বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, এই উইম্বলডনের আগে ঘাসের কোর্টে কোনো জয়ই ছিল না জেসমিন পাওলিনির! সেই পাওলিনিই আজ ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উইম্বলডন জয়ের লড়াইয়ে নামবেন। ইতালিয়ান পাওলিনির প্রতিপক্ষ চেক প্রজাতন্ত্রের বারবোরা ক্রেজিকোভা।
দুই প্রতিযোগীর সাধারণ মিল—উইম্বলডনে এটাই তাঁদের প্রথম ফাইনাল। এর আগে অবশ্য ক্রেজিকোভা ২০২১ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন, সে বছরই উইম্বলডনে ছিল তাঁর সেরা পারফরম্যান্স; উঠে এসেছিলেন চতুর্থ রাউন্ডে। তবে তাঁর পাওয়ার যোগ্যতা যে আরও বেশি, সেটি ক্রেজিকোভা প্রমাণ করেছেন এই উইম্বলডনে। প্রথমবারের মতো উঠে এসেছেন ফাইনালে।
পাওলিনি এর আগে ৬টি উইম্বলডন খেলেছেন। প্রথম তিনবার বাছাইয়ে বিদায়। শেষ তিনবার বিদায় নিয়েছেন প্রথম রাউন্ডেই। অবশ্য অন্যান্য গ্র্যান্ড স্লামের বেশির ভাগেই প্রথম কিংবা দ্বিতীয় রাউন্ডে বিদায় নেওয়ার রেকর্ড তাঁর। তবে এবারই সবাইকে চমকে উঠে এসেছিলেন ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে। তার আগে বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছেন চতুর্থ রাউন্ডে। উত্থানের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে এবার ফাইনাল খেলতে যাচ্ছেন উইম্বলডনেও। কোনো নারী ইতালিয়ান প্রতিযোগীর এটাই প্রথম উইম্বলডনের ফাইনাল। এটা স্বপ্নের মতো নয় কি? পাওলিনির উত্তর, ‘যদি বলেন, আপনি পাগল; আমি ‘হ্যাঁ’ বলব। হ্যাঁ ছাড়া আমার কাছে বর্ণনা করার মতো কোনো শব্দ নেই।’
সেমিফাইনালে স্নায়ুর বড় একটা পরীক্ষা দিয়েই ফাইনালে এসেছেন পাওলিনি। ক্রোয়েশিয়ার দোনা ভেকিচকে হারাতে লড়াই করেছেন ২ ঘণ্টা ৫১ মিনিট। পরিসংখ্যান বলছে, মেয়েদের উইম্বলডনে এটাই সবচেয়ে দীর্ঘ সেমিফাইনাল। ২০১৬ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর রোঁলা গারো ও উইম্বলডনের ফাইনাল খেলা প্রথম প্রতিযোগীও পাওলিনি।
পেশাদার টেনিসে আজকের ফাইনালটি হবে পাওলিনির সঙ্গে ক্রেজিকোভার দ্বিতীয় সাক্ষাৎ। প্রথম সাক্ষাৎটি হয়েছিল ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। সরাসরি সেটে জিতেছিলেন ক্রেজিকোভা। ‘সেই ম্যাচটা ছিল অনেক আগে’—ক্রেজিকোভা বললেন, ‘উইম্বলডনের ফাইনালে উঠে আসাটা আমাদের দুজনের জন্যই দারুণ এক অভিযান।’ এবারও কি জিতবেন ক্রেজিকোভা? উত্তরটা সময়ের হাতেই। তবে নিশ্চিত করে এখনই যা বলা যায়, সেটা হলো নতুন রানি পেতে যাচ্ছে উইম্বলডন।
বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, এই উইম্বলডনের আগে ঘাসের কোর্টে কোনো জয়ই ছিল না জেসমিন পাওলিনির! সেই পাওলিনিই আজ ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উইম্বলডন জয়ের লড়াইয়ে নামবেন। ইতালিয়ান পাওলিনির প্রতিপক্ষ চেক প্রজাতন্ত্রের বারবোরা ক্রেজিকোভা।
দুই প্রতিযোগীর সাধারণ মিল—উইম্বলডনে এটাই তাঁদের প্রথম ফাইনাল। এর আগে অবশ্য ক্রেজিকোভা ২০২১ সালে ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন, সে বছরই উইম্বলডনে ছিল তাঁর সেরা পারফরম্যান্স; উঠে এসেছিলেন চতুর্থ রাউন্ডে। তবে তাঁর পাওয়ার যোগ্যতা যে আরও বেশি, সেটি ক্রেজিকোভা প্রমাণ করেছেন এই উইম্বলডনে। প্রথমবারের মতো উঠে এসেছেন ফাইনালে।
পাওলিনি এর আগে ৬টি উইম্বলডন খেলেছেন। প্রথম তিনবার বাছাইয়ে বিদায়। শেষ তিনবার বিদায় নিয়েছেন প্রথম রাউন্ডেই। অবশ্য অন্যান্য গ্র্যান্ড স্লামের বেশির ভাগেই প্রথম কিংবা দ্বিতীয় রাউন্ডে বিদায় নেওয়ার রেকর্ড তাঁর। তবে এবারই সবাইকে চমকে উঠে এসেছিলেন ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে। তার আগে বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছেন চতুর্থ রাউন্ডে। উত্থানের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে এবার ফাইনাল খেলতে যাচ্ছেন উইম্বলডনেও। কোনো নারী ইতালিয়ান প্রতিযোগীর এটাই প্রথম উইম্বলডনের ফাইনাল। এটা স্বপ্নের মতো নয় কি? পাওলিনির উত্তর, ‘যদি বলেন, আপনি পাগল; আমি ‘হ্যাঁ’ বলব। হ্যাঁ ছাড়া আমার কাছে বর্ণনা করার মতো কোনো শব্দ নেই।’
সেমিফাইনালে স্নায়ুর বড় একটা পরীক্ষা দিয়েই ফাইনালে এসেছেন পাওলিনি। ক্রোয়েশিয়ার দোনা ভেকিচকে হারাতে লড়াই করেছেন ২ ঘণ্টা ৫১ মিনিট। পরিসংখ্যান বলছে, মেয়েদের উইম্বলডনে এটাই সবচেয়ে দীর্ঘ সেমিফাইনাল। ২০১৬ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর রোঁলা গারো ও উইম্বলডনের ফাইনাল খেলা প্রথম প্রতিযোগীও পাওলিনি।
পেশাদার টেনিসে আজকের ফাইনালটি হবে পাওলিনির সঙ্গে ক্রেজিকোভার দ্বিতীয় সাক্ষাৎ। প্রথম সাক্ষাৎটি হয়েছিল ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। সরাসরি সেটে জিতেছিলেন ক্রেজিকোভা। ‘সেই ম্যাচটা ছিল অনেক আগে’—ক্রেজিকোভা বললেন, ‘উইম্বলডনের ফাইনালে উঠে আসাটা আমাদের দুজনের জন্যই দারুণ এক অভিযান।’ এবারও কি জিতবেন ক্রেজিকোভা? উত্তরটা সময়ের হাতেই। তবে নিশ্চিত করে এখনই যা বলা যায়, সেটা হলো নতুন রানি পেতে যাচ্ছে উইম্বলডন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে