বিদায় বেলা খেলোয়াড়দের চোখে পানি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর বিদায়ে কখনো আরেক খেলোয়াড়কে অঝোরে কাঁদতে দেখার দৃশ্য নিশ্চয়ই স্বাভাবিক নয়। বরং প্রতিদ্বন্দ্বীর খুশি হওয়ার কথা।
তবে রজার ফেদেরারের বিদায়ের দিন ভিন্ন কিছু দেখা গেছে টেনিসে। সুইস কিংবদন্তির চোখের পানি সংক্রামক হয়েছিল রাফায়েল নাদালের চোখে। দুজনের কান্নার দৃশ্যটি ক্রীড়ার ইতিহাসে অন্যতম আইকনিক এক ছবি। অথচ, টেনিসে দুজন দুজনের বড় প্রতিপক্ষ ছিলেন।
কোর্টে বড় প্রতিপক্ষ হলেও মাঠের বাইরে ভীষণ বন্ধুত্ব দুজনের। একে অপরের প্রতি সম্মান, শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার কারণেই এমন দৃশ্যের জন্ম হয়েছিল ২০২২ সালের লেভার কাপের টুর্নামেন্টে। জুটি বেঁধে ডাবলসে ম্যাচ হেরে সেদিন এক বেঞ্চে পাশাপাশি বসে অঝোরে কাঁদছিলেন ফেদেরার-নাদাল। দৃশ্যটি তখন অনেকেই মুঠোফোন কিংবা ক্যামেরায় বন্দি করলেও সুইস কিংবদন্তির এমন স্মরণীয় মুহূর্ত আরও অনেক রয়েছে।
এবার সেটাই লেন্সবন্দী করতে যাচ্ছেন আসিফ কাপডিয়া। ফেদেরারকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন অস্কার জয়ী বিখ্যাত ব্রিটিশ পরিচালক। ফেদেরারের ক্যারিয়ারের শেষ ১২ দিনের মুহূর্ত থাকবে সেই ফিচার ডকুমেন্টারিতে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ডকুমেন্টারিটি পাওয়া যাবে আমাজন প্রাইমে। সে সময়ই উইম্বলডনও হবে।
ডকুমেন্টারিতে শুধু ফেদেরারই থাকবেন না তাঁর সঙ্গে থাকছেন টেনিস প্রতিদ্বন্দ্বীরাও। বিশেষ করে নাদাল, নোভাক জোকোভিচ এবং অ্যান্ডি মারের সাক্ষাৎকার। টেনিস কিংবদন্তিদের সঙ্গে ডকুমেন্টারিতে থাকবে সুইস তারকার স্ত্রী মিরকা ফেদেরারের সাক্ষাৎকারও। এতে পেশাদার টেনিসে নাদাল-ফেদেরারে দেখা না মিললেও ডকুমেন্টারিতে তাঁদের দেখা মিলবে।
ডকুমেন্টারির বিষয়ে ব্লুমবার্গকে এক সাক্ষাৎকারে ফেদেরার বলেছেন, ‘আমার জীবনের শেষ ১২ দিনের একটি স্ন্যাপশট, যা কঠিন এবং আকর্ষণীয় ছিল। আমার ব্যক্তিগত জীবনে প্রবেশের অনুমতি কখনোই কাউকে দিই না, কিন্তু এখানে তাদের হোটেলে প্রবেশাধিকার ছিল এবং তাই এটি একটি অত্যন্ত ব্যক্তিগত তথ্যচিত্র। ব্যক্তিগত চলচ্চিত্রটিতে টেনিস সফরের দিকগুলো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী আছে, কিন্তু কোর্টের বাইরেও বন্ধুত্ব ও সম্মান আছে।’
বিদায় বেলা খেলোয়াড়দের চোখে পানি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর বিদায়ে কখনো আরেক খেলোয়াড়কে অঝোরে কাঁদতে দেখার দৃশ্য নিশ্চয়ই স্বাভাবিক নয়। বরং প্রতিদ্বন্দ্বীর খুশি হওয়ার কথা।
তবে রজার ফেদেরারের বিদায়ের দিন ভিন্ন কিছু দেখা গেছে টেনিসে। সুইস কিংবদন্তির চোখের পানি সংক্রামক হয়েছিল রাফায়েল নাদালের চোখে। দুজনের কান্নার দৃশ্যটি ক্রীড়ার ইতিহাসে অন্যতম আইকনিক এক ছবি। অথচ, টেনিসে দুজন দুজনের বড় প্রতিপক্ষ ছিলেন।
কোর্টে বড় প্রতিপক্ষ হলেও মাঠের বাইরে ভীষণ বন্ধুত্ব দুজনের। একে অপরের প্রতি সম্মান, শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার কারণেই এমন দৃশ্যের জন্ম হয়েছিল ২০২২ সালের লেভার কাপের টুর্নামেন্টে। জুটি বেঁধে ডাবলসে ম্যাচ হেরে সেদিন এক বেঞ্চে পাশাপাশি বসে অঝোরে কাঁদছিলেন ফেদেরার-নাদাল। দৃশ্যটি তখন অনেকেই মুঠোফোন কিংবা ক্যামেরায় বন্দি করলেও সুইস কিংবদন্তির এমন স্মরণীয় মুহূর্ত আরও অনেক রয়েছে।
এবার সেটাই লেন্সবন্দী করতে যাচ্ছেন আসিফ কাপডিয়া। ফেদেরারকে নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন অস্কার জয়ী বিখ্যাত ব্রিটিশ পরিচালক। ফেদেরারের ক্যারিয়ারের শেষ ১২ দিনের মুহূর্ত থাকবে সেই ফিচার ডকুমেন্টারিতে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ডকুমেন্টারিটি পাওয়া যাবে আমাজন প্রাইমে। সে সময়ই উইম্বলডনও হবে।
ডকুমেন্টারিতে শুধু ফেদেরারই থাকবেন না তাঁর সঙ্গে থাকছেন টেনিস প্রতিদ্বন্দ্বীরাও। বিশেষ করে নাদাল, নোভাক জোকোভিচ এবং অ্যান্ডি মারের সাক্ষাৎকার। টেনিস কিংবদন্তিদের সঙ্গে ডকুমেন্টারিতে থাকবে সুইস তারকার স্ত্রী মিরকা ফেদেরারের সাক্ষাৎকারও। এতে পেশাদার টেনিসে নাদাল-ফেদেরারে দেখা না মিললেও ডকুমেন্টারিতে তাঁদের দেখা মিলবে।
ডকুমেন্টারির বিষয়ে ব্লুমবার্গকে এক সাক্ষাৎকারে ফেদেরার বলেছেন, ‘আমার জীবনের শেষ ১২ দিনের একটি স্ন্যাপশট, যা কঠিন এবং আকর্ষণীয় ছিল। আমার ব্যক্তিগত জীবনে প্রবেশের অনুমতি কখনোই কাউকে দিই না, কিন্তু এখানে তাদের হোটেলে প্রবেশাধিকার ছিল এবং তাই এটি একটি অত্যন্ত ব্যক্তিগত তথ্যচিত্র। ব্যক্তিগত চলচ্চিত্রটিতে টেনিস সফরের দিকগুলো গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী আছে, কিন্তু কোর্টের বাইরেও বন্ধুত্ব ও সম্মান আছে।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৫ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৬ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৭ ঘণ্টা আগে