া হবে। তাই আইপ্যাড মিনি ৭–তে শক্তিশালী চিপসেট ব্যবহার করা সম্ভাবনা রয়েছে।
রং
প্রতিবছর অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলোতে রঙের পরিবর্তন দেখা যায়। আইপ্যাড এয়ার মতো একই রং মিনি সংস্করণগুলোতেও দেখা যায়। এবারের আইপ্যাড এয়ারে স্পেস গ্রে (হালকা ধূসর), পার্পল (হালকা বেগুনি), ব্লু (হালকা নীল) ও স্টারলাইট (হালকা ক্রিম রং) রং ব্যবহার করা হয়েছে। তাই আইপ্যাড মিনি ৭–এ এসব রং ব্যবহার করা হতে পারে।
সামনের ক্যামেরা
নতুন আইপ্যাড এয়ারের সামনের ক্যামেরাটি এখন উল্লম্ব অবস্থান থেকে পরিবর্তন করে অনুভূমিক অবস্থানে রেখেছে অ্যাপল। আইপ্যাড মিনি ৭–তেও এই পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। কারণ ডিভাইসটির সঙ্গে প্রায়ই কিবোর্ড ব্যবহার করা হতে পারে।
ক্যামেরাতে এইচপিআর ৪ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে।
নেটওয়ার্ক
অ্যাপল নতুন ডিভাইসগুলোতে ওয়াই–ফাই ৬ ই–এর সমর্থন দিয়েছে। এবার আইপ্যাড মিনিতেও এই ফিচার নিয়ে আসা হতে পারে। ফলে নতুন আইপ্যাড মিনি ৬ গিগাহার্টজ ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবে।
এ ছাড়া এতে ব্লুটুথ ৫ দশমিক ৩ সংস্করণও ব্যবহার করা হতে পারে। অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলো ন্যানো সিম স্লটের পরিবর্তে ই–সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে আইপ্যাড মিনি ৭–এ ন্যানো সিম স্লট নাও থাকতে পারে।
আবার অনেকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইপ্যাড মিনিতে ওলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে। এ ছাড়া ২০২৬ বা ২০২৭ সাল নাগাদ ফোল্ডেবল আইপ্যাড মিনিও আসতে পারে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
যারা ছোট আকারের ট্যাবলেট ব্যবহার করতে চান, তাদের জন্য অ্যাপলের আছে আইপ্যাডের মিনি সংস্করণ। গত মাসে আইপ্যাড এয়ার ও আইপ্যাড উন্মোচন করলেও আইপ্যাড মিনির নতুন সংস্করণ এখনো প্রকাশ্যে আসেনি।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে আইপ্যাড মিনি ৭ উন্মোচন হতে পারে বলে ধারণা করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। তবে বাজারে আসার আগেই নতুন আইপ্যাড মিনির সম্ভাব্য নকশা ও ফিচার নিয়ে বেশ কিছু তথ্য বিভিন্ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
ডিসপ্লে ও নকশা
আইপ্যাড মিনি ৬–এর অনুরূপ হবে আইপ্যাড মিনি ৭ এর আকার। অর্থাৎ নতুন মডেলটির আকার ৮ দশমিক ৩ ইঞ্চির হতে পারে। এতে টাচ আইডি পাওয়ার বাটনও থাকতে পারে।
তবে ডিসপ্লেতে কিছুটা পরিবর্তন নিয়ে আসা হবে। আগের মডেলের ‘জেলি স্ক্রলিং’ সমস্যার সমাধানে এই পরিবর্তন করা হবে। আইপ্যাড মিনি ৬–এ উল্লম্বভাবে স্ক্রল করলে স্ক্রিনের কনটেন্টগুলো একটু ঝাঁকুনি দিচ্ছে বলে মনে হয়। মনে হয় ডিসপ্লের এক অংশ বেশি প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। তাই এবার এই সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবে কোম্পানিটি।
তবে বিষয়টি নিয়ে এর আগে অ্যাপল বলেছিল, এলসিডি ডিসপ্লের আইপ্যাডের ক্ষেত্রে এটি একটি সাধারণ ঘটনা।
এ সিরিজ চিপ
এই বছরের নতুন আইপ্যাড প্রো ও আইপ্যাড এয়ারে এম সিরিজের চিপ ব্যবহার করা হয়েছে। তবে আইপ্যাড মিনিতে ম্যাকের চিপ ব্যবহার করা নাও হতে পারে। এই মডেলে এ১৭ প্রো বা এ১৭ সিরিজের অন্য কোনো সংস্করণ ব্যবহার করা হতে পারে।
আরেক তথ্যসূত্র বলা হয়, আইফোন ১৬ সিরিজে এ১৮ চিপ ব্যবহার করা হলে তা নতুন আইপ্যাডে মিনিতেও ব্যবহার করা হতে পারে।
আইওএস ১৮ ও আইপ্যাডওএস ১৮ অপারেটিং সিস্টেমে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর জোর দেওয়া হবে। তাই আইপ্যাড মিনি ৭–তে শক্তিশালী চিপসেট ব্যবহার করা সম্ভাবনা রয়েছে।
রং
প্রতিবছর অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলোতে রঙের পরিবর্তন দেখা যায়। আইপ্যাড এয়ার মতো একই রং মিনি সংস্করণগুলোতেও দেখা যায়। এবারের আইপ্যাড এয়ারে স্পেস গ্রে (হালকা ধূসর), পার্পল (হালকা বেগুনি), ব্লু (হালকা নীল) ও স্টারলাইট (হালকা ক্রিম রং) রং ব্যবহার করা হয়েছে। তাই আইপ্যাড মিনি ৭–এ এসব রং ব্যবহার করা হতে পারে।
সামনের ক্যামেরা
নতুন আইপ্যাড এয়ারের সামনের ক্যামেরাটি এখন উল্লম্ব অবস্থান থেকে পরিবর্তন করে অনুভূমিক অবস্থানে রেখেছে অ্যাপল। আইপ্যাড মিনি ৭–তেও এই পরিবর্তন দেখা যেতে পারে। কারণ ডিভাইসটির সঙ্গে প্রায়ই কিবোর্ড ব্যবহার করা হতে পারে।
ক্যামেরাতে এইচপিআর ৪ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে।
নেটওয়ার্ক
অ্যাপল নতুন ডিভাইসগুলোতে ওয়াই–ফাই ৬ ই–এর সমর্থন দিয়েছে। এবার আইপ্যাড মিনিতেও এই ফিচার নিয়ে আসা হতে পারে। ফলে নতুন আইপ্যাড মিনি ৬ গিগাহার্টজ ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবে।
এ ছাড়া এতে ব্লুটুথ ৫ দশমিক ৩ সংস্করণও ব্যবহার করা হতে পারে। অ্যাপলের নতুন ডিভাইসগুলো ন্যানো সিম স্লটের পরিবর্তে ই–সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে আইপ্যাড মিনি ৭–এ ন্যানো সিম স্লট নাও থাকতে পারে।
আবার অনেকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইপ্যাড মিনিতে ওলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে। এ ছাড়া ২০২৬ বা ২০২৭ সাল নাগাদ ফোল্ডেবল আইপ্যাড মিনিও আসতে পারে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
২০ ঘণ্টা আগে