
ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি। অসমর্থিত পিসিতে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের সময় বিভিন্ন ভাবে বিরক্ত হবেন ব্যবহারকারীরা।
কোম্পানিটির এক নথি দেখতে পেয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট নিওউইন। সেই নথিতে বলা হয়েছে, যাদের ডেস্কটপ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছেন না, তাদের ডিভাইসে একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখানো হবে। সেই সঙ্গে সেটিংস অ্যাপে একটি নোটিফিকেশন বার বার আসতে পারে। এই নোটিফিকেশন জানাবে যে, পিসিটি হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছে না।
এ ছাড়া মাইক্রোসফট সতর্ক করেছে, হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ না হলে উইন্ডোজ ১১–এ চালানো পিসি আপডেট পেতে নাও পারে এবং এর ফলে পিসির যেকোনো সমস্যা হলে কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
এই নোটিফিকেশন দেখা যেতে পারে, ‘এই পিসি উইন্ডোজ ১১ চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম শর্ত পূরণ করছে না–এই শর্তগুলো আরও নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত মানের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করলে এটি আর সমর্থিত হবে না এবং আপডেট পাওয়া যাবে না। সংগত কারণে, কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি হলে তা ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
উইন্ডোজ ১১-এর চালুর পর থেকে এর গ্রহণযোগ্যতা ধীর গতিতে বাড়ছে। বিশেষত এর হার্ডওয়্যার শর্ত পূরণের কারণে। উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে পরিচিত ব্যবহারকারীরা সহজে আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন না। আবার উইন্ডোজ ১১-এ অনেক মৌলিক পরিবর্তনও এসেছে যেমন স্টার্ট মেনু ও টাস্কবারের ডিজাইনে পরিবর্তন। আরেকটি বড় বাধা হল টিপিএম ২.০ নিরাপত্তা প্রযুক্তি এবং সিকিউর বুট এর মতো হার্ডওয়্যার শর্ত, যা অনেক পুরোনো পিসি-কে বাদ দিয়ে নতুন পিসি কেনার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করছে।
এ ছাড়া কিছু ব্যবহারকারী উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে রেজিস্ট্রি টুইক কিংবা থার্ড-পার্টি টুলস যেমন: রুফাস বা ফ্লাইবাই ১১ ব্যবহার করছেন। তবে মাইক্রোসফট সেগুলোকে সমর্থন না করলেও, এসব টুলস উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে সাহায্য করছে।
অবশ্য কিছু ব্যবহারকারী যারা উইন্ডোজ ১১-এ আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন কিন্তু সমর্থিত হার্ডওয়্যার নেই, তারা হয়তো এই সতর্কতাগুলো উপেক্ষা করবেন।
তবে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এই নতুন পদক্ষেপে হয়তো বেশ কিছু পিসি ব্যবহারকারী আপডেট পেতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। তবে ব্যবহারকারীরা নিজের পুরোনো পিসি থেকে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আপগ্রেড করতে চাইলে মাইক্রোসফটের সতর্কতা উপেক্ষা করে তারা কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
তবে মাইক্রোসফটের এই কঠোর পদক্ষেপগুলোকে উপেক্ষা করে পুরোনো পিসিতেই আরও বেশ কিছুদিন উইন্ডোজ ১১ ব্যবহার করা যাবে। তবে সুরক্ষিত ব্যবহারের জন্য ভবিষ্যতে নতুন পিসি কিনতে হতে পারে, কারণ উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হওয়ার পর আরও বেশি মানুষ উইন্ডোজ ১১-এ ব্যবহার করবে।
উইন্ডোজ ১১-এর গ্রহণযোগ্যতা শুরুর দিকে ধীর গতিতে ছিল। তবে সম্প্রতি এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। স্ট্যাটকাউন্টারের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, উইন্ডোজ ১০ এখনো বাজারে প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে, যার শেয়ার ৬২ শতাংশ আর উইন্ডোজ ১১ এর শেয়ার প্রায় ৩৫ শতাংশ। তবে উইন্ডোজ ১০ এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, ফলে আরও বেশি মানুষ আপগ্রেড করতে চাইবে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি। অসমর্থিত পিসিতে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের সময় বিভিন্ন ভাবে বিরক্ত হবেন ব্যবহারকারীরা।
কোম্পানিটির এক নথি দেখতে পেয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট নিওউইন। সেই নথিতে বলা হয়েছে, যাদের ডেস্কটপ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছেন না, তাদের ডিভাইসে একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখানো হবে। সেই সঙ্গে সেটিংস অ্যাপে একটি নোটিফিকেশন বার বার আসতে পারে। এই নোটিফিকেশন জানাবে যে, পিসিটি হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছে না।
এ ছাড়া মাইক্রোসফট সতর্ক করেছে, হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ না হলে উইন্ডোজ ১১–এ চালানো পিসি আপডেট পেতে নাও পারে এবং এর ফলে পিসির যেকোনো সমস্যা হলে কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
এই নোটিফিকেশন দেখা যেতে পারে, ‘এই পিসি উইন্ডোজ ১১ চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম শর্ত পূরণ করছে না–এই শর্তগুলো আরও নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত মানের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করলে এটি আর সমর্থিত হবে না এবং আপডেট পাওয়া যাবে না। সংগত কারণে, কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি হলে তা ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
উইন্ডোজ ১১-এর চালুর পর থেকে এর গ্রহণযোগ্যতা ধীর গতিতে বাড়ছে। বিশেষত এর হার্ডওয়্যার শর্ত পূরণের কারণে। উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে পরিচিত ব্যবহারকারীরা সহজে আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন না। আবার উইন্ডোজ ১১-এ অনেক মৌলিক পরিবর্তনও এসেছে যেমন স্টার্ট মেনু ও টাস্কবারের ডিজাইনে পরিবর্তন। আরেকটি বড় বাধা হল টিপিএম ২.০ নিরাপত্তা প্রযুক্তি এবং সিকিউর বুট এর মতো হার্ডওয়্যার শর্ত, যা অনেক পুরোনো পিসি-কে বাদ দিয়ে নতুন পিসি কেনার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করছে।
এ ছাড়া কিছু ব্যবহারকারী উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে রেজিস্ট্রি টুইক কিংবা থার্ড-পার্টি টুলস যেমন: রুফাস বা ফ্লাইবাই ১১ ব্যবহার করছেন। তবে মাইক্রোসফট সেগুলোকে সমর্থন না করলেও, এসব টুলস উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে সাহায্য করছে।
অবশ্য কিছু ব্যবহারকারী যারা উইন্ডোজ ১১-এ আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন কিন্তু সমর্থিত হার্ডওয়্যার নেই, তারা হয়তো এই সতর্কতাগুলো উপেক্ষা করবেন।
তবে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এই নতুন পদক্ষেপে হয়তো বেশ কিছু পিসি ব্যবহারকারী আপডেট পেতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। তবে ব্যবহারকারীরা নিজের পুরোনো পিসি থেকে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আপগ্রেড করতে চাইলে মাইক্রোসফটের সতর্কতা উপেক্ষা করে তারা কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
তবে মাইক্রোসফটের এই কঠোর পদক্ষেপগুলোকে উপেক্ষা করে পুরোনো পিসিতেই আরও বেশ কিছুদিন উইন্ডোজ ১১ ব্যবহার করা যাবে। তবে সুরক্ষিত ব্যবহারের জন্য ভবিষ্যতে নতুন পিসি কিনতে হতে পারে, কারণ উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হওয়ার পর আরও বেশি মানুষ উইন্ডোজ ১১-এ ব্যবহার করবে।
উইন্ডোজ ১১-এর গ্রহণযোগ্যতা শুরুর দিকে ধীর গতিতে ছিল। তবে সম্প্রতি এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। স্ট্যাটকাউন্টারের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, উইন্ডোজ ১০ এখনো বাজারে প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে, যার শেয়ার ৬২ শতাংশ আর উইন্ডোজ ১১ এর শেয়ার প্রায় ৩৫ শতাংশ। তবে উইন্ডোজ ১০ এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, ফলে আরও বেশি মানুষ আপগ্রেড করতে চাইবে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি। অসমর্থিত পিসিতে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের সময় বিভিন্ন ভাবে বিরক্ত হবেন ব্যবহারকারীরা।
কোম্পানিটির এক নথি দেখতে পেয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট নিওউইন। সেই নথিতে বলা হয়েছে, যাদের ডেস্কটপ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছেন না, তাদের ডিভাইসে একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখানো হবে। সেই সঙ্গে সেটিংস অ্যাপে একটি নোটিফিকেশন বার বার আসতে পারে। এই নোটিফিকেশন জানাবে যে, পিসিটি হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছে না।
এ ছাড়া মাইক্রোসফট সতর্ক করেছে, হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ না হলে উইন্ডোজ ১১–এ চালানো পিসি আপডেট পেতে নাও পারে এবং এর ফলে পিসির যেকোনো সমস্যা হলে কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
এই নোটিফিকেশন দেখা যেতে পারে, ‘এই পিসি উইন্ডোজ ১১ চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম শর্ত পূরণ করছে না–এই শর্তগুলো আরও নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত মানের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করলে এটি আর সমর্থিত হবে না এবং আপডেট পাওয়া যাবে না। সংগত কারণে, কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি হলে তা ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
উইন্ডোজ ১১-এর চালুর পর থেকে এর গ্রহণযোগ্যতা ধীর গতিতে বাড়ছে। বিশেষত এর হার্ডওয়্যার শর্ত পূরণের কারণে। উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে পরিচিত ব্যবহারকারীরা সহজে আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন না। আবার উইন্ডোজ ১১-এ অনেক মৌলিক পরিবর্তনও এসেছে যেমন স্টার্ট মেনু ও টাস্কবারের ডিজাইনে পরিবর্তন। আরেকটি বড় বাধা হল টিপিএম ২.০ নিরাপত্তা প্রযুক্তি এবং সিকিউর বুট এর মতো হার্ডওয়্যার শর্ত, যা অনেক পুরোনো পিসি-কে বাদ দিয়ে নতুন পিসি কেনার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করছে।
এ ছাড়া কিছু ব্যবহারকারী উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে রেজিস্ট্রি টুইক কিংবা থার্ড-পার্টি টুলস যেমন: রুফাস বা ফ্লাইবাই ১১ ব্যবহার করছেন। তবে মাইক্রোসফট সেগুলোকে সমর্থন না করলেও, এসব টুলস উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে সাহায্য করছে।
অবশ্য কিছু ব্যবহারকারী যারা উইন্ডোজ ১১-এ আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন কিন্তু সমর্থিত হার্ডওয়্যার নেই, তারা হয়তো এই সতর্কতাগুলো উপেক্ষা করবেন।
তবে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এই নতুন পদক্ষেপে হয়তো বেশ কিছু পিসি ব্যবহারকারী আপডেট পেতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। তবে ব্যবহারকারীরা নিজের পুরোনো পিসি থেকে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আপগ্রেড করতে চাইলে মাইক্রোসফটের সতর্কতা উপেক্ষা করে তারা কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
তবে মাইক্রোসফটের এই কঠোর পদক্ষেপগুলোকে উপেক্ষা করে পুরোনো পিসিতেই আরও বেশ কিছুদিন উইন্ডোজ ১১ ব্যবহার করা যাবে। তবে সুরক্ষিত ব্যবহারের জন্য ভবিষ্যতে নতুন পিসি কিনতে হতে পারে, কারণ উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হওয়ার পর আরও বেশি মানুষ উইন্ডোজ ১১-এ ব্যবহার করবে।
উইন্ডোজ ১১-এর গ্রহণযোগ্যতা শুরুর দিকে ধীর গতিতে ছিল। তবে সম্প্রতি এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। স্ট্যাটকাউন্টারের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, উইন্ডোজ ১০ এখনো বাজারে প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে, যার শেয়ার ৬২ শতাংশ আর উইন্ডোজ ১১ এর শেয়ার প্রায় ৩৫ শতাংশ। তবে উইন্ডোজ ১০ এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, ফলে আরও বেশি মানুষ আপগ্রেড করতে চাইবে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি। অসমর্থিত পিসিতে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের সময় বিভিন্ন ভাবে বিরক্ত হবেন ব্যবহারকারীরা।
কোম্পানিটির এক নথি দেখতে পেয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট নিওউইন। সেই নথিতে বলা হয়েছে, যাদের ডেস্কটপ উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করার জন্য ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছেন না, তাদের ডিভাইসে একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখানো হবে। সেই সঙ্গে সেটিংস অ্যাপে একটি নোটিফিকেশন বার বার আসতে পারে। এই নোটিফিকেশন জানাবে যে, পিসিটি হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করছে না।
এ ছাড়া মাইক্রোসফট সতর্ক করেছে, হার্ডওয়্যারের ন্যূনতম শর্ত পূরণ না হলে উইন্ডোজ ১১–এ চালানো পিসি আপডেট পেতে নাও পারে এবং এর ফলে পিসির যেকোনো সমস্যা হলে কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
এই নোটিফিকেশন দেখা যেতে পারে, ‘এই পিসি উইন্ডোজ ১১ চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম শর্ত পূরণ করছে না–এই শর্তগুলো আরও নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত মানের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করলে এটি আর সমর্থিত হবে না এবং আপডেট পাওয়া যাবে না। সংগত কারণে, কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি হলে তা ম্যানুফ্যাকচারারের ওয়ারেন্টির আওতায় পড়বে না।
উইন্ডোজ ১১-এর চালুর পর থেকে এর গ্রহণযোগ্যতা ধীর গতিতে বাড়ছে। বিশেষত এর হার্ডওয়্যার শর্ত পূরণের কারণে। উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে পরিচিত ব্যবহারকারীরা সহজে আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন না। আবার উইন্ডোজ ১১-এ অনেক মৌলিক পরিবর্তনও এসেছে যেমন স্টার্ট মেনু ও টাস্কবারের ডিজাইনে পরিবর্তন। আরেকটি বড় বাধা হল টিপিএম ২.০ নিরাপত্তা প্রযুক্তি এবং সিকিউর বুট এর মতো হার্ডওয়্যার শর্ত, যা অনেক পুরোনো পিসি-কে বাদ দিয়ে নতুন পিসি কেনার প্রয়োজনীয়তা তৈরি করছে।
এ ছাড়া কিছু ব্যবহারকারী উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে রেজিস্ট্রি টুইক কিংবা থার্ড-পার্টি টুলস যেমন: রুফাস বা ফ্লাইবাই ১১ ব্যবহার করছেন। তবে মাইক্রোসফট সেগুলোকে সমর্থন না করলেও, এসব টুলস উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে সাহায্য করছে।
