ক্রীড়া ডেস্ক
পিট সাম্প্রাস, জিমি কনর্স, বরিস বেকার কিংবা জন ম্যাকেনরোর মধ্যে সাধারণ মিল কী? সবাই টেনিস কিংবদন্তি। এর বাইরেও সাধারণ একটা মিল—কেউই ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম ফ্রেঞ্চ ওপেন জিততে পারেননি।
ফ্রেঞ্চ ওপেন রাফায়েল নাদাল জিতেছেন ১৪ বার। তিনি যে ক্লে কোর্টের রাজা, এটা বোঝাতেই এখানে নাদালকে টেনে আনা। এর পেছনেও একটা কারণ রয়েছে; তাঁর টেনিস থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই প্রথম হতে যাচ্ছে ফ্রেঞ্চ ওপেন।
নাদাল-উত্তর ফ্রেঞ্চ ওপেনে ট্রফি জিতবেন কে? এ প্রশ্নে অনেকের উত্তর কার্লোস আলকারাস। নাদালের উপস্থিতিতেই গতবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন প্যারিসের এই টুর্নামেন্টে। এবারও ফেবারিট ভাবা হচ্ছে তাঁকে। তিনি ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হলেও পুরুষ বিভাগের শীর্ষ বাছাই কিন্তু ইয়ানিক সিনার। আজ শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে আলকারাসের বড় চ্যালেঞ্জার মনে করা হচ্ছে ইতালিয়ান এই সিনারকে। কদিন আগে ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। সেখানে স্বাগতিক প্রতিযোগী সিনারকে আলকারাস হারিয়ে দিলেও ট্রফি হাতে নিয়ে স্প্যানিশ তারকা বলেছিলেন, সিনার শক্তভাবে ফিরবেন ফ্রেঞ্চ ওপেনে, ‘ক্লে কোর্টে সিনার বিপজ্জনক প্রতিপক্ষ। তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা ইতালিয়ান ওপেনে অসাধারণ পারফরম্যান্স ছিল তার। তার মতো প্রতিযোগীকে প্রতিবার হারানো সম্ভব নয়।’
সিনারই যখন আলকারাসের বড় চ্যালেঞ্জার হয়ে ওঠেন, তখন এই প্রসঙ্গ চলে আসে, তাহলে কি ‘বড় তিন’-এর শেষ প্রতিনিধি নোভাক জোকোভিচের দিন শেষ। পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা না থাকায় র্যাঙ্কিংয়ের সেরা পাঁচের বাইরে চলে গেছেন সার্বিয়ান (ছয় নম্বর) এই তারকা। প্যারিস অলিম্পিকে সোনা জয়ের পর বড় কোনো সাফল্য পাননি জোকোভিচ। তবে চ্যাম্পিয়ন তারকাদের শেষ বলে কিছু নেই। যেকোনো পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়াতে পারেন বলেই তো তাঁরা চ্যাম্পিয়ন। ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে জেনেভা ওপেনের ফাইনালেও উঠেছেন জোকো। গতকাল এই ফাইনাল তিনি জিতে থাকলে জিমি কনর্স (১০৯) ও রজার ফেদেরারের পর ১০০টি এপিটি শিরোপাজয়ী টেনিসের তৃতীয় তারকা।
৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচ ছাড়াও রয়েছেন বিকশিত না হওয়া টেনিসের সম্ভাবনার কলি আলেক্সান্দার জভেরেভ। আছেন ক্যাসপার রুড, জ্যাক ড্র্যাপার কিংবা লরেঞ্জো মুসেত্তির মতো তরুণেরা।মেয়েদের বিভাগে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইগা শিয়াতেক হলেও শীর্ষ বাছাই হিসেবে খেলছেন বেলারুশের আরিনা সাবালেঙ্কা।
পিট সাম্প্রাস, জিমি কনর্স, বরিস বেকার কিংবা জন ম্যাকেনরোর মধ্যে সাধারণ মিল কী? সবাই টেনিস কিংবদন্তি। এর বাইরেও সাধারণ একটা মিল—কেউই ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম ফ্রেঞ্চ ওপেন জিততে পারেননি।
ফ্রেঞ্চ ওপেন রাফায়েল নাদাল জিতেছেন ১৪ বার। তিনি যে ক্লে কোর্টের রাজা, এটা বোঝাতেই এখানে নাদালকে টেনে আনা। এর পেছনেও একটা কারণ রয়েছে; তাঁর টেনিস থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই প্রথম হতে যাচ্ছে ফ্রেঞ্চ ওপেন।
নাদাল-উত্তর ফ্রেঞ্চ ওপেনে ট্রফি জিতবেন কে? এ প্রশ্নে অনেকের উত্তর কার্লোস আলকারাস। নাদালের উপস্থিতিতেই গতবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন প্যারিসের এই টুর্নামেন্টে। এবারও ফেবারিট ভাবা হচ্ছে তাঁকে। তিনি ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হলেও পুরুষ বিভাগের শীর্ষ বাছাই কিন্তু ইয়ানিক সিনার। আজ শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে আলকারাসের বড় চ্যালেঞ্জার মনে করা হচ্ছে ইতালিয়ান এই সিনারকে। কদিন আগে ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। সেখানে স্বাগতিক প্রতিযোগী সিনারকে আলকারাস হারিয়ে দিলেও ট্রফি হাতে নিয়ে স্প্যানিশ তারকা বলেছিলেন, সিনার শক্তভাবে ফিরবেন ফ্রেঞ্চ ওপেনে, ‘ক্লে কোর্টে সিনার বিপজ্জনক প্রতিপক্ষ। তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরা ইতালিয়ান ওপেনে অসাধারণ পারফরম্যান্স ছিল তার। তার মতো প্রতিযোগীকে প্রতিবার হারানো সম্ভব নয়।’
সিনারই যখন আলকারাসের বড় চ্যালেঞ্জার হয়ে ওঠেন, তখন এই প্রসঙ্গ চলে আসে, তাহলে কি ‘বড় তিন’-এর শেষ প্রতিনিধি নোভাক জোকোভিচের দিন শেষ। পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতা না থাকায় র্যাঙ্কিংয়ের সেরা পাঁচের বাইরে চলে গেছেন সার্বিয়ান (ছয় নম্বর) এই তারকা। প্যারিস অলিম্পিকে সোনা জয়ের পর বড় কোনো সাফল্য পাননি জোকোভিচ। তবে চ্যাম্পিয়ন তারকাদের শেষ বলে কিছু নেই। যেকোনো পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়াতে পারেন বলেই তো তাঁরা চ্যাম্পিয়ন। ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে জেনেভা ওপেনের ফাইনালেও উঠেছেন জোকো। গতকাল এই ফাইনাল তিনি জিতে থাকলে জিমি কনর্স (১০৯) ও রজার ফেদেরারের পর ১০০টি এপিটি শিরোপাজয়ী টেনিসের তৃতীয় তারকা।
৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচ ছাড়াও রয়েছেন বিকশিত না হওয়া টেনিসের সম্ভাবনার কলি আলেক্সান্দার জভেরেভ। আছেন ক্যাসপার রুড, জ্যাক ড্র্যাপার কিংবা লরেঞ্জো মুসেত্তির মতো তরুণেরা।মেয়েদের বিভাগে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইগা শিয়াতেক হলেও শীর্ষ বাছাই হিসেবে খেলছেন বেলারুশের আরিনা সাবালেঙ্কা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৩৯ মিনিট আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৩ ঘণ্টা আগে