রোঁলা গারোয় পা রেখে কি এবার অন্য রকম অনুভূতি হবে না রাফায়েল নাদালের! ক্লে কোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর কত সাফল্য। রেকর্ড ১৪টি শিরোপা। কখনো টানা ম্যাচ, পঞ্চম সেট কিংবা ফাইনালে না হারা—এসব হিসাবে নিলে এখানে কতশত রেকর্ড তাঁর!
সেই রোঁলা গারোতে যে প্রতিযোগী হিসেবে শেষবারের মতোন মাঠে নামতে যাচ্ছেন স্প্যানিশ টেনিস কিংবদন্তি। ‘পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে’—ভাবলেও আবেগ ঘিরে ধরার কথা তাঁকে।
আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে খেলতে এসে আবেগ হয়তো ঘিরে ধরেছে তাঁকেও। কিন্তু সেটা কি মুখে বলার! চোটের কারণে আগেরবার খেলা হয়নি এখানে। চোট কাটিয়ে এবারও যে তিনি পুরোপুরি ফিট, ব্যাপারটা তেমন না হলেও তিনি প্যারিসে হাজির হয়েছেন প্রিয় এই গ্র্যান্ড স্লামকে বিদায় জানাতে। আগেই জানিয়ে রেখেছেন, ২০২৪-ই তাঁর ক্যারিয়ারের শেষ বছর।
আগামী মাসে আটত্রিশে পা রাখবেন। সব মিলিয়ে যদি রোঁলা গারোয় আর খেলা না হয়! লাল মাটির যে কোর্ট তাঁকে দুহাত ভরে দিয়েছে, সেই কোর্টে এসে গুণমুগ্ধ সব দর্শককে বিদায় না বললে যে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের উজ্জ্বল ফ্রেঞ্চ ওপেন অধ্যায়ের যে একটা অপূর্ণতা থেকে যায়!
নাদাল অবশ্য রহস্য রেখে দিয়ে বলছেন, এটাই শেষ—পুরোপুরি নিশ্চিত নন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘এই আমার শেষ ফ্রেঞ্চ ওপেন হওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আমি বলতে পারি না যে, নিশ্চিত এটাই আমার শেষ।’
চোটে পড়ে লম্বা সময় কোর্টে না থাকায় র্যাঙ্কিংয়ে এক শর বাইরে চলে গেছেন নাদাল। ২৭৬ তম অবস্থানে থাকায় এবার খেলছেন অবাছাই হিসেবে। আর অবাছাই হওয়ায় শুরুতেই তাঁকে পড়তে হচ্ছে নতুনদের কেতন ওড়ানো জার্মানির আলেক্সান্দার জভেরভের বিপক্ষে। তবে এ নিয়ে একটুও চিন্তিত নন নাদাল। তাঁর চিন্তা শুধু কোর্টে নিজের শতভাগ দেওয়া নিয়ে।
রোম মাস্টার্সের দ্বিতীয় রাউন্ডেই বিদায়ের পর যখন তাঁকে ফ্রেঞ্চ ওপেন নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি টুর্নামেন্ট খেলতে যাচ্ছি এটা ভেবে যে আমি শতভাগ দিতে পারব। শতভাগ দিয়েও যদি ম্যাচ জিততে না পারি, তাহলে সেটা মেনে নেব। কিন্তু আমার জেতার সম্ভাবনা নেই, এমন চিন্তা নিয়ে আমি কোর্টে নামতে চাই না। যদি ০.০১ শতাংশও সম্ভাবনা থেকে থাকে, আমি সেটাকে নিয়েই এগিয়ে যেতে চাই।’
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এটি হতে যাচ্ছে নাদালের ১৯ তম উপস্থিতি। ১৪ শিরোপার পাশাপাশি যেখানে রেকর্ড ১১২টি জয় তাঁর। হার মাত্র ৩ টি। এগুলোর দুটিই ‘বড় তিন’ জামানার প্রবল প্রতিপক্ষ নোভাক জোকোভিচ। যিনি এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনেও ফেবারিট বলছেন নাদালকে। জোকোভিচের ভাষায়, ‘এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেন বেশি উন্মুক্ত। জোরালো পাঁচ দাবিদারের অন্যতম ক্যাসপার রুড। আলেক্সান্দার জভেরভ, আন্দ্রেই রুভলেভ, স্টেফানোস সিৎসিপাস—সবাই এই মৌসুমে ক্লে কোর্টে শিরোপা জিতেছেন। কিন্তু যখন রোঁলা গারোর কথা আসে, নাদাল থাকবেনই। আমার কাছে সব সময় তিনি বড় ফেবারিট।’
প্যারিসে পা রাখার পর গত সোমবার প্রথম অনুশীলন করেন নাদাল। তাঁকে দেখতে সেখানে জড়ো হয়েছিল ছয় হাজারের বেশি দর্শক। সেদিন তাঁর নাম ধরে তারা চিৎকারও দিয়েছে। দর্শকদের সেই চিৎকার জভেরভের বিপক্ষে সূচনা ম্যাচে আরও জোরালো হবে—এটা আশা করাই যায়।
রোঁলা গারোয় পা রেখে কি এবার অন্য রকম অনুভূতি হবে না রাফায়েল নাদালের! ক্লে কোর্টের এই গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর কত সাফল্য। রেকর্ড ১৪টি শিরোপা। কখনো টানা ম্যাচ, পঞ্চম সেট কিংবা ফাইনালে না হারা—এসব হিসাবে নিলে এখানে কতশত রেকর্ড তাঁর!
সেই রোঁলা গারোতে যে প্রতিযোগী হিসেবে শেষবারের মতোন মাঠে নামতে যাচ্ছেন স্প্যানিশ টেনিস কিংবদন্তি। ‘পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে’—ভাবলেও আবেগ ঘিরে ধরার কথা তাঁকে।
আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে খেলতে এসে আবেগ হয়তো ঘিরে ধরেছে তাঁকেও। কিন্তু সেটা কি মুখে বলার! চোটের কারণে আগেরবার খেলা হয়নি এখানে। চোট কাটিয়ে এবারও যে তিনি পুরোপুরি ফিট, ব্যাপারটা তেমন না হলেও তিনি প্যারিসে হাজির হয়েছেন প্রিয় এই গ্র্যান্ড স্লামকে বিদায় জানাতে। আগেই জানিয়ে রেখেছেন, ২০২৪-ই তাঁর ক্যারিয়ারের শেষ বছর।
আগামী মাসে আটত্রিশে পা রাখবেন। সব মিলিয়ে যদি রোঁলা গারোয় আর খেলা না হয়! লাল মাটির যে কোর্ট তাঁকে দুহাত ভরে দিয়েছে, সেই কোর্টে এসে গুণমুগ্ধ সব দর্শককে বিদায় না বললে যে তাঁর বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের উজ্জ্বল ফ্রেঞ্চ ওপেন অধ্যায়ের যে একটা অপূর্ণতা থেকে যায়!
নাদাল অবশ্য রহস্য রেখে দিয়ে বলছেন, এটাই শেষ—পুরোপুরি নিশ্চিত নন তিনি। তাঁর ভাষায়, ‘এই আমার শেষ ফ্রেঞ্চ ওপেন হওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে। কিন্তু আমি বলতে পারি না যে, নিশ্চিত এটাই আমার শেষ।’
চোটে পড়ে লম্বা সময় কোর্টে না থাকায় র্যাঙ্কিংয়ে এক শর বাইরে চলে গেছেন নাদাল। ২৭৬ তম অবস্থানে থাকায় এবার খেলছেন অবাছাই হিসেবে। আর অবাছাই হওয়ায় শুরুতেই তাঁকে পড়তে হচ্ছে নতুনদের কেতন ওড়ানো জার্মানির আলেক্সান্দার জভেরভের বিপক্ষে। তবে এ নিয়ে একটুও চিন্তিত নন নাদাল। তাঁর চিন্তা শুধু কোর্টে নিজের শতভাগ দেওয়া নিয়ে।
রোম মাস্টার্সের দ্বিতীয় রাউন্ডেই বিদায়ের পর যখন তাঁকে ফ্রেঞ্চ ওপেন নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি টুর্নামেন্ট খেলতে যাচ্ছি এটা ভেবে যে আমি শতভাগ দিতে পারব। শতভাগ দিয়েও যদি ম্যাচ জিততে না পারি, তাহলে সেটা মেনে নেব। কিন্তু আমার জেতার সম্ভাবনা নেই, এমন চিন্তা নিয়ে আমি কোর্টে নামতে চাই না। যদি ০.০১ শতাংশও সম্ভাবনা থেকে থাকে, আমি সেটাকে নিয়েই এগিয়ে যেতে চাই।’
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এটি হতে যাচ্ছে নাদালের ১৯ তম উপস্থিতি। ১৪ শিরোপার পাশাপাশি যেখানে রেকর্ড ১১২টি জয় তাঁর। হার মাত্র ৩ টি। এগুলোর দুটিই ‘বড় তিন’ জামানার প্রবল প্রতিপক্ষ নোভাক জোকোভিচ। যিনি এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনেও ফেবারিট বলছেন নাদালকে। জোকোভিচের ভাষায়, ‘এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেন বেশি উন্মুক্ত। জোরালো পাঁচ দাবিদারের অন্যতম ক্যাসপার রুড। আলেক্সান্দার জভেরভ, আন্দ্রেই রুভলেভ, স্টেফানোস সিৎসিপাস—সবাই এই মৌসুমে ক্লে কোর্টে শিরোপা জিতেছেন। কিন্তু যখন রোঁলা গারোর কথা আসে, নাদাল থাকবেনই। আমার কাছে সব সময় তিনি বড় ফেবারিট।’
প্যারিসে পা রাখার পর গত সোমবার প্রথম অনুশীলন করেন নাদাল। তাঁকে দেখতে সেখানে জড়ো হয়েছিল ছয় হাজারের বেশি দর্শক। সেদিন তাঁর নাম ধরে তারা চিৎকারও দিয়েছে। দর্শকদের সেই চিৎকার জভেরভের বিপক্ষে সূচনা ম্যাচে আরও জোরালো হবে—এটা আশা করাই যায়।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে