ফ্যালকন ৯ স্পেসক্রাফটের মাধ্যমে মহাশূন্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স। গত মঙ্গলবার এই স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। নতুন বছরে ইলন মাস্কের নতুন এই প্রকল্পের লক্ষ্য হচ্ছে স্যাটেলাইটের সঙ্গে মোবাইল ফোনের সরাসরি সংযোগ স্থাপন। এর মাধ্যমে মহাকাশ থেকেই বিশ্বজুড়ে মোবাইল ফোনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সিগনাল পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভৌগোলিক অবস্থান ভেদে ইন্টারনেটের পরিষেবার যে তারতম্য সেটাও দূর করার লক্ষ্য থেকেই স্টারলিংক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট পাঠানো হয়েছে। গতকাল বুধবার ইলন মাস্ক তার মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের নেতৃত্বে স্টারলিংক মিশনের সাফল্যের ঘোষণা দিয়েছেন।
স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ২১টি স্টারলিংক স্যাটেলাইট পাঠানো হয়েছে মহাকাশে—যার মধ্যে আছে ৬টি ডিরেক্ট-টু-সেল স্যাটেলাইট। আর এসব স্যাটেলাইটই মহাকাশে মোবাইল ফোন টাওয়ারের মতো কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই মিশনে ডিরেক্ট-টু-সেল ক্ষমতা সম্পন্ন ছয়টি স্টারলিংক স্যাটেলাইট অন্তর্ভুক্ত আছে যা সারা বিশ্বের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের মেসেজ, ফোনকল এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সুবিধা দেবে। জল-স্থল-সাগর পাড়ে আপনি যেখানেই থাকুন না কেন বিশ্বের সর্বত্র বিরামহীন ইন্টারনেট সুবিধা দিতে সক্ষম হবে বলে জানিয়েছে স্টারলিংক।
সহজ ভাষায় বললে, স্টারলিংকের সংযোগ থাকা মোবাইলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে সর্বত্র। বলা হয়েছে, যেখানে আকাশ দেখা যাবে সেখানেই ফোনের নেটওয়ার্ক থাকবে। মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর স্টারলিংকের পরিষেবা গ্রহণ নিশ্চিত করে থাকলে হাতে থাকা মোবাইল ফোনের সঙ্গেই সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে স্টারলিংকের সংযোগ। যেসব অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত বা একদমই অনুপস্থিত সেই অঞ্চলগুলোর জন্য এই পরিষেবার সম্ভাবনা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
আরও কিছু ক্ষেত্র বিবেচনায় স্টারলিংক ইন্টারনেট বিস্তৃত হতে পারে দ্রুতগতিতে। বিভিন্ন কারণ যেমন- প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট দুর্যোগে মোবাইল টাওয়ার বা অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামো যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত সেখানে এই সংযোগ দারুণ কাজে লাগতে পারে।
উৎক্ষেপণের মাত্র ৮.৫ মিনিট পরেই ফ্যালকন ৯ স্পেসক্রাফটের একটি অংশ সফলভাবে পৃথিবীতে ফিরে এসে প্রশান্ত মহাসাগরে ‘অফ কোর্স আই স্টিল লাভ ইউ’ নামের ড্রোনশিপে অবতরণ করে। স্টারলিংক মিশনের উদ্দেশ্য হলো- সমগ্র পৃথিবী জুড়ে একটি স্যাটেলাইট ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক তৈরি করা। বর্তমানে মহাকাশে ৫১০০ টিরও বেশি সক্রিয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং প্রতিটি উৎক্ষেপণের সঙ্গেই বাড়ছে এই সংখ্যা।
ফ্যালকন ৯ স্পেসক্রাফটের মাধ্যমে মহাশূন্যে স্টারলিংক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স। গত মঙ্গলবার এই স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। নতুন বছরে ইলন মাস্কের নতুন এই প্রকল্পের লক্ষ্য হচ্ছে স্যাটেলাইটের সঙ্গে মোবাইল ফোনের সরাসরি সংযোগ স্থাপন। এর মাধ্যমে মহাকাশ থেকেই বিশ্বজুড়ে মোবাইল ফোনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সিগনাল পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভৌগোলিক অবস্থান ভেদে ইন্টারনেটের পরিষেবার যে তারতম্য সেটাও দূর করার লক্ষ্য থেকেই স্টারলিংক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট পাঠানো হয়েছে। গতকাল বুধবার ইলন মাস্ক তার মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সের নেতৃত্বে স্টারলিংক মিশনের সাফল্যের ঘোষণা দিয়েছেন।
স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ২১টি স্টারলিংক স্যাটেলাইট পাঠানো হয়েছে মহাকাশে—যার মধ্যে আছে ৬টি ডিরেক্ট-টু-সেল স্যাটেলাইট। আর এসব স্যাটেলাইটই মহাকাশে মোবাইল ফোন টাওয়ারের মতো কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই মিশনে ডিরেক্ট-টু-সেল ক্ষমতা সম্পন্ন ছয়টি স্টারলিংক স্যাটেলাইট অন্তর্ভুক্ত আছে যা সারা বিশ্বের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের মেসেজ, ফোনকল এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সুবিধা দেবে। জল-স্থল-সাগর পাড়ে আপনি যেখানেই থাকুন না কেন বিশ্বের সর্বত্র বিরামহীন ইন্টারনেট সুবিধা দিতে সক্ষম হবে বলে জানিয়েছে স্টারলিংক।
সহজ ভাষায় বললে, স্টারলিংকের সংযোগ থাকা মোবাইলে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে সর্বত্র। বলা হয়েছে, যেখানে আকাশ দেখা যাবে সেখানেই ফোনের নেটওয়ার্ক থাকবে। মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর স্টারলিংকের পরিষেবা গ্রহণ নিশ্চিত করে থাকলে হাতে থাকা মোবাইল ফোনের সঙ্গেই সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে স্টারলিংকের সংযোগ। যেসব অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত বা একদমই অনুপস্থিত সেই অঞ্চলগুলোর জন্য এই পরিষেবার সম্ভাবনা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
আরও কিছু ক্ষেত্র বিবেচনায় স্টারলিংক ইন্টারনেট বিস্তৃত হতে পারে দ্রুতগতিতে। বিভিন্ন কারণ যেমন- প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট দুর্যোগে মোবাইল টাওয়ার বা অন্যান্য আনুষঙ্গিক অবকাঠামো যেখানে ক্ষতিগ্রস্ত সেখানে এই সংযোগ দারুণ কাজে লাগতে পারে।
উৎক্ষেপণের মাত্র ৮.৫ মিনিট পরেই ফ্যালকন ৯ স্পেসক্রাফটের একটি অংশ সফলভাবে পৃথিবীতে ফিরে এসে প্রশান্ত মহাসাগরে ‘অফ কোর্স আই স্টিল লাভ ইউ’ নামের ড্রোনশিপে অবতরণ করে। স্টারলিংক মিশনের উদ্দেশ্য হলো- সমগ্র পৃথিবী জুড়ে একটি স্যাটেলাইট ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক তৈরি করা। বর্তমানে মহাকাশে ৫১০০ টিরও বেশি সক্রিয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে এবং প্রতিটি উৎক্ষেপণের সঙ্গেই বাড়ছে এই সংখ্যা।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১৫ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১ দিন আগে