বিমানের নিরাপত্তা মানেই যাত্রীদের প্রাণ সুরক্ষিত থাকা। আজকের দিনে বিমান চালনা যত জটিল ও দ্রুত হচ্ছে, নিরাপত্তাব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য প্রযুক্তির ভূমিকা ততই বেড়ে চলেছে। একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, আবিষ্কারের পর থেকে এখন পর্যন্ত বিমানে যুক্ত হয়েছে অসংখ্য নিরাপত্তা টুল। এসব টুল বিমানযাত্রা নিরাপদ রাখতে বিশেষ সহায়তা করে চলেছে।
ফিচার ডেস্ক
স্যাটেলাইটভিত্তিক নেভিগেশন
আগে বিমানচালকেরা শুধু জমিতে থাকা সংকেত ও মানচিত্রের ওপর নির্ভর করতেন। এতে ভুল হওয়ার আশঙ্কা ছিল এখনকার চেয়ে বেশি। পৃথিবীজুড়ে থাকা স্যাটেলাইট থেকে বিমান সম্পর্কে সবকিছু এখন সঠিকভাবে জানা যায়। এই জিপিএস প্রযুক্তির সাহায্যে বিমান নির্দিষ্ট ও সরল পথ ধরে যায়। ফলে সময় বাঁচে এবং জ্বালানি কম খরচ হয়। এ ছাড়া নেভিগেশনের কারণে নিষিদ্ধ এলাকা বা বিপজ্জনক জায়গাও সহজে এড়ানো যায়।
উন্নত আবহাওয়া নজরদারি
বিমান চালনার সময় আবহাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঝড়, বজ্রপাত, টার্বুলেন্স ইত্যাদি ঘটাতে পারে। আধুনিক থ্রিডি আবহাওয়া রাডার পাইলটদের সময়মতো ঝুঁকি জানিয়ে দেয়। তাঁরা আগেই ঝড়ের এলাকা এড়াতে পারেন। ফলে যাত্রীরা ঝঞ্ঝার মধ্য দিয়ে যাতায়াতের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ থাকেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
বিমান চালনা ও মেরামতকাজে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হচ্ছে। হাজার হাজার ফ্লাইটের তথ্য বিশ্লেষণ করে এআই যন্ত্রাংশের ক্ষতি বা সম্ভাব্য ত্রুটি আগেই ধরতে পারে। যেমন ইঞ্জিনের কোনো অংশ খুব বেশি গরম হচ্ছে কি না, ব্রেক ঠিকমতো কাজ করছে কি না—এসবের পূর্বাভাস দিতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ফলে একটি বিমানের মেরামতকাজ করা যায় আগে থেকে। এতে কমে যায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা। এআই পাইলটদেরও সাহায্য করে। এ প্রযুক্তি জরুরি মুহূর্তে প্রয়োজনীয় তথ্য বা নির্দেশ দেখিয়ে দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
ককপিটে আধুনিক প্রযুক্তি
আজকাল অনেক বিমানে হেডস-আপ ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি পাইলটদের জন্য গ্লাসে ভাসমান তথ্য দেখায়; বিশেষ করে কুয়াশা বা রাতের অন্ধকারে এটা অনেক কাজে লাগে। এতে পাইলটের দৃষ্টি বাইরে থেকে সরাতে হয় না এবং তাঁরা নিরাপদে বিমান চালাতে পারেন।
আকাশ ও মাটির মধ্যে সংযোগ মাটি থেকে আকাশে উড়ে যাওয়ার কথা হচ্ছে না; বলা হচ্ছে ডেটা আদান-প্রদানের কথা। বর্তমান বিমানগুলো মাটির সঙ্গে রিয়েল টাইম ডেটা আদান-প্রদান করে। এতে বিমান মেরামতকারী টিম আগেভাগেই জানতে পারে, কোথায় সমস্যা হতে পারে। ফলে বিমান পৌঁছানোর আগেই প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এই প্রযুক্তির কারণে ফ্লাইট বিলম্ব অনেক কমে এবং যাত্রীরা নিরাপদে যাতায়াত করেন।
রানওয়ে নিরাপত্তা
রানওয়ে বা বিমানবন্দর পথ নিরাপদ রাখা জরুরি। অনেক সময় ভুলবশত গাড়ি বা অন্য বিমান রানওয়েতে প্রবেশ করে বড় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে নতুন রানওয়ে ইনকার্শন ডিটেকশন সিস্টেম বসানো হয়েছে। এই সিস্টেম রানওয়েতে ঢুকে পড়ার অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আগেভাগে শনাক্ত করে সতর্কবার্তা দেবে। এতে দুর্ঘটনা অনেক কম হবে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস
নতুন নতুন সফটওয়্যার আবহাওয়া বিষয়ে বিমানযাত্রার আগে এবং যাত্রাকালে সঠিক ও বিস্তারিত তথ্য দেয়। তারা দেখতে পারে, কোন এলাকায় বরফ জমছে, কোথায় ঝড় হতে পারে অথবা টার্বুলেন্স কোথায় বেশি। এমনকি পাইলটদের বিকল্প রুট এবং বিমানবন্দরে কথা জানিয়ে দেয় সফটওয়্যারগুলো। এতে ঝুঁকি কমানো যায়।
আধুনিক বিমান ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ
আকাশপথে হাজার হাজার বিমান চলাচল করে। এতে অতিরিক্ত ভিড় ও ভুল-বোঝাবুঝি হতে পারে। এগুলো দুর্ঘটনার কারণ। অনেক দেশে জিপিএস ও ডেটা লিংক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিমান নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যাকে নেক্সটজেন বলা হয়। এটি বিমানের সঠিক অবস্থান জানায়, দূরত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং জরুরি মুহূর্তে পাইলট ও নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রকে দ্রুত তথ্য দেয়। এডিএস-বি নামের প্রযুক্তি বিমানের অবস্থান সব সময় ট্র্যাক করে।
যাত্রীদের বাঁচানোর জন্য বিচ্ছিন্ন কেবিন প্রযুক্তি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঝুঁকি কমাতে অভিনব একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন ইউক্রেনের অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী তাতারেনকো ভ্লাদিমির।
তাঁর ডিজাইনে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের যাত্রীবাহী কেবিন মাঝ আকাশেই মূল কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে প্যারাসুটের মাধ্যমে নিরাপদে মাটিতে অথবা পানিতে নামতে পারে।
কেবিনে থাকবে ফ্লোটিং টিউব, যা পানিতে ভাসবে। ২০১৬ সালে প্রথম প্রকাশিত এই ধারণা নিয়ে ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে। যাত্রীদের লাগেজসহ নিরাপদে নামার ব্যবস্থা থাকলেও পাইলটদের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা এতে নেই, যা নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঠামোগত দুর্বলতা, উচ্চ ব্যয় এবং বাস্তবিক প্রয়োগে জটিলতার কারণে প্রযুক্তিটি বাস্তবায়ন সহজ নয়। তবে জরিপ অনুযায়ী, ৯৫ শতাংশ যাত্রী বাড়তি ভাড়ায় হলেও এ ধরনের নিরাপত্তা চান। ফলে এই প্রযুক্তি বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে।
আধুনিক এসব প্রযুক্তি একসঙ্গে কাজ করার ফলে এখন বিমান চলাচল অনেক নিরাপদ হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও নিরাপদ হবে। আরও নতুন নতুন প্রযুক্তি আসবে আগামী দিনগুলোতে। সেগুলো আকাশপথে যাত্রাকে আরও সুরক্ষিত করবে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এসব প্রযুক্তিগত উন্নতি মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য কাজ করছে।
সূত্র: রবার্ট উইলকস ডট কম ও টাইমস নাও
স্যাটেলাইটভিত্তিক নেভিগেশন
আগে বিমানচালকেরা শুধু জমিতে থাকা সংকেত ও মানচিত্রের ওপর নির্ভর করতেন। এতে ভুল হওয়ার আশঙ্কা ছিল এখনকার চেয়ে বেশি। পৃথিবীজুড়ে থাকা স্যাটেলাইট থেকে বিমান সম্পর্কে সবকিছু এখন সঠিকভাবে জানা যায়। এই জিপিএস প্রযুক্তির সাহায্যে বিমান নির্দিষ্ট ও সরল পথ ধরে যায়। ফলে সময় বাঁচে এবং জ্বালানি কম খরচ হয়। এ ছাড়া নেভিগেশনের কারণে নিষিদ্ধ এলাকা বা বিপজ্জনক জায়গাও সহজে এড়ানো যায়।
উন্নত আবহাওয়া নজরদারি
বিমান চালনার সময় আবহাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ঝড়, বজ্রপাত, টার্বুলেন্স ইত্যাদি ঘটাতে পারে। আধুনিক থ্রিডি আবহাওয়া রাডার পাইলটদের সময়মতো ঝুঁকি জানিয়ে দেয়। তাঁরা আগেই ঝড়ের এলাকা এড়াতে পারেন। ফলে যাত্রীরা ঝঞ্ঝার মধ্য দিয়ে যাতায়াতের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ থাকেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
বিমান চালনা ও মেরামতকাজে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হচ্ছে। হাজার হাজার ফ্লাইটের তথ্য বিশ্লেষণ করে এআই যন্ত্রাংশের ক্ষতি বা সম্ভাব্য ত্রুটি আগেই ধরতে পারে। যেমন ইঞ্জিনের কোনো অংশ খুব বেশি গরম হচ্ছে কি না, ব্রেক ঠিকমতো কাজ করছে কি না—এসবের পূর্বাভাস দিতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ফলে একটি বিমানের মেরামতকাজ করা যায় আগে থেকে। এতে কমে যায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা। এআই পাইলটদেরও সাহায্য করে। এ প্রযুক্তি জরুরি মুহূর্তে প্রয়োজনীয় তথ্য বা নির্দেশ দেখিয়ে দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
ককপিটে আধুনিক প্রযুক্তি
আজকাল অনেক বিমানে হেডস-আপ ডিসপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি পাইলটদের জন্য গ্লাসে ভাসমান তথ্য দেখায়; বিশেষ করে কুয়াশা বা রাতের অন্ধকারে এটা অনেক কাজে লাগে। এতে পাইলটের দৃষ্টি বাইরে থেকে সরাতে হয় না এবং তাঁরা নিরাপদে বিমান চালাতে পারেন।
আকাশ ও মাটির মধ্যে সংযোগ মাটি থেকে আকাশে উড়ে যাওয়ার কথা হচ্ছে না; বলা হচ্ছে ডেটা আদান-প্রদানের কথা। বর্তমান বিমানগুলো মাটির সঙ্গে রিয়েল টাইম ডেটা আদান-প্রদান করে। এতে বিমান মেরামতকারী টিম আগেভাগেই জানতে পারে, কোথায় সমস্যা হতে পারে। ফলে বিমান পৌঁছানোর আগেই প্রস্তুতি নেওয়া যায়। এই প্রযুক্তির কারণে ফ্লাইট বিলম্ব অনেক কমে এবং যাত্রীরা নিরাপদে যাতায়াত করেন।
রানওয়ে নিরাপত্তা
রানওয়ে বা বিমানবন্দর পথ নিরাপদ রাখা জরুরি। অনেক সময় ভুলবশত গাড়ি বা অন্য বিমান রানওয়েতে প্রবেশ করে বড় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে নতুন রানওয়ে ইনকার্শন ডিটেকশন সিস্টেম বসানো হয়েছে। এই সিস্টেম রানওয়েতে ঢুকে পড়ার অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আগেভাগে শনাক্ত করে সতর্কবার্তা দেবে। এতে দুর্ঘটনা অনেক কম হবে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস
নতুন নতুন সফটওয়্যার আবহাওয়া বিষয়ে বিমানযাত্রার আগে এবং যাত্রাকালে সঠিক ও বিস্তারিত তথ্য দেয়। তারা দেখতে পারে, কোন এলাকায় বরফ জমছে, কোথায় ঝড় হতে পারে অথবা টার্বুলেন্স কোথায় বেশি। এমনকি পাইলটদের বিকল্প রুট এবং বিমানবন্দরে কথা জানিয়ে দেয় সফটওয়্যারগুলো। এতে ঝুঁকি কমানো যায়।
আধুনিক বিমান ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ
আকাশপথে হাজার হাজার বিমান চলাচল করে। এতে অতিরিক্ত ভিড় ও ভুল-বোঝাবুঝি হতে পারে। এগুলো দুর্ঘটনার কারণ। অনেক দেশে জিপিএস ও ডেটা লিংক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিমান নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যাকে নেক্সটজেন বলা হয়। এটি বিমানের সঠিক অবস্থান জানায়, দূরত্ব বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং জরুরি মুহূর্তে পাইলট ও নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রকে দ্রুত তথ্য দেয়। এডিএস-বি নামের প্রযুক্তি বিমানের অবস্থান সব সময় ট্র্যাক করে।
যাত্রীদের বাঁচানোর জন্য বিচ্ছিন্ন কেবিন প্রযুক্তি
বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঝুঁকি কমাতে অভিনব একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন ইউক্রেনের অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী তাতারেনকো ভ্লাদিমির।
তাঁর ডিজাইনে দুর্ঘটনাকবলিত বিমানের যাত্রীবাহী কেবিন মাঝ আকাশেই মূল কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে প্যারাসুটের মাধ্যমে নিরাপদে মাটিতে অথবা পানিতে নামতে পারে।
কেবিনে থাকবে ফ্লোটিং টিউব, যা পানিতে ভাসবে। ২০১৬ সালে প্রথম প্রকাশিত এই ধারণা নিয়ে ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে। যাত্রীদের লাগেজসহ নিরাপদে নামার ব্যবস্থা থাকলেও পাইলটদের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা এতে নেই, যা নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাঠামোগত দুর্বলতা, উচ্চ ব্যয় এবং বাস্তবিক প্রয়োগে জটিলতার কারণে প্রযুক্তিটি বাস্তবায়ন সহজ নয়। তবে জরিপ অনুযায়ী, ৯৫ শতাংশ যাত্রী বাড়তি ভাড়ায় হলেও এ ধরনের নিরাপত্তা চান। ফলে এই প্রযুক্তি বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে।
আধুনিক এসব প্রযুক্তি একসঙ্গে কাজ করার ফলে এখন বিমান চলাচল অনেক নিরাপদ হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরও নিরাপদ হবে। আরও নতুন নতুন প্রযুক্তি আসবে আগামী দিনগুলোতে। সেগুলো আকাশপথে যাত্রাকে আরও সুরক্ষিত করবে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এসব প্রযুক্তিগত উন্নতি মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য কাজ করছে।
সূত্র: রবার্ট উইলকস ডট কম ও টাইমস নাও
চাকরির আবেদন মানেই সিভি তৈরি করা। কিন্তু এখন আর সেটি কঠিন বা সময়সাপেক্ষ নয়। এআই টুল ব্যবহার করে খুব সহজে তৈরি করা যায় যেকোনো পেশার উপযোগী সিভি। নিয়োগদাতার কাছে নিজেকে উপস্থাপনের প্রথম ধাপ সিভি। এটি যত পরিষ্কার, সংক্ষিপ্ত ও আকর্ষণীয় হবে, চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বাড়বে।
১৫ মিনিট আগেএকটা সময় স্মার্ট গ্লাস বা স্মার্ট চশমা প্রযুক্তি জগতে ব্যাপক সাড়া ফেলে। স্মার্ট চশমায় মূলত নোটিফিকেশন দেখা, ছবি তোলা ইত্যাদি করা যেত। বর্তমানে এর সঙ্গে এআই যুক্ত করা হচ্ছে। তাই চশমা চোখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এআই চারপাশের পরিবেশ বুঝতে, শুনতে এবং সরাসরি সহায়তা করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগুগল তাদের এআই প্ল্যাটফর্ম জেমিনি প্রো এক বছরের জন্য শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে। তালিকায় বাংলাদেশও রয়েছে। এই সুযোগ শিক্ষার্থীদের গবেষণা, অ্যাসাইনমেন্ট, কোডিং, প্রতিবেদন তৈরি, ভিডিও প্রজেক্টসহ নানা শিক্ষামূলক কাজে সহায়তা করবে। সুযোগটি চলতি বছরের ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রযোজ্য।
১ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি, মোবাইল স্ট্রিট ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠান রিকো ইমেজিং কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ১৪ অক্টোবর চীনের বেইজিংয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অংশীদারত্বের ঘোষণা দেওয়া হবে।
২ দিন আগে