অবশ্য কিছু ব্যবহারকারী যারা উইন্ডোজ ১১-এ আপগ্রেড করতে চাচ্ছেন কিন্তু সমর্থিত হার্ডওয়্যার নেই, তারা হয়তো এই সতর্কতাগুলো উপেক্ষা করবেন।
তবে মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে এই নতুন পদক্ষেপে হয়তো বেশ কিছু পিসি ব্যবহারকারী আপডেট পেতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। তবে ব্যবহারকারীরা নিজের পুরোনো পিসি থেকে নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আপগ্রেড করতে চাইলে মাইক্রোসফটের সতর্কতা উপেক্ষা করে তারা কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।
তবে মাইক্রোসফটের এই কঠোর পদক্ষেপগুলোকে উপেক্ষা করে পুরোনো পিসিতেই আরও বেশ কিছুদিন উইন্ডোজ ১১ ব্যবহার করা যাবে। তবে সুরক্ষিত ব্যবহারের জন্য ভবিষ্যতে নতুন পিসি কিনতে হতে পারে, কারণ উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হওয়ার পর আরও বেশি মানুষ উইন্ডোজ ১১-এ ব্যবহার করবে।
উইন্ডোজ ১১-এর গ্রহণযোগ্যতা শুরুর দিকে ধীর গতিতে ছিল। তবে সম্প্রতি এটি ধীরে ধীরে বাড়ছে। স্ট্যাটকাউন্টারের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, উইন্ডোজ ১০ এখনো বাজারে প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে, যার শেয়ার ৬২ শতাংশ আর উইন্ডোজ ১১ এর শেয়ার প্রায় ৩৫ শতাংশ। তবে উইন্ডোজ ১০ এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, ফলে আরও বেশি মানুষ আপগ্রেড করতে চাইবে।
তথ্যসূত্র: জেডনেট

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
১২ মিনিট আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৬ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২১ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
উৎস পরীক্ষা করা
সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো ছবি বা ভিডিও ভাইরাল হলে আগের এর উৎস যাচাই করুন। যে অ্যাকাউন্ট বা আইডি থেকে পোস্টটি এসেছে, তা যাচাই করুন। আইডি দেখে বোঝা যায়, সেটি আসল কি না।
মুখের দিকে তাকানো
ডিপফেক ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে ভিডিও কিংবা ছবির মুখের দিকে তাকান। ভিডিও থামিয়ে চোখ কিংবা মুখের প্রান্ত এবং চুলের রেখা দেখুন। ডিপফেকে মানব চরিত্রগুলোর অস্বাভাবিকভাবে চোখের পলক ফেলা, মুখের অদ্ভুত রূপরেখা বা চুল থাকতে পারে। ছবিতে হাত ও পায়ের আঙুল, চোখ, দাঁত ও কান পরীক্ষা করুন। এসব জায়গায় অসামঞ্জস্য চোখে পড়বে।
আলো, ছায়া খেয়াল করা
সন্দেহজনক ভিডিও বা ছবির আলো, ছায়া ও প্রতিফলন খেয়াল করুন। পরিবেশের সঙ্গে বস্তু বা ব্যক্তির ওপর আলোর প্রভাব অস্বাভাবিক লাগছে কি না যাচাই করুন। এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও ও ছবিতে আলোর প্রতিফলন অধিকাংশ ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক হয়।
কণ্ঠস্বর শোনা
ডিপফেক অডিও বা ভিডিওর কণ্ঠস্বর মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এআই জেনারেটেড অডিওগুলোতে অধিকাংশ সময় অস্বাভাবিক বিরতি ও শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সিনথেটিক সুর থাকে। তাতে কণ্ঠস্বর রোবটিক মনে হয়। আবার ভয়েস ক্লোনিং যাচাই করতে ভিডিওর ব্যক্তির অন্যান্য কণ্ঠস্বরের সঙ্গে যাচাই করুন।
ভিডিওর ফ্রেম যাচাই
ভিডিও থামিয়ে বারবার ফ্রেমগুলো যাচাই করে নিতে হবে। যেমন আগের ফ্রেমের সঙ্গে ভিডির পরের ফ্রেমের বস্তু কিংবা ব্যক্তির আকৃতি বা মুখ পরিবর্তন হচ্ছে কি না, দেখুন। মুখের চারপাশে ছোট ছোট ঝাপসা দাগ, খাঁজকাটা প্রান্ত, ফ্রেম পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া ইত্যাদি যাচাই করুন।
মেটাডেটা মূল্যায়ন করা
মেটাডেটা হলো কোনো ছবি, ভিডিও বা ফাইলের লুকোনো তথ্য। এর মাধ্যমে ফাইলটি কীভাবে তৈরি হয়েছে, কখন, কারা, কীভাবে সেটি তৈরি করেছে, তা জানা যায়। ছবির মেটাডেটায় ছবি তোলার তারিখ, লোকেশন, ক্যামেরা মডেল, ক্যামেরা সেটিং ইত্যাদি তথ্য থাকে। ভিডিও ক্ষেত্রেও অনেকটা একই। এসব তথ্য জানা যাবে ফাইল সেভ করার পর ফাইলের ইনফো অপশন থেকে।
স্ক্যান করা
সন্দেহজনক ছবি চোখে পড়লে সেটির স্ক্রিনশট নিন বা ডাউনলোড করুন। তারপর সেটি গুগল বা অন্যান্য মাধ্যমে দিয়ে আসল ছবির খোঁজ করুন। এতে আসল ছবি পাওয়া যাবে।
টুল ব্যবহার
ছবি, ভিডিওর জন্য ফোটোফরেনসিক, ডিপওয়্যার এআই, মিডিয়াইনফো ইত্যাদি ওয়েবসাইট ও টুলের মাধ্যমে ডিপফেক যাচাই করা যায় অনলাইনে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
উৎস পরীক্ষা করা
সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো ছবি বা ভিডিও ভাইরাল হলে আগের এর উৎস যাচাই করুন। যে অ্যাকাউন্ট বা আইডি থেকে পোস্টটি এসেছে, তা যাচাই করুন। আইডি দেখে বোঝা যায়, সেটি আসল কি না।
মুখের দিকে তাকানো
ডিপফেক ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে ভিডিও কিংবা ছবির মুখের দিকে তাকান। ভিডিও থামিয়ে চোখ কিংবা মুখের প্রান্ত এবং চুলের রেখা দেখুন। ডিপফেকে মানব চরিত্রগুলোর অস্বাভাবিকভাবে চোখের পলক ফেলা, মুখের অদ্ভুত রূপরেখা বা চুল থাকতে পারে। ছবিতে হাত ও পায়ের আঙুল, চোখ, দাঁত ও কান পরীক্ষা করুন। এসব জায়গায় অসামঞ্জস্য চোখে পড়বে।
আলো, ছায়া খেয়াল করা
সন্দেহজনক ভিডিও বা ছবির আলো, ছায়া ও প্রতিফলন খেয়াল করুন। পরিবেশের সঙ্গে বস্তু বা ব্যক্তির ওপর আলোর প্রভাব অস্বাভাবিক লাগছে কি না যাচাই করুন। এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও ও ছবিতে আলোর প্রতিফলন অধিকাংশ ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক হয়।
কণ্ঠস্বর শোনা
ডিপফেক অডিও বা ভিডিওর কণ্ঠস্বর মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এআই জেনারেটেড অডিওগুলোতে অধিকাংশ সময় অস্বাভাবিক বিরতি ও শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সিনথেটিক সুর থাকে। তাতে কণ্ঠস্বর রোবটিক মনে হয়। আবার ভয়েস ক্লোনিং যাচাই করতে ভিডিওর ব্যক্তির অন্যান্য কণ্ঠস্বরের সঙ্গে যাচাই করুন।
ভিডিওর ফ্রেম যাচাই
ভিডিও থামিয়ে বারবার ফ্রেমগুলো যাচাই করে নিতে হবে। যেমন আগের ফ্রেমের সঙ্গে ভিডির পরের ফ্রেমের বস্তু কিংবা ব্যক্তির আকৃতি বা মুখ পরিবর্তন হচ্ছে কি না, দেখুন। মুখের চারপাশে ছোট ছোট ঝাপসা দাগ, খাঁজকাটা প্রান্ত, ফ্রেম পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া ইত্যাদি যাচাই করুন।
মেটাডেটা মূল্যায়ন করা
মেটাডেটা হলো কোনো ছবি, ভিডিও বা ফাইলের লুকোনো তথ্য। এর মাধ্যমে ফাইলটি কীভাবে তৈরি হয়েছে, কখন, কারা, কীভাবে সেটি তৈরি করেছে, তা জানা যায়। ছবির মেটাডেটায় ছবি তোলার তারিখ, লোকেশন, ক্যামেরা মডেল, ক্যামেরা সেটিং ইত্যাদি তথ্য থাকে। ভিডিও ক্ষেত্রেও অনেকটা একই। এসব তথ্য জানা যাবে ফাইল সেভ করার পর ফাইলের ইনফো অপশন থেকে।
স্ক্যান করা
সন্দেহজনক ছবি চোখে পড়লে সেটির স্ক্রিনশট নিন বা ডাউনলোড করুন। তারপর সেটি গুগল বা অন্যান্য মাধ্যমে দিয়ে আসল ছবির খোঁজ করুন। এতে আসল ছবি পাওয়া যাবে।
টুল ব্যবহার
ছবি, ভিডিওর জন্য ফোটোফরেনসিক, ডিপওয়্যার এআই, মিডিয়াইনফো ইত্যাদি ওয়েবসাইট ও টুলের মাধ্যমে ডিপফেক যাচাই করা যায় অনলাইনে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত পুরোনো কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি।
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৬ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত পুরোনো কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি।
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
১২ মিনিট আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৬ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত পুরোনো কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি।
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
১২ মিনিট আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ইন্টেলের ‘টপ সিক্রেট’ তথ্যও রয়েছে। এই কর্মীর বিরুদ্ধে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেছে কোম্পানিটি।
প্রকৌশলী জিনফেং লু ২০১৪ সালে ইন্টেলে যোগ দেন। গত ৭ জুলাই তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ইন্টেলের অভিযোগ, চাকরিচ্যুতির আগে লু কোম্পানির সার্ভার থেকে প্রায় ১৮ হাজার ফাইল ডাউনলোড করেছেন। এসব ফাইলের মধ্যে ‘ইন্টেল টপ সিক্রেট’ লেখা গোপন তথ্যও ছিল। এরপর তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান। কোম্পানি এখন সেসব নথি ফেরত পেতে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় আকারে কর্মী ছাঁটাই করছে ইন্টেল। গত দুই বছরে প্রায় ৩৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছাঁটাই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই লুর চাকরি গিয়েছিল। পরে তাঁর অনিয়মের প্রমাণ হাতে আসে।
গত বছরের জুলাইয়ের শেষ দিক এবং আগস্টের শুরুতে কোম্পানির আর্থিক সংকট প্রকাশ্যে আসে। সেই সময় থেকেই ইন্টেল খরচ কমাতে কর্মীসংখ্যা কমিয়ে আনার পথে হাঁটছে।
মামলার নথিতে বলা হয়, চাকরি ছাড়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে জিনফেং লু কোম্পানির দেওয়া ল্যাপটপ থেকে একটি এক্সটারনাল ড্রাইভে ফাইল কপি করার চেষ্টা করেন। তবে ইন্টেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে সে সময় তিনি সফল হননি।
তিন দিন পর অর্থাৎ চাকরির শেষ দিনের আগেই আবার চেষ্টা করেন তিনি। এবার তিনি সফলভাবে ডেটা স্থানান্তর করেন একটি নেটওয়ার্ক অ্যাটাচড স্টোরেজ (এনএএস) ডিভাইসে। চাকরি ছেড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যতগুলো সম্ভব তথ্য ডাউনলোড করতে থাকেন।
ডেটা ট্রান্সফারের বিষয়টি সামনে এলে ইন্টেল তদন্ত শুরু করে। এরপর টানা তিন মাস ধরে কোম্পানিটি জিনফেং লুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালায়। ফোন-ইমেইল, এমনকি ডাকযোগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়।
তবে লু কোনো সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত ইন্টেল চুরি হওয়া তথ্য ও নথি পুনরুদ্ধারে আদালতে মামলা করে।
অবশ্য এ ধরনের ঘটনা ইন্টেলের জন্য নতুন নয়। এর আগেও কোম্পানিটি সাবেক এক কর্মীর বিরুদ্ধে তথ্যচুরির মামলা করেছিল। ওই প্রকৌশলীকে সম্প্রতি দুই বছরের প্রবেশন এবং ৩৪ হাজার ডলার জরিমানার দণ্ড দিয়েছে আদালত।
অভিযোগ ছিল, তিনি ইন্টেলের তথ্য গোপনে কপি করে নিয়েছিলেন। পরে সেই তথ্য কাজে লাগিয়ে মাইক্রোসফটে চাকরি পান। আদালতের শুনানিতে জানা যায়, ইন্টেলের সঙ্গে আলোচনায় সুবিধা নিতে মাইক্রোসফট ওই তথ্য ব্যবহার করেছিল।
বর্তমানে নিরুদ্দেশ জিনফেং লু এখনো কোনো অভিযোগের জবাব দেননি। তবে ইন্টেল তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। পাশাপাশি, কোম্পানির সব চুরি হওয়া তথ্য ফেরত দেওয়ারও নির্দেশ চাওয়া হয়েছে আদালতের কাছে।

গোপন নথি চুরির অভিযোগে চাকরিচ্যুত এক কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেল। মার্কিন গণমাধ্যম দ্য মারকিউরি নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টেলের সাবেক সফটওয়্যার প্রকৌশলী জিনফেং লুং ১৮ হাজার নথি চুরি করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে ইন্টেলের ‘টপ সিক্রেট’ তথ্যও রয়েছে। এই কর্মীর বিরুদ্ধে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করে মামলা করেছে কোম্পানিটি।
প্রকৌশলী জিনফেং লু ২০১৪ সালে ইন্টেলে যোগ দেন। গত ৭ জুলাই তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ইন্টেলের অভিযোগ, চাকরিচ্যুতির আগে লু কোম্পানির সার্ভার থেকে প্রায় ১৮ হাজার ফাইল ডাউনলোড করেছেন। এসব ফাইলের মধ্যে ‘ইন্টেল টপ সিক্রেট’ লেখা গোপন তথ্যও ছিল। এরপর তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান। কোম্পানি এখন সেসব নথি ফেরত পেতে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় আকারে কর্মী ছাঁটাই করছে ইন্টেল। গত দুই বছরে প্রায় ৩৫ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ছাঁটাই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই লুর চাকরি গিয়েছিল। পরে তাঁর অনিয়মের প্রমাণ হাতে আসে।
গত বছরের জুলাইয়ের শেষ দিক এবং আগস্টের শুরুতে কোম্পানির আর্থিক সংকট প্রকাশ্যে আসে। সেই সময় থেকেই ইন্টেল খরচ কমাতে কর্মীসংখ্যা কমিয়ে আনার পথে হাঁটছে।
মামলার নথিতে বলা হয়, চাকরি ছাড়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে জিনফেং লু কোম্পানির দেওয়া ল্যাপটপ থেকে একটি এক্সটারনাল ড্রাইভে ফাইল কপি করার চেষ্টা করেন। তবে ইন্টেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে সে সময় তিনি সফল হননি।
তিন দিন পর অর্থাৎ চাকরির শেষ দিনের আগেই আবার চেষ্টা করেন তিনি। এবার তিনি সফলভাবে ডেটা স্থানান্তর করেন একটি নেটওয়ার্ক অ্যাটাচড স্টোরেজ (এনএএস) ডিভাইসে। চাকরি ছেড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যতগুলো সম্ভব তথ্য ডাউনলোড করতে থাকেন।
ডেটা ট্রান্সফারের বিষয়টি সামনে এলে ইন্টেল তদন্ত শুরু করে। এরপর টানা তিন মাস ধরে কোম্পানিটি জিনফেং লুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালায়। ফোন-ইমেইল, এমনকি ডাকযোগেও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়।
তবে লু কোনো সাড়া দেননি। শেষ পর্যন্ত ইন্টেল চুরি হওয়া তথ্য ও নথি পুনরুদ্ধারে আদালতে মামলা করে।
অবশ্য এ ধরনের ঘটনা ইন্টেলের জন্য নতুন নয়। এর আগেও কোম্পানিটি সাবেক এক কর্মীর বিরুদ্ধে তথ্যচুরির মামলা করেছিল। ওই প্রকৌশলীকে সম্প্রতি দুই বছরের প্রবেশন এবং ৩৪ হাজার ডলার জরিমানার দণ্ড দিয়েছে আদালত।
অভিযোগ ছিল, তিনি ইন্টেলের তথ্য গোপনে কপি করে নিয়েছিলেন। পরে সেই তথ্য কাজে লাগিয়ে মাইক্রোসফটে চাকরি পান। আদালতের শুনানিতে জানা যায়, ইন্টেলের সঙ্গে আলোচনায় সুবিধা নিতে মাইক্রোসফট ওই তথ্য ব্যবহার করেছিল।
বর্তমানে নিরুদ্দেশ জিনফেং লু এখনো কোনো অভিযোগের জবাব দেননি। তবে ইন্টেল তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। পাশাপাশি, কোম্পানির সব চুরি হওয়া তথ্য ফেরত দেওয়ারও নির্দেশ চাওয়া হয়েছে আদালতের কাছে।

ব্যবহারকারীদের কাছে উইন্ডোজ ১১-এর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে মাইক্রোসফট। আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০-এর সমর্থন শেষ হতে চলেছে, আর অসমর্থিত পুরোনো কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারের এর ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ওপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে কোম্পানিটি।
০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
১২ মিনিট আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৬ ঘণ্টা আগে