কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি (এআই) বিকাশের পরিকল্পনার অংশ চলতি বছর এনভিডিয়ার কাছ থেকে ৩৫ লাখ এআই জিপিইউ (গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট) কিনছে মেটা। এসব কিনতে প্রায় ১৮ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার পর্যন্ত ব্যয় হতে পারে বলে বিজনেজ ইনসাইডার জানিয়েছে।
এই প্রযুক্তি এমন হ্যার্ডওয়্যারগুলোর আপডেটও এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টের মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন।
এত ব্যয় করে এসব হার্ডওয়্যার কেনা কিনছেন, তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ। এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে মেটার প্রধান বলেন, ‘এখন আমরা পরবর্তী প্রজন্মের মডেল লামা ৩ (এআইভিত্তিক লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল) প্রশিক্ষণ দিচ্ছি এবং আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য বিশাল কম্পিউট অবকাঠামো তৈরি করছি। এজন্য এই বছরের শেষ নাগাদ ৩৫ লাখ এইচ ১০০ সহ প্রায় ৬০ লাখ এইচ ১০০ সমতুল্য কম্পিউট শক্তি আমাদের থাকবে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওএমডিয়া এর ডেটা অনুয়ায়ী, শুধুমাত্র মাইক্রোসফটের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতেই ২০২৩ সালে মেটা প্রায় ১৫ লাখ এনভিডিয়ার জিপিইউ সংগ্রহ করেছে। গুগল, আমাজন, ওরাকল ও টেনসেন্ট মাত্র ৫ লাখ এইচ ১০০ জিপিইউ পেতে পারে। মেটা আগামী ত্রৈমাসিকে কয়েক হাজার এনভিডিয়ার এইচ ১০০ জিপিইউ কেনা ও ইনস্টল করার পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে এত সংখ্যক জিপিইউয়ের চাহিদা এনভিডিয়া মেটাতে পারে কিনা তা এক আরেক প্রশ্ন।
সেমিঅ্যানালাইসিসের প্রধান বিশ্লেষক ডিলান প্যাটেল বলেন, এনভিডিয়া হপার প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্যগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম। এই হপারভিত্তিক পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—এইচ ১০০, এইচ ২০০, জিএইচ ১০০, জিএইচ ২০০ এবং এইচ ২০। ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে ৭৭ লাখ ৩৩ হাজার ও দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ৮ লাখ ১১ হাজার জিপিইউ উৎপাদন করবে এনভিডিয়া, যা প্রশংসার দাবিদার। কারণ ২০২৩ সালে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকেই প্রায় ৩০ লাখ এইচ ১০০ উৎপাদন করে কোম্পানিটি। মেটা ও মাইক্রোসফ্ট উভয়ই প্রচুর পরিমাণে এএমডি এর ইন্সটিংক্ট এম ১০০ প্রসেসর সংগ্রহ করছে।
মেটার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হলো—বিদ্যমান জ্ঞান থেকে শিখতে, তৈরি করতে ও প্রতিক্রিয়া জানানোর সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানিটির তৈরি কৃত্রিম সাধারণ বুদ্ধিমত্তা বা অ্যার্টিফিসিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্সের (এজিআই) নতুন জ্ঞান ও যুক্তি দেওয়ার ক্ষমতাও থাকবে। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য মেটা এজিআই ও জেনারেটিভ এআই গবেষণার তথ্য একত্রে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। তবে বিদ্যমান হার্ডওয়্যারগুলো এজিআই মডেলগুলো তৈরির জন্য যথেষ্ট কিনা তা স্পষ্ট করেনি জাকারবার্গ।
মেটার প্রধান বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হলো সাধারণ বুদ্ধিমত্তা তৈরি করা, এটিকে দায়িত্বের সঙ্গে উন্মুক্ত করা ও সহজলভ্য করা, যেন এর মাধ্যমে সবাই উপকৃত হতে পারে। দুটি প্রধান এআইভিত্তিক গবেষণা ফান্ডামেন্টাল এআই রিসার্চ (এফএআইআর) এবং জেনারেটিভ এআই (জেনএআই) কে একই সঙ্গে নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
এফএআইআর ও জেনআইভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে সমর্থন করার জন্য বিশাল এআইভিত্তিক ডেটাসেন্টার তৈরির পাশাপাশি এআই-সক্ষম ডিভাইসগুলো নিয়েও কাজ করছে ফেসবুক। এই জাতীয় গ্যাজেটগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির পরিকল্পনা করছে মেটা।
এছাড়া রে ব্যান মেটা স্মার্ট গ্লাসের মতো নতুন এআইভিত্তিক কম্পিউটিং ডিভাইস তৈরির অগ্রগতি নিয়ে উচ্ছ্বসিত জাকারবার্গ। শিগগিরই এআইভিত্তিক নতুন কিছু আসার ইঙ্গিত দেন তিনি।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি (এআই) বিকাশের পরিকল্পনার অংশ চলতি বছর এনভিডিয়ার কাছ থেকে ৩৫ লাখ এআই জিপিইউ (গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট) কিনছে মেটা। এসব কিনতে প্রায় ১৮ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৮০০ কোটি ডলার পর্যন্ত ব্যয় হতে পারে বলে বিজনেজ ইনসাইডার জানিয়েছে।
এই প্রযুক্তি এমন হ্যার্ডওয়্যারগুলোর আপডেটও এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টের মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন।
এত ব্যয় করে এসব হার্ডওয়্যার কেনা কিনছেন, তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ। এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে মেটার প্রধান বলেন, ‘এখন আমরা পরবর্তী প্রজন্মের মডেল লামা ৩ (এআইভিত্তিক লার্জ ল্যাংগুয়েজ মডেল) প্রশিক্ষণ দিচ্ছি এবং আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করার জন্য বিশাল কম্পিউট অবকাঠামো তৈরি করছি। এজন্য এই বছরের শেষ নাগাদ ৩৫ লাখ এইচ ১০০ সহ প্রায় ৬০ লাখ এইচ ১০০ সমতুল্য কম্পিউট শক্তি আমাদের থাকবে।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওএমডিয়া এর ডেটা অনুয়ায়ী, শুধুমাত্র মাইক্রোসফটের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতেই ২০২৩ সালে মেটা প্রায় ১৫ লাখ এনভিডিয়ার জিপিইউ সংগ্রহ করেছে। গুগল, আমাজন, ওরাকল ও টেনসেন্ট মাত্র ৫ লাখ এইচ ১০০ জিপিইউ পেতে পারে। মেটা আগামী ত্রৈমাসিকে কয়েক হাজার এনভিডিয়ার এইচ ১০০ জিপিইউ কেনা ও ইনস্টল করার পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে এত সংখ্যক জিপিইউয়ের চাহিদা এনভিডিয়া মেটাতে পারে কিনা তা এক আরেক প্রশ্ন।
সেমিঅ্যানালাইসিসের প্রধান বিশ্লেষক ডিলান প্যাটেল বলেন, এনভিডিয়া হপার প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্যগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সক্ষম। এই হপারভিত্তিক পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—এইচ ১০০, এইচ ২০০, জিএইচ ১০০, জিএইচ ২০০ এবং এইচ ২০। ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে ৭৭ লাখ ৩৩ হাজার ও দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ৮ লাখ ১১ হাজার জিপিইউ উৎপাদন করবে এনভিডিয়া, যা প্রশংসার দাবিদার। কারণ ২০২৩ সালে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকেই প্রায় ৩০ লাখ এইচ ১০০ উৎপাদন করে কোম্পানিটি। মেটা ও মাইক্রোসফ্ট উভয়ই প্রচুর পরিমাণে এএমডি এর ইন্সটিংক্ট এম ১০০ প্রসেসর সংগ্রহ করছে।
মেটার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হলো—বিদ্যমান জ্ঞান থেকে শিখতে, তৈরি করতে ও প্রতিক্রিয়া জানানোর সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানিটির তৈরি কৃত্রিম সাধারণ বুদ্ধিমত্তা বা অ্যার্টিফিসিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্সের (এজিআই) নতুন জ্ঞান ও যুক্তি দেওয়ার ক্ষমতাও থাকবে। এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য মেটা এজিআই ও জেনারেটিভ এআই গবেষণার তথ্য একত্রে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। তবে বিদ্যমান হার্ডওয়্যারগুলো এজিআই মডেলগুলো তৈরির জন্য যথেষ্ট কিনা তা স্পষ্ট করেনি জাকারবার্গ।
মেটার প্রধান বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য হলো সাধারণ বুদ্ধিমত্তা তৈরি করা, এটিকে দায়িত্বের সঙ্গে উন্মুক্ত করা ও সহজলভ্য করা, যেন এর মাধ্যমে সবাই উপকৃত হতে পারে। দুটি প্রধান এআইভিত্তিক গবেষণা ফান্ডামেন্টাল এআই রিসার্চ (এফএআইআর) এবং জেনারেটিভ এআই (জেনএআই) কে একই সঙ্গে নিয়ে আমরা কাজ করছি।’
এফএআইআর ও জেনআইভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে সমর্থন করার জন্য বিশাল এআইভিত্তিক ডেটাসেন্টার তৈরির পাশাপাশি এআই-সক্ষম ডিভাইসগুলো নিয়েও কাজ করছে ফেসবুক। এই জাতীয় গ্যাজেটগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির পরিকল্পনা করছে মেটা।
এছাড়া রে ব্যান মেটা স্মার্ট গ্লাসের মতো নতুন এআইভিত্তিক কম্পিউটিং ডিভাইস তৈরির অগ্রগতি নিয়ে উচ্ছ্বসিত জাকারবার্গ। শিগগিরই এআইভিত্তিক নতুন কিছু আসার ইঙ্গিত দেন তিনি।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে