টি এইচ মাহির
সম্প্রতি বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় রিমালের পর দুর্দশাগ্রস্ত মা ও তাঁর শিশুর ছবি ভাইরাল হয়। অনেকে সেই ছবি দেখে কষ্ট পান। কিন্তু পরে ছবিটির ত্রুটি থেকে বোঝা যায়, সেটি এআই দিয়ে তৈরি করা। কী ছিল সেই ত্রুটি? কেনই-বা সেই ত্রুটি হলো?
মানুষের ভাবনাকে সহজে ছবিতে রূপান্তর করতে পারে কোনো কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক অ্যাপ কিংবা ওয়েবসাইট। বাস্তবিক, শৈল্পিক অথবা ভবিষ্যতের ধারণার যেকোনো ছবি বানিয়ে দিতে পারে এসব অ্যাপ কিংবা ওয়েবসাইট। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন অহরহ দেখা মিলছে এমন ছবির। বেশ কিছু এআইভিত্তিক জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইট আছে এ কাজের জন্য। যেমন দালি, মিডজার্নি এআই, স্ট্যাবল ডিফিউশন ইত্যাদি। তবে ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তি একেবারে নির্ভুল নয়।
মানুষের ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এআই প্রায়ই একটি ভুল করে ফেলে। মানুষের হাতের পাঁচ আঙুলের জায়গায় কখনো ছয় আঙুল, কখনো দুই হাত এক করে ফেলে আবার কখনো অদ্ভুত ধরনের হাতের ছবি তৈরি করে এআই। শুধু হাতের আঙুল নয়, এআই জেনারেটেড ছবিতে ত্রুটি থাকে মানুষের চুল, নখ, দাঁত ইত্যাদিতেও।
এআই দিয়ে বানানো প্রথম ছবিটি দেখুন। একদম নিখুঁত মনে হলেও এখানে লুকিয়ে আছে হাস্যকর ত্রুটি। ছবির লোকটির ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে আঙুল আছে পাঁচটি! আবার কার্টুন ধাঁচের এই দ্বিতীয় ছবিটিতে শিশুটির হাতের আঙুলের দিকে তাকিয়ে দেখুন। কাপের হাতল শিশুটির আঙুল ভেদ করে চলে গেছে।
এআইয়ের হাতের আঙুল তৈরিতে ভুল করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু কারণ আছে। হাত মানবদেহের এমন একটি অংশ, যা ছবি বা ফটোগ্রাফে ভালোভাবে ফোকাস করা হয় না। এআই মূলত ইন্টারনেটে পাওয়া এমন বিলিয়ন বিলিয়ন ছবির ডেটা সেট থেকে প্রম্পট অনুযায়ী ছবি বানিয়ে দেয়। ফলে হাত বা হাতের আঙুলের ছবি তৈরি করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলে এআই। স্ট্যাবিলিটি এআইয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন এই তথ্য। এভাবে এআই দিয়ে তৈরি করা ছবিতে চোখ, পাপড়ি, নখ, কান, দাঁত ইত্যাদিসহ মানবদেহের আরও অনেক অংশ বিকৃত হয়ে যায়।
আবার এআই আসলে জানে না হাত কী, এটি দিয়ে কী করা হয় বা এর কাজ কী কিংবা হাতে কয়টা আঙুল থাকে এবং এদের কাজ কী। এআই শুধু জানে, ছবিতে মানুষের হাত উপস্থিত থাকে। এআই ইন্টারনেট থেকে পাওয়া ছবির মাধ্যমে শেখে, হাত কীভাবে কোনো বস্তু ধরে রাখে বা মুঠো করে। কিন্তু হাতের আঙুল কয়টা, কার কী আকার, তা জানে না।
আরও নিখুঁতভাবে ছবি তৈরি করতে হলে এআইকে হাতের ফোকাসসহ রেফারেন্স ছবি ডেটা সেট হিসেবে দিতে হবে। তাহলেই এ প্রযুক্তি ধীরে ধীরে দ্বিমাত্রিক থেকে ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করতে পারবে নিখুঁতভাবে। এ জন্য বিখ্যাত মিডজার্নি এআই ছবির হাতকে আরও নিখুঁত করতে তাদের প্রোগ্রাম আপডেট করেছে। এ বিষয়ে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে অন্য এআইগুলো।
সম্প্রতি বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় রিমালের পর দুর্দশাগ্রস্ত মা ও তাঁর শিশুর ছবি ভাইরাল হয়। অনেকে সেই ছবি দেখে কষ্ট পান। কিন্তু পরে ছবিটির ত্রুটি থেকে বোঝা যায়, সেটি এআই দিয়ে তৈরি করা। কী ছিল সেই ত্রুটি? কেনই-বা সেই ত্রুটি হলো?
মানুষের ভাবনাকে সহজে ছবিতে রূপান্তর করতে পারে কোনো কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক অ্যাপ কিংবা ওয়েবসাইট। বাস্তবিক, শৈল্পিক অথবা ভবিষ্যতের ধারণার যেকোনো ছবি বানিয়ে দিতে পারে এসব অ্যাপ কিংবা ওয়েবসাইট। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন অহরহ দেখা মিলছে এমন ছবির। বেশ কিছু এআইভিত্তিক জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইট আছে এ কাজের জন্য। যেমন দালি, মিডজার্নি এআই, স্ট্যাবল ডিফিউশন ইত্যাদি। তবে ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তি একেবারে নির্ভুল নয়।
মানুষের ছবি তৈরির ক্ষেত্রে এআই প্রায়ই একটি ভুল করে ফেলে। মানুষের হাতের পাঁচ আঙুলের জায়গায় কখনো ছয় আঙুল, কখনো দুই হাত এক করে ফেলে আবার কখনো অদ্ভুত ধরনের হাতের ছবি তৈরি করে এআই। শুধু হাতের আঙুল নয়, এআই জেনারেটেড ছবিতে ত্রুটি থাকে মানুষের চুল, নখ, দাঁত ইত্যাদিতেও।
এআই দিয়ে বানানো প্রথম ছবিটি দেখুন। একদম নিখুঁত মনে হলেও এখানে লুকিয়ে আছে হাস্যকর ত্রুটি। ছবির লোকটির ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বাদে আঙুল আছে পাঁচটি! আবার কার্টুন ধাঁচের এই দ্বিতীয় ছবিটিতে শিশুটির হাতের আঙুলের দিকে তাকিয়ে দেখুন। কাপের হাতল শিশুটির আঙুল ভেদ করে চলে গেছে।
এআইয়ের হাতের আঙুল তৈরিতে ভুল করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু কারণ আছে। হাত মানবদেহের এমন একটি অংশ, যা ছবি বা ফটোগ্রাফে ভালোভাবে ফোকাস করা হয় না। এআই মূলত ইন্টারনেটে পাওয়া এমন বিলিয়ন বিলিয়ন ছবির ডেটা সেট থেকে প্রম্পট অনুযায়ী ছবি বানিয়ে দেয়। ফলে হাত বা হাতের আঙুলের ছবি তৈরি করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলে এআই। স্ট্যাবিলিটি এআইয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন এই তথ্য। এভাবে এআই দিয়ে তৈরি করা ছবিতে চোখ, পাপড়ি, নখ, কান, দাঁত ইত্যাদিসহ মানবদেহের আরও অনেক অংশ বিকৃত হয়ে যায়।
আবার এআই আসলে জানে না হাত কী, এটি দিয়ে কী করা হয় বা এর কাজ কী কিংবা হাতে কয়টা আঙুল থাকে এবং এদের কাজ কী। এআই শুধু জানে, ছবিতে মানুষের হাত উপস্থিত থাকে। এআই ইন্টারনেট থেকে পাওয়া ছবির মাধ্যমে শেখে, হাত কীভাবে কোনো বস্তু ধরে রাখে বা মুঠো করে। কিন্তু হাতের আঙুল কয়টা, কার কী আকার, তা জানে না।
আরও নিখুঁতভাবে ছবি তৈরি করতে হলে এআইকে হাতের ফোকাসসহ রেফারেন্স ছবি ডেটা সেট হিসেবে দিতে হবে। তাহলেই এ প্রযুক্তি ধীরে ধীরে দ্বিমাত্রিক থেকে ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করতে পারবে নিখুঁতভাবে। এ জন্য বিখ্যাত মিডজার্নি এআই ছবির হাতকে আরও নিখুঁত করতে তাদের প্রোগ্রাম আপডেট করেছে। এ বিষয়ে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে অন্য এআইগুলো।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
৪ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সম্প্রতি ‘টেলিকম খাতে নেটওয়ার্ক ও ব্যবসা পরিচালনার লাইসেন্স পুনর্বিন্যাসের’ জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন সংশোধনের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তাতে আইসিএক্স বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এর ফলে বাংলাদেশের ডিজিটাল...
৪ দিন আগেডিজিটাল যুগে যোগাযোগের অন্যতম সহজ ও দ্রুত মাধ্যম হয়ে উঠেছে মেসেঞ্জারের মতো বিভিন্ন মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই বার্তা আদান-প্রদান করতে পারেন। অনেক সময় বার্তা পাঠানোর পর বানান ভুল, তথ্যগত ত্রুটি বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে পাঠানো বার্তাটি সংশোধনের প্রয়োজন হয়। আগে মেসেঞ্জারে
৫ দিন আগেকাজাখস্তানের ২৩ বছর বয়সী তরুণ কেনজেবেক ইসমাইলভ তাঁর মাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে একটি গাড়ি কোনো কারণ ছাড়াই থেমে গিয়ে এক লেনের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে। কিন্তু কেনজেবেকের হাসপাতালে যাওয়ার তাড়া ছিল।
৫ দিন আগে