এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি নারী সেলিব্রেটিদের দুটি পর্নো ছবি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা তদন্ত করছে মেটা। মেটার স্বাধীন ওভারসাইট বোর্ড বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বলে এক ব্লগ পোস্টে জানানো হয়েছে।
বোর্ডের একজন মুখপাত্র বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে পর্ণোগ্রাফি তৈরির বিষয়ে মেটার নীতি ও অনুশীলনের সামগ্রিক কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে দুটি উদাহরণ ব্যবহার করবে এই বোর্ড। এসব ছবিতে চিত্রিত বিখ্যাত নারীদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, এআই প্রযুক্তি প্রসারের ফলে মনগড়া বা ভুয়া ছবি, অডিও ক্লিপ ও ভিডিওগুলোকে বাস্তব মানবসৃষ্ট কনটেন্ট থেকে আলাদা করা কঠিন হয়ে পড়ছে। ফলে অনলাইনে এআই দিয়ে তৈরি পর্ণোগ্রাফির ব্যাপক প্রসার ঘটছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী ও মেয়েরা এসবের শিকার হচ্ছে।
এই বছরের শুরুর দিকে মার্কিন গায়িকা টেইলর সুইফটের একটি ডিপফেক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভুয়া ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার পর মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফটের সমস্ত ছবি অনুসন্ধান করার সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ক্ষতিকারক ‘ডিপফেক’ তৈরিকে অপরাধী হিসেবে বিবেচনার জন্য আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন কিছু শিল্প নির্বাহীরা। পাশাপাশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে তাদের পণ্যে এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার রোধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।
ওভারসাইট বোর্ডের কেসগুলোর বর্ণনায় বলা হয়, এআই দিয়ে ভারতের একজন বিখ্যাত নারীর নগ্ন ভুয়া ছবি তৈরি করা হয়েছে। ছবিটি ইনস্টাগ্রামের একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পোস্ট করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে শুধু ভারতীয় নারীদের এআই দিয়ে ভুয়া ছবি শেয়ার করা হয়।
বোর্ড বলেছে, এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট শেয়ার করার এক ফেসবুক গ্রুপে আরেকটি ছবি পোস্ট করা হয়। এই ছবিতে ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত নারীর’ এআই দিয়ে তৈরি নগ্ন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
মেটার বুলিং ও হ্যারাসমেন্ট নীতি লঙ্ঘন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নারীর ভুয়া ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়। এই নীতি ‘অপমানজনক যৌন ফটোশপ বা অঙ্কন’ নিষিদ্ধ করে। তবে প্রাথমিকভাবে ভারতীয় মহিলার ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়নি। তবে বোর্ড পর্যালোচনার জন্য এটিকে বেছে নেওয়ার পরেই কেবল ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়।
একটি পৃথক পোস্টে মেটা এসব অভিযোগ স্বীকার করেছে এবং বোর্ডের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি নারী সেলিব্রেটিদের দুটি পর্নো ছবি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা তদন্ত করছে মেটা। মেটার স্বাধীন ওভারসাইট বোর্ড বিষয়টি খতিয়ে দেখছে বলে এক ব্লগ পোস্টে জানানো হয়েছে।
বোর্ডের একজন মুখপাত্র বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে পর্ণোগ্রাফি তৈরির বিষয়ে মেটার নীতি ও অনুশীলনের সামগ্রিক কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে দুটি উদাহরণ ব্যবহার করবে এই বোর্ড। এসব ছবিতে চিত্রিত বিখ্যাত নারীদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বলেছে, এআই প্রযুক্তি প্রসারের ফলে মনগড়া বা ভুয়া ছবি, অডিও ক্লিপ ও ভিডিওগুলোকে বাস্তব মানবসৃষ্ট কনটেন্ট থেকে আলাদা করা কঠিন হয়ে পড়ছে। ফলে অনলাইনে এআই দিয়ে তৈরি পর্ণোগ্রাফির ব্যাপক প্রসার ঘটছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী ও মেয়েরা এসবের শিকার হচ্ছে।
এই বছরের শুরুর দিকে মার্কিন গায়িকা টেইলর সুইফটের একটি ডিপফেক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভুয়া ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়া নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার পর মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফটের সমস্ত ছবি অনুসন্ধান করার সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ক্ষতিকারক ‘ডিপফেক’ তৈরিকে অপরাধী হিসেবে বিবেচনার জন্য আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন কিছু শিল্প নির্বাহীরা। পাশাপাশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে তাদের পণ্যে এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার রোধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।
ওভারসাইট বোর্ডের কেসগুলোর বর্ণনায় বলা হয়, এআই দিয়ে ভারতের একজন বিখ্যাত নারীর নগ্ন ভুয়া ছবি তৈরি করা হয়েছে। ছবিটি ইনস্টাগ্রামের একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পোস্ট করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে শুধু ভারতীয় নারীদের এআই দিয়ে ভুয়া ছবি শেয়ার করা হয়।
বোর্ড বলেছে, এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট শেয়ার করার এক ফেসবুক গ্রুপে আরেকটি ছবি পোস্ট করা হয়। এই ছবিতে ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত নারীর’ এআই দিয়ে তৈরি নগ্ন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
মেটার বুলিং ও হ্যারাসমেন্ট নীতি লঙ্ঘন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নারীর ভুয়া ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়। এই নীতি ‘অপমানজনক যৌন ফটোশপ বা অঙ্কন’ নিষিদ্ধ করে। তবে প্রাথমিকভাবে ভারতীয় মহিলার ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়নি। তবে বোর্ড পর্যালোচনার জন্য এটিকে বেছে নেওয়ার পরেই কেবল ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়।
একটি পৃথক পোস্টে মেটা এসব অভিযোগ স্বীকার করেছে এবং বোর্ডের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি।
৭ ঘণ্টা আগেচীনের ইন্টারনেট জায়ান্ট বাইদু ২০২৬ সালে যুক্তরাজ্য ও জার্মানিতে রোবোট্যাক্সি পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক রাইড-শেয়ারিং অ্যাপ লিফট–এর মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে সংশ্লিষ্ট দেশের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে।
৮ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক তাদের কমিউনিটি গাইডলাইনে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। গত বৃহস্পতিবার এক ব্লগপোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টিকটকের গ্লোবাল ট্রাস্ট অ্যান্ড সেফটি প্রধান সন্দীপ গ্রোভার। নতুন নিয়মগুলো আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
৯ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৯ হাজার ২০০ বার বেশি হ্যাকিংয়ের প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। এই সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৪৫ শতাংশ বেশি। এসব হামলার বেশির ভাগই উত্তর কোরিয়া থেকে পরিচালিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে