বর্তমানে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কনটাক্ট তথ্য শেয়ার করা। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কনটাক্ট তথ্য সহজেই অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার সুযোগ রয়েছে। ফোন কল বা মেসেজ থেকে মোবাইল নম্বর সংরক্ষণ করা সহজ। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না টেলিফোন নম্বর, ঠিকানা, ইমেইল জন্মদিনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য একটি ফাইল আকারে পাঠানো যায়।
একটি একটি করে এসব তথ্য জানানোর ঝামেলা এড়াতে চাইলে কনটাক্ট শেয়ার করার পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে নতুন ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচিত হতে বা ব্যবসায়িক কাজে ডিজিটাল ভিজিটিং কার্ডের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে আপনার সব যোগাযোগের তথ্য কাউকে পাঠাবেন যেভাবে
১. কন্টাক্ট অ্যাপ খুলুন: আপনার ফোনে কন্টাক্ট অ্যাপটি চালু করুন। এই অ্যাপটির আইকন সাধারণত একজন ব্যক্তির অবয়বের মতো দেখায়।
২. যোগাযোগের তথ্যগুলো নির্বাচন করুন: কন্টাক্ট অ্যাপ খোলার পর নিজের যোগাযোগের তথ্য খুঁজে বের করুন। এটি ‘মি’, আপনার নাম, বা এর আগে আপনি যেভাবে তথ্যটি সংরক্ষণ করেছেন তার অধীনে তালিকাভুক্ত হতে পারে।
৩. তথ্য দিন: শুধু ফোন নম্বর ছাড়া আরও অন্য কোনো তথ্যও শেয়ার করতে চাইলে এই পর্যায়ে তথ্যগুলো যুক্ত করতে হবে। এ জন্য ‘এডিট’ আইকোনে ট্যাপ করুন। এই এডিট আইকোনটি দেখতে একটি পেনসিলের মতো হবে। এরপর স্ক্রল করে ইমেইল, বার্থডে, অ্যাড্রেস, কোম্পানির নামের মতো অপশনে ওপর ট্যাপ করে প্রয়োজনীয় তথ্য যুক্ত করুন। পছন্দমতো নিজের ছবিও যুক্ত করতে পারবেন। এরপর সেভ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. শেয়ার অপশন খুঁজুন: পছন্দের মতো তথ্য যুক্ত করার পর ওপরের ডান দিকে থাকা তিন ডট আইকোনে ট্যাপ করুন। ফলে একটি মেনু চালু হবে। মেনু থেকে ‘শেয়ার’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. তথ্য নির্বাচন করুন: ফোন নম্বরের সঙ্গে কোনো কোনো তথ্য শেয়ার করতে চান তার পাশের বক্সে ট্যাপ করে তা নির্বাচন। এখান থেকে সব তথ্য বা কয়েকটি তথ্য নির্বাচন করতে পারবেন।
৬. শেয়ারিং পদ্ধতি নির্বাচন করুন: কন্টাক্ট তথ্য শেয়ার করার জন্য এখানে একাধিক অপশন থাকবে। এগুলোর মধ্যে ম্যাসেজিং অ্যাপ, ইমেইল, ব্লুটুথ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পছন্দের মতো অপশন নির্বাচন করুন।
৭. তথ্য শেয়ার করুন: শেয়ারিং পদ্ধতি নির্বাচন করার পর প্রাপকের নির্বাচন করুন। যে পদ্ধতি বেছে নিয়েছেন, তার ওপর নির্ভর করে এখানে প্রাপকের নাম, ফোন নম্বর লেখা, বা ইমেইল লিখতে হতে পারে।
এবারে একটি ডিজিটাল কার্ড (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে vCard বা . vcf ফাইল) আকারে যোগাযোগের তথ্যসহ একটি ফাইল সামনে আসবে। কেউ চাইলে এখানে ব্যক্তিগত বার্তা যোগ করতে পারেন। এরপর ‘সেন্ড’ বোতামে চাপুন। এরপর প্রাপক সেই কনটাক্ট তথ্য পেয়ে যাবেন, যা খুব সহজেই ফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন।
তথ্যসূত্র:টেক রেডার
বর্তমানে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কনটাক্ট তথ্য শেয়ার করা। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কনটাক্ট তথ্য সহজেই অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার সুযোগ রয়েছে। ফোন কল বা মেসেজ থেকে মোবাইল নম্বর সংরক্ষণ করা সহজ। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না টেলিফোন নম্বর, ঠিকানা, ইমেইল জন্মদিনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য একটি ফাইল আকারে পাঠানো যায়।
একটি একটি করে এসব তথ্য জানানোর ঝামেলা এড়াতে চাইলে কনটাক্ট শেয়ার করার পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে নতুন ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচিত হতে বা ব্যবসায়িক কাজে ডিজিটাল ভিজিটিং কার্ডের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে আপনার সব যোগাযোগের তথ্য কাউকে পাঠাবেন যেভাবে
১. কন্টাক্ট অ্যাপ খুলুন: আপনার ফোনে কন্টাক্ট অ্যাপটি চালু করুন। এই অ্যাপটির আইকন সাধারণত একজন ব্যক্তির অবয়বের মতো দেখায়।
২. যোগাযোগের তথ্যগুলো নির্বাচন করুন: কন্টাক্ট অ্যাপ খোলার পর নিজের যোগাযোগের তথ্য খুঁজে বের করুন। এটি ‘মি’, আপনার নাম, বা এর আগে আপনি যেভাবে তথ্যটি সংরক্ষণ করেছেন তার অধীনে তালিকাভুক্ত হতে পারে।
৩. তথ্য দিন: শুধু ফোন নম্বর ছাড়া আরও অন্য কোনো তথ্যও শেয়ার করতে চাইলে এই পর্যায়ে তথ্যগুলো যুক্ত করতে হবে। এ জন্য ‘এডিট’ আইকোনে ট্যাপ করুন। এই এডিট আইকোনটি দেখতে একটি পেনসিলের মতো হবে। এরপর স্ক্রল করে ইমেইল, বার্থডে, অ্যাড্রেস, কোম্পানির নামের মতো অপশনে ওপর ট্যাপ করে প্রয়োজনীয় তথ্য যুক্ত করুন। পছন্দমতো নিজের ছবিও যুক্ত করতে পারবেন। এরপর সেভ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. শেয়ার অপশন খুঁজুন: পছন্দের মতো তথ্য যুক্ত করার পর ওপরের ডান দিকে থাকা তিন ডট আইকোনে ট্যাপ করুন। ফলে একটি মেনু চালু হবে। মেনু থেকে ‘শেয়ার’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৫. তথ্য নির্বাচন করুন: ফোন নম্বরের সঙ্গে কোনো কোনো তথ্য শেয়ার করতে চান তার পাশের বক্সে ট্যাপ করে তা নির্বাচন। এখান থেকে সব তথ্য বা কয়েকটি তথ্য নির্বাচন করতে পারবেন।
৬. শেয়ারিং পদ্ধতি নির্বাচন করুন: কন্টাক্ট তথ্য শেয়ার করার জন্য এখানে একাধিক অপশন থাকবে। এগুলোর মধ্যে ম্যাসেজিং অ্যাপ, ইমেইল, ব্লুটুথ ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। পছন্দের মতো অপশন নির্বাচন করুন।
৭. তথ্য শেয়ার করুন: শেয়ারিং পদ্ধতি নির্বাচন করার পর প্রাপকের নির্বাচন করুন। যে পদ্ধতি বেছে নিয়েছেন, তার ওপর নির্ভর করে এখানে প্রাপকের নাম, ফোন নম্বর লেখা, বা ইমেইল লিখতে হতে পারে।
এবারে একটি ডিজিটাল কার্ড (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে vCard বা . vcf ফাইল) আকারে যোগাযোগের তথ্যসহ একটি ফাইল সামনে আসবে। কেউ চাইলে এখানে ব্যক্তিগত বার্তা যোগ করতে পারেন। এরপর ‘সেন্ড’ বোতামে চাপুন। এরপর প্রাপক সেই কনটাক্ট তথ্য পেয়ে যাবেন, যা খুব সহজেই ফোনে সেভ করে রাখতে পারবেন।
তথ্যসূত্র:টেক রেডার
কয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি মানুষের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)-এর বিজ্ঞানীরা। প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতনামা মিডিয়া ল্যাব পরিচালিত এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা লেখালেখির কাজে...
১৮ ঘণ্টা আগে