ইউএস ওপেনে অব্যাহত রয়েছে তারকা পতন। কার্লোস আলকারাস ও নোভাক জোকোভিচের পর এবার হার্ড কোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লাম থেকে বিদায় নিলেন মেয়েদের বিভাগের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কোকো গফ। চতুর্থ রাউন্ডে তৃতীয় বাছাই আমেরিকান এই তারকাকে বিদায় করেছেন গফেরই স্বদেশি এমা নাভারো। পুরুষ বিভাগ থেকেও বিদায় নিয়েছেন আন্দ্রেই রুভলেভ ও ক্যাসপার রুডের মতো বাছাই তারকা।
নাভারোর বিপক্ষে রোববারের ম্যাচে প্রথম সেটেই পিছিয়ে পড়েছিলেন কোকো। তবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন দ্বিতীয় সেটে। তখন কারও কারও মনে ভেসে উঠেছিল গত ইউএস ওপেনের ফাইনালের স্মৃতি। আরিনা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে প্রথম সেটে হেরেও পরের দুই সেট জিতে ফ্ল্যাশিং মিডোয় নতুন রানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু এদিন নিজেদের সেরা ছন্দে ছিলেন না কোকো। ১৯টি ডাবল ফল্ট করেছেন, আনফোর্স এরর ৬০টি। হেরেছেন ৬-৩, ৪-৬, ৬-৩ গেমে।
কোকো বিদায় নিলেও, পুরুষ বিভাগে শেষ আটে উঠেছেন দুই আমেরিকান ট্রেলর ফ্রিটজ ও ফ্রান্সেস্কো টিয়াফো। চতুর্থ রাউন্ডে ফ্রিটজ ৩-৬, ৬-৪, ৬-৩, ৬-২ গেমে হারিয়েছেন অষ্টম বাছাই নরওয়ের ক্যাসপার রুডকে। জোকোভিচকে বিদায় করা অস্ট্রেলিয়ার অ্যালেক্সেই পপিরিনকে ৬-৪,৭-৬ (৭ /৩),২-৬, ৬-৩ গেমে হারিয়েছেন তিয়াফো। শেষ আট নিশ্চিত করেছেন বুলগেরিয়ার গ্রিগর দিমিত্রভও। পাঁচ সেটের ম্যারাথন ম্যাচে তিনি ৬-৩, ৭-৬ (৭/৩), ১-৬, ৩-৬, ৬-৩ গেমে হারিয়েছেন ষষ্ঠ বাছাই রাশিয়ার আন্দ্রেই রুবলেভকে।
মেয়েদের বিভাগে এমা নাভারো ছাড়াও শেষ আটে উঠেছেন বেলারুশে সাবালেঙ্কা, স্পেনের পাওলা বাদোসা ও চীনের ঝেং কুইওয়েন।
ইউএস ওপেনে অব্যাহত রয়েছে তারকা পতন। কার্লোস আলকারাস ও নোভাক জোকোভিচের পর এবার হার্ড কোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লাম থেকে বিদায় নিলেন মেয়েদের বিভাগের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কোকো গফ। চতুর্থ রাউন্ডে তৃতীয় বাছাই আমেরিকান এই তারকাকে বিদায় করেছেন গফেরই স্বদেশি এমা নাভারো। পুরুষ বিভাগ থেকেও বিদায় নিয়েছেন আন্দ্রেই রুভলেভ ও ক্যাসপার রুডের মতো বাছাই তারকা।
নাভারোর বিপক্ষে রোববারের ম্যাচে প্রথম সেটেই পিছিয়ে পড়েছিলেন কোকো। তবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন দ্বিতীয় সেটে। তখন কারও কারও মনে ভেসে উঠেছিল গত ইউএস ওপেনের ফাইনালের স্মৃতি। আরিনা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে প্রথম সেটে হেরেও পরের দুই সেট জিতে ফ্ল্যাশিং মিডোয় নতুন রানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু এদিন নিজেদের সেরা ছন্দে ছিলেন না কোকো। ১৯টি ডাবল ফল্ট করেছেন, আনফোর্স এরর ৬০টি। হেরেছেন ৬-৩, ৪-৬, ৬-৩ গেমে।
কোকো বিদায় নিলেও, পুরুষ বিভাগে শেষ আটে উঠেছেন দুই আমেরিকান ট্রেলর ফ্রিটজ ও ফ্রান্সেস্কো টিয়াফো। চতুর্থ রাউন্ডে ফ্রিটজ ৩-৬, ৬-৪, ৬-৩, ৬-২ গেমে হারিয়েছেন অষ্টম বাছাই নরওয়ের ক্যাসপার রুডকে। জোকোভিচকে বিদায় করা অস্ট্রেলিয়ার অ্যালেক্সেই পপিরিনকে ৬-৪,৭-৬ (৭ /৩),২-৬, ৬-৩ গেমে হারিয়েছেন তিয়াফো। শেষ আট নিশ্চিত করেছেন বুলগেরিয়ার গ্রিগর দিমিত্রভও। পাঁচ সেটের ম্যারাথন ম্যাচে তিনি ৬-৩, ৭-৬ (৭/৩), ১-৬, ৩-৬, ৬-৩ গেমে হারিয়েছেন ষষ্ঠ বাছাই রাশিয়ার আন্দ্রেই রুবলেভকে।
মেয়েদের বিভাগে এমা নাভারো ছাড়াও শেষ আটে উঠেছেন বেলারুশে সাবালেঙ্কা, স্পেনের পাওলা বাদোসা ও চীনের ঝেং কুইওয়েন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে