পেশাজীবীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে লিংকডইন ব্যবহার করা হয়। তবে এই প্ল্যাটফর্মকে ডেটিং অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে ফেলছে জেনারেশন জেড (জেন জেড)। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডের প্রতিবেদনে এক নারী অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়েছে।
জেন জেড প্রজন্মের ওই নারী বলেন, যার একটি স্থিতিশীল চাকরি আছে এবং সচ্ছলভাবে চলতে পারে এমন কাউকে খুঁজে পেতে সে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে। তিনি এটাও স্পষ্ট করেছেন যে, তিনি কোনো সুগার ড্যাডিকে খুঁজছেন না বরং এমন একজনকে খুঁজছেন যিনি নিজের যত্ন নিতে পারেন। লিংকডইনে তালিকাভুক্ত কাজের ইতিহাস, শিক্ষাগত পটভূমি ও কর্মজীবনের লক্ষ্যগুলো মূল্যায়নের মাধ্যমে পছন্দের মতো একজন সম্ভাব্য রোমান্টিক পার্টনার বা প্রেমিক খুঁজে পেতে পারেন বলে তিনি আশা করেন।
টেম্পল ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক ডাস্টিন কিড বলেন, লিংকডইনকে ডেটিং অ্যাপ হিসেবে ব্যবহার করা গতানুগতিক ‘ডেটিং কৌশল’ থেকে এসেছে। একটি ডেটিং ঠিক করার উদ্দেশ্যে লিংকডইনের অনলাইন টুলগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।
কিড বলেন, এই ঘটনার মূল কারণ হলো লিংকডইনে সরাসরি মেসেজিং (ডিএম) ফিচার ব্যবহার করা যায়।
পেশাদারি কাজের ব্যবহার জন্য লিংকডইনের নকশা তৈরি করা হয়েছে। তবে সরাসরি-ম্যাসেজিং অপশনে থাকলে যেকোনো প্ল্যাটফর্মকেই ডেটিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
যে কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ব্যক্তির ছবি পোস্ট করা গেলে তা একটি ডেটিং অ্যাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে এই প্রতিবেদন থেকে বোঝা যায়। লিংকডইনের একটি সুবিধা হল এটি একজন ব্যক্তির কিউরেটেড জীবনের বাইরে চলে যায়।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনটি পড়ার পর কৌতূহলী নেটিজেনরা লিংকডইনকে একটি ডেটিং অ্যাপে পরিণত করার বিষয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন।
প্ল্যাটফর্মে ডেটিং ও প্রেম নিবেদন বিষয়ে লিংকডইনের ১ হাজারের বেশি নারী ব্যবহারকারীর ওপর জরিপ করা হয়েছিল। জরিপটি বৈজ্ঞানিকভাবে না করা হলেও প্রতিবেদনে বলা হয়, ৯১ শতাংশ নারী এই প্ল্যাটফর্মে অনুপযুক্ত বার্তা পেয়েছে।
লিংকডইনে ডেটিং নিয়ে যোগাযোগ পরামর্শদাতা ক্যাটলিন বেগের নিজস্ব তত্ত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, যেসব ব্যাক্তি মনে করে সে অন্যদের থেকে বিছিন্ন তাদের মধ্যে লিংকডইন ব্যবহার করে ডেটিং করার আগ্রহ জন্মে। আন্তরিক ও ধীর গতির সম্পর্ক তৈরি করতে বেশি মানুষ আগ্রহী হচ্ছে।
বেগ আরও বলেন, ‘নোটিফিকেশন সংস্কৃতি’ সবকিছুর ওপর প্রভাব বিস্তার করছে। এটি ডেটিং অ্যাপের সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে করোনা মহামারীর পর সবাই এই ধরনের বিষয় নিয়ে সবাই ক্লান্তবোধ করছে। ডেটিং অ্যাপে একই ধরনের ফিচার ও প্রচারণা নিয়ে সবাই বিরক্ত হয়ে গেছে।
১৯৯৭ সাল থেকে ২০১২ সালে জন্ম নেওয়া সবাই জেনারেশন জেড প্রজন্মের অংশ। এর আগের প্রজন্মকে বলা হয় মিলেনিয়াল। ২০১০ এর পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জন্ম নেওয়াদের বলা হবে জেনারেশন আলফা ও এর পরে জন্ম নেওয়াদের বলা হবে জেনারেশন বেটা।
পেশাজীবীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে লিংকডইন ব্যবহার করা হয়। তবে এই প্ল্যাটফর্মকে ডেটিং অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে ফেলছে জেনারেশন জেড (জেন জেড)। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডের প্রতিবেদনে এক নারী অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়েছে।
জেন জেড প্রজন্মের ওই নারী বলেন, যার একটি স্থিতিশীল চাকরি আছে এবং সচ্ছলভাবে চলতে পারে এমন কাউকে খুঁজে পেতে সে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে। তিনি এটাও স্পষ্ট করেছেন যে, তিনি কোনো সুগার ড্যাডিকে খুঁজছেন না বরং এমন একজনকে খুঁজছেন যিনি নিজের যত্ন নিতে পারেন। লিংকডইনে তালিকাভুক্ত কাজের ইতিহাস, শিক্ষাগত পটভূমি ও কর্মজীবনের লক্ষ্যগুলো মূল্যায়নের মাধ্যমে পছন্দের মতো একজন সম্ভাব্য রোমান্টিক পার্টনার বা প্রেমিক খুঁজে পেতে পারেন বলে তিনি আশা করেন।
টেম্পল ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের একজন অধ্যাপক ডাস্টিন কিড বলেন, লিংকডইনকে ডেটিং অ্যাপ হিসেবে ব্যবহার করা গতানুগতিক ‘ডেটিং কৌশল’ থেকে এসেছে। একটি ডেটিং ঠিক করার উদ্দেশ্যে লিংকডইনের অনলাইন টুলগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।
কিড বলেন, এই ঘটনার মূল কারণ হলো লিংকডইনে সরাসরি মেসেজিং (ডিএম) ফিচার ব্যবহার করা যায়।
পেশাদারি কাজের ব্যবহার জন্য লিংকডইনের নকশা তৈরি করা হয়েছে। তবে সরাসরি-ম্যাসেজিং অপশনে থাকলে যেকোনো প্ল্যাটফর্মকেই ডেটিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
যে কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ব্যক্তির ছবি পোস্ট করা গেলে তা একটি ডেটিং অ্যাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে এই প্রতিবেদন থেকে বোঝা যায়। লিংকডইনের একটি সুবিধা হল এটি একজন ব্যক্তির কিউরেটেড জীবনের বাইরে চলে যায়।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনটি পড়ার পর কৌতূহলী নেটিজেনরা লিংকডইনকে একটি ডেটিং অ্যাপে পরিণত করার বিষয়ে তাদের প্রতিক্রিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন।
প্ল্যাটফর্মে ডেটিং ও প্রেম নিবেদন বিষয়ে লিংকডইনের ১ হাজারের বেশি নারী ব্যবহারকারীর ওপর জরিপ করা হয়েছিল। জরিপটি বৈজ্ঞানিকভাবে না করা হলেও প্রতিবেদনে বলা হয়, ৯১ শতাংশ নারী এই প্ল্যাটফর্মে অনুপযুক্ত বার্তা পেয়েছে।
লিংকডইনে ডেটিং নিয়ে যোগাযোগ পরামর্শদাতা ক্যাটলিন বেগের নিজস্ব তত্ত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, যেসব ব্যাক্তি মনে করে সে অন্যদের থেকে বিছিন্ন তাদের মধ্যে লিংকডইন ব্যবহার করে ডেটিং করার আগ্রহ জন্মে। আন্তরিক ও ধীর গতির সম্পর্ক তৈরি করতে বেশি মানুষ আগ্রহী হচ্ছে।
বেগ আরও বলেন, ‘নোটিফিকেশন সংস্কৃতি’ সবকিছুর ওপর প্রভাব বিস্তার করছে। এটি ডেটিং অ্যাপের সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে করোনা মহামারীর পর সবাই এই ধরনের বিষয় নিয়ে সবাই ক্লান্তবোধ করছে। ডেটিং অ্যাপে একই ধরনের ফিচার ও প্রচারণা নিয়ে সবাই বিরক্ত হয়ে গেছে।
১৯৯৭ সাল থেকে ২০১২ সালে জন্ম নেওয়া সবাই জেনারেশন জেড প্রজন্মের অংশ। এর আগের প্রজন্মকে বলা হয় মিলেনিয়াল। ২০১০ এর পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জন্ম নেওয়াদের বলা হবে জেনারেশন আলফা ও এর পরে জন্ম নেওয়াদের বলা হবে জেনারেশন বেটা।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে