Ajker Patrika

আমাকে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে, ক্রীড়া উপদেষ্টার বিস্ময়

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১: ৩২
আমাকে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে, ক্রীড়া উপদেষ্টার বিস্ময়

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের মালিকানাধীন দোকান ভাড়া নিয়ে এক মাস ধরে চলছে বিতর্ক। নামমাত্র ভাড়া কিংবা যে পরিমাণ অর্থ দোকান ভাড়া থেকে আসে, সেটার সুষ্ঠু বণ্টন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার সেখানে তদারকি করতে হাজির হন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি ঘুরে ঘুরে কয়েকটি দোকান পরিদর্শন করেন এবং মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন। সব দেখে, শুনে তিনি রীতিমতো হতবাক।

নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আসিফ বড় বিস্ময় নিয়ে লিখেছেন, ‘মনে হচ্ছে আমাকে এনে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে! আজ এনএসসির অধীনে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দোকান পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ২০-২২ টাকা/বর্গফুট হিসেবে এনএসসির কাছে ভাড়া গেলেও সরেজমিনে গিয়ে জানতে পারলাম দোকানগুলো ১৭০-২২০ টাকা/বর্গফুট করে ভাড়া দিচ্ছে। বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছে সরকার। অর্থাভাবে ফেডারেশন চলছে না, টুর্নামেন্ট হয় না, মাঠের সংস্কার হয় না। অথচ বছরের পর বছর এভাবেই হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে।’

আগের নির্ধারিত মূল্যকে বাড়িয়ে নতুন করে দোকানের ভাড়া নির্ধারণ এবং দোকান ভাড়া থেকে অর্জিত অর্থের সুষ্ঠু বণ্টন নিয়ে কথা বলেছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘এই ভাড়ার সঙ্গে এনএসসি থেকে কেউ জড়িত কি না, সেটা আমরা খতিয়ে দেখব। এখানে এক হাজারের ওপর দোকান আছে। সারা দেশে এমন অনেক দোকান আছে। আমাদের হয়তো সব জায়গায় গিয়ে দেখা সম্ভব নয়। তবে আমরা একটা জরিপ করব। দেখুন, অনেক ফেডারেশন অচল আছে বাজেটের অভাবে। আমরা এই ভাড়ার টাকাটা তাদের জন্য এবং ক্রীড়ার উন্নয়নে ব্যয় করতে চাই। আর আগের যে দাম রয়েছে, সেটা খুবই পুরোনো। আমরা বর্তমান বাজারের সঙ্গে মিল রেখে ভাড়া ঠিক করব। প্রাথমিকভাবে আমরা এটা ঠিক করেছি। এখন কীভাবে এটাকে বাস্তবায়ন করা যায়, সেটা নিয়ে কাজ করব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হামজা থাকলে দ্বিতীয় গোল পাওয়া কঠিন হত, বলছেন নেপাল কোচ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জোড়া গোল করেও বাংলাদেশকে জেতাতে পারেননি হামজা। ছবি: বাফুফে
জোড়া গোল করেও বাংলাদেশকে জেতাতে পারেননি হামজা। ছবি: বাফুফে

জোড়া গোলের পর হামজা চৌধুরী যখন মাঠ থেকে উঠে যাচ্ছিলেন তখনো জয়ের স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ। চোট পাওয়া হামজাকে নিয়ে বড় ঝুঁকি আর নিতে চাননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। যেহেতু সামনেই ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ। কিন্তু এরপরই ঘটল বিপদ। যোগ করা সময়ের গোলে জাতীয় স্টেডিয়ামে ২-২ ব্যবধানের সমতা নিয়ে মাঠ ছাড়ে নেপাল।

হামজা যদি শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকতেন, তাহলে ফল অন্যরকম হওয়ারও সম্ভাবনা ছিল। তা বলছেন খোদ নেপাল কোচ হরি খড়কা। দ্বিতীয়ার্ধের বাংলাদেশের গোল হজম করে রক্ষণের ভুলে। কর্নার থেকে আসা বল দারুণ এক ব্যাকফ্লিকে জালে পরিণত করেন অনন্ত তামাং। বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ফর্টিস এফসিতে খেলা এই ফুটবলার নীরবতা বয়ে আনেন পুরো গ্যালারিতে।

ম্যাচ শেষে নেপাল কোচ বলেন, ‘এটা তো কোচের কৌশল (হামজাকে তুলে নেওয়া)। তবে আমি মনে করি, যদি হামজা খেলত, তাহলে আমাদের দ্বিতীয় গোল পাওয়াটা কঠিন হত।’

বাংলাদেশের দ্বিতীয় গোলটি আসে পেনাল্টি থেকে। তা পেনাল্টি ছিল না বলে দাবি হরির। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ খুব বেশি সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না, কেননা, আমরা প্রেসিং জোন আটঁসাঁট রেখেছিলাম। দ্বিতীয়ার্ধে ওরা গোল পেয়ে গেল, হামজা দারুণ গোল করেছে, কিন্তু দ্বিতীয় গোলটি আমি মনে করি, ওটা পেনাল্টি ছিল

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হামজা-জায়ানকে নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করলেন কোচ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ভারত ম্যাচে দুশ্চিন্তা নেই হামজাকে নিয়ে। ছবি: আজকের পত্রিকা
চোট নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ভারত ম্যাচে দুশ্চিন্তা নেই হামজাকে নিয়ে। ছবি: আজকের পত্রিকা

জোড়া গোল করেছেন হামজা চৌধুরী। তবুও নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে জিততে পারেনি বাংলাদেশ। শেষের ভুলে ড্র করেছে ২-২ গোলে। এর চেয়ে বড় চিন্তা ছিল ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারবেন তো হামজা। চোট নিয়ে তাঁকেসহ মাঠ ছাড়তে দেখা যায় জায়ান আহমেদকেও। তবে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা অচিরেই দূর করেছেন দুশ্চিন্তা।

হামজা-জায়ান কারোর চোটই গুরুতর নয়। ম্যাচশেষে কোচ হাভিয়ের কাবরেরা বলেন, ‘না, গুরুতর কিছু নয়। সামান্য পেশির টান। এমন কিছু হয়নি যাতে করে ভারত ম্যাচের জন্য তারা ঝুঁকিতে থাকবে।’

হামজাকে উঠিয়ে ৮০ মিনিটে কিউবা মিচেলকে মাঠে নামান কাবরেরা। বাংলাদেশের জার্সিতে এটাই কিউবার প্রথম ম্যাচ। তাঁর পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করার সময় এখনো আসেনি বলে মনে করেন কাবরেরা। বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘কিউবার জন্য অভিষেকটা কঠিন হলো। কিছু খেলোয়াড় ক্লান্ত বোধ করছিল, তাই তার জন্য আমরা ২৫-৩০ মিনিট দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পরিস্থিতির কারণে সে কম সময় পেল। এছাড়া তখন আমরা রক্ষণাত্মক অবস্থায় ছিলাম, তাই খুব বেশি মূল্যায়ন করা কঠিন। তবে ওর মনোভাব ভালো ছিল।’

শেষে গোল হজম না করলে কাবরেরার চোখে সেরা ম্যাচ হতো এই ম্যাচ। তিনি বলেন, ‘প্রথম গোলটা খাওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা ম্যাচে আধিপত্য করছিলাম। আমরা আরও ধারালো হতে পারতাম। সবচেয়ে ভালো অংশ ছিল দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম ১০-১৫ মিনিট । এই বাংলাদেশই আমরা দেখতে চাই, যারা আক্রমণাত্মক ও উদ্যমী দল। এটাই আমাদের সেরা ম্যাচ হত।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শতবার অনুশীলনের পরও কেন শেষ মুহূর্তে গোল হজম করছে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০০: ৩৬
গোলের পর হামজাকে ঘিরে রাকিব-জামালের উচ্ছ্বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা
গোলের পর হামজাকে ঘিরে রাকিব-জামালের উচ্ছ্বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা

মাসখানেক আগে ঘরের মাঠে হংকংয়ের বিপক্ষে হারতে হয়েছে শেষ মুহূর্তের গোলে। সেই হারের কারণ দেখাতে গিয়ে সব ফুটবলারেরই একই ভাষ্য— ‘আমরা মনোযোগ হারিয়ে ফেলেছিলাম।’ সেই ভুল থেকে বাংলাদেশ শিক্ষা নিতে পারেনি এবারও। ৫ বছর পর যখন নেপালের বিপক্ষে উঁকি দিচ্ছিল জয়। তখন শেষের ভুলে মাঠ ছাড়তে হয় ২-২ গোলের ড্র নিয়ে।

জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে আজ পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যাওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। হামজা চৌধুরীর অসাধারণ দুটি গোলে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলে ম্যাচের। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে স্বাগতিকদের রক্ষণের ভুলে সমতা ফেরায় নেপাল।

এমন ভুল এড়াতে শতবার অনুশীলন করেছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তবুও চিত্রটা বদলাতে পারছেন না ফুটবলাররা। তাহলে কি এটি মানসিক সমস্যা। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমি বলব না এটা মানসিক সমস্যা। এমন পরিস্থিতির মোকাবিলায় শতবার অনুশীলন করেছি। কিন্তু যেকোনো কারণে আজ সেটা কাটাতে পারিনি। এমনটা হতে পারে, কিন্তু এটা সত্যি যে বারবার ঘটছে। আমরা ভিডিও বিশ্লেষণ করব, ভুলগুলো সংশোধন করব, এবং এখন যে চার দিন সময় আছে, ভারতের বিপক্ষে যেন এমন না হয়, সেই প্রস্তুতি নেব। ’

কাবরেরা আরও বলেন, ‘আমরা কাজ করে যাচ্ছি। অনেক সময় এসব পরিস্থিতি আমরা ভালোভাবেই সামলাই, কিন্তু ফুটবলে যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। প্রতিপক্ষও এসব নিয়ে কাজ করে। আমাদের কাজ হলো ভুলগুলো ঠিক করা এবং ভারতের ম্যাচে যেন এমন না হয় তা নিশ্চিত করা।’

প্রথমার্ধে একেবারেই গোছাল ফুটবল খেলতে পারেনি বাংলাদেশ। এর দায় কাবরেরা নিজের কাঁধে নিচ্ছেন, ‘হ্যাঁ, আমরা প্রথমার্ধে বল দখলে এগিয়ে ছিলাম, কিন্তু পরিষ্কার কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারিনি। হামজার দুটা গোলই ছিল দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে। আমি দায় স্বীকার করছি, আমরা আরও ভালো খেলতে পারতাম, বিশেষ করে প্রথমার্ধে। নেপালের মতো লো ব্লোক খেলা দলের বিপক্ষে খেলা সহজ নয়।’

খেলা, ফুটবল, বাংলাদেশ, হামজা

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আইপিএলের নিলাম আবুধাবিতে

ক্রীড়া ডেস্ক    
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হবে আবুধাবিতে। ছবি: ক্রিকইনফো
২০২৬ আইপিএলের নিলাম হবে আবুধাবিতে। ছবি: ক্রিকইনফো

২০২৬ আইপিএলের নিলাম যে ভারতের বাইরে হতে যাচ্ছে, সেটা আগে থেকেই শোনা যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটাই হচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে হচ্ছে ১৯তম আইপিএলের নিলাম।

ভেন্যুর পাশাপাশি ঠিক হয়েছে ২০২৬ আইপিএলের নিলামের দিনক্ষণও। ক্রিকইনফোর আজকের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ১৯তম আইপিএলের নিলাম হবে ১৬ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালের ১৫ মার্চ শুরু হতে পারে নতুন আসরের আইপিএল। শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল হতে পারে ৩১ মে। এ নিয়ে টানা তিনবার দেশের বাইরে আইপিএলের নিলাম হচ্ছে এবং তিনবারই মধ্যপ্রাচ্যে। ২০২৪ আইপিএলের জন্য নিলাম হয়েছিল দুবাইয়ে। আর গত বছরের নভেম্বরে জেদ্দায় দুই দিনব্যাপী হয়েছিল ২০২৫ আইপিএলের মেগা নিলাম।

অন্যান্য মিনি নিলামের মতো ২০২৬ আইপিএলের নিলাম হবে এক দিনেই। কোন ক্রিকেটারদের ছাড়বে আর কাদের ধরে রাখবে, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে সেটার একটা তালিকা তৈরি করতে হবে ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে তিনটার মধ্যে। সেখান থেকে ক্রিকেটারদের সংক্ষিপ্ত তালিকা ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাছে পাঠাতে হবে। সেই তালিকা আরও ছোট করে নিলামের জন্য আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর একটা চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করতে হবে। এদিকে ২০২৫ আইপিএলের পর ‘ট্রেডিং উইন্ডো’ নামে একটা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স শার্দুল ঠাকুর ও শারফেন রাদারফোর্ডকে নিয়েছে ট্রেডিং পদ্ধতির নামে। শার্দুল ঠাকুরকে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের কাছ থেকে মুম্বাইয়ের খরচ হয়েছে ২ কোটি রুপি। আর গুজরাট টাইটান্সের কাছ থেকে রাদারফোর্ডকে ২ কোটি ৬০ লাখ রুপি খরচ করেছে মুম্বাই।

সাধারণত তিন বছর পর পর আইপিএলের মেগা নিলাম হয়ে থাকে। ২০২৫-এর আগে সবশেষ ২০২২ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম হয়েছিল। এবার ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সাধারণ নিলামই হবে। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামি ক্রিকেটার পাওয়া গিয়েছিল সবশেষ নিলামেই। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ২৭ কোটি রুপি দিয়ে কিনেছিল ঋষভ পন্তকে। তাঁকে অধিনায়কও করেছিল লক্ষ্ণৌ। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফরম্যান্স তিনি করতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপি দাম উঠেছিল শ্রেয়াস আইয়ার। তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কিনে অধিনায়ক করেছিল পাঞ্জাব কিংস। শ্রেয়াস ২০২৫ আইপিএলে ছিলেন ‘ক্যাপ্টেইন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। তবে ফাইনালে পাঞ্জাবকে ৬ রানে হারিয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জেতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কোহলিরও তাতে ফুরোল ১৮ বছরের অপেক্ষা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত