ঘরের মাঠে পয়েন্ট হারাতে হলো আবারও। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি যদি আক্ষেপ হয়ে থাকে, তাহলে গতকাল হংকংয়ের বিপক্ষে ৪–৩ গোলের হারটি চরম হতাশার। দুই গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তাতে ড্র মনে হচ্ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের ভেঙে পড়ার অভ্যাস আর গেল কই।
ফুটবলে ভালো করার পূর্বশর্ত দলগত পারফরম্যান্স। বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ফুটবলারদের ঐক্যের ডাক দিয়েছেন ইংল্যান্ডের কোচ টমাস টুখেল। তাঁর বিশ্বাস, দলীয় বন্ধন থাকলে বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করতে পারবে ইংলিশরা।
প্রথমার্ধের উত্তাপ দ্বিতীয়ার্ধে বেড়ে উঠল আরও। হামজা-শমিতদের ঘাড়ে চড়ে জয়ের স্বপ্নই দেখছিল বাংলাদেশ। সেই স্বপ্ন দিন শেষে রূপ নিল চরম হতাশায়। হামজা চৌধুরী হয়ে পড়লেন বিমর্ষ, শমিত শোমও যেন বলার কিছু খুঁজে পাচ্ছিলেন না। ফাহামিদুল ইসলাম তো কেঁদেই ফেললেন। এভাবেও হারা যায়!
দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়; স্রেফ প্রীতি ম্যাচ। প্রীতি ম্যাচ হলেও ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ব্রাজিলের জন্য এটা প্রস্তুতির দারুণ সুযোগ। তাই হেলাফেলা করছেন না সেলেসাওদের কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ছেলেদের সেরা শক্তি প্রদর্শনের বার্তা দিয়েছেন এই ইতালিয়ান মাস্টারমাইন্ড।