বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের সঙ্গে চাকরির সাক্ষাৎকারের কথা কল্পনা করলে আপনি হয়তো ইঞ্জিনিয়ারিং বা ব্যবসায়িক কৌশল সম্পর্কিত কঠিন প্রশ্নের কথা ভাবতে পারেন। তবে এর বিপরীত চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্ট। ২০১৭ সাল থেকে মাস্ক চাকরিপ্রার্থীদের এমন একটি প্রশ্ন করছেন, যা মিথ্যা কথা শনাক্ত করতে বেশ কার্যকর। এর মাধ্যমেই তাঁর কোম্পানির জন্য সঠিক কর্মী নির্বাচন করেন মাস্ক।
চাকরির সাক্ষাৎকারের কোনো কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন না ইলন মাস্ক। খুব সহজ একটি প্রশ্ন করেন তিনি। সেটি হলো—‘আপনি যে কঠিন সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হয়েছেন, সেগুলো কীভাবে সমাধান করেছেন তা আমাকে বলুন।’
একে একটি সাধারণ প্রশ্ন বলে মনে করতে পারে অনেকেই। কিন্তু আসলে এটি চতুর কৌশলের অংশ। প্রার্থীর অভিজ্ঞতার সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে মাস্ক এই প্রশ্ন ব্যবহার করেন এবং এটি প্রমাণিত হয় যে, সত্যবাদীদের থেকে মিথ্যাবাদীদের আলাদা করতে এটি দুর্দান্ত কৌশল। মাস্কের পদ্ধতি সঠিকভাবে কাজ করে তা একটি গবেষণা নিশ্চিত করে।
এই প্রশ্ন ‘অ্যাসিমেট্রিক ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট’ (এআইএম) নামের একটি কৌশলের অধীনে পড়ে। এআইএম কৌশলটি প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিস্তারিত গল্প বলতে উৎসাহ দেয়। এর মাধ্যমে প্রার্থীদের মিথ্যা কথা চিহ্নিত করা যায়। মেমোরি অ্যান্ড কগনিশনের জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড রিসার্চে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে, সত্যবাদীদের মধ্যে আরও বিস্তারিত উত্তর দেওয়ার প্রবণতা থাকার কারণে এই পদ্ধতি কাজ করে। অন্যদিকে মিথ্যাবাদীরা প্রায়শই তাদের তথ্যগুলো অস্পষ্টভাবে জানায়।
যাঁরা সত্য বলেন, তাঁরা সাধারণত নিজেদের অভিজ্ঞতা বলার সময় আত্মবিশ্বাসী থাকেন এবং বিস্তারিত তথ্য দিতে কোনো সমস্যা হয় না। তাঁরা যেসব সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিলেন, সেগুলো সমাধানে নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে কথা বলেন। সেই সঙ্গে এসব পদক্ষেপের ফলাফল সম্পর্কেও জানান। অন্যদিকে কম কথা বললে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম বলে মনে করেন মিথ্যাবাদীরা। তাই তাঁরা অস্পষ্ট বা সংক্ষিপ্ত উত্তর দেন।
গবেষণার অন্যতম লেখক কোডি পোর্টারের মতে, মিথ্যাবাদীদের এই কৌশল উল্টোভাবে কাজ করে। ছোট ছোট বিস্তারিত তথ্যই তদন্তের প্রাণ। যদি কেউ বিস্তারিত উত্তর দেন, তখন সত্যি না মিথ্যা বলছেন তা বুঝতে সহজ হয়।
মাস্কের এই কৌশল শুধু মিথ্যাবাদীদের ধরতে সাহায্য করার পাশাপাশি প্রার্থীর ‘অত্যাধুনিক দক্ষতার’ প্রমাণ দেয়। তিনি এই প্রশ্নের মাধ্যমে দেখতে চান যে, প্রার্থীদের দাবিকৃত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা তাঁদের রয়েছে কি না। যদি কেউ বিস্তারিতভাবে বলতে পারেন, কোনো কঠিন সমস্যার সমাধান কীভাবে করেছেন, তাহলে তাঁরা ভবিষ্যতে একইভাবে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
মাস্ক সব সময় অন্যভাবে চিন্তা করেন, তা বৈদ্যুতিক গাড়ি, মহাকাশ ভ্রমণ, অথবা সম্ভাব্য কর্মীদের সাক্ষাৎকার নেওয়ার ক্ষেত্রেই হোক না কেন।
বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্কের সঙ্গে চাকরির সাক্ষাৎকারের কথা কল্পনা করলে আপনি হয়তো ইঞ্জিনিয়ারিং বা ব্যবসায়িক কৌশল সম্পর্কিত কঠিন প্রশ্নের কথা ভাবতে পারেন। তবে এর বিপরীত চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম নিউ ইয়র্ক পোস্ট। ২০১৭ সাল থেকে মাস্ক চাকরিপ্রার্থীদের এমন একটি প্রশ্ন করছেন, যা মিথ্যা কথা শনাক্ত করতে বেশ কার্যকর। এর মাধ্যমেই তাঁর কোম্পানির জন্য সঠিক কর্মী নির্বাচন করেন মাস্ক।
চাকরির সাক্ষাৎকারের কোনো কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন না ইলন মাস্ক। খুব সহজ একটি প্রশ্ন করেন তিনি। সেটি হলো—‘আপনি যে কঠিন সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হয়েছেন, সেগুলো কীভাবে সমাধান করেছেন তা আমাকে বলুন।’
