ক্রীড়া ডেস্ক
জোকোভিচের বয়স ৩৭। জাকুব মেনসিকের ১৯। মায়ামি মাস্টার্সের ফাইনালে দুই প্রতিযোগীর বয়সের ব্যবধান ১৮ বছর। কোনো ১০০০ মাস্টার্সের ফাইনালে দুই ফাইনালিস্টের বয়সের ব্যবধান এটাই সবচেয়ে বড়। তো জোকোভিচের সঙ্গে অনভিজ্ঞ মেনসিকের ফাইনালটিকে কেউ কেউ অসম লড়াই হিসেবেই কল্পনা করেছেন। অভিজ্ঞ জোকোভিচের নামের পাশে ৯৯টি এটিপি শিরোপা, আর কোনো শিরোপার স্বাদই পাওয়া হয়নি তরুণ মেনসিকের।
কিন্তু চেক প্রজাতন্ত্রের অনভিজ্ঞ জাকুব মেনসিকই পাশার দান উল্টে দিলেন। মায়ামি মাস্টার্সের ফাইনালে ৭-৬ (৭ /৪),৭-৬ (৭ /৪) গেমে জোকোভিচকে হারিয়ে চমকে দিলেন সবাইকে।
চোখের সংক্রমণে ভুগছেন জোকোভিচ। চোখ ফুলে গিয়েছে তাঁর। এই অবস্থাতেও খেলে গেছেন তিনি। হাড্ডাহাড্ডি প্রথম সেটের লড়াইয়ের পর বিরতিতে চোখে ড্রপ নিতেও দেখা যায় জোকোভিচকে। চোখের সমস্যাটা সন্দেহ নেই জোকোর খেলায় প্রভাব ফেলেছে, তারপরও দুর্দান্ত লড়াই করেছেন তিনি। আর সেই লড়াইয়ে মেনসিক জেতায় তাঁর কৃতিত্বকেও খাট করে দেখার কিছু নেই।
মেনসিকের এই জয়ে শিরোপা ‘সেঞ্চুরি’র অপেক্ষা বাড়ল সার্বিয়ান তারকার। বেশ কিছুদিন ধরেই নামের পাশে ৯৯টি শিরোপা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন। জিমি কনর্স (১০৯) ও রজার ফেদেরারের (১০৩) পর টেনিস ইতিহাসের তৃতীয় পুরুষ প্রতিযোগী হিসেবে শততম শিরোপা জয়ের অপেক্ষায় জোকোভিচ। কাল মায়ামি ওপেনের ফাইনাল জিতে জোকোর সে অপেক্ষাটাকেই বাড়িয়ে দিলেন মেনসিক।
ফাইনাল শেষে জোকোভিচ বললেন, ‘২টি টাইব্রেক, বৃষ্টি বিলম্ব, সবকিছু মিলিয়ে অদ্ভুত একটা ম্যাচ ছিল। সত্যি বলতে কোর্টে আমি নিজের সেবা অবস্থায় ছিলাম না। তবে যা হয়েছে সেটি মেনে নিতে হবে। তাঁর জয়ের কৃতিত্বকে খাট করে দেখার কিছু নেই।’ চোখের সমস্যা সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে সার্বিয়ান তারকার উত্তর, ‘এ সব নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। কারণ আমি কোনো অজুহাত দেখানোর মানুষ নই। আমি তাকে অভিনন্দন জানাতে চাই।’
আর ক্যারিয়ারের প্রথম শিরোপা জয়ের পর মেনসিক বললেন, ‘সত্যি বলতে, বুঝে উঠতে পারছি না কি বলব। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় দিন। আমি খুব খুশি নিয়ে নিজের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পেরেছি এবং নার্ভাসনেসকে খেলার বাইরে রাখতে পেরেছি।’
জোকোভিচের বয়স ৩৭। জাকুব মেনসিকের ১৯। মায়ামি মাস্টার্সের ফাইনালে দুই প্রতিযোগীর বয়সের ব্যবধান ১৮ বছর। কোনো ১০০০ মাস্টার্সের ফাইনালে দুই ফাইনালিস্টের বয়সের ব্যবধান এটাই সবচেয়ে বড়। তো জোকোভিচের সঙ্গে অনভিজ্ঞ মেনসিকের ফাইনালটিকে কেউ কেউ অসম লড়াই হিসেবেই কল্পনা করেছেন। অভিজ্ঞ জোকোভিচের নামের পাশে ৯৯টি এটিপি শিরোপা, আর কোনো শিরোপার স্বাদই পাওয়া হয়নি তরুণ মেনসিকের।
কিন্তু চেক প্রজাতন্ত্রের অনভিজ্ঞ জাকুব মেনসিকই পাশার দান উল্টে দিলেন। মায়ামি মাস্টার্সের ফাইনালে ৭-৬ (৭ /৪),৭-৬ (৭ /৪) গেমে জোকোভিচকে হারিয়ে চমকে দিলেন সবাইকে।
চোখের সংক্রমণে ভুগছেন জোকোভিচ। চোখ ফুলে গিয়েছে তাঁর। এই অবস্থাতেও খেলে গেছেন তিনি। হাড্ডাহাড্ডি প্রথম সেটের লড়াইয়ের পর বিরতিতে চোখে ড্রপ নিতেও দেখা যায় জোকোভিচকে। চোখের সমস্যাটা সন্দেহ নেই জোকোর খেলায় প্রভাব ফেলেছে, তারপরও দুর্দান্ত লড়াই করেছেন তিনি। আর সেই লড়াইয়ে মেনসিক জেতায় তাঁর কৃতিত্বকেও খাট করে দেখার কিছু নেই।
মেনসিকের এই জয়ে শিরোপা ‘সেঞ্চুরি’র অপেক্ষা বাড়ল সার্বিয়ান তারকার। বেশ কিছুদিন ধরেই নামের পাশে ৯৯টি শিরোপা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছেন। জিমি কনর্স (১০৯) ও রজার ফেদেরারের (১০৩) পর টেনিস ইতিহাসের তৃতীয় পুরুষ প্রতিযোগী হিসেবে শততম শিরোপা জয়ের অপেক্ষায় জোকোভিচ। কাল মায়ামি ওপেনের ফাইনাল জিতে জোকোর সে অপেক্ষাটাকেই বাড়িয়ে দিলেন মেনসিক।
ফাইনাল শেষে জোকোভিচ বললেন, ‘২টি টাইব্রেক, বৃষ্টি বিলম্ব, সবকিছু মিলিয়ে অদ্ভুত একটা ম্যাচ ছিল। সত্যি বলতে কোর্টে আমি নিজের সেবা অবস্থায় ছিলাম না। তবে যা হয়েছে সেটি মেনে নিতে হবে। তাঁর জয়ের কৃতিত্বকে খাট করে দেখার কিছু নেই।’ চোখের সমস্যা সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে সার্বিয়ান তারকার উত্তর, ‘এ সব নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। কারণ আমি কোনো অজুহাত দেখানোর মানুষ নই। আমি তাকে অভিনন্দন জানাতে চাই।’
আর ক্যারিয়ারের প্রথম শিরোপা জয়ের পর মেনসিক বললেন, ‘সত্যি বলতে, বুঝে উঠতে পারছি না কি বলব। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় দিন। আমি খুব খুশি নিয়ে নিজের পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পেরেছি এবং নার্ভাসনেসকে খেলার বাইরে রাখতে পেরেছি।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে