যুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে গত বছর রুপা জিতেছিলেন আব্দুর রহমান আলিফ। সেই অর্জন নিয়ে সেভাবে প্রশংসিত না হওয়ায় বেশ হতাশ হয়েছিলেন তিনি। সর্বশেষ এশিয়া কাপ আর্চারির সিঙ্গাপুর পর্বে পুরুষ রিকার্ভ ইভেন্টে সোনা জিতেও আক্ষেপ থেকে গেছে আলিফের। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেসব কথা তুলে ধরেছেন ১৯ বছর বয়সী এই তিরন্দাজ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার সোহাগ।
আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা
প্রশ্ন: সোনা জয়ের অনুভূতি নিশ্চয় অন্যরকম?
আব্দুর রহমান আলিফ: অনুভূতি আর নেই। সেটা অতীত হয়ে গেছে। এখন আমি পরের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। আগস্টে যুব বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ আছে। সেখানে ভালো ফলের আশায় প্রস্তুতি শুরু করেছি। তবে ২৬ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা। কী করব না করব, ভেবে পাচ্ছি না। এখন পড়াশোনা একটু বেশি করা লাগবে। একটা ভালো রেজাল্ট দরকার। আমি খুব একটা ভালো ছাত্র নই। তবে ৪ পয়েন্টের আশপাশে থাকলে খুশি হব।
প্রশ্ন: আর্চারিতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সোনা জয়ের গণ্ডি এশিয়া কাপ পর্যন্ত...।
আলিফ: সবকিছু তো আর একবারে হয় না, ধাপে ধাপে উন্নতি করতে হয়। এখন এশিয়া কাপে পদক পেয়েছি, এরপর বিশ্বকাপ, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ যাবে, তারপর অলিম্পিক। হুট করে কেউ অলিম্পিকে সোনা আনতে পারবে না। সাবেক এক নম্বর খেলোয়াড় কিম উ জিন প্রথমে অনেক সোনা জিতেছেন এশিয়া কাপে। এরপর বিশ্বকাপ ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জিতেছেন। তিনি অলিম্পিক খেলছেন ২০১২ সাল থেকে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে সোনা জিতেছেন প্যারিস অলিম্পিকে গিয়ে। ধাপে ধাপে এগোতে চাই।
প্রশ্ন: পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতায় কোনটা সবচেয়ে বেশি জরুরি?
আলিফ: কোচদের সহযোগিতা লাগবে। তাঁরা প্রেরণা দিলে এর চেয়ে ভালো কিছু আশা করা যায়। নিজ থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছি। একা কোনো কিছু সম্ভব নয়। আমি আলিফ, নিজের মতো করে নিজেকে তৈরির চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: আর্চারিতে উঠে আসার যাত্রাটি কেমন ছিল?
আলিফ: বিকেএসপির হেড কোচ নুরে আলম স্যার, তাঁর হাত ধরে আর্চারিতে উঠে আসা। তাঁর প্রশিক্ষণে এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। শুরুতে আমি ফুটবল পছন্দ করতাম অনেক, স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়ার। কিন্তু পায়ে চোট থাকায় ফুটবল আর খেলতে পারি না। এরপর আর্চারিকে বেছে নিই।
প্রশ্ন: মাঝে আপনার পারফরম্যান্সের অবনতিও দেখা গেছে।
আলিফ: তখন দু-তিনবার মনে হয়েছিল আর্চারি আর খেলব না। বাসায় চলে গিয়ে পড়াশোনায় জোর দেব। অনেক কান্না পেত। হুট করে একটা খেলোয়াড় এত ওপর থেকে কীভাবে এত নিচে নামল, ভেবে পেতাম না। বিষয়টা মেনে নিতে পারতাম না। আর বাংলাদেশে একটি রীতি আছে, আপনি সোনা জিতলে আপনাকে মাথায় তুলে রাখবে, কাল কোনো কিছু না জিতলে আপনাকে কেউ গুনবে না! এই বিষয়টা আমাকে খুব কষ্ট দেয়। ওই সময় সেভাবে কোনো সহায়তা পাইনি। তবে যাঁরা আমার পাশে ছিলেন তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাই ফেসবুকে লিখেছি পদকটা তাঁদের জন্য, যাঁরা আমার খারাপ সময়ে পাশে ছিলেন।
প্রশ্ন: সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে সোনা জয়ের ভাবনা এসেছিল?
