ফেসবুকে ‘সুসংগঠিতভাবে ভুয়া প্রচারণার’ অভিযোগে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও এর গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) সংশ্লিষ্ট ৫০টি অ্যাকাউন্ট ও ৯৮টি পেজ মুছে দিয়েছে মেটা। গত বুধবার প্রকাশিত মেটার ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই পেজগুলো মধ্যে কিছু নিজেদের সংবাদমাধ্যমে হিসেবে দাবি করে ও অন্যগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নাম ব্যবহার করেছে। আবার কয়েকটি পেজ বিএনপির নাম ব্যবহার করেও বিএনপিবিরোধী কনটেন্ট পোস্ট করেছে।
এতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করে কিছু ব্যক্তি একে অপরের যোগসাজশে অন্যদের বিভ্রান্ত করছে। তারা কারা এবং কী করছে—এই সম্পর্ক ভুয়া তথ্য প্রচার করে।’
এসব অ্যাকাউন্ট ও পেজের নেটওয়ার্ক ইউটিউব, এক্স (সাবেক টুইটার), টিকটক, টেলিগ্রামে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে। এ ছাড়া নিজস্ব ওয়েবসাইটও রয়েছে। বাংলাদেশের এসব ভুয়া কার্যকলাপের বিষয়ে অভ্যন্তরীণ তদন্ত পরিচালনা করেছে কোম্পানিটি।
এই বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাংলাদেশ ছাড়াও চীন, ক্রোয়েশিয়া, ইরান, ইসরায়েল, মালদোভা ও মাদাগাস্কারে ছয়টি ভুয়া প্রচারাভিযান ভন্ডুল করেছে মেটা।
মেটা বলছে, এর নেপথ্যের ব্যক্তিরা তাদের পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করলেও মেটার তদন্তে এর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও সিআরআইরের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এসব অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোর সম্মিলিতভাবে প্রায় ৩৪ লাখ ফলোয়ার ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব পেজের পোস্টগুলো মূলত বাংলায় ছিল। তবে কিছু পোস্ট ইংরেজিতেও করা হয়েছে। এসব পোস্টে বাংলাদেশের খবর ও সমসাময়িক ঘটনা, বিএনপির সমালোচনা, বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ও বিএনপির নির্বাচনপূর্ব সহিংসতায় জড়িত থাকার বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি বর্তমান সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের সমর্থনেও বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
ফেসবুকে ‘সুসংগঠিতভাবে ভুয়া প্রচারণার’ অভিযোগে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও এর গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) সংশ্লিষ্ট ৫০টি অ্যাকাউন্ট ও ৯৮টি পেজ মুছে দিয়েছে মেটা। গত বুধবার প্রকাশিত মেটার ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই পেজগুলো মধ্যে কিছু নিজেদের সংবাদমাধ্যমে হিসেবে দাবি করে ও অন্যগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নাম ব্যবহার করেছে। আবার কয়েকটি পেজ বিএনপির নাম ব্যবহার করেও বিএনপিবিরোধী কনটেন্ট পোস্ট করেছে।
এতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করে কিছু ব্যক্তি একে অপরের যোগসাজশে অন্যদের বিভ্রান্ত করছে। তারা কারা এবং কী করছে—এই সম্পর্ক ভুয়া তথ্য প্রচার করে।’
এসব অ্যাকাউন্ট ও পেজের নেটওয়ার্ক ইউটিউব, এক্স (সাবেক টুইটার), টিকটক, টেলিগ্রামে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে। এ ছাড়া নিজস্ব ওয়েবসাইটও রয়েছে। বাংলাদেশের এসব ভুয়া কার্যকলাপের বিষয়ে অভ্যন্তরীণ তদন্ত পরিচালনা করেছে কোম্পানিটি।
এই বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাংলাদেশ ছাড়াও চীন, ক্রোয়েশিয়া, ইরান, ইসরায়েল, মালদোভা ও মাদাগাস্কারে ছয়টি ভুয়া প্রচারাভিযান ভন্ডুল করেছে মেটা।
মেটা বলছে, এর নেপথ্যের ব্যক্তিরা তাদের পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করলেও মেটার তদন্তে এর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও সিআরআইরের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এসব অ্যাকাউন্ট ও পেজগুলোর সম্মিলিতভাবে প্রায় ৩৪ লাখ ফলোয়ার ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব পেজের পোস্টগুলো মূলত বাংলায় ছিল। তবে কিছু পোস্ট ইংরেজিতেও করা হয়েছে। এসব পোস্টে বাংলাদেশের খবর ও সমসাময়িক ঘটনা, বিএনপির সমালোচনা, বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ও বিএনপির নির্বাচনপূর্ব সহিংসতায় জড়িত থাকার বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি বর্তমান সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের সমর্থনেও বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বিশাল অ্যান্টি ট্রাস্ট জরিমানা এড়াতে সার্চ রেজাল্টে প্রতিযোগীদের আরও ভালোভাবে উপস্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। সংশ্লিষ্ট কিছু নথির বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি সংক্রান্ত অগ্রগতির তথ্য অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপনের অভিযোগে মামলা করেছে বিনিয়োগকারীরা। গত শুক্রবার দায়ের করা এই ক্লাস অ্যাকশন মামলায় বলা হয়, আইফোনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরিতে অ্যাডভান্সড কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিসংক্রান্ত অগ্রগতির ব্যাপা
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সার্ভার তৈরি জন্য মানবাকৃতি রোবট ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছে তাইওয়ানের ইলেকট্রনিকস পণ্য নির্মাতা ফক্সকন ও যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে অবস্থিত ফক্সকন কারখানায় রোবটগুলো ব্যবহার করা হতে পারে। দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
৪ ঘণ্টা আগে