একে একটি সাধারণ প্রশ্ন বলে মনে করতে পারে অনেকেই। কিন্তু আসলে এটি চতুর কৌশলের অংশ। প্রার্থীর অভিজ্ঞতার সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে মাস্ক এই প্রশ্ন ব্যবহার করেন এবং এটি প্রমাণিত হয় যে, সত্যবাদীদের থেকে মিথ্যাবাদীদের আলাদা করতে এটি দুর্দান্ত কৌশল। মাস্কের পদ্ধতি সঠিকভাবে কাজ করে তা একটি গবেষণা নিশ্চিত করে।
এই প্রশ্ন ‘অ্যাসিমেট্রিক ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট’ (এআইএম) নামের একটি কৌশলের অধীনে পড়ে। এআইএম কৌশলটি প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিস্তারিত গল্প বলতে উৎসাহ দেয়। এর মাধ্যমে প্রার্থীদের মিথ্যা কথা চিহ্নিত করা যায়। মেমোরি অ্যান্ড কগনিশনের জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড রিসার্চে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে, সত্যবাদীদের মধ্যে আরও বিস্তারিত উত্তর দেওয়ার প্রবণতা থাকার কারণে এই পদ্ধতি কাজ করে। অন্যদিকে মিথ্যাবাদীরা প্রায়শই তাদের তথ্যগুলো অস্পষ্টভাবে জানায়।
যাঁরা সত্য বলেন, তাঁরা সাধারণত নিজেদের অভিজ্ঞতা বলার সময় আত্মবিশ্বাসী থাকেন এবং বিস্তারিত তথ্য দিতে কোনো সমস্যা হয় না। তাঁরা যেসব সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিলেন, সেগুলো সমাধানে নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে কথা বলেন। সেই সঙ্গে এসব পদক্ষেপের ফলাফল সম্পর্কেও জানান। অন্যদিকে কম কথা বললে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম বলে মনে করেন মিথ্যাবাদীরা। তাই তাঁরা অস্পষ্ট বা সংক্ষিপ্ত উত্তর দেন।
গবেষণার অন্যতম লেখক কোডি পোর্টারের মতে, মিথ্যাবাদীদের এই কৌশল উল্টোভাবে কাজ করে। ছোট ছোট বিস্তারিত তথ্যই তদন্তের প্রাণ। যদি কেউ বিস্তারিত উত্তর দেন, তখন সত্যি না মিথ্যা বলছেন তা বুঝতে সহজ হয়।
মাস্কের এই কৌশল শুধু মিথ্যাবাদীদের ধরতে সাহায্য করার পাশাপাশি প্রার্থীর ‘অত্যাধুনিক দক্ষতার’ প্রমাণ দেয়। তিনি এই প্রশ্নের মাধ্যমে দেখতে চান যে, প্রার্থীদের দাবিকৃত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা তাঁদের রয়েছে কি না। যদি কেউ বিস্তারিতভাবে বলতে পারেন, কোনো কঠিন সমস্যার সমাধান কীভাবে করেছেন, তাহলে তাঁরা ভবিষ্যতে একইভাবে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
মাস্ক সব সময় অন্যভাবে চিন্তা করেন, তা বৈদ্যুতিক গাড়ি, মহাকাশ ভ্রমণ, অথবা সম্ভাব্য কর্মীদের সাক্ষাৎকার নেওয়ার ক্ষেত্রেই হোক না কেন।
তরুণদের পছন্দের প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি সম্প্রতি বাংলাদেশে উন্মোচন করেছে তাদের নতুন দুটি ‘পাওয়ার হাউস’ স্মার্টফোন—রিয়েলমি ১৪ ৫-জি ও রিয়েলমি ১৪টি ৫-জি। যাঁরা নির্বিঘ্ন ডিজিটাল লাইফস্টাইল উপভোগ করতে চান এবং পারফরম্যান্সে কোনো ছাড় দিতে নারাজ, তাঁদের জন্য মোবাইল দুটি ডিজাইন করা হয়েছে। সর্বাধুনিক
২ ঘণ্টা আগেরসায়ন ও প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ছিল রসায়নবিদ আলেসান্দ্রো ভোল্টার উদ্ভাবিত রাসায়নিক ব্যাটারি। ১৮০০ সালে এ ব্যাটারির আবিষ্কার ছাড়া আধুনিক বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও ইলেকট্রনিকসের অগ্রগতি ভাবা দুষ্কর। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গবেষণা চলছে নতুন ধরনের ব্যাটারি উদ্ভাবনে। তবে এখন পর্যন্ত সব
৭ ঘণ্টা আগেযদি আপনি ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও দেখেন, তবে আপনার সামনে মুভি বা টিভি সিরিজের ভুয়া ট্রেইলার চোখে পড়ার কথা। এসব ভুয়া ট্রেইলার বানানো হয় আসল সিনেমার কিছু ক্লিপের সঙ্গে এআইভিত্তিক কণ্ঠস্বর ও ভিডিও মিশিয়ে ফলে অনেক দর্শকই বিভ্রান্ত হন, ধরে নেন এটা কোনো আসন্ন সিনেমার অফিশিয়াল ট্রেইলার। সাম্প্রতিক সময়ে এই ধরনে
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যাপল তাদের পরবর্তী অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ১৯–এ বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। নতুন এই আপডেটে যুক্ত হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট টুল, যা ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করে আইফোনের ব্যাটারি লাইফ বা আয়ু বাড়াবে। এ ছাড়া নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আসছে সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইন, যা
৯ ঘণ্টা আগে