আলিফ: না, এ রকম কোনো চিন্তাভাবনা করা হয়নি যাওয়ার আগে। আমার মূল লক্ষ্য ছিল রিকার্ভ দলের হয়ে ভালো ফল করব। সোনা আশা করিনি, তবে লক্ষ্য ছিল পদকের মঞ্চে থাকার। ফাইনালে যখন উঠেছি, তখন একটু স্বপ্নের মতো লাগছিল। গত বছর যুব এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনাল খেলেছিলাম। ওই সময় শুটঅফে হেরে গেলেও অনেক কিছু শিখেছি।
প্রশ্ন: ফেডারেশনের প্রতি আপনার কী চাওয়া থাকবে?
আলিফ: ফেডারেশনের প্রতি আমার চাওয়া একটাই, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোয় যেন আমরা ভালোভাবে দল হিসেবে অংশ নিতে পারি। যত ম্যাচ খেলব, তত র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হবে। একটা বিশ্বকাপ খেলার পর আরেকটা বিশ্বকাপ না খেললে কষ্ট লাগে। ভারতকে দেখুন, তারা প্রতিটি ইভেন্টে ১২-১৬ জন করে খেলোয়াড় পাঠায়। ওরা এ কারণে এত বেশি ফল পায়।
প্রশ্ন: আর্চারি বাংলাদেশে খুব একটা জনপ্রিয় নয়। আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়ারও সুযোগ নেই। তবু কি তির-ধনুক নিয়ে থাকবেন?
আলিফ: আর্চারিতে ভালো খেলতে পারলে অনেক সাফল্য আসবে। ভালোর শেষ নেই। যারা মাঝামাঝি বা ভালো মানের হতে পারে না, তাদের যাত্রাটা কষ্টের। তবে যারা ভালো খেলছে তারা খুব ভালো আছে। আমি চাইব আরও ভালো করার।
প্রশ্ন: সফল হওয়ার পরও রোমান সানা-দিয়া সিদ্দিকী উন্নত জীবনের আশায় যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছেন। তাঁদের পথ ধরে হাঁটার ভাবনা কি আছে?
আলিফ: আমার এরকম কোনো চিন্তাভাবনা নেই। আমি আমার বাবা-মাকে নিয়ে দেশে থাকতে চাই। কারণ দেশের বাইরের জীবনটা খুব কষ্টের। আমি পরিবার ছাড়া সেখানে থাকতে পারব না।
প্রশ্ন: রোমানের সঙ্গে কথাবার্তা হয়?
আলিফ: ফাইনাল খেলার আগের দিন রোমান ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি আমাকে বলেছিলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবি, বাংলাদেশে রুপার কোনো মূল্য নেই। তুই যদি সোনা জিতিস, তাহলে তোকে মাথায় তুলে রাখবে। কিন্তু রুপা পেলে কেউ দেখতেও আসবে না।’ এরকম চিত্র আমি দেখেছি, গত যুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে। রুপা জিতেও কোনো মূল্য পাইনি। তখন খুব কষ্ট লেগেছিল। আমার জানামতে, যুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বাংলাদেশের কেউ রুপা জেতেনি।
প্রশ্ন: সোনা জয়ের অনুভূতি নিশ্চয় অন্যরকম?
আব্দুর রহমান আলিফ: অনুভূতি আর নেই। সেটা অতীত হয়ে গেছে। এখন আমি পরের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। আগস্টে যুব বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ আছে। সেখানে ভালো ফলের আশায় প্রস্তুতি শুরু করেছি। তবে ২৬ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা। কী করব না করব, ভেবে পাচ্ছি না। এখন পড়াশোনা একটু বেশি করা লাগবে। একটা ভালো রেজাল্ট দরকার। আমি খুব একটা ভালো ছাত্র নই। তবে ৪ পয়েন্টের আশপাশে থাকলে খুশি হব।
প্রশ্ন: আর্চারিতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সোনা জয়ের গণ্ডি এশিয়া কাপ পর্যন্ত...।
আলিফ: সবকিছু তো আর একবারে হয় না, ধাপে ধাপে উন্নতি করতে হয়। এখন এশিয়া কাপে পদক পেয়েছি, এরপর বিশ্বকাপ, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ যাবে, তারপর অলিম্পিক। হুট করে কেউ অলিম্পিকে সোনা আনতে পারবে না। সাবেক এক নম্বর খেলোয়াড় কিম উ জিন প্রথমে অনেক সোনা জিতেছেন এশিয়া কাপে। এরপর বিশ্বকাপ ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জিতেছেন। তিনি অলিম্পিক খেলছেন ২০১২ সাল থেকে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে সোনা জিতেছেন প্যারিস অলিম্পিকে গিয়ে। ধাপে ধাপে এগোতে চাই।
প্রশ্ন: পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতায় কোনটা সবচেয়ে বেশি জরুরি?
আলিফ: কোচদের সহযোগিতা লাগবে। তাঁরা প্রেরণা দিলে এর চেয়ে ভালো কিছু আশা করা যায়। নিজ থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছি। একা কোনো কিছু সম্ভব নয়। আমি আলিফ, নিজের মতো করে নিজেকে তৈরির চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: আর্চারিতে উঠে আসার যাত্রাটি কেমন ছিল?
আলিফ: বিকেএসপির হেড কোচ নুরে আলম স্যার, তাঁর হাত ধরে আর্চারিতে উঠে আসা। তাঁর প্রশিক্ষণে এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। শুরুতে আমি ফুটবল পছন্দ করতাম অনেক, স্বপ্ন ছিল ফুটবলার হওয়ার। কিন্তু পায়ে চোট থাকায় ফুটবল আর খেলতে পারি না। এরপর আর্চারিকে বেছে নিই।
প্রশ্ন: মাঝে আপনার পারফরম্যান্সের অবনতিও দেখা গেছে।
আলিফ: তখন দু-তিনবার মনে হয়েছিল আর্চারি আর খেলব না। বাসায় চলে গিয়ে পড়াশোনায় জোর দেব। অনেক কান্না পেত। হুট করে একটা খেলোয়াড় এত ওপর থেকে কীভাবে এত নিচে নামল, ভেবে পেতাম না। বিষয়টা মেনে নিতে পারতাম না। আর বাংলাদেশে একটি রীতি আছে, আপনি সোনা জিতলে আপনাকে মাথায় তুলে রাখবে, কাল কোনো কিছু না জিতলে আপনাকে কেউ গুনবে না! এই বিষয়টা আমাকে খুব কষ্ট দেয়। ওই সময় সেভাবে কোনো সহায়তা পাইনি। তবে যাঁরা আমার পাশে ছিলেন তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাই ফেসবুকে লিখেছি পদকটা তাঁদের জন্য, যাঁরা আমার খারাপ সময়ে পাশে ছিলেন।
প্রশ্ন: সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে সোনা জয়ের ভাবনা এসেছিল?
আলিফ: না, এ রকম কোনো চিন্তাভাবনা করা হয়নি যাওয়ার আগে। আমার মূল লক্ষ্য ছিল রিকার্ভ দলের হয়ে ভালো ফল করব। সোনা আশা করিনি, তবে লক্ষ্য ছিল পদকের মঞ্চে থাকার। ফাইনালে যখন উঠেছি, তখন একটু স্বপ্নের মতো লাগছিল। গত বছর যুব এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে ফাইনাল খেলেছিলাম। ওই সময় শুটঅফে হেরে গেলেও অনেক কিছু শিখেছি।
প্রশ্ন: ফেডারেশনের প্রতি আপনার কী চাওয়া থাকবে?
আলিফ: ফেডারেশনের প্রতি আমার চাওয়া একটাই, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোয় যেন আমরা ভালোভাবে দল হিসেবে অংশ নিতে পারি। যত ম্যাচ খেলব, তত র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হবে। একটা বিশ্বকাপ খেলার পর আরেকটা বিশ্বকাপ না খেললে কষ্ট লাগে। ভারতকে দেখুন, তারা প্রতিটি ইভেন্টে ১২-১৬ জন করে খেলোয়াড় পাঠায়। ওরা এ কারণে এত বেশি ফল পায়।
প্রশ্ন: আর্চারি বাংলাদেশে খুব একটা জনপ্রিয় নয়। আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ হওয়ারও সুযোগ নেই। তবু কি তির-ধনুক নিয়ে থাকবেন?
আলিফ: আর্চারিতে ভালো খেলতে পারলে অনেক সাফল্য আসবে। ভালোর শেষ নেই। যারা মাঝামাঝি বা ভালো মানের হতে পারে না, তাদের যাত্রাটা কষ্টের। তবে যারা ভালো খেলছে তারা খুব ভালো আছে। আমি চাইব আরও ভালো করার।
প্রশ্ন: সফল হওয়ার পরও রোমান সানা-দিয়া সিদ্দিকী উন্নত জীবনের আশায় যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দিয়েছেন। তাঁদের পথ ধরে হাঁটার ভাবনা কি আছে?
আলিফ: আমার এরকম কোনো চিন্তাভাবনা নেই। আমি আমার বাবা-মাকে নিয়ে দেশে থাকতে চাই। কারণ দেশের বাইরের জীবনটা খুব কষ্টের। আমি পরিবার ছাড়া সেখানে থাকতে পারব না।
প্রশ্ন: রোমানের সঙ্গে কথাবার্তা হয়?
আলিফ: ফাইনাল খেলার আগের দিন রোমান ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি আমাকে বলেছিলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবি, বাংলাদেশে রুপার কোনো মূল্য নেই। তুই যদি সোনা জিতিস, তাহলে তোকে মাথায় তুলে রাখবে। কিন্তু রুপা পেলে কেউ দেখতেও আসবে না।’ এরকম চিত্র আমি দেখেছি, গত যুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে। রুপা জিতেও কোনো মূল্য পাইনি। তখন খুব কষ্ট লেগেছিল। আমার জানামতে, যুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বাংলাদেশের কেউ রুপা জেতেনি।
কয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৭ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ও দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে নাসুম আহমেদ বেশ পরিচিত মুখই। বাংলাদেশের যেকোনো দ্বিপক্ষীয় সিরিজে তাঁর নাম চলে আসে আপনাআপনি। সেই নাসুম এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে জায়গা পাননি। একই ঘরানার বাঁহাতি স্পিনার তানভীর ইসলাম সুযোগ পেয়েছেন এই সিরিজে।
১ ঘণ্টা আগেঘরোয়া ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বেশির ভাগ ক্রিকেটার নিজেকে মেলে ধরতে পারেন না। নাঈম শেখ তাঁদেরই একজন। ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হলেও ২০২৩ সালের পর বাংলাদেশের জার্সিতে আর তিনি খেলতে পারেননি। অবশেষে প্রায় ২ বছর পর ফিরলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
২ ঘণ্টা আগেহেডিংলিতে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টে চলছে রানের বন্যা। ভারতের প্রথম ইনিংসে ৪৭১ রানে খেলতে নেমে ইংল্যান্ড ৪৬৫ রানে অলআউট ভারত। দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ রানের লিড নিয়ে খেলতে নামে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগে