ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার। আর আলেক্সান্দার জভেরেভ গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছিলেন সেমিফাইনাল। র্যাঙ্কিংয়ের ১ নম্বর তারকা সিনার। ২ নম্বর জভেরেভ। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ছাড়া গত বছর ইউএস ওপেনও জিতেছিলেন সিনার। আর এখনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদই নেওয়া হয়নি জভেরেভের। তাই আজ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পুরুষ এককের ফাইনালে অন্তত কাগজে-কলমে এগিয়ে সিনার।
তা ছাড়া মেলবোর্ন পার্কে টানা ২০ ম্যাচ অপরাজিত সিনার। তাঁর সামনে আবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের রেকর্ড বইয়ের একটা পাতায় তিন টেনিস গ্রেট—আন্দ্রে আগাসী, রজার ফেদেরার ও নোভাক জোকোভিচের পাশে বসার হাতছানি। যাঁরা এই শতাব্দীতে ব্যাক টু ব্যাক অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতেছেন। আজ জিতলে এই টানা অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী এই শতাব্দীর চতুর্থ খেলোয়াড় হবেন সিনার।
আজও কী তিনি প্রতিপক্ষে ধরাছোঁয়ার বাইরে—এমন প্রশ্নে সিনারের বিনয়ী উত্তর, ‘না’; তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে নন। সিনার বললেন, ‘আমি কত পরিশ্রম করি, সেটা আমি জানি। সব সময় শান্ত থাকার চেষ্টা করি, কোনো প্রতিপক্ষকেই হালকাভাবে নিই না। সত্যি বলতে আমি ভালো প্রস্তুতি নিয়েই কোর্টে নামি।’
‘প্রস্তুতি’ই যদি বড় শক্তি হয় সিনারের, তবে জভেরেভের শক্তি ব্যর্থতা! গত এক দশকের টেনিসে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় না ফোটা কলি বিবেচনা করা হয় তাঁকে। ২০১৮ সালে তাঁর ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালসের ফাইনাল জয়ের পর জার্মান টেনিস কিংবদন্তি তাঁকে নিয়ে বলেছিলেন, ‘বিশ্ব টেনিসে আসছে নতুন এক চ্যাম্পিয়ন’। কিন্তু ‘চ্যাম্পিয়ন’ হিসেবে এখনো আত্মপ্রকাশ করা হয়নি জভেরেভের। পোড় খাওয়া এই ক্যারিয়ারই টেনিস শার্কিটে ইদানীং দাঁড় করাচ্ছে নতুন জভেরেভকে। আগের চেয়ে কোর্টে এখন অনেক বেশি স্ট্যামিনা তাঁর। এখন লম্বা র্যালিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন তিনি। আজ একটা স্বস্তি নিয়ে জভেরেভ ফেবারিট সিনারের বিপক্ষে খেলতে নামবেন—মুখোমুখি লড়াইয়ে কিন্তু তিনিই এগিয়ে। আগের ৬ সাক্ষাতের ৪টিতেই জিতেছেন তিনি। ২টিতে জয়ী সিনার।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার। আর আলেক্সান্দার জভেরেভ গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছিলেন সেমিফাইনাল। র্যাঙ্কিংয়ের ১ নম্বর তারকা সিনার। ২ নম্বর জভেরেভ। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ছাড়া গত বছর ইউএস ওপেনও জিতেছিলেন সিনার। আর এখনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদই নেওয়া হয়নি জভেরেভের। তাই আজ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পুরুষ এককের ফাইনালে অন্তত কাগজে-কলমে এগিয়ে সিনার।
তা ছাড়া মেলবোর্ন পার্কে টানা ২০ ম্যাচ অপরাজিত সিনার। তাঁর সামনে আবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের রেকর্ড বইয়ের একটা পাতায় তিন টেনিস গ্রেট—আন্দ্রে আগাসী, রজার ফেদেরার ও নোভাক জোকোভিচের পাশে বসার হাতছানি। যাঁরা এই শতাব্দীতে ব্যাক টু ব্যাক অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতেছেন। আজ জিতলে এই টানা অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী এই শতাব্দীর চতুর্থ খেলোয়াড় হবেন সিনার।
আজও কী তিনি প্রতিপক্ষে ধরাছোঁয়ার বাইরে—এমন প্রশ্নে সিনারের বিনয়ী উত্তর, ‘না’; তিনি ধরাছোঁয়ার বাইরে নন। সিনার বললেন, ‘আমি কত পরিশ্রম করি, সেটা আমি জানি। সব সময় শান্ত থাকার চেষ্টা করি, কোনো প্রতিপক্ষকেই হালকাভাবে নিই না। সত্যি বলতে আমি ভালো প্রস্তুতি নিয়েই কোর্টে নামি।’
‘প্রস্তুতি’ই যদি বড় শক্তি হয় সিনারের, তবে জভেরেভের শক্তি ব্যর্থতা! গত এক দশকের টেনিসে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় না ফোটা কলি বিবেচনা করা হয় তাঁকে। ২০১৮ সালে তাঁর ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালসের ফাইনাল জয়ের পর জার্মান টেনিস কিংবদন্তি তাঁকে নিয়ে বলেছিলেন, ‘বিশ্ব টেনিসে আসছে নতুন এক চ্যাম্পিয়ন’। কিন্তু ‘চ্যাম্পিয়ন’ হিসেবে এখনো আত্মপ্রকাশ করা হয়নি জভেরেভের। পোড় খাওয়া এই ক্যারিয়ারই টেনিস শার্কিটে ইদানীং দাঁড় করাচ্ছে নতুন জভেরেভকে। আগের চেয়ে কোর্টে এখন অনেক বেশি স্ট্যামিনা তাঁর। এখন লম্বা র্যালিতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন তিনি। আজ একটা স্বস্তি নিয়ে জভেরেভ ফেবারিট সিনারের বিপক্ষে খেলতে নামবেন—মুখোমুখি লড়াইয়ে কিন্তু তিনিই এগিয়ে। আগের ৬ সাক্ষাতের ৪টিতেই জিতেছেন তিনি। ২টিতে জয়ী সিনার।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে