প্রযুক্তি ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পুনরায় নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ‘রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটি (আরএনসি) ইউটিউবে বাইডেনকে আক্রমণ করে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। তবে এই বিজ্ঞাপনটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে— ভিডিও’তে ব্যবহৃত সব ছবি এআই দিয়ে তৈরি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভিডিও’তে দেখা যায়, বাইডেন যদি আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করে, তাহলে বিশ্ব দেখতে কেমন হতে পারে তা অনুমান করেছে আরএনসি। এবারই প্রথম সম্পূর্ণ এআই ব্যবহার করে নিজেদের ভিডিও তৈরির কথা মার্কিন সংবাদ সাইট অ্যাক্সিওস’কে জানিয়েছে আরএনসি।
ভিডিওর ওপরের বাম কোনায় এক সতর্কবার্তায় উল্লেখ রয়েছে যে, বিজ্ঞাপনটি পুরোপুরি এআইয়ের তৈরি ছবির মাধ্যমে বানানো হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে ধারাবাহিক সংকটের দিকে যাবে পুরো বিশ্ব। তাইওয়ানে চীনের আগ্রাসনসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (সম্ভবত) রাস্তায় সেনা মোতায়েন দেখা যায়।
তবে ছবিগুলো কোন টুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। এ ছাড়া, এতে কোনো শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে কিনা তাও পরিষ্কার নয়। মিডজার্নি এবং ডাল-ই-এর মতো বেশ কয়েকটি হাই-প্রোফাইল এআই ইমেজ জেনারেটর রাজনৈতিক ছবি তৈরি করতে দেয় না। উদাহরণস্বরূপ, মিডজার্নিতে শি জিনপিংয়ের ছবি তৈরি করা যায় না, এবং এতে ‘অ্যারেস্ট’ শব্দটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অনেক বিশেষজ্ঞ এরই মধ্যে সতর্ক করেছেন যে, এআই দিয়ে তৈরি ছবি নির্বাচনে ভুল তথ্য ছড়াতে ব্যবহার করা হতে পারে। তবে ভুল তথ্য যদি রাজনীতিবিদদের থেকেই আসে তাহলে কীভাবে একজন সাধারণ নাগরিক ভুল তথ্য এবং নিয়মিত প্রচারণার মধ্যে পার্থক্য বুঝবেন— এ নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন। উদাহরণস্বরূপ, আরএনসি বাইডেনের হুইলচেয়ারে বসা একটি ছবি এআই দিয়ে তৈরি করল। সাধারণ মানুষ ছবিগুলোকে সত্যিকারের ছবি ভেবে ভুল করতে পারে, বিশেষ করে যদি প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে থাকা 'এআই দিয়ে তৈরি' সতর্কবার্তার মতো ছোট সতর্কবার্তা রাখা হয় এতে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পুনরায় নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার অল্প সময়ের মধ্যেই ‘রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটি (আরএনসি) ইউটিউবে বাইডেনকে আক্রমণ করে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে। তবে এই বিজ্ঞাপনটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে— ভিডিও’তে ব্যবহৃত সব ছবি এআই দিয়ে তৈরি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভিডিও’তে দেখা যায়, বাইডেন যদি আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করে, তাহলে বিশ্ব দেখতে কেমন হতে পারে তা অনুমান করেছে আরএনসি। এবারই প্রথম সম্পূর্ণ এআই ব্যবহার করে নিজেদের ভিডিও তৈরির কথা মার্কিন সংবাদ সাইট অ্যাক্সিওস’কে জানিয়েছে আরএনসি।
ভিডিওর ওপরের বাম কোনায় এক সতর্কবার্তায় উল্লেখ রয়েছে যে, বিজ্ঞাপনটি পুরোপুরি এআইয়ের তৈরি ছবির মাধ্যমে বানানো হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে ধারাবাহিক সংকটের দিকে যাবে পুরো বিশ্ব। তাইওয়ানে চীনের আগ্রাসনসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (সম্ভবত) রাস্তায় সেনা মোতায়েন দেখা যায়।
তবে ছবিগুলো কোন টুল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। এ ছাড়া, এতে কোনো শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে কিনা তাও পরিষ্কার নয়। মিডজার্নি এবং ডাল-ই-এর মতো বেশ কয়েকটি হাই-প্রোফাইল এআই ইমেজ জেনারেটর রাজনৈতিক ছবি তৈরি করতে দেয় না। উদাহরণস্বরূপ, মিডজার্নিতে শি জিনপিংয়ের ছবি তৈরি করা যায় না, এবং এতে ‘অ্যারেস্ট’ শব্দটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অনেক বিশেষজ্ঞ এরই মধ্যে সতর্ক করেছেন যে, এআই দিয়ে তৈরি ছবি নির্বাচনে ভুল তথ্য ছড়াতে ব্যবহার করা হতে পারে। তবে ভুল তথ্য যদি রাজনীতিবিদদের থেকেই আসে তাহলে কীভাবে একজন সাধারণ নাগরিক ভুল তথ্য এবং নিয়মিত প্রচারণার মধ্যে পার্থক্য বুঝবেন— এ নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন। উদাহরণস্বরূপ, আরএনসি বাইডেনের হুইলচেয়ারে বসা একটি ছবি এআই দিয়ে তৈরি করল। সাধারণ মানুষ ছবিগুলোকে সত্যিকারের ছবি ভেবে ভুল করতে পারে, বিশেষ করে যদি প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে থাকা 'এআই দিয়ে তৈরি' সতর্কবার্তার মতো ছোট সতর্কবার্তা রাখা হয় এতে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
১০ ঘণ্টা আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
১১ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
১৩ ঘণ্টা